এশিয়া
আইসিজেতে রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় মিয়ানমারের আপত্তি
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনজাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ বিচারিক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস- আইসিজেতে তোলো রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় আপত্তি তুলেছে মিয়ানমার। গেল ২০ জানুয়ারি বিচারিক কর্মকাণ্ড এক বছরের জন্য পিছিয়ে দিতে আবেদন করেছে দেশটি। সেনাবাহিনীর অভ্যূত্থান ও ক্ষমতাসীন এনএলডি নেত্রী অং সান সু চিসহ দলীয় কর্মকর্তাদের আটকে দশ দিন আগে আইসিজেতে আপত্তি জানায় মিয়ানমার। তবে, আপত্তিতে মিয়ানমার কী জানিয়েছে তা জনসম্মুখে প্রকাশ করেনি আইসিজে।
তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলু জানায়, গাম্বিয়ার করা মামলা নিয়ে মিয়ানমার আপত্তি তোলায় এখন আদালতে শুনানি হবে। ফলে মিয়ানমার গণহত্যা রীতি লঙ্ঘন করেছে কি না তা নিয়ে আইসিজের চূড়ান্ত শুনানি আরও অন্তত এক বছর পিছিয়ে যাবে।
গেল ২৮ জানুয়ারি দেওয়া এক বিবৃতিতে আইসিজে বলেছে, আদালতের বিচারব্যবস্থা ও মামলার আবেদনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রাথমিকভাবে আপত্তি তুলেছে মিয়ানমার। আপত্তির সই করা কপি মামলার অপর পক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
নিউইয়র্ক-ভিত্তিক গ্লোবাল জাস্টিস সেন্টার বলছে, গাম্বিয়ার করা মামলায় মিয়ানমার আপত্তি তোলায় রোহিঙ্গা গণহত্যার ঘটনায় ন্যায়বিচারের বিষয়টি আরও পিছিয়ে যেতে পারে।
রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানোয় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গাম্বিয়ার করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ২৩ জানুয়ারি অন্তর্বর্তীকালীন পদক্ষেপ নেওয়ার আদেশ দেন আইসিজে। অন্তর্বর্তীকালীন পদক্ষেপ বলতে এমন এক জরুরি পদক্ষেপ বোঝানো হচ্ছে যা মামলার কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত ভুক্তভোগী রোহিঙ্গাদের রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে। মামলার চূড়ান্ত রায় হতে কয়েক বছর লেগে যাবে। এই সময়ে রোহিঙ্গারা যেন নতুন করে নির্যাতনের শিকার না হয় তা নিশ্চিত করবে এই অন্তর্বর্তীকালীন পদক্ষেপ।
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ রোহিঙ্গা নির্যাতনের গণহত্যার অভিযোগে আইসিজের কাছে প্রাথমিক আপত্তি দায়েরের পর আদালতের কার্যক্রম স্থগিত করার চেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হচ্ছে।
২০১৯ সালে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছিল গাম্বিয়া। ২০১৭ সালে রাখাইনে সামরিক বাহিনীর নিপীড়নে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয় লাখ লাখ রোহিঙ্গা। ২০২১ সালে ২০ জানুয়ারি আদালতের এখতিয়ার এবং আবেদনের স্বীকৃতি সম্পর্কে প্রাথমিক আপত্তি দায়ের করে মিয়ানমার সরকার।
দায়ের করা আপত্তির প্রকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়নি তারা। তবে আইন বিশেষজ্ঞরা বলছে, মামলার শুনানি করার এখতিয়ার আদালতের আছে কিনা এবং গাম্বিয়া মামলা আনার উপযুক্ত অবস্থান রয়েছে কিনা তা অন্তর্ভুক্ত করার সম্ভাবনা রয়েছে।
এসএন
অন্যরা যা পড়ছেন
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আট জনের মৃত্যু
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
গেলো অক্টোবর থেকে চলা ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছে তো চলছেই। দেশটির হামলায় আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে মোট নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৩৪ হাজার হাজার ২৫০ জন। এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) ওই অঞ্চলের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তাসংস্থা আনাদোলু দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে এবং গেলো ২৪ ঘণ্টায় কমপক্ষে আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৮৬ জন আহত হয়েছেন।
অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মতে, ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের একটি অস্থায়ী রায়কে লঙ্ঘন করে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চালানো বর্বর এই আগ্রাসনে অন্তত ৩৪ হাজার ২৬২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহত এসব বিপুল সংখ্যক ফিলিস্তিনির বেশিরভাগই নারী এবং শিশু। এছাড়া ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজার ২২৯ জন।
উল্লেখ্য, গেলো ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।
এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।
মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।
এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। হাজার হাজার মানুষ কোনও ধরনের আশ্রয় ছাড়াই বসবাস করছে এবং প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম ত্রাণবাহী ট্রাক এই অঞ্চলে প্রবেশ করছে।
ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে এক অন্তর্বর্তী রায়ে এই আদালত তেল আবিবকে গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে এবং গাজার বেসামরিক নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রদানের নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয়।
ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান ফিলিপ লাজারিনির মতে, সাহায্যের ‘অর্থপূর্ণ ও নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের’ মাধ্যমেই শুধুমাত্র উত্তর গাজার দুর্ভিক্ষ এড়ানো যেতে পারে।
টিআর/
৬ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে তাইওয়ানে। তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে ৮০টিরও বেশি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।
সোমবার (২২ এপ্রিল) স্থানীয় সময় রাত থেকে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ভোররাত পর্যন্ত তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে একে একে ৮০টিরও বেশি ভূকম্পন অনুভূত হয়।
মঙ্গলবার বার্তাসংস্থা রয়টার্সের দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার রাত থেকে শুরু করে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে ৮০টিরও বেশি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে বলে দ্বীপ ভূখণ্ডটির আবহাওয়া প্রশাসন জানিয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পনটি ছিল ৬ দশমিক ৩ মাত্রার।
এছাড়া একের পর এক আঘাত হানা এসব ভূমিকম্পের কয়েকটি আবার রাজধানী তাইপেইর ভবনগুলোতেও কম্পন সৃষ্টি করেছিল।
তাইওয়ানের আবহাওয়া প্রশাসন বলেছে, পূর্বাঞ্চলীয় প্রত্যন্ত হুয়ালিয়েন কাউন্টি ছিল এসব ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল। ওই এলাকায় চলতি মাসের শুরুর দিকে রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ২ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কমপক্ষে ১৪ জনের প্রাণহানি ঘটে।
হুয়ালিয়েনের দমকল বিভাগ মঙ্গলবার ভোরে জানিয়েছে, গেলো ৩ এপ্রিল ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া একটি হোটেল আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ঝুঁকে পড়েছে। অবশ্য আগের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে এটি বন্ধই ছিল। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এর আগে, ২০১৬ সালে দক্ষিণ তাইওয়ানে শক্তিশালী এক ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটে। তারও আগে ১৯৯৯ সালে এই দ্বীপ ভূখণ্ডে ৭ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে ২ হাজারের বেশি মানুষ মারা যান।
টিআরয
মালদ্বীপের পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে দেশটির প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জুর দল পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেস (পিএনসি)। এ জয়ের ফলে দেশটির পার্লামেন্ট পিপলস মজলিশের নিয়ন্ত্রণ পেতে যাচ্ছে দলটি।
রোববার (২১ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত মালদ্বীপের নির্বাচন কমিশন ৯৩টি আসনের মধ্যে ৮৬টির ফলাফল ঘোষণা করে। এসব আসনের মধ্যে ৬৬টিতে জয় পেয়েছে মুইজ্জুর দল পিএনসি। এককভাবে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় আসনের চেয়ে এই সংখ্যা অনেক বেশি। বিদায়ী পার্লামেন্টে পিএনসি ও তাদের শরিকদের মাত্র আটটি আসন ছিল।
সোমবার (২২ এপ্রিল) বার্তা সংস্থা এএফপির দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
মালদ্বীপের এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচন ছিল প্রেসিডেন্ট মইজ্জুর জন্য কঠিন পরীক্ষা। কারণ ভারতবিদ্বেষী হিসেবে পরিচিত মুইজ্জুর প্রেসিডেন্ট হলেও পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রণ ছিল তাঁর আগের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহামেদ সালেহর দল মালদিভিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টির (এমডিপি) হাতে। তাই রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেছিলেন, পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া মুইজ্জুর দলের জন্য কঠিন হবে।
গেলো বছরের সেপ্টেম্বরে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে ভারতবিরোধী মুইজ্জু বিজয়ী হন। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই মালদ্বীপে থাকা ভারতীয় সেনাদের দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেন। এ নিয়ে ভারত ও মালদ্বীপের মধ্যে কূটনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়।
টিআর/
জাতীয়
‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে, তা সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে প্রমাণ করতে হবে’
নির্বাচনের সময় আবেগ-অনুভূতির কারণে কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৭
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
শপথ নিলেন নবনিযুক্ত তিন বিচারপতি
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নবনিযুক্ত তিন বিচারপতি শপথ নিয়েছেন। তারা হলেন-বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ, বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা...
বিশ্বনেতাদের প্রতি যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
ইসরাইল-ফিলিস্তিনের যুদ্ধ বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আমি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। যুদ্ধের ভয়াবহতা আমি জানি। বাংলাদেশ কখনও যুদ্ধ চায় না। যুদ্ধ...
মিয়ানমারে ফেরত গেলো বিজিপি সদস্যসহ ২৮৮ জন
মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) সদস্য, চারজন সেনা সদস্য, ইমিগ্রেশন সদস্যসহ মোট ২৮৮ জনকে নিজ দেশে ফেরত...
নতুন এক ইতিহাস গড়লেন অভিনয়শিল্পী বাঁধন
জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন, অভিনয় শিল্পী হিসেবে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র মা, যিনি পেয়েছেন সন্তানের...
হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন
তাপদাহে পুড়ছে সারাদেশ। দিনদিন তাপমাত্রার পারদ ওপরের দিকে উঠছে। প্রখর তাপে বিপর্যস্ত জনজীবন। গরম ও অস্বস্তিতে হাঁসফাঁস করছে সাধারণ মানুষ।...
দাফনের ১৫ দিন পর তোলা হলো ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে আদালতের নির্দেশে ময়নাতদন্তের জন্য দাফনের ১৫ দিন পর কবর থেকে এক ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ তুলেছে পুলিশ। ওই ব্যাংক...
ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, ৬ শ্রমিক নিহত
রাঙ্গামাটির সাজেক উদয়পুর সড়কে একটি শ্রমিকবাহী ড্রামট্রাক খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও অন্তত ৮ জন আহত...
এবারের ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বেশি মোটরসাইকেলে
পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে-পরে ১৫ দিনে (৪ এপ্রিল থেকে ১৮ এপ্রিল) দেশে ৩৫৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৬৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত...
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি নিয়ে আসছে নতুন সিদ্ধান্ত
‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে, তা সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে প্রমাণ করতে হবে’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত উসাইন বোল্ট
সংসদ ভবন থেকে খালি পায়ে ফিরলেন এমপিরা
ভূমি মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নেবে ২৩৮ জন
তিউনিসিয়া উপকূলে অভিবাসীবোঝাই নৌকাডুবি, নিহত ১৪
ইইউ পার্লামেন্টে শ্রম আইনের নতুন বিল পাস
বায়ুদূষণে রাজধানী আজ ১৫তম
৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৭
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়না
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড4 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ6 days ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- বাংলাদেশ6 days ago
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
- বাংলাদেশ7 days ago
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
- আবহাওয়া5 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- জাতীয়5 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- দেশজুড়ে4 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- দুর্ঘটনা5 days ago
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ