বাংলাদেশ
বিনিময়ে নিরপরাধকে জেলে পাঠানো দুর্ভাগ্যজনক : হাইকোর্ট
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনঅর্থের বিনিময়ে হোক বা অন্য যেকোনো কৌশলে অপরাধের আসল আসামিকে বাঁচিয়ে নিরপরাধ ব্যক্তিকে জেলে রাখার ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।
চট্টগ্রামের একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি কুলসুম আক্তার ওরফে কুলসুমির পরিবর্তে নিরপরাধ মিনুর জেল খাটার বিষয়ে শুনানির সময় রোববার (৬ জুন) হাইকোর্টের বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি মহিউদ্দিন শামীমের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন।
রোববার মিনুর পক্ষে আদালতে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. মো. বশির উল্লাহ।
শুনানিতে জেলে থাকা নিরপরাধ মিনুর পুরো ঘটনা তুলে ধরে আইনজীবী শিশির মনির বলেন, ‘গেলো দুই বছরে আমাদের দেশে এমন ২৬টি ঘটনা ঘটেছে। একজনের নামে আরেকজন জেলে থাকে।’
মিনুর ঘটনার পেছনে একটি চক্র কাজ করছে সেটি তদন্তে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশনা দাবি করেন এই আইনজীবী।
আদালত বলেন, অর্থের বিনিময়ে হোক অথবা বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে নিজেকে বাঁচিয়ে অন্য নিরপরাধ লোককে জেলের মধ্যে আটক রাখে সেটা দুর্ভাগ্যজনক। আদালত শুনানি আগামীকাল সোমবার পর্যন্ত মুলতবি করেন।
এ সময় আইনজীবী শিশির মনিরের সঙ্গে একমত পোষণ করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ড. বশির উল্লাহ। তিনি বলেন, ‘আমরাও এটা চাই দোষীদের শাস্তি হোক, নিরপরাধ কেউ যাতে জেলে না থাকে।’
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি কুলসুম আক্তারের হয়ে জেল খাটা মিনুর বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন আইনজীবী শিশির মনির।
তার আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ আইনজীবীকে এফিডেভিট দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
এরপর আদালতের এখতিয়ার পরিবর্তন হওয়ার বিষয়টি বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেনের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে শুনানির জন্য আসে।
হত্যা মামলায়, যাবজ্জীবন দণ্ড পাওয়া আসামির বদলে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে দুই বছর নয় মাস ধরে জেল খাটছেন মিনু। এ ঘটনা জানাজানি হলে মামলার নথি হাইকোর্টে পাঠানোর নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম অতিরিক্ত চতুর্থ মহানগর দায়রা জজ।
২৪ মার্চ চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত কুলসুমের পরিবর্তে মিনুর সাজা খাটার ঘটনায় মামলার নথি হাইকোর্টে আসে। কারা কর্তৃপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মিনুকে আদালতে হাজির করা হলে নতুন করে তার জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। সেই সঙ্গে মামলার নথি হাইকোর্টে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক শরীফুল আলম ভূঁঞা। পরে নথি একদিনের মধ্যেই হাইকোর্টে আসে।
কারাগারে বালাম বই খুঁজতে গিয়ে বিষয়টি উঠে আসে। এরপর বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন চট্টগ্রামের আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, আদালতে হাজির হয়ে তিন সন্তানের জননী মিনু তার জবানবন্দিতে জানান, সময়টি ছিল ২০১৮ সালের রমজান মাস। ইফতারি দেয়ার কথা বলে কুলসুম ও মর্জিনা নামের দুজন আদালতে মিনুকে নিয়ে যান। মিনুকে বলা হয়েছিল ‘কুলসুম’ নাম ডাকা হলে তিনি (মিনু) যেন হাত তোলেন। সে অনুযায়ী হাত তোলার পর কর্তৃপক্ষ তাকে ‘কুলসুম’ হিসেবে চিহ্নিত করে কারাগারে পাঠায়।
মিনুকে এভাবে কৌশলে অপরাধী সাজানো কুলসুম একটি হত্যা মামলার আসামি। তার পুরো নাম কুলসুম আক্তার কুলসুমি।
২০০৬ সালের জুলাইয়ে চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার রহমতগঞ্জ এলাকায় একটি আমগাছে ঝুলন্ত অবস্থায় পারভীন নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তদন্তে বেরিয়ে আসে, পারভীনকে শ্বাসরোধে হত্যা করে আত্মহত্যা হিসেবে প্রচারের জন্য গাছে ঝুলিয়ে রাখেন কুলসুম। ২০০৭ সালের ২৬ অক্টোবর কুলসুমকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এক বছর তিন মাস পর তিনি জামিনে মুক্তি পান।
২০১৭ সালে মামলার রায় ঘোষণা করেন তখনকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম। তাতে কুলসুমকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। সে সময় কুলসুম পলাতক ছিলেন।
পরে আইনজীবী নাছির উদ্দীনের মাধ্যমে ২০১৮ সালের জুনে কুলসুম আত্মসমর্পণ করতে চান। আত্মসমর্পণের দিনই মিনুকে কুলসুম হিসেবে সাজিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। তখন থেকেই কারাগারে মিনু।
অন্যরা যা পড়ছেন
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা শোষণের শিকার- জানালো জাতিসংঘ
রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
ঈদের পরে দাম বেড়েছে আলু-পেঁয়াজের, কমেছে সবজির
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
জাতীয়
তাপদাহের কারণে স্কুল-কলেজ ৭ সপ্তাহ বন্ধ থাকবে
Published
8 seconds agoon
এপ্রিল ২০, ২০২৪By
জাকির হোসাইনসারাদেশের উপর দিয়ে চলমান তাপদাহ ও আবহাওয়া দপ্তরের সতর্কতা জারির পরিপ্রেক্ষিতে সারাদেশের সকল স্কুল-কলেজ এক সপ্তাহ বন্ধ থাকবে।
দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের (সিমিউই-৫) সংযোগে কারিগরি ক্রটির কারণে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটায় সারাদেশে ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হচ্ছে। সিঙ্গাপুরে ফাইবার ক্যাবল ব্রেক করায় এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দিনগত রাত ১২টার পর এ সমস্যা শুরু হয়। ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ও গ্রাহকরা ইন্টারনেটের এ ধীরগতি পাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যান্ডউইথ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসিও (বিএসসিপিএলসি) বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বিএসসিপিএলসি ব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা কামাল আহমেদ বলেন, সিমিউই-৫ দিয়ে দেশে ১ হাজার ৬০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ সরবরাহ হয়। এর পুরোটাই এখন বন্ধ আছে। আমরা চেষ্টা করছি সিমিউই-৪ (প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল) দিয়ে বিকল্প ব্যবস্থা করতে।
তিনি বলেন, সিঙ্গাপুরে ফাইবার ক্যাবল ব্রেক করায় বাংলাদেশের পাশাপাশি আরও কয়েকটি দেশে একই অবস্থা তৈরি হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলের মধ্যে জানা যাবে, এটা কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে।
ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন, গ্রাহকরা আমাদেরকে ফোন করে ইন্টারনেটে ধীরগতির অভিযোগ করছেন। আমরা তাদেরকে বিষয়টি বোঝানোর চেষ্টা করছি।
জাতীয়
‘তিলকে তাল নয়, তালগাছের ঝাড় সমেত উপস্থাপন করা হয়েছে’
Published
1 hour agoon
এপ্রিল ২০, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীআমার পরিবার ও আমার নামে অসত্য তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে। বলেছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ।
শনিবার (২০ এপ্রিল) তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘আমার কিছু কথা’ শিরোনামে এক ভিডিও বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন। সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে ভিডিও প্রকাশ করেন পুলিশের সাবেক এই কর্মকর্তা।
সবাইকে ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বেনজীর আহমেদ বলেন, আপনারা জানেন যে আমি প্রায় দুই বছর আগে চাকরি থেকে অবসর নিয়েছি। এই অবসরকালীন সময়ে আমি নিরিবিলি জীবন কাটাচ্ছি। চাকরিকালীন সময় বিগত ২০১২ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত আমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি গোষ্ঠী কর্তৃক অবিরত এবং ক্রমাগত অপপ্রচার এবং ব্যক্তিগত চরিত্রহননের অপচেষ্টার শিকার হয়েছি।
তিনি জানান, সম্প্রতি পত্রিকায় আমি এবং আমার পরিবারের বিরুদ্ধে কিছু খুবই আপত্তিজনক, মানহানিকর, অসত্য এবং বিকৃত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সেই সংবাদের সূত্র ধরে অন্যান্য কতিপয় আউটলেট একই রকমের সংবাদ পুনরাবৃত্তি ক্রমে পরিবেশন করেছে। তবে দেশের মূলধারার প্রিন্ট এবং মিডিয়া এই অসত্য, মানহানিকর এবং বিকৃত সংবাদ পরিবেশনে কোন আগ্রহ দেখায়নি। এজন্য মূলধারার গণমাধ্যমগুলোর সাংবাদিক বন্ধুগণের প্রতি আমি এবং আমার পরিবারের অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।
সাবেক আইজিপি বলেন, আমার অবসর গ্রহণের প্রায় দুই বছর পরে আকস্মিকভাবে আমার পরিবারের বিরুদ্ধে এই ধরণের একটি সংবাদ কেন পরিবেশন হল আমি সচেতন ভাবেই সেই আলোচনায় যাব না। তবে এর কারণ রাজধানীর সব সাংবাদিক ও সচেতন মহলের মুখে মুখে।
এরপর তিনি নিজের বিভিন্ন অর্জনের কথা জানিয়ে বলেন, যেহেতু আমি পাবলিকের টাকায় স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছি, প্রায় ৩৫ বছর রাষ্ট্রের বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে কর্তব্য পালন করেছি, সেহেতু ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতার অবস্থান থেকে প্রকাশিত সংবাদের প্রেক্ষিতে সত্য তুলে ধরার তাগিদ অনুভব করেছি। সেই সঙ্গে এই সংবাদের কারণে যারা ব্যথিত হয়েছেন তাদের প্রতি সম্মান রেখে প্রকৃত সত্য ও তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে তাদেরকে আশ্বস্ত এবং তাদের বিশ্বাসের জায়গাটা সুদৃঢ় করতে চাই।
তিনি বলেন, আমরা প্রকাশিত দুই কিস্তির সংবাদের পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করেছি। এতে সব মিলিয়ে ৪৫টি তথ্য, অভিযোগ এবং অপমানজনক বক্তব্য রয়েছে। তার মধ্যে ২৪টি তথ্য বা অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং কল্পনাপ্রসূত। দুইটি বিষয়কে সাত বার পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে এবং দুইটি তথ্যকে ভুল প্রেক্ষাপটে বিকৃতভাবে পরিবেশন করা হয়েছে। বাকি দশটি তথ্যকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে, শুধু তিলকে তাল নয়, তালগাছের ঝাড় সমেত বানিয়ে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
বেনজীর আহমেদ বলেন, আমার এবং পরিবারের ঢাকা ও ঢাকার বাহিরের সম্পত্তির তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। বেতন ভাতার হিসাব কাল্পনিক এবং ভুল। গোপালগঞ্জের পারিবারিক কৃষি খামারের ভূমির পরিমাণ যা উল্লেখ করা হয়েছে তা সঠিক নয়। জমির সকল তথ্য ট্যাক্স ফাইলে উল্লেখ আছে। এছাড়া আমার পরিবারের সদস্যদের জাতীয় পরিচয় পত্রসহ বেশ কিছু তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। যা আমাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
সম্প্রতি এক জাতীয় দৈনিকে ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। যেখানে বলা হয়, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি।
জাতীয়
তাপদাহের কারণে স্কুল-কলেজ ৭ সপ্তাহ বন্ধ থাকবে
সারাদেশের উপর দিয়ে চলমান তাপদাহ ও আবহাওয়া দপ্তরের সতর্কতা জারির পরিপ্রেক্ষিতে সারাদেশের সকল স্কুল-কলেজ এক সপ্তাহ বন্ধ থাকবে।
সাবমেরিন ক্যাবলে সরবরাহ বন্ধ, ইন্টারনেটে ধীরগতি
দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের (সিমিউই-৫) সংযোগে কারিগরি ক্রটির কারণে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটায় সারাদেশে ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হচ্ছে। সিঙ্গাপুরে ফাইবার ক্যাবল...
‘তিলকে তাল নয়, তালগাছের ঝাড় সমেত উপস্থাপন করা হয়েছে’
আমার পরিবার ও আমার নামে অসত্য তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে। বলেছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি)...
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরল ৪০৭ প্রাণ
এবার ঈদুল ফিতরে মানুষের যাতায়াতে ৩৯৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪০৭ জন মানুষ নিহত হয়েছেন এবং ১৩৯৮ জন আহত হয়েছেন।...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
চাঁদপুরের মাঝিরচরে ভোলা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী কর্ণফুলী-৩ লঞ্চের ইঞ্জিনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন যাত্রীরা।...
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
এ বছর সাধারণ হজ প্যাকেজের খরচ সরকারিভাবে ১ লাখ ৪ হাজার ১৭৮ টাকা এবং বেসরকারিভাবে ৮২ হাজার ৮১৮ টাকা কমানো...
২ ঘণ্টা গ্যাস বন্ধ থাকবে যেসব এলাকায়
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য শনিবার (২০ এপ্রিল) নারায়ণগঞ্জের বেশ কিছু এলাকায় ২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। শুক্রবার (১৯...
বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামের পটিয়ায় যাত্রীবাহী বাস ও সিএসজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন প্রাণ হারিয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন। নিহতরা হলেন—...
তীব্র দাবদাহে ট্রাফিক সদস্যদের স্বস্তি দিতে অনন্য উদ্যোগ
প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে সারা দেশ। এই তীব্র গরমের মাঝেও খোলা আকাশের নিচে ঢাকা মেট্রোপিলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সদস্যরা যানজট নিরসনে...
তাপদাহের কারণে স্কুল-কলেজ ৭ সপ্তাহ বন্ধ থাকবে
ফিটনেস পরীক্ষায় ১৬০০ মিটার দৌড়ালেন ক্রিকেটাররা
ভারতে লোকসভা নির্বাচন: ৬০ শতাংশ ভোটার প্রথম দফায় ভোট দিলেন
বাড়ি ফেরা হলো না বাবা-ছেলের, হাসপাতালে মা
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাবমেরিন ক্যাবলে সরবরাহ বন্ধ, ইন্টারনেটে ধীরগতি
মন্ত্রী-এমপির নিকটজনদের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে হবে: কাদের
৪ ঘণ্টায় পাগলা মসজিদে মিললো যত টাকা
‘তিলকে তাল নয়, তালগাছের ঝাড় সমেত উপস্থাপন করা হয়েছে’
বায়ুদূষণে ঢাকা আজ দশম স্থানে
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- ইসলাম4 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- আইন-বিচার5 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- টুকিটাকি5 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ2 days ago
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
- বাংলাদেশ7 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- লাইফস্টাইল3 days ago
চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!