Connect with us

করোনা ভাইরাস

ভারতের চেয়ে বাংলাদেশে সংক্রমণ ঊর্ধ্বগতি

Published

on

দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আগের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের চেয়ে ঊর্ধ্বগতি সংক্রমণ বাংলাদেশে। ঊর্ধ্বগতির সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান এশিয়ায় এখন পঞ্চম। যা ভারত, নেপাল ও পাকিস্তানের চেয়ে বেশি।

সোমবার (৫ জুলাই) গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ, ইনোভেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অ্যাকশনের (সিআরআইডিএ) বিশ্লেষণে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

সংক্রমণ বাড়ছে কি না তা নির্ণয় করার জন্য বিশ্বে 'রিপ্রোডাকশন রেট' নামক সূচক ব্যবহার করা হয়। যা দিয়ে বোঝানো হয় নির্দিষ্ট সময়ে সংক্রমণ কত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। রিপ্রোডাকশন রেট ১.০০-এর বেশি হলে বুঝতে হবে সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। আর রিপ্রোডাকশন রেট যদি ১.০০-এর কম হয় তবে বোঝা যায় সংক্রমণ ধীরে ধীরে কমছে।

সিআরআইডিএ জানায়, গত ১ জুলাইয়ের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির সূচক হচ্ছে ১.৪১। যা ডেল্টা ভেরিয়েন্ট শনাক্তের প্রথম দিনের তুলনায় ২০০ শতাংশেরও বেশি। অর্থাৎ সংক্রমণ প্রতি ১০০০ জন থেকে ১৪১০ জনে ছড়িয়ে পড়ছে।

সংগঠনটি জানায়, বাংলাদেশ এখনও সংক্রমণের চূড়ায় পৌঁছেনি। কিন্তু জনগণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চললে আগামী দিনগুলোতে সংক্রমণের মাত্রা আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে লকডাউন কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলে সংক্রমণ ২ থেকে ৩ সপ্তাহ পর স্থিতিশীল হয়ে আসতে পারে।

Advertisement

সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির সূচকে বর্তমানে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ২২তম এবং এশিয়ায় পঞ্চম। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ভারত, নেপাল এবং পাকিস্তানের চেয়ে বেশি। আফ্রিকান দেশগুলো বাদ দিয়ে বিবেচনা করলে সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে ১৬তম।

সিআরআইডিএর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. শাহরিয়ার রোজেন জানান, রিপ্রোডাকশন রেট সংক্রামক ব্যাধির সংক্রমণের গতিপ্রকৃতি নির্ণয়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সূচক। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ লকডাউনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে এই রিপ্রোডাকশন রেট বিবেচনা করে। গত ৫ জানুয়ারি যুক্তরাজ্য যখন তাদের মহামারির দ্বিতীয় ঢেউকে দমন করতে দেশব্যাপী কঠোর লকডাউন ঘোষণা করতে বাধ্য হলো, তখন দেশটিতে রিপ্রোডাকশন রেট ছিল ১.২১, যা বাংলাদেশ দেখেছে জুনের ৬ তারিখে । ৮ এপ্রিল যখন উচ্চ সংক্রমণের জন্য কানাডার অন্টারিও প্রদেশে লকডাউন এবং ঘরবন্দির আদেশ জারি করা হয় তখন রিপ্রোডাকশন রেট ছিল ১.২। এই তুলনামূলক পর্যবেক্ষণ থেকে বোঝা যায়, বাংলাদেশের সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি কতটা ভয়াবহ।

জুনের ২১-২৭ তারিখের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বাংলাদেশের ৬০টি জেলায় সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী। যার রিপ্রোডাকশন রেট ১.০০-এর বেশি। কেবল লালমনিরহাট, নওগাঁ, রাজশাহী ও সাতক্ষীরা জেলায় সংক্রমণের গতি নিম্নমুখী, যার রিপ্রোডাকশন রেট ১-এর কম।

কিছুদিন আগের কয়েকটি রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দেশের অধিকাংশ জেলার সংক্রমণের বর্তমান অবস্থা খুব ভয়াবহ। পাশাপাশি এই নতুন প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে ভবিষ্যৎ আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের উচ্চ রিপ্রোডাকশন রেট ইঙ্গিত করে আগামীতে সংক্রমণ এবং মৃত্যুর হার আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টেনে ধরতে হলে জনসাধারণকে দুটি নিয়ম মেনে চলতে হবে। প্রথমত, সঠিক নিয়মে মাস্ক পরতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। দ্বিতীয়ত, সব ধরনের জনসমাগম পরিহার করতে হবে। সার্জিক্যাল মাস্ক সব ধরনের ভ্যারিয়েন্টের বিপক্ষে সুরক্ষা প্রদান করে। গ্রামাঞ্চলে সার্জিক্যাল মাস্ক পাওয়া না গেলে তিন স্তরের কাপড়ের মাস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে। বাংলাদেশের শতকরা ৯৬ ভাগ জনগোষ্ঠী ভ্যাকসিনের আওতার বাইরে থাকায় সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কোনো বিকল্প নেই।

Advertisement

এস

Advertisement

করোনা ভাইরাস

ফের ফিরে আসছে করোনা-আতঙ্ক!

Avatar of author

Published

on

করোনা

মানুষ যখন করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণের কথা প্রায় ভুলতে বসেছে, তখনই হঠাৎ করে আবার জেএন.১ নামের এক উপধরন ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতিমধ্যে এই ধরন পার্শ্ববর্তী ভারতসহ বিশ্বের ৪১টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশে নতুন ধরনের সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সরকারের কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। যদিও নতুন এ ধরনে বাংলাদেশে কেউ এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়নি।

নতুন ধরনের সংক্রমণ মোকাবেলায় আবারও হাসপাতাল-ক্লিনিকসহ সকল স্থানে মাস্ক ব্যবহারসহ চার দফা পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডাক্তার মোহাম্মদ সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির ৬৫তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সকলের পরামর্শের আলোকে নিম্নলিখিত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়। সেগুলো হলো—

১। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে যেমন হাসপাতাল/চিকিৎসা কেন্দ্র এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি— যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের সতকর্তা হিসেবে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হলো। কমিটি মনে করে কোভিড-১৯ ছাড়াও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধে এটি সহায়ক হবে।

Advertisement

২। সংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করার জন্য বৈশ্বিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও দেশে নজরদারি জোরদার করার জন্য সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআর প্রতি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে কোভিড পরীক্ষা ও আইসিইউসহ দ্রুত চিকিৎসার সকল প্রস্তুতি রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের স্ক্রিনিং এর প্রস্তুতি নেয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

৩। কোভিড ভ্যাকসিন বিষয়ে নিয়মিত বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণসাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ মোতাবেক উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের চতুর্থ ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

৪। সভায় অস্ত্রোপচার অথবা অন্য কোনো রোগের চিকিৎসার আগে কোভিড পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কমিটি কেবলমাত্র কোভিডের লক্ষণ/উপসর্গ থাকলে কোভিড পরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছে।

এদিকে ইতিমধ্যে একে ‘ভেরিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ হিসেবে অভিহিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, এই ধরনটি অতিদ্রুত ছড়াচ্ছে।

জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, ওমিক্রনের উপধরন হলো জেএন.১। রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকে ফাঁকি দেওয়ায় জেএন.১ আরও অনেক বেশি কার্যকর। ফলে সংক্রমণের হার বেশি। তবে ঝুঁকি কম।

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

করোনা ভাইরাস

বিশ্বে করোনায় মৃত্যু হয়েছে আরও ২০৪ জনের

Published

on

গেলো ২৪ ঘণ্টায় করোনায় বিশ্বব্যাপী আরও ২০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৮ হাজার ৫৯৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮২৫ জন।

বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে করোনার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ও আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে রাশিয়ায়। এ সময় দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে ১৮৬ জনের এবং আক্রান্ত হয়েছে ৭৯ হাজার ৩২ জন।

এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত হয়েছে ৬ হাজার ৪৪৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। ভারতে আক্রান্ত হয়েছে ১ হাজার ৪০ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। আফগানিস্তানে আক্রান্ত হয়েছে ১৯৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ জনের।

বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭০ কোটি ৪ লাখ ৮১ হাজার ২৪৮ জন। এরমধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৬৯ লাখ ৬১ হাজার ১৩৬ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৬৭ কোটি ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ২২৪ জন।

Advertisement

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

করোনা ভাইরাস

এক মাসে করোনা রোগী বেড়েছে ৫২%

Avatar of author

Published

on

বিশ্বজুড়ে আবারও বাড়তে শুরু করেছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। গেলো চার সপ্তাহে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী বেড়েছে প্রায় ৫২ শতাংশ। এ সময় নতুন করে সাড়ে ৮ লাখের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। পাশাপাশি বেড়েছে মৃত্যুহারও। জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

ডব্লিউএইচওর তথ্যমতে, আগের ২৮ দিনের তুলনায় গেলো চার সপ্তাহে বিশ্বব্যাপী করোনায় মৃত্যু প্রায় ৮ শতাংশ বেড়েছে। এ সময়ে মারা গেছে তিন হাজারের বেশি মানুষ।

সংস্থাটির হিসাবে, ২০২৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন অন্তত ৭৭ কোটি ২০ লাখ মানুষ। প্রাণ হারিয়েছেন ৭০ লাখেরও বেশি। এ সময়ে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ১৮ হাজার মানুষ। গুরুতর অসুস্থ হওয়ায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখতে হয়েছে ১ হাজার ৬০০ জনকে।

বিশ্বব্যাপী দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার কারণে সম্প্রতি করোনাভাইরাসের জেএন.১ ধরনটিকে পৃথক ‘ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ হিসেবে ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এটিকে এতদিন করোনার বিএ.২.৮৬ ধরনের একটি অংশ হিসেবে ‘ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ গণ্য করা হতো। ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত অনুসারে, জেএন.১-এর কারণে এ মুহূর্তে অতিরিক্ত কোনো বৈশ্বিক স্বাস্থ্যঝুঁকি নেই। তবে উত্তর গোলার্ধে শীত শুরুর সঙ্গে সঙ্গে এটি শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

অপরাধ56 mins ago

২৪ ব্যাগ রক্ত দিয়েও বাঁচানো গেলো না শীলাকে

কক্সবাজারের একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় আফসানা হোসেন শীলা (২৫) নামে এক প্রসূতি মায়ের মৃত্যু অভিযোগ উঠেছে। নিহতের স্বজনরা এ...

পলক পলক
আইন-বিচার59 mins ago

নির্বাচনে প্রতিমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ঠেকাতে রিট

নাটোরের সিংড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ও নাটোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য জুনাইদ আহমেদ পলকের...

জাতীয়1 hour ago

নির্বাচনি ক্যাম্প কেমন হবে, জানালো ইসি

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের নির্বাচনি ক্যাম্প তৈরির ক্ষেত্রে যা যা নির্দেশনা মানতে হবে, তা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।...

ধর্ষণ করাতেন স্বামী ধর্ষণ করাতেন স্বামী
আইন-বিচার1 hour ago

মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

রাজধানীর কেরানীগঞ্জ এলাকায় ১৪ বছরের কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা...

চিঠি চিঠি
অপরাধ2 hours ago

বেনজীর আহমেদের সম্পদের ইস্যুতে দুদকের চিঠি

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটে চিঠি...

জাতীয়2 hours ago

শুধু দাবদাহেই নয়, যেকোনো দুর্যোগে বদ্ধপরিকর পুলিশ: ডিএমপি কমিশনার

শুধু তীব্র দাবদাহে নয়, দেশের যেকোনো দুর্যোগ দুর্বিপাকে বাংলাদেশ পুলিশ তার দায়িত্ব পালনে বদ্ধপরিকর। বললেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার...

জাতীয়2 hours ago

‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে, তা সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে প্রমাণ করতে হবে’

নির্বাচনের সময় আবেগ-অনুভূতির কারণে কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ...

মাদকবিরোধী মাদকবিরোধী
অপরাধ4 hours ago

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৭

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...

নিয়োগ নিয়োগ
আইন-বিচার4 hours ago

শপথ নিলেন নবনিযুক্ত তিন বিচারপতি

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নবনিযুক্ত তিন বিচারপতি শপথ নিয়েছেন।  তারা হলেন-বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ, বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা...

জাতীয়5 hours ago

বিশ্বনেতাদের প্রতি যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

ইসরাইল-ফিলিস্তিনের যুদ্ধ বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আমি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। যুদ্ধের ভয়াবহতা আমি জানি। বাংলাদেশ কখনও যুদ্ধ চায় না। যুদ্ধ...

Advertisement
ক্যাম্পাস10 mins ago

কুবির উপাচার্যসহ তিন দপ্তরে তালা দিলো শিক্ষক সমিতি

ওবায়দুল-কাদের
আওয়ামী লীগ30 mins ago

বিএনপি ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে : কাদের

রংপুর35 mins ago

বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়

বিমানবালাকে-পাইলটের-বিয়ের-প্রস্তাব
আন্তর্জাতিক44 mins ago

মাইকিং করে বিমানবালাকে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন পাইলট

আত্মহত্যা
আন্তর্জাতিক52 mins ago

স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে ভেবে স্বামীর আত্মহত্যা

অপরাধ56 mins ago

২৪ ব্যাগ রক্ত দিয়েও বাঁচানো গেলো না শীলাকে

পলক
আইন-বিচার59 mins ago

নির্বাচনে প্রতিমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ঠেকাতে রিট

সানস্ক্রিন
লাইফস্টাইল1 hour ago

ঘরে বসেই তৈরি করুন সানস্ক্রিন

জাতীয়1 hour ago

নির্বাচনি ক্যাম্প কেমন হবে, জানালো ইসি

বিএনপি1 hour ago

উন্নয়নের ফানুসের নামে লুটের সমারোহ চালাচ্ছে সরকার : রিজভী

উত্তর আমেরিকা5 hours ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

ব্যারিস্টার-সুমন
আইন-বিচার4 days ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়4 weeks ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি1 month ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ1 month ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত