Connect with us

টলিউড

বড় পর্দায় যোদ্ধার বেশে শ্রীলেখা

Published

on

শ্রীলেখা

ছবির প্রস্তাব তো অনেক পান, কিন্তু একটিও মনঃপুত হয় না। যা নিয়ে মত প্রকাশ করেন, তাতেই বিতর্কে জড়িয়ে যান। তবে আদর্শ ছেড়ে এতটুকুও নড়তে নারাজ টলিউডের আলোচিত অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। শেষমেশ পেলেন মনের মতো ভূমিকা। তথাগত মুখোপাধ্যায়ের নতুন ছবি ‘পারিয়া’তে অন্য রূপে দেখা যাবে শ্রীলেখাকে।

তবে অভিনেত্রীর এ রূপ নতুন নয়। পথকুকুরদের পাশে থেকে তাদের হয়ে নিরন্তর লড়ে যান যে শ্রীলেখা, তিনিই থাকছেন এই ছবিতে, এক বিশেষ ভূমিকায়। তথাগত জানান, মূল চরিত্রে বিক্রম চট্টোপাধ্যায় যদি ডার্ক নাইট হন, তবে হোয়াইট নাইট হবেন শ্রীলেখা। কী রকম?

‘পারিয়া’ বলতে পথকুকুরদের বোঝানো হচ্ছে। তাদেরই মতো নামগোত্রহীন, নির্বাসিত ছবির মূল চরিত্র, যে ভূমিকায় রয়েছেন বিক্রম। তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়বেন অন্ধকারে, নির্মম ভাবে। পথকুকুরদের সঙ্গে কোনও রকম অন্যায় বরদাস্ত করবেন না। ঠিক একই ভূমিকায় শ্রীলেখা, তবে আইনি পথে। সরকারি এনজিও চালায় সেই চরিত্র, সারমেয়দের অধিকার নিয়ে লড়ে। এর বেশি আর কিছু ভাঙতে রাজি নন পরিচালক বা অভিনেত্রী কেউ-ই।

ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শ্রীলেখা বললেন, “নিছক কাজ করার জন্য এখন আর কাজ করতে চাই না। সেই রকম চরিত্রই করতে আগ্রহী, যা আমায় উদ্দীপনা জোগাবে। ‘পারিয়া’ তাই আমার মনের কাছাকাছি। পথের কুকুরদের জন্য আমার যে লড়াই, চিৎকার, সে জন্য অনেক সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে আমায়। আমি পাগল হয়ে গিয়েছি— এমন কথাও শুনতে হয়েছে। এই ছবির বিষয়ের সঙ্গে একাত্মতা বোধ করছি।’’

‘পারিয়া’-র মতো ছবি করার তাগিদ কেন অনুভব করলেন পরিচালক? এ প্রশ্নে উত্তরে তথাগত বললেন, “এটি আমার ব্যক্তিগত প্রতিশোধের ছবি। ছোট থেকে মানুষের পাশাপাশি জীবজন্তুর সঙ্গেও আমার বেড়ে ওঠা। মানুষের থেকে জীবজন্তুকে আলাদা করে দেখিনি কখনও। এখন কলকাতা শহরের চারপেয়েদের নিয়ে যারা কাজ করেন, সাধ্যমতো তাদের পাশে থাকতে চেষ্টা করি। রোজই দেখি মানুষ নিজের বিনোদনের জন্য, শৌখিনতা বজায় রাখার জন্য পশুপাখিদের কষ্ট দেয়। দেশের আইন যথাযথ শাস্তি দিতে পারে না সেই সব মানুষকে। ১৯৫০ সালের এক অতি পুরনো নিয়মই এখনও অন্ধ ভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে। আমার ছবি একটা প্রতিবাদ, সেই আইনের বিরুদ্ধে। আর সেই সেই সব নিষ্ঠুর মানুষের মনে ভয় ধরানোর জন্য।”

Advertisement

শ্রীলেখা এই ছবিতে এক জন নিবেদিতপ্রাণ এনজিও কর্মীর ভূমিকায়। রাস্তার কুকুরদের নিয়ে তার অনেক ভাবনাচিন্তা। কেন তাকে এই চরিত্রে ভাবলেন তথাগত? পরিচালক বললেন, “ব্যক্তিগত জীবনেও কুকুরদের প্রতি, অন্য প্রাণীদের প্রতি শ্রীলেখাদির যে সংবেদনশীলতা, তা থেকে মনে হয়েছে এই চরিত্রটি তার মতো করে কেউ ফোটাতে পারবেন না। ব্যক্তিগত জীবনেও কুকুরপ্রেমের কারণে অনেক সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে তাঁকে, লড়াই করতে হয়েছে। এই চরিত্রটি করতে যে সাহস দরকার, তা শ্রীলেখাদির আছে।”

ছবি নিয়ে আত্মবিশ্বাসী অভিনেত্রী বললেন, “এই ছবিটা হতে হবে এবং দর্শককে দেখতেও হবে।”

 

 

Advertisement

টলিউড

‘মুঠোফোনে জালিয়াতি’ সতর্ক করলেন আলিয়ার মা

Published

on

আজ কাল মুঠোফোনের মাধ্যমে বহু মানুষই জালিয়াতির শিকার হচ্ছেন। অচেনা নম্বর থেকে ফোন করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনা প্রায়ই ঘটে। এবার সেই জালিয়াতির নিশানায় ছিলেন অভিনেত্রী আলিয়া ভটের মা সোনি রাজ়দান।  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই কথা বললেন সোনি রাজদান।

‘আমাদের চারপাশে বড় জালিয়াতি চলছে। একজন আমায় ফোন করে বললেন, তিনি দিল্লি পুলিশ থেকে কথা বলছেন।

তিনি বললেন, আমি নাকি বেআইনি মাদক অর্ডার করেছি। আমার আধার কার্ডের নম্বর জিজ্ঞাসা করলেন। আমারই পরিচিত কয়েক জনের কাছে এই ধরনেরই ফোন কল এসেছিল। ইনস্টাগ্রামে এক পোস্ট তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।

আলিয়ার মা আরও বলেন ‘তারা ফোন করে ভয় পাইয়ে দেন। এই ধরনের কথা বলে টাকা হাতিয়ে নিতে চান। এই ধরনের ফাঁদে পা দেবেন না। তাদের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না। আমি কয়েক জনকে জানি, যারা তাদের কথার ফাঁদে পড়েছেন এবং বহু টাকা হারিয়েছেন। অন্য কেউ যাতে এই বিপদে না পড়েন, তাই এই পোস্টে জানালাম।’

এই ধরনের জালিয়াতি নিয়ে সচেতন থাকার কথা বলে সোনি জানান, ‘এই ধরনের ফোন এলে স্বাভাবিক ভাবেই বোঝা যায় না। বিশ্বাস করুন, আমিও প্রথমে ভেবেছিলাম, এই ফোনের মধ্যে কোনও সত্যতা আছে। আমি এক জনের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম যে, এটা আসলে জালিয়াতি করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। তাই আমি এড়িয়ে গিয়েছি। দিন দিন এই ধরনের জালিয়াতি আরও বাড়ছে। তাই সতর্ক থাকুন।’

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

দীপিকার ব্যাগে যে জিনিসটি সবসময় রাখেন

Published

on

বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন মানেই ভক্তদের কাছে ভীষণ আগ্রহের। সামনে ‘সিংহাম’ সিনেমার সিক্যুয়ালে দেখা যাবে দীপিকাকে। এর মধ্যে সেপ্টেম্বরে দীপিকার ঘরে নতুন অতিথি আসতে যাচ্ছে। গর্ভবতী হওয়া সত্ত্বেও সিনেমার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে অন্যান্য অনেক নায়িকার মতোই দীপিকার একটি অদ্ভূত অভ্যাস রয়েছে। সবসময়েই, নিজের ব্যাগে একটি পেনসিল নিয়ে ঘোরেন দীপিকা।

এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে দীপিকা জানান, সবসময়ে তিনি ব্যাগে একটি খাতা আর পেনসিল রাখতে পছন্দ করেন। দীপিকা টেকনোলজি পছন্দ করলেও, বিভিন্ন বিষয় তিনি মোবাইলে না টাইপ করে, খাতায় লিখে রাখতে পছন্দ করেন। তাই এ কারণে যেখানেই যান না কেন, দীপিকার ব্যাগে থাকে একটি খাতা ও একটি পেনসিল। কলম রেখে পেনসিল কেন- সেই কথাও খোলসা করেছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন।

অভিনেত্রী বলেন তিনি পেনসিল ছোলা, আর ভুল হলে ইরেজার দিয়ে সেটা মুছে ফেলার বিষয়টা খুব পছন্দ করেন। শুধু এই একটা কারণ নয়, দীপিকা পেনসিল ব্যবহার করেন আরও একটি কাজেও।

দীপিকা জানিয়েছেন, যদি কোনো সংলাপ বলতে গিয়ে তিনি বারে বারে আটকে যান, তাহলে বিশেষ একটি ব্যায়াম করেন তিনি। দাঁতের মধ্যে পেনসিল চেপে ধরে সেই সংলাপটি বলতে থাকেন কয়েকবার।

এরপরে দাঁত থেকে পেনসিল বের করে নিলেও, সেই সংলাপটি ঝরঝরে হয়ে যায়। এই কাজটিই নাকি আর ও একটি কারণ, যার জন্য কলম নয়, ব্যাগে পেনসিল রাখতেই পছন্দ করেন দীপিকা।

Advertisement

এছাড়া দীপিকা নিজের ব্যাগে মাউথ ফ্রেশনার, ফেস মিস্ট, পারফিউম, মোবাইল স্ট্যান্ডের মতো ছোট ছোট জিনিস নিয়ে ঘুরতে পছন্দ করেন। সঙ্গে থাকে দীপিকার বাড়ির চাবি ও চুল বাঁধার জিনিসও।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

‘প্রথম কামড়েই ভালোবাসা!’ কিসের প্রেমে মজলেন নুসরত

Published

on

“প্রথম কামড়েই ভালোবাসা।” লিখে ইন্সটাগ্রাম দুষ্টু মিষ্টি ছবি পোস্ট করে রোববার বিকেলে নেটপাড়াকে ঘায়েল করলেন অভিনেত্রী নুসরত জাহান।

সেখানে দেখা গেল আমের প্লেট হাতে নুসরত। নিজেই আম-প্রেমের কথা শেয়ার করে লিখলেন, “প্রথম কামড়েই ভালোবাসা।” ‘আমপর্বে’র মাঝে আবার অনুরাগীদের উদ্দেশেও নুসরত প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন, “আপনারা কতটা আম ভালোবাসেন?” ব্যস অমনি পোস্টের কমেন্ট বক্সে ভক্তদের ভালোবাসার জোয়ার!

Advertisement

ডায়েটের কথা মনে করালে নুসরত পালটা বললেন, “আজ তো রবিবার।” পরনে মভ রঙের ঢিলেঢালা শার্ট। হাতে ধরা প্লেটে আমের টুকরো। আসলে গ্রীষ্মকাল মানেই তো ‘আম রাজত্ব’। নুসরতও সেই প্রেম থেকে বাদ গেলেন না। অন্যদিকে ছুটির দিনে সঙ্গী যশও চিট ডে কাটাচ্ছেন। পেস্ট্রি হাতে ছবি দিয়েছেন তিনিও।

রাজনীতির ‘গ্ল্যামার গার্ল’ এখন নিজস্ব দুনিয়ায় ব্যস্ত। বসিরহাটের বিদায়ী সাংসদ গত পাঁচ বছরে বারবার নিজস্ব সংসদীয় কেন্দ্রের জমা বিতর্কের আগুনে ‘ঠান্ডা’ পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনায় জড়িয়েছেন। ফ্ল্যাট দুর্নীতিতেও নাম জড়িয়েছিল তার। বিতর্ক যেন চিরসঙ্গী নুসরত জাহানের। তবুও তিনি ডোন্ট কেয়ার! বরাবর নিজের শর্তে চলেছেন।

চলতি লোকসভা ভোটে অভিনেত্রীর নির্লিপ্ত থাকা নিয়েও গোড়ার দিকে কম কটাক্ষ করেনি বিরোধী শিবিরগুলো। একপ্রকার নুসরতের টিকিট না পাওয়ার বিষয়টা যেন আগে থেকেই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। তবে সেসবে ভ্রুক্ষেপ নেই তার। নিজের মতো করে জীবন কাটাচ্ছেন নুসরত জাহান। আদ্যোপান্ত সংসার-কেরিয়ার নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন বর্তমানে তিনি।

 

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version