Connect with us

ফুটবল

বার্সেলোনা যা পারেনি, পিএসজি তা কিভাবে পারলো?

Published

on

বার্সেলোনা যা পারেনি, তা কিভাবে করে দেখাচ্ছে পিএসজি? কোটি টাকার প্রশ্ন এটি। উত্তর সরাসরি জানা না গেলেও উয়েফার সাথে ক্লাব প্রেসিডেন্টের সম্পর্ক আর করোনাকালে আইনের ছাড়ই কেবল বাঁচাতে পারে পিএসজিকে।
 
এ মৌসুমে এখন পর্যন্ত ৬ ফুটবলারকে কিনতে ৭৬ মিলিয়ন ইউরো খরচ করেছে ফরাসি জায়ান্টরা। যার মধ্যে এক আশরাফ হাকিমিকে কিনতেই দিতে হয়েছে ৬০ মিলিয়ন। লিওনেল মেসি, সার্জিও রামোস, দোনারোমা, ভাইনালদামকে-তো ফ্রি ট্রান্সফারে দলে ভিড়িয়েছে। এদের বেতনের অঙ্কটাও বিশাল। তাই খরচ এক ধাক্কায় বেড়ে দাঁড়াচ্ছে অনেক। 

বিপরীতে ফুটবলার বিক্রি করে ৯ মিলিয়ন ইউরো মিলেছে। ১৮০ মিলিয়ন ইউরো আয় করতে হবে খেলোয়াড় বিক্রি থেকে। তাই মেসিকে দলে ভেড়ালে খরচের চাপ সামলাতে একদিকে যেমন কিলিয়ান এমবাপ্পের বিদায়ের গুঞ্জন আবার অন্যদিকে আব্দু দিয়াল্লো, থিলো খেরের, ইদ্রিসা গুয়ে ও রাফিনহাকে বিক্রির কথাও শোনা যাচ্ছে। এছাড়া ২০২২ সাল পর্যন্ত নেইমার ও এমবাপ্পের চুক্তির টাকা দিতে হবে পিএসজিকে। 

২০১১ সালে চালু হওয়া ফিনান্সিয়াল ফেয়ার প্লে আইন অনুযায়ী 'যত আয় তারচেয়ে বেশি ব্যয় নয়'। হলেও পরবর্তী তিন বছর, সেটা সর্বোচ্চ ২৫ মিলিয়ন পাউন্ড পর্যন্ত। তবে করোনার কারণে এবার আইনে অনেক শিথিলতা। বিশেষ করে ছোট দলগুলোকে বাঁচিয়ে রাখতে। 

যা গত মার্চেই উয়েফার ফিনান্সিয়াল ডিরেক্টর ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন। তার সুযোগ নিতে চাইবে পিএসজি। ক্লাবটির প্রেসিডেন্ট নাসের আল খেলাইফি নিজেই ইউরোপিয়ান ক্লাব অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট। ফ্রান্সে যেমন তার প্রভাব তেমনি উয়েফার সঙ্গেও সুসম্পর্ক, ইউরোপিয়ান সুপার লিগ ইস্যুতে।

কাতার সরকারের সরাসরি আর্থিক বিনিয়োগে চলে পিএসজি। ২০১৭-১৮, ১৮-১৯ মৌসুমে ৬২ মিলিয়ন পাউন্ড লাভ হয়েছিল ক্লাবটির। ম্যাচ ডে টিকিট, টিভি, বিজ্ঞাপন, ফুটবলার বিক্রি, প্রাইজমানি থেকে আয় হয় ক্লাবগুলোর। তবে মেসি যোগ দেয়ার পর আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নেবে ক্লাবটি। আর স্পন্সর প্রতিষ্ঠানও তাদের দিকে হাত বাড়িয়ে দেবে তা নিশ্চিত।

Advertisement

এএ

ফুটবল

সবচেয়ে বেশি আয় ফুটবলার রোনালদোর

Published

on

বিশ্বে সবচেয়ে বেশি আয় করা ক্রীড়াবিদ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। চতুর্থবারের মতো তালিকার শীর্ষে এই ফুটবলার। ফোর্বস খেলোয়াড়দের আয়ের তালিকা প্রকাশ করে থাকে। সম্প্রতি সেখানে দেখা যায়, রোনালদো গত এক বছরে ২৬ কোটি মার্কিন ডলার আয় করেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় তা ৩ হাজার ৪৭ কোটি টাকারও বেশি।

ক্রীড়াবিদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন স্পেনের গলফার জন রাম, তৃতীয় স্থানে আর্জেন্টিনা ফুটবলার লিওনেল মেসি। সাধারণত খেলোয়াড়দের বেতন, বোনাস, স্পনসর- ইত্যাদি বিবেচনা করা হয় উক্ত আয়ের তালিকা করতে। সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরে ২০২৩ সালে যোগ দেন রোনালদো। যেখান থেকে বছরে ২০ কোটি মার্কিন ডলার বেতন পান তিনি। এছাড়াও মাঠের বাইরে থেকে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন এবং স্পনসর থেকে ৬ কোটি মার্কিন ডলার আয় তার।

এদিকে গলফার রামের বার্ষিক আয় ২১ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার। অন্যদিকে তৃতীয় স্থানে থাকা মেসি যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মিয়ামি থেকে বছরে সাড়ে ৬ কোটি মার্কিন ডলার আয় করেন। এছাড়াও বিভিন্ন কোম্পানির সাথে চুক্তি এবং স্পনসর থেকে ৭ কোটির মতো আয় আছে তার। মোট আয়ের দিকে তাকালে প্রায় সাড়ে ১৩ কোটির মতো আয় আছে এই ফুটবলারের।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

ইউরোর জন্য দল ঘোষণা করলো জার্মানি

Published

on

কোচ হুলিয়ান নাগেলসম্যানের তত্ত্বাবধানে ইউরো ২০২৪ এর জন্য ২৭ সদস্যের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা করেছে জার্মানি। দলটিতে সুযোগ হয়নি ম্যাট হামেলস, হুলিয়ান ব্রান্ডটের। এছাড়াও লিওন গোরেৎজকেও বাদ রাখা হয়েছে এই দল থেকে। অবসর ভেঙে ফেরা টনি ক্রুসের সুযোগ হয়েছে এখানে। তবে হামেলস, ব্রান্ডটের না থাকা কিছুটা অবাক করার মতো বটে।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের চলতি মৌসুমে হামেলস ও ব্রান্ডটের অবদান ছিল অনেকখানি। বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড এখন লিগের ফাইনালে অবস্থান করছে। যেখানে উঠতে এই দুই ফুটবলারের খাটুনি চোখে পড়েছে। হামেলস ২০১৪ সালের বিশ্বকাপ-জয়ী দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন।

জার্মানির দলটিতে ৪ জন গোলরক্ষক রাখা হয়েছে। কোচ নাগেলসম্যান জানিয়েছেন, মূলত ওয়ার্কলোড কমাতে এভাবে দল গঠন করা হয়েছে। মূল দলে যাতে ২২ জন খেলোয়াড় খুব ভালোভাবে পেয়ে যায় জার্মানি, এমন পরিকল্পনা কোচের। এই দলটিতে বায়ার্ন মিউনিখের খেলোয়াড়দের আধিক্য দেখা যায়। মিউনিখ থেকে ৬ জন, বায়ার লেভারকুসেন থেকে ৩ জন, বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড থেকে ২ জন খেলোয়াড় আছে। বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদ থেকেও ২ জন করে খেলোয়াড় আছে। উল্লেখ্য যে, লেভারকুসেন চলতি মৌসুমের শিরোপা-জয়ী দল।

সর্বশেষ ২০২৩ ইউরোতে ভালো করেনি জার্মানি। এর আগে ২০২১ সালে শেষ ১৬ তে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল দলটির। আগামী ১৪ জুন টুর্নামেন্টের শুরুর ম্যাচটি খেলতে স্কটল্যান্ডের মুখোমুখি হবে জার্মানি। এরপর ১৯ জুন হাঙ্গেরি এবং ২৩ জুন সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামবে তারা।

 

Advertisement

জার্মানির প্রাথমিক দল:

গোলকিপার: অলিভার বাউমান, ম্যানুয়েল নয়্যার, আলেক্সান্ডার নুবেল, মার্ক-আন্দ্রে টার স্টেগান।
ডিফেন্ডার: ভালদেমার অ্যান্টন, বেঞ্জামিন হেনরিকস, জশুয়া কিমিখ, রবিন কচ, ম্যাক্সিমিলিয়ান মিটেলস্টাড, ডেভিড রাউম, আন্তোনিও রুডিগার, নিকো শ্লটারবেক, জোনাথান টাহ।
মিডফিল্ডার: রবার্ট আনড্রিখ, ক্রিস ফুরিখ, পাসকাল গ্রো, ইকলায় গুনদোয়ান, টনি ক্রুস, জামাল মুসিয়ালা, আলেক্সান্দার পাভলোভিচ, লেরয় সানে, ফ্লোরিয়ান ভার্টজ।
ফরোয়ার্ড: ম্যাক্সিমিলিয়ান বেইয়ের, নিকলাস ফুলক্রুগ, কাই হাভার্টজ, টমাস মুলার ও ডেনিস উনদাব।

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

অবসরের ঘোষণা দিলেন সুনীল ছেত্রী

Published

on

সুনীল ছেত্রী ভারতীয় ফুটবলে খুব পরিচিত নাম। ভারতের জার্সিতে ফুটবল নিয়ে ছুটে যাচ্ছেন সুনীল- এই দৃশ্য দেখার সময় শেষ হয়ে আসছে। আগামী ৬ জুন কুয়েতের বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ খেলবে ভারত। সেই ম্যাচ দিয়ে শেষ হচ্ছে এই ফুটবলারের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার।

সুনীলের বর্তমান বয়স ৩৯ বছর।  তার অভিষেকের সময়কাল ছিল ২০০৫ সাল। সল্ট লেক স্টেডিয়ামে কুয়েতের বিপক্ষে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে। যা ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা।

ছেত্রী এক ভিডিও বার্তা শেয়ার করেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। যেখানে তিনি বলেছেন, “এটাই শেষ ম্যাচ হতে যাচ্ছে। সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পর পরিবারকে জানিয়েছি। বাবা স্বাভাবিকভাবেই নিয়েছে। আমার স্ত্রী একটু অন্যরকম আচরণ করলো। তাকে বলেছি, তুমি সবসময় আমাকে বলতে অনেক বেশি ম্যাচ, চাপ অনেক বেশি। এখন তোমাকে জানাচ্ছি, এই ম্যাচের পর আর দেশের হয়ে খেলবো না। চোখটা কেনো ভিজে এসেছে, সেটা তারাও ঠিকঠাক বলতে পারেনি। ব্যাপারটা এমন না যে খুব ক্লান্ত লাগছে অথবা অন্য কোনো কারণ এখানে আছে। নিজের চিন্তাভাবনাই বলছে, এটাই শেষ ম্যাচ হওয়া উচিত। অনেক ভাবলাম, তারপর সিদ্ধান্ত নিলাম।“

ভারতের হয়ে ১৫০ টি ম্যাচে অংশ নেন ছেত্রী। আকাশী-নীল জার্সিতে এত বেশি ম্যাচ আর কেউ খেলেননি। যেখানে ৯৪ টি গোল করেছেন তিনি। বর্তমানে খেলছেন এমন ফুটবলারদের মধ্যে ছেত্রীর চেয়ে বেশি গোল করেছেন কেবল দু’জন। তারা হলেন; ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও লিওনেল মেসি।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version