Connect with us

জনদুর্ভোগ

লকডাউন শিথিলের প্রথম দিনে সড়কে তীব্র যানজট

Published

on

 

ঈদুল আজহার তৃতীয় দিন থেকে টানা ১৯ দিন পর চলমান কঠোর লকডাউন বা বিধিনিষেধ রাখার পর আজ (১১ আগস্ট) থেকে শিথিল রাখা হয়েছে।প্রথম দিনেই যেন সড়কে গাড়ির মিছিল। হাইওয়ে থেকে শুরু করে বিভিন্ন শহর-উপশহরে হাজার হাজার গাড়ি নেমেছে। সারা দিন তীব্র গাড়ির চাপে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের সড়ক-মহাসড়ক।

করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে গত ১ জুলাই থেকে শুরু হয় কঠোর লকডাউন বা বিধিনিষেধ। পরে ঈদুল আজহা উপলক্ষে এটি শিথিল করা হয়। তবে ঈদের তৃতীয় দিন ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আবার কঠোর বিধিনিষেধ দেওয়া হয়। এরপর আরেক দফা বাড়িয়ে ১০ আগস্ট পর্যন্ত করা হয়, যা গতকাল (মঙ্গলবার) রাত ১২টায় শেষ হয়। আজ (বুধবার) থেকে প্রায় সবই খোলা রয়েছে।

এই বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় আজ (বুধবার) সকাল থেকেই যানবাহন চলতে শুরু করেছে।বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সড়কে যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকে।সন্ধ্যায় ঢাকার বিভিন্ন সড়কে তীব্র যানজট লেগে যায়।রাজধানী তার পুরনো চেহারায় ফিরে যায় এই যানজটে। বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় কেনাকাটায় ভিড় জমাচ্ছেন বিভিন্ন শপিংমল-মার্কেটে।

রাজধানীর সব সড়কেই একই চিত্র। বিশেষ করে ডিআইটি রোড (মালিবাগ টু কুড়িল), কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, তেজগাঁও, মগবাজার, মৌচাক, শান্তিনগর, কাকরাইল, গুলিস্তান, যাত্রাবাড়ি, নিউমার্কেট, বকশিবাজার ও ফুলবাড়িয়ার বিভিন্ন সড়কে যানবাহন যেন মহড়া দিচ্ছিল। বাম্পারের সঙ্গে বাম্পার লাগিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। গণপরিবহণের সঙ্গে ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেল পাল্লা দিচ্ছিল। স্থবির হয়ে যায় অতিরিক্ত যানবাহনে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ ও চাকরিজীবীরা।

Advertisement

এদিকে সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গণপরিবহণে দাঁড়িয়ে যাত্রী বহন করতে দেখা গেছে।

ফুলবাড়িয়া ট্রাফিক জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. সালাহ্উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার পর আজই (বুধবার) গণপরিবহণ রাস্তায় নেমেছে। যানবাহন সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছি। ডাইভারশন দিয়েও যানবাহন দ্রুত পার করা সম্ভব হচ্ছে না।

এমএম/

চট্টগ্রাম

সাগরে নেই মাছ, খালি হাতে কূলে ফিরছেন জেলেরা

Published

on

গভীর সাগরে দেখা নেই মাছের। জাল ফেললেও মিলছে না সামুদ্রিক মাছ। ফলে শূন্য ট্রলার নিয়ে সাগর থেকে ফিরছেন কক্সবাজার উপকূলের জেলেরা। তীব্র দাবদাহে সাগরে মাছ না পেয়ে তাদের উপকূলে ফিরতে হচ্ছে। আর মৎস্য ব্যবসায়ীরা লোকসানে জর্জরিত হওয়ার পাশাপাশি রাজস্ব আদায়েও ধস নেমেছে। বেকার হয়ে পড়তে পারে প্রায় ৬৫ হাজার জেলে। বেকায়দায় পড়েছেন পাঁচ শতাধিক মৎস্য ব্যবসায়ী।

শুক্রবার (৩ মে) সকালে দেখা যায় একের পর এক প্রায় মাছশূন্য সাগর থেকে উপকূলে ফিরছে। ঘাটে ভিড়লেও মেলে না মাছ উঠানামা দৃশ্য। বাঁকখালী নদীতে নোঙর করা রয়েছে সারি সারি মাছ ধরার ট্রলার। প্রতিদিন কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ৩০ থেকে ৫০ কোটি টাকার সামুদ্রিক মাছ বেচাকেনা হতো। অথচ সেখানে এখন পল্টুন অনেকটা মাছশূন্য। বেকার হয়ে সময় পার করছেন মৎস্য শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা।

ট্রলার মালিকদের দাবি, তীব্র দাবদাহের পাশাপাশি সাগরে ট্রলিং জাহাজের দৌরাত্ম্যে সাগরে মাছশূন্য হয়ে পড়ছে। কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষ বলছে, মাছের আকালের কারণে মৎস্য ব্যবসায়ীরা লোকসানে জর্জরিত হওয়ায় রাজস্ব আদায়েও ধস নেমেছে।

এদিকে, তীব্র গরমের কারণে যেমন সাগরে মাছ পাওয়া যাচ্ছে না, তেমনি ট্রলিং জাহাজের কারণে সাগর মাছশূন্য হয়ে পড়ছে। যেভাবে ট্রলিং জাহাজের ব্যবহার বেড়েছে সেক্ষেত্রে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় মাছশূন্য হয়ে পড়বে সাগর, এমন আশঙ্কা করছেন ট্রলার মালিকরা। কক্সবাজারে নিবন্ধিত জেলে রয়েছে প্রায় ৬৫ হাজার। আর নিবন্ধিত নৌযান রয়েছে ৬ হাজারের মতো।

দেখা যায়, কক্সবাজারের বাঁকখালী নদীর উপকূলে নোঙর করেছে এফবি পায়েলমনি নামে একটি ট্রলার। দুশ্চিন্তার যেনো শেষ নেই ফিরে আসা মাঝি মাল্লা রমজান, শাহজান ও সাহেদের। গত এক মাসে ২ বার ১০ লাখ টাকা খরচ করে তারাসহ ২২ জেলে নিয়ে গিয়েছিলো সাগরে। কিন্তু সাগরে ধরা পড়েনি ইলিশসহ কোনো মাছ। ফলে লোকসানের কারণে ট্রলার মালিক আর সাগরে মাছ শিকারে তাদের পাঠাচ্ছেন না। এখন কীভাবে তাদের সংসার চলবে তা নিয়ে রয়েছেন দুশ্চিন্তায়।

Advertisement

তারা বলছেন, দুশ্চিন্তা যেন পিছুই ছাড়ছে না। সাগরে গিয়ে ১০ দিন জাল ফেলেও মাছ মেলেনি।

আরেক জেলে আনোয়ার হোসেন বলেন, পাঁচ লাখ টাকা খরচ করে সাগরে মাছ শিকারে গিয়েছি ১৫ জন জেলে। কিন্তু ১১ দিন সাগরে জাল ফেলে অল্প কিছু মাছ পেয়েছি। মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে বিক্রি করে পেয়েছি মাত্র ৬০ হাজার টাকা। সেই হিসেবে ট্রলার মালিকের লোকসান প্রায় ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এখন ট্রলার মালিক আর সাগরে মাছ শিকারে পাঠাচ্ছে না। তাই বেকার হয়ে পড়েছি।

কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের সহকারী হিসাব নিয়ন্ত্রক আশীষ কুমার বৈদ্য জানান, গেল বছর এ সময় প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার মাছ বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এখন সেখানে খুবই কম টাকার মাছ বিক্রি হচ্ছে। বলতে গেলে প্রায় ৪০ শতাংশ মাছ বিক্রি হচ্ছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জনদুর্ভোগ

মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কাওছার, সন্তানকে বাঁচাতে বাবার আকুতি

Published

on

দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয়া ছোট্ট শিশু কাওছার আলী। শিশুটির জন্মের সময় বাবা নুর আলম ও মা কাকলী বেগমের আনন্দের সীমা না থাকলেও বর্তমানে কাওছার দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আড়াই বছরের ফুটফুটে শিশুটির হার্টে বড় সমস্যা ধরা পড়েছে। প্রতিমুহূর্তে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কাওছার। বর্তমানে শিশুটি ইবনে সিনা পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক কেয়ার সেন্টারে অধ্যাপক ডা. কাজী আবুল হাসানের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন।

চিকিৎসক বলেছেন, তার হার্টে পাঁচটি ছিদ্র রয়েছে। দ্রুত চিকিৎসা করা না হলে তাকে বাঁচানো সম্ভব হবে না। তার চিকিৎসার জন্য প্রায় পাঁচ লাখ টাকার প্রয়োজন। কিন্তু চিকিৎসার খরচ জোগাড় করতে না পেরে চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন মা-বাবা।

কাওছার উলিপুর উপজেলার গুনাইগাছ ইউনিয়নের শুকদেব কুণ্ড গ্রামের নুর আলমের ছেলে। তিন সন্তানের মধ্যে সবার ছোট সে।

শিশুটির বাবা নুর আলম বলেন, আমি গরিব মানুষ। জমি বলতে চার শতক বসতভিটা। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতাম। জন্মের পর থেকে কাওছার অসুস্থ। তার চিকিৎসা করাতে গিয়ে রিকশাটি বিক্রি করেছি। একটি এনজিও থেকে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছি। বর্তমানে সংসারের খরচ, এনজিওর কিস্তি তার ওপর সন্তানের চিকিৎসার ব্যয় জোগাতে হিমশিম খাচ্ছি। এমনও দিন যায় না খেয়েই থাকতে হয়। আমরা না খেয়ে থাকতে পারলেও সন্তানরা তো থাকতে পারে না। তাদের মুখের দিকে তাকাতে পারি না।

এভাবে বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন নুর আলম। এমন পরিস্থিতিতে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে পরিবারটি। ছোট সন্তান কাওছারের চিকিৎসার জন্য বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন নুর আলম। কাওছারকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা-অগ্রণী ব্যাংক, উলিপুর শাখার সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর- ৬২০০০২২০৮৫৬০৯, বিকাশ নম্বর-০১৮৮৯১৭৮৯৫৮।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

আজ ২৯ এপ্রিল: উপকূলবাসী ভুলেনি সেই ভয়াল রাতের কথা

Published

on

আজ ২৯ এপ্রিল। ১৯৯১ সালের এই দিনে কক্সবাজার জেলা’সহ দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের জনপদে নেমে আসে মহা প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়। সেই ঝড়ে লন্ড ভন্ড হয়ে যায় উপকূলের কাছাকাছি শত শত বছরের গড়ে উঠা সভ্যতা। শুধু তাই নয় ওইদিন হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে নিমিষেই। সেই সাথে গৃহ পালিত পশু, মৎস্য সহায় সম্পদ সহ মাথা গুজানোর ঠাই ঠুকুও হারায় হাজার হাজার পরিবার। রাস্তাঘাট, বনজ সম্পদ সহ নানা সেক্টরে ঘটে ব্যাপক আর্থিক ক্ষয়-ক্ষতি। যা ঘুর্ণিঝড়ের পর আজ ৩১ বছর সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও ক্ষতিগ্রস্তরা পুষিয়ে উঠতে পারেনি।

১৯৯১ সালের সেই দিনের স্মৃতিতে আজো কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকার লোকজনের মাঝে নেমে আসে স্বজনহারা বেদনার শোক। চোখের পর্দায় ভেসে উঠে ওই দিনের স্মৃতি। কিন্তু সেই স্মৃতির বেদনায় উপকূলবাসী শুধু শুধুই দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে আর সেই দিনের পূর্বকার স্মৃতি আর স্বজন ও সহায় সম্পত্তি হারানোর কথা।

সেই প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে স্বজন হারানো এমনই একজন মাবিয়া খাতুন। বয়স ৭০ এর উপরে। বয়সের ভারে নুয়ে পড়া মাবিয়া খাতুন এখন মৃত্যু শয্যায়। প্রায় ২ বছর ধরে অসুস্থ হয়ে চলাফেরা করতে পারেন না। পারেন না কথা বলতে। তবে ১৯৯১ সালে প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে বেচে যাওয়া মাবিয়া খাতুনের ২ মেয়ে ছেনুয়ারা বেগম ও শাকেরা বেগম জানান, প্রলয়ংকারী সেই ভয়াল ঝড়ে পরিবারের ১৪ জন স্বজনকে হারিয়েছেন। সেই সঙ্গে হারিয়েছেন ঘরবাড়ি, গৃহপালিত পশু সহ মূল্যবান সম্পদ। কোনো উপায়ন্তর না দেখে শহরের সমিতি পাড়া এলাকায় বসতি শুরু করে।

মাবিয়া খাতুনের মতো একই এলাকার আমেনা খাতুন (৬০)। ঘুর্ণিঝড়ে ৬ ছেলে-মেয়ে হারিয়ে এখন প্রায় নিঃস্থ। দু’মেয়ে নিয়ে কোনো রকমের সংসার তার। সেই ভয়ংকর দিনের কথা মনে পড়লেই দিশেহারা হয়ে পড়েন আমেনা খাতুন। একই অবস্থায় দিন কোনো রকম দিন পার করছেন মোতাহেরা বেগম। মোতাহেরা বেগমেরও একইভাবে ৩ সন্তান ভেসে যায় সাগরের নুনা জলে। স্বামী দুদু আলমকে নিয়ে সেই ভয়াল স্মৃতি বুকে ধারন করে বেচে আছেন এখনো।

 

Advertisement

মহেশখালী-কুতুবদিয়া সংসদীয় আসনের এমপি আশেক উল্লাহ রফিক বলেন, এপ্রিল মাসটি উপকূলবাসীর জন্য বেদনাদায়ক একটি দিন। ২৯ এপ্রিল কক্সবাজার উপকূলে মৃত্যুবরণ করেছেন প্রায় ৫০ হাজার মানুষ। আমি সকল শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জনাই। আশাকরি অচিরেই মহেশখালী ও কুতুবদিয়া উপকূল শতভাগ সুরক্ষিত হবে।

উল্লেখ্য, ১৯৯১ সনের ২৯ এপ্রিল প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়ে সর্বাধিত আঘাত হানে কক্সবাজার ও পুরো চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় অঞ্চলে। কক্সবাজারের কুতুবদিয়া, চকরিয়া, পেকুয়া মহেশখালী, টেকনাফ উখিয়া ও কক্সবাজার সদর। চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী, সন্দ্বীপের বিস্তীর্ণ উপকুলীয় গ্রামগুলো প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়ে লন্ড ভন্ড হয়ে যায়। ওইদিন উপকূলের হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে। ক্ষতি হয়েছে হাজার কোটি টাকার দীর্ঘ দিনের সঞ্চিত ও রক্ষিত সহায় সম্পত্তি সহ ঘরবাড়ী। উপকুলীয় বেল্টের ভেঁড়িবাধ ভেঙ্গে গিয়ে নেমে আসা পানি ও ধমকা হাওয়ায় সব কয়টি কাঁচা, পাকা, ঘরবাড়ী ভেঙ্গে যায়। ভেসে যায় গৃহপালিত পশু, মৎস্য ও বনজ সম্পদ। ওই দিনে পুরো কক্সবাজার সহ চট্টগ্রামে তখন নেমে আসে হাহাকার ও চরম দূর্ভিক্ষ অবস্থা। বিগত ৩১ বছরে এ অঞ্চলের লোকজনের নিরাপত্তার বিষয়টি যেমন রয়ে গেছে চরম উপেক্ষিত, তেমনি গোটা উপকূলীয় অঞ্চল এখনও রয়েছে অরক্ষিত অবস্থায়।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়17 seconds ago

রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় ওআইসি’র সহযোগিতা চেয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচারের দাবিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গাম্বিয়ার দায়ের করা মামলায় আইনি ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য ওআইসি’র সদস্য দেশগুলোর...

আইন-বিচার24 mins ago

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।   সোমবার (৬ মে) এ রায় দেন আদালত।   বিস্তারিত আসছে…Advertisement

অপরাধ29 mins ago

নিজ ঘর থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

নরসিংদীর শিবপুরে নিজঘর থেকে সোনিয়া আক্তার (২৫) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৬ মে) সকালো উপজেলার বংশিরদিয়া...

জাতীয়2 hours ago

ডেঙ্গু প্রতিরোধে মাসে ৫০ হাজার টাকা পাচ্ছেন কাউন্সিলররা

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য প্রতিমাসে ডিএনসিসির সব কাউন্সিলররা ৫০ হাজার টাকা করে পাবেন। বললেন ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশন মেয়র...

অপরাধ2 hours ago

মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব নিচ্ছে শামসুল হক ফাউন্ডেশন

মিল্টন সমাদ্দারের চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারে থাকা বৃদ্ধ, শিশু ও অসুস্থ ব্যক্তিদের দায়িত্ব নিচ্ছে আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশন নামে...

জাতীয়3 hours ago

সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে চেয়ারম্যানরা: টিআইবি

জাতীয় নির্বাচনের মত স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ব্যবসায়িক প্রার্থীদের দাপট বাড়ছে। পাঁচ বছরে অস্থাবর সম্পদ বৃদ্ধিতে উপজেলা পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা (এমপি) পেছনে...

জাতীয়3 hours ago

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও বাড়ছে ব্যবসায়িক প্রার্থীদের দাপট: টিআইবি

জাতীয় নির্বাচনের মত স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ব্যবসায়িক প্রার্থীদের দাপট বাড়ছে। উপজেলা নির্বাচন দলীয় প্রতীকে রাজনৈতিক লড়াই হবার কথা থাকলেও সেখানে...

অপরাধ4 hours ago

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার  ২৭

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...

আইন-বিচার4 hours ago

আবারও পেছাল রিজার্ভ চুরি মামলার তদন্ত প্রতিবেদনের তারিখ

আবারও পেছানো হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ। আগামী ৯ জুলাই প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন তারিখ...

আইন-বিচার5 hours ago

বিদেশ যেতে আপিল বিভাগের অনুমতি পেলেন আমান

চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে আপিল বিভাগের  অনুমতি পেয়েছেন ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান। আদেশে বলা হয়েছে, সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা...

Advertisement
জাতীয়17 seconds ago

রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় ওআইসি’র সহযোগিতা চেয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

শিক্ষা8 mins ago

মঙ্গলবার থেকে চলবে প্রাথমিকে স্বাভাবিক কার্যক্রম

ক্যাম্পাস12 mins ago

স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা

ফুটবল17 mins ago

চলে গেলেন আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জেতানো প্রথম কোচ

আইন-বিচার24 mins ago

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত

অপরাধ29 mins ago

নিজ ঘর থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

ক্রিকেট1 hour ago

সেলফি তুলতে আসা ভক্তের উপর খেপলেন সাকিব

বিএনপি1 hour ago

আওয়ামী লীগ এখন ভাঙা কলসি: রিজভী

বলিউড2 hours ago

বড় পর্দায় আসার খবরে খুশিতে ডগোমগো খুশি

টলিউড2 hours ago

‘প্রথম কামড়েই ভালোবাসা!’ কিসের প্রেমে মজলেন নুসরত

আন্তর্জাতিক4 days ago

যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!

তথ্য-প্রযুক্তি3 days ago

গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি

ঢাকা6 days ago

টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার

অপরাধ5 days ago

শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র‍্যাব কর্মকর্তা

দেশজুড়ে5 days ago

‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা

পরামর্শ4 days ago

পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’

ঢালিউড4 days ago

শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস

টুকিটাকি7 days ago

সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও

ঢালিউড4 days ago

‘আমার আচরণে শাকিবের পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নেবে, বিশ্বাস করি না’

ঢালিউড4 days ago

শাকিব খানের ‘মায়া’য় কেন ইধিকা! যা বললেন পূজা চেরী

উত্তর আমেরিকা2 weeks ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

আইন-বিচার2 weeks ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

জাতীয়1 month ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি2 months ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 months ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

বাংলাদেশ2 months ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায়
Exit mobile version