Connect with us

বিএনপি

চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় তিন মামলা

Published

on

রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপি কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ এবং গাড়ি ভাংচুরের ঘটনায় তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে পুলিশ বাদী হয়ে একটি ও মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ দুটি মামলা করেছে।

বুধবার (১৮ আগস্ট) এসব তথ্য নিশ্চিত করেন শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানে আলম মুন্সী।

তিনি বলেন,  ‘চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের ডিসি ও আমিসহ বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা এবং পুলিশ আহত হয়েছেন। এই তিন মামলায় ৪০ জনের বেশি নেতাকর্মীকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এছাড়াও শতাধিক বিএনপির নেতাকর্মীকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।’

 তিনি আরো বলেন, ‘মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ দুইটি এবং পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছে। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের দায়ের করা মামলায় বলা হয়েছে, তাদের বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। এতে তাদের ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে। আর সরকারি কাজে বাধা, মারধরের অভিযোগে পুলিশের পক্ষ অন্য মামলাটি করা হয়েছে। 

উল্লেখ্য, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির নবগঠিত কমিটির নেতাকর্মীদের পক্ষ থেকে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা জানানোর কর্মসূচি ছিল। মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে ছোট ছোট মিছিল নিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীরা চন্দ্রিমা উদ্যানের পূর্ব পাশে জমায়েত হতে থাকেন।

Advertisement

বিএনপি

দুপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে যুবদল

Published

on

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা নিশ্চিতকরণ, নিঃশর্ত মুক্তি ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সব মামলা প্রত্যাহারসহ কারাবন্দি নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল।

শনিবার (১১ মে) বেলা ৩টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের।

এর আগে গেলো ৭ মে পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে ঢাকায় ফেরেন মির্জা ফখরুল। এরপর আর কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নেননি তিনি।

অন্যদিকে শুক্রবার (১০ মে) একইস্থানে সমাবেশ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

বিএনপির কন্ট্রোল খালেদা জিয়ার হাতে, আওয়ামী লীগের কোথায় প্রশ্ন গয়েশ্বরের

Published

on

বিএনপির রিমোট কন্ট্রোল দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার হাতে রয়েছে। আওয়ামী লীগের রিমোট কন্ট্রোল কোথায় প্রশ্ন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের।

শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সামনে এক সমাবেশে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের ‘বিএনপি জোটের আন্দোলন চলে রিমোট কন্ট্রোলে অদৃশ্য নির্দেশে’ বক্তব্যের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি। খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা-মুক্তি, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ কারাবন্দি নেতাদের মুক্তির দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন সারাবিশ্বের মানুষ ষড়যন্ত্র করছিল, তখন ভারত যদি আমাদের পাশে না থাকত এই নির্বাচন করতে পারতাম না। তার মানে আওয়ামী লীগের কাছে গণতন্ত্র হচ্ছে অব দ্য ভারত, বাই দ্য ভারত, ফর দ্য ভারত। এর বেশি কিছু বলে মনে হয় না।

বাংলাদেশ আজ কাঁটাতারে ঝুলছে দাবি করে তিনি বলেন, অনেক বছর আগে প্রতীক ছিল ফেলানী। ফেলানী যেমন কাঁটাতারে ঝুলছিল, আজ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব কাঁটাতারে ঝুলছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য আরও বলেন, অনেকে বলেন শেখ হাসিনার জনসমর্থন শূন্যের কোটায়। পায়ের নিচে মাটি নেই। আসলে তো মাটি নেই। উনি তো পাথরের ওপর হাঁটেন। সাধারণ মর্ম তিনি বোঝেন না।এসময় প্রধানমন্ত্রীর জনসমর্থনের দরকার নেই বলে মন্তব্য করেন।

Advertisement

আওয়ামী লীগ জোড়াতালির সরকার মন্তব্য করে তিনি বলেন, এদের ক্ষমতায় বসিয়ে রাখলে বছরের পর বছর মিছিল করবেন, মিটিং করবেন, লাখ লাখ লোক হবে, কিন্তু তার (শেখ হাসিনা) জায়গায় সে থাকবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাচ্ছেন খালেদা জিয়া

Published

on

ফাইল ছবি

চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড প্রতিদিন বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছেন। সবশেষ গেলো ১ মে রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে শারীরিক পরীক্ষার জন্য নেয়া হয়। সেখানে তিনি একদিনের জন্য ভর্তিও থাকেন।

গেলো বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাতে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ তথ্য গণমাধ্যমকে জানান বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও  খালেদা জিয়ার  ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন।

জাহিদ হোসেন জানান, মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে বাসায় চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। কখনো কখনো বাসায় সম্ভব না হলে উনাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। তার শারীরিক অবস্থা সুবিধাজনক নয়। তাঁরা বারবার বলছেন খালেদা জিয়া যে সমস্যায় ভুগছেন তার পরিপূর্ণ চিকিৎসা বাংলাদেশে সম্ভব নয়। কখন তিনি বাইরে যেতে পারবেন তা আল্লাহই জানেন।

বিএনপি চেয়ারপার্সনের একান্ত সচিব এবিএম আব্দুস সাত্তার জানান, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। সাতদিন পরপরই তাকে হাসপাতালে নিতে হচ্ছে। তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন।

প্রসঙ্গত, খালেদা জিয়া হার্টের সমস্যা, লিভারসিরোসিস ছাড়াও নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতা রয়েছে তার। কারাগার থেকে বেরোনোর পর চিকিৎসার জন্য কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তিনি।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version