Connect with us

অপরাধ

অধ্যক্ষকে জুতাপেটা করা, সেই আ.লীগ নেতার স্ত্রীকে গ্রেপ্তারের আলটিমেটাম

Published

on

পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় সাফা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিনয় কৃষ্ণ বলকে লাঞ্ছনার ঘটনায় অফিস সহকারী ফরিদা ইয়াসমিনকে গ্রেফতারের দাবিতে তিন দিনের আলটিমেটাম দিয়েছে শিক্ষক সমাজ।

ফরিদা ইয়াসমিন ধানীসাফা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি আলম বেপারির স্ত্রী ও সাফা কলেজের অফিস সহকারী।

অধ্যক্ষকে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় মামলা হলেও ছয় দিনে আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় শিক্ষকদের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।

শনিবার (২১ আগস্ট) দুপুরে মহিউদ্দিন আহম্মেদ মহিলা ডিগ্রি কলেজের সভাকক্ষে সর্বস্তরের শিক্ষক সমাজ সংবাদ সম্মেলন করে। এসময় তারা জানান, সোমবারের মধ্যে অভিযুক্ত ফরিদা ইয়াসমিনকে গ্রেপ্তার করা না হলে মঙ্গলবার পৌর শহরে মানববন্ধনসহ কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার ঘোষণা দেয় শিক্ষক সমাজ।

মহিউদ্দিন আহম্মেদ মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ও কলেজশিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আজীম-উল হক আলটিমেটাম ঘোষণা করেন। 

Advertisement

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন মিরুখালী স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন খান, সরকারি কলেজের প্রভাষক মোহসেনুল হক মান্না, ডা. রুস্তুম আলী ফরাজী অনার্স কলেজের প্রভাষক মোতালেব হোসেন, সাফা ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক একে সাকিল আহমেদ, প্রধান শিক্ষক মো. রুহুল আমিন, নাসির উদ্দিন, কমল চন্দ্র  প্রমুখ।

গত ১৬ আগস্ট অফিস চলাকালীন সাফা কলেজের অফিস সহকারী ফরিদা ইয়াসমিন প্রকাশ্যে অধ্যক্ষ বিনয় কৃষ্ণ বলকে জুতাপেটা করেন। এ ঘটনায় পরের দিন তিনি বাদী হয়ে ফরিদা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে মঠবাড়িয়া থানায় মামলা করেন।

এ ঘটনা তদন্তে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও কলেজ কর্তৃপক্ষ পৃথক দুটি কমিটি গঠন করেছে।

মঠবাড়িয়া থানার ওসি মুহা. নূরুল ইসলাম বাদল মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আসামি গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

এমএম/

Advertisement

অপরাধ

এমপি আজীমের খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার, বেড়িয়ে এলো চাঞ্চল্যপূর্ণ তথ্য

Published

on

ভারতে চিকিৎসা নিতে গিয়ে নিখোঁজ ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য মো. আনোয়ারুল আজীম আনার টানা নয়দিন নিখোঁজ থাকার পর পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সঞ্জিভা গার্ডেনের একটি ফ্ল্যাট থেকে তার খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

বুধবার (২২ মে ) রাজ্যের বিধাননগরের নিউটাউন এলাকায় সঞ্জিভা গার্ডেন থেকে নিউটাউনের টেকনোসিটি থানার পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে।

পুলিশ জানিয়েছে, এমপির সম্পূর্ণ মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। দেহের মূল অংশ ট্রলিতে পরে পাচার করা হয়েছে, আর দেহাবশেষ উদ্ধার করা গেছে।

জানা গেছে, মোট ছয়জন এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল। তাদের সবাই বাংলাদেশি নাগরিক। এমপিকে হত্যার পর পাঁচজন দেশে ফিরে আসে এবং একজন এখনও ভারতেই অবস্থান করছে। তবে বাংলাদেশে ফিরে আসা পাঁচজনের মধ্যে একজন অন্য দেশে পাড়ি দিয়েছে বলেও জানা গেছে। আর ভারতে অবস্থান করা ব্যক্তিকে আটক করতে চেষ্টা করছে ভারতের পুলিশ।

মূলত নিখোঁজের অভিযোগ পাওয়ার পর এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুইজনকে আটক করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে তারাই জানান মরদেহ আছে সঞ্জিভা গার্ডেনে। সে খবর দেয়া হয় কলকাতা পুলিশকে। পরে বুধবার এই মরদেহ উদ্ধার করে ভারতের পুলিশ।

Advertisement

জানা গেছে, যে ফ্ল্যাট থেকে আনোয়ারুল আজিম আনারের খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে তার মালিকও একজন বাংলাদেশি। তিনি ভারতে গিয়ে ভুয়া কাগজপত্র বানিয়ে ওই ফ্ল্যাট কিনেছেন। কলকাতার পুলিশ তাকেও খুঁজছে বলে জানানো হয়েছে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

Published

on

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে সোমবার (২০ মে) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

এ সময়  ২৫২ পিস ইয়াবা, ২৩.৫ গ্রাম ৩০ পুরিয়া হেরোইন ও ৩২ কেজি ৮০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১২টি মামলা রুজু হয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার আওতায় সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ

Published

on

দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার অভিযোগে বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

স্থানীয় সময় সোমবার (২০ মে) বাংলাদেশ সময় সোমবার মধ্যরাতের পর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের এক বিবৃতিতে আজিজ আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য ঘোষণার কথা জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার কারণে সাবেক জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদকে, পূর্বে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর। এর ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য হবেন।

এতে আরও বলা হয়, তার (আজিজ আহমেদ) কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের অবমূল্যায়ন এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ার ওপর জনগণের আস্থা কমেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আজিজ আহমেদ তার ভাইকে বাংলাদেশে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য জবাবদিহি এড়াতে সহযোগিতা করেন। এটা করতে গিয়ে তিনি নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন। এছাড়া অন্যায্যভাবে সামরিক খাতে কন্ট্রাক্ট পাওয়া নিশ্চিত করার জন্য তিনি তার ভাইয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন। তিনি নিজের স্বার্থের জন্য সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ নিয়েছেন।

Advertisement

আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও আইনের শাসন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনরায় নিশ্চিত করা হলো। সরকারি সেবা আরও স্বচ্ছ ও নাগরিকদের সেবা লাভের সুযোগ তৈরি, ব্যবসা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং মুদ্রা পাচার ও অন্যান্য অর্থনৈতিক অপরাধের অনুসন্ধান ও বিচার নিশ্চিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টায় সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version