Connect with us

ক্রিকেট

দেশে ফিরে বলতে চাই বাংলাদেশে সিরিজ জিতে ফিরলাম

Published

on

অস্ট্রেলিয়ার মত ধরাশায়ী নয় সিরিজ জয় করে ফিরতে চায় টিম নিউজিল্যান্ড। শুধু তাই নয় দেশে ফিরে সতীর্থদের সঙ্গে সে আনন্দ ভাগ করে নিতে চান পেসার হামিশ বেনেট। বাংলাদেশের কন্ডিশনে ভালো করতে দরকার দলগত নৈপুণ্য বলছেন ব্ল্যাকক্যাপ ক্রিকেটার।
 
১৭ অক্টোবর ২০১০; বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা দিন। রুবেল হোসেনের বীরোচিত পারফরম্যান্সে টিম নিউজিল্যান্ড প্রথমবার বাংলাওয়াশ। টাইগারদের এই বিজয় উল্লাসের সাক্ষী মিরপুর শেরেবাংলা। আর উইকেটে ক্ষত বিক্ষত হৃদয় নিয়ে আরো একজন। পারিজত দলের অপরাজিত সেনা হামিশ বেনেট।

তিন বছর পর বাংলাদেশ সফরে এলেও সাফল্য নেই ব্ল্যাকক্যাপদের। একমাত্র টি টোয়েন্টি জয় তবে ওয়ানডে সিরিজে হার ৩-০'তে।

আর সাকিব-মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ'র এই দলটা আরো ভয়ঙ্কর। বিশেষ করে ঘরের মাটিতে দূর্বার বাংলাদেশ তা এক বাক্যে স্বীকার করে নেয় বিশ্বের যে কোন প্রতিপক্ষ। স্লো উইকেটে টাইগারদের বোলিং ইউনিট সফরকারীদের জন্য চিন্তার কারণ। তারপরও আসন্ন টি টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের মিশনে নিউজিল্যান্ড। টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটারদের শূন্যতা অনুপ্রাণিত করছে কিউইদের।

হামিশ বেনেট বলেন, আমরা দলবদ্ধ হয়ে এখানে দেশের হয়ে খেলতে এসেছি। আগেরবার যখন এসেছিলাম ওরা ৪-০ ব্যাবধানে হারিয়েছিল আমাদের। এখানে তেমন কোন সাফল্য না থাকাটাই আমাদের উৎসাহ যোগাচ্ছে। আমরা নিউজিল্যান্ডে ফিরে গিয়ে বলতে চাই আমরা বাংলাদেশকে তাদের দেশের মাটিতে সিরিজ হারিয়েছি। বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়া এবং বড় দলগুলোর কী অবস্থা হয়েছে এখানে তা যদি আপনারা দেখে থাকেন।

এদিকে বাংলাদেশ সফরের শুরুতে অবশ্য দুঃসংবাদ ধরা দিয়েছে ব্ল্যাকক্যাপ শিবিরে। করোনা আক্রান্ত ব্যাটসম্যান ফিন অ্যালেন। হোম কোয়ারেন্টিন চলাকালীন টাইগাররা নিরব থাকলেও ভার্চুয়ালি গণমাধ্যমের সামনে নিউজিল্যান্ড। মুখ খুলেছেন বিসিবির করোনা প্রটোকল আর তিনদিনের রুম কোয়ারেন্টিন নিয়ে।

Advertisement

আজ (বৃহস্পতিবার) শেষ হচ্ছে চার দেয়ালের বন্দী জীবন। বাংলাদেশের কন্ডিশনে মানিয়ে নেয়ার সুযোগ পাঁচদিনের অনুশীলনে।

এস

ক্রিকেট

“রোহিত জানে কীভাবে চাপ ডুবিয়ে রাখতে হয়”

Published

on

ভারতের বিশ্বকাপ-খরা ভেঙে শিরোপা অর্জন কঠিন হয়ে দেখা দেয় প্রায় সময়ই। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ের দিকে তাকালেও তা প্রকাশ পায় ভীষণভাবে। ঘরের মাটিতে ২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনালে উঠেছিল দলটি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শিরোপা অর্জিত হয়নি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে একবার, ২০০৭ সালে সুযোগ হয়েছিল ট্রফি ঘরে আনার। এবার অবশ্য নিজ দেশের সম্ভাবনা দেখছেন ভারতীয় ব্যাটার শিখর ধাওয়ান।

যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে আগামী ২ জুন থেকে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ভারতের প্রথম ম্যাচ ৫ জুন, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে নিউ ইয়র্কে। তারকা ব্যাটার ধাওয়ান জানিয়েছেন, “অবশ্যই, বিশ্বকাপে ভারতের খেলা বেশ চাপের। এবং রোহিত (শর্মা) বেশ অভিজ্ঞ লোক। আমি নিশ্চিত তার অভিজ্ঞতা খুব কাজের হবে। সে জানে কীভাবে চাপ ডুবিয়ে রাখতে হয়। আর অবশ্যই ভারত রঙ-বেরঙে বেরিয়ে আসবে।”

মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শিরোপা ঘরে তোলে ভারত। এরপর আর একবার ফাইনাল খেলার সৌভাগ্য হয়েছিল দলটির, সেটা ২০১৪ সালে। সেবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে শিরোপা অধরা থেকে যায় ভারতের জন্য।

ভারতের ঝুলিতে সর্বশেষ আইসিসি শিরোপা এসেছে ২০১৩ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। ধাওয়ান শুধু রোহিতের অভিজ্ঞতায় ভরসা রাখছেন এমন নয়। তিনি স্কোয়াডের বেশ কিছু খেলোয়াড় নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।

এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, “এটা দেখতে খুব ভালো লাগে যে; শিভাম দুবে, যুজি (যুজবেন্দ্র চাহাল) এবং সানজু (স্যামসন)- তারা আইসিসি টুর্নামেন্টে নিজেদের যোগ্য জায়গা পেয়েছে। আমরা খুবই ভারসাম্যপূর্ণ দল পেয়েছি এবং আমরা খুব ভালো ক্রিকেট খেলছি। শুভকামনা ভারত।”

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

ক্রিকেট বাদেও অন্য খেলার প্রতি নজর দেওয়ার আহ্বান মাশরাফির

Published

on

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ সম্ভাবনা নিয়ে ইতিবাচক মাশরাফি বিন মর্তুজা। আজ (সোমবার) বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডির ব্র্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক। সেখানে গণমাধ্যমের সাথে মুখোমুখি হয়েছেন, কথা বলেছেন ক্রিকেট নিয়েও।

বাংলাদেশ দল এখন অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে ৩ ম্যাচের সিরিজ শেষে বিশ্বকাপে অংশ নেবে তারা। মাশরাফির কাছে দলের সম্ভাবনা নিয়ে জানতে চাওয়া হয়। এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “আশা তো অবশ্যই ভালো কিছু করবে।”

বিশ্বকাপ স্কোয়াড দেখার এখনো সুযোগ হয়নি এই সাবেক অধিনায়কের। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, “(স্কোয়াড) দেখিনি। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষ আশা করছে বাংলাদেশ ভালো করবে, যেখানেই যায়, যেভাবে যায়। তো আমার প্রত্যাশা অবশ্যই ভিন্ন কিছু হবে না। আমিও তাই চাই। কমন কিছু খেলোয়াড় দেখেছি, শুনেছি সোশ্যাল মিডিয়ায়, কিন্তু পুরো দল এখনও দেখিনি।”

শুধু ক্রিকেট নয়, অন্য খেলাগুলোর প্রতি পৃষ্ঠপোষকতা নিয়ে কথা বলেন মাশরাফি। যেখানে ক্রিকেট সকলের নজর কেড়ে নয়, অন্য খেলাগুলোর প্রতিও ‘স্পনসর’দের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইলেন এই ক্রিকেটার।

“ক্রিকেট বোর্ড চলে স্পনসরে। কিন্তু ক্রিকেট ছাড়া অন্য খেলাতে স্পনসররা এগিয়ে আসছে না। সবার এগিয়ে আসা উচিত। ফেডারেশনগুলোকেও স্পনসর খুঁজতে হবে। দেশের খেলাধুলার উন্নতিতে অবশ্যই তৃতীয় একটা পক্ষের প্রয়োজন। স্পনসররা হচ্ছে সেই তৃতীয় পক্ষ। তাদের এগিয়ে আসা উচিত।”

Advertisement

আজকের মতো সকল খেলার আয়োজনে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন মাশরাফি। শুধু ক্রিকেটকে গুরুত্বে রাখলে হবে না বলেও মত তার। পাশাপাশি অন্যান্য খেলাগুলোর প্রচার ও প্রসারে সবার এগিয়ে আসা উচিত বলে মনে করেন তিনি।

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

পাপুয়া নিউগিনির ‘বিশেষজ্ঞ’ কোচ সিমন্স

Published

on

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাপুয়া নিউগিনির (পিএনজি) কোচিং দলে যুক্ত হলেন ফিল সিমন্স। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। দলটি যেবার বিশ্বকাপ জেতে, ২০১৬ সালের কথা- সেবারও কোচ হিসেবে ছিলেন সিমন্স। এবার পাপুয়া নিউগিনির ‘বিশেষজ্ঞ’ কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর সম্পর্ক শেষ হয় সিমন্সের। তখন থেকে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের সাথে যুক্ত ছিলেন তিনি। ত্রিনিবাগো নাইট রাইডার্স, এলএ নাইট রাইডার্স এবং করাচি কিংসের সাথে কাজ করেছেন তিনি।

পিএনজির প্রধান কোচ টটেন্ডা টাইবুকে সাহায্য করবেন সিমন্স। মূলত পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব থাকবে তার। সিমন্স বলেন, “এখানে আমার দায়িত্ব পরামর্শক হিসেবে, যেখানে আমি আমার অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারবো।”

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে বিশ্বকাপ বলে আলাদা উচ্ছ্বাস দেখা গেছে সিমন্সের কণ্ঠে। তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ, অর্থাৎ তার ঘরের মাঠগুলোতে কাজ করবেন- ফলে সবকিছু তার জন্য সহজ হবে বলে মনে হয় তার।

পোর্ট মর্সবি থেকে ৪ দিনের যাত্রা শেষে গত সপ্তাহের শেষে পিএনজি সেন্ট কিটসে এসে পৌঁছেছে। বেশ কিছু প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথা রয়েছে দলটির। পাপুয়া নিউগিনি বিশ্বকাপে গ্রুপ-সি তে অবস্থান করছে। তাদের প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে গায়ানাতে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জুনের ২ তারিখ।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version