বিএনপি
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য হাস্যকর : ফখরুল
রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমানের কবর নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে ‘হাস্যকর’বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমানের লাশ যে নেই, তা খালেদা জিয়াসহ বিএনপির নেতারাও ভালো করে জানেন- প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপি মহাসচিব এই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
ফখরুল বলেন, ‘আজকেই আওয়ামী লীগের সভানেত্রী যিনি একটা অত্যন্ত নিশিরাতের ভোটের মধ্য দিয়ে নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, তিনি আজকেও আবার বিষোদগার করেছেন আমাদের স্বাধীনতার ঘোষক শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের বিরুদ্ধে। তিনি তার (জিয়াউর রহমান) সমাধি সম্পর্কে কথা বলেছেন, তার একাত্তর সালের যুদ্ধের ভূমিকা নিয়েও কথা বলেছেন। এটা একটা হাস্যকর বক্তব্য তিনি (প্রধানমন্ত্রী) রেখেছেন’।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই বক্তব্যগুলো থেকে প্রমাণিত হয় যে, এরা কতটা প্রতিহিংসা পরায়ন যে যিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেন তার ন্যূনতম যে স্বীকৃতি সেই স্বীকৃতি দিতেও তারা নারাজ। আজকে এটা ঐতিহাসিকভাবে সত্য, দিবালোকের মতো সত্য যে, শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তিনি রণাঙ্গনে থেকেই যুদ্ধ করেছেন, রণাঙ্গনে থেকেই যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন। এটা দিবালোকের মতো সত্য যে, আজকে তিনি (জিয়াউর রহমান) যেদিন শাহাদতবরণ করেন সেদিন এদেশের লাখ লাখ মানুষ তার জন্য কেঁদেছিল এবং মানিক মিয়া এভিনিউতে লাখ লাখ মানুষের তার জানাজায় অংশ গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি যে কত জনপ্রিয় নেতা ছিলেন সেটা প্রমাণিত হয়েছে’।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। আওয়ামী লীগ যেখানে সবচেয়ে বড় রাষ্ট্রদ্রোহিতার কাজ করেছে, তারা গণতন্ত্র হত্যা করেছে, ভোটের অধিকার লুট করেছে, বাংলাদেশকে একটা তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। সত্যিকার অর্থে বলতে কি তারা আজকে জনগণের সমস্ত অধিকার ছিনিয়ে নিয়ে এটাকে একটা পুরোপুরি তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতে চলেছে। আওয়ামী লীগ বেশিদিন ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশ যে জাতীয়তাবাদ, জাতি তার অস্তিত্ব রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে’।
ফখরুল বলেন, ‘আজকে আমাদের শপথ নিতে হবে, আজকে ২১ আগস্টের ঘটনাই বলুন, ৩৫ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে যে মিথ্যা মামলা, অসংখ্য যে হত্যা হচ্ছে, খুন হচ্ছে, গুম হচ্ছে- এগুলো থেকে বেরিয়ে আসতে হলে আজকে জনগণের ইস্পাত কঠিন ঐক্য দরকার। এর নেতৃত্ব দেবেন আমরা বিশ্বাস করি আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তার নেতৃত্বে দেশে সেই গণঐক্য গড়ে উঠবে, জনতার ঐক্য গড়ে উঠবে, সেই ঐক্যের মধ্য দিয়ে আমরা বাধ্য করব এই ফ্যাসিস্ট গণবিরোধী যে সরকার রয়েছে তাদেরকে পদত্যাগ করিয়ে একটি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। এই লক্ষ্যে আমাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে’।
বিএনপির উদ্যোগে ‘২১ আগস্টের চক্রান্তমূলক গ্রেনেড হামলা’ শীর্ষক ‘ইতিহাস কথা কয়’ ব্যানারে এই ভার্চুয়াল আলোচনা সভা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘২১ আগস্ট একটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তের প্রথম সোপান ছিল। প্রকৃতপক্ষে ২১ আগস্ট একটি সুদূরপ্রসারী চক্রান্ত বাংলাদেশকে আবার গণতন্ত্রহীন করার জন্য, বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নগুলোকে ভেঙে চুরমার করে দেওয়ার জন্য, বাংলাদেশ যে একটি সত্যিকার অর্থে সুখী-সমৃদ্ধ রাষ্ট্র নির্মিত হবে সেই স্বপ্নকে পুরোপুরি ভেঙে দেওয়ার জন্য ২১ আগস্ট’।
তিনি বলেন, ‘২১ আগস্ট এবং ১/১১ কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ১/১১ ঘটনার জন ২১ আগস্ট ছিল একটা প্রাথমিক চক্রান্ত। ঝুঁকিটা বড় ছিল। আমরা এই ধরনের যে ঘটনা বলুন, দুর্ঘটনা বলুন, আমরা এর ঘোরতর বিরোধী। বিএনপি সবসময় যে কোনো রকম অন্যায়, হত্যা এবং সংঘাতের বিরুদ্ধে একটি রাজনৈতিক দল। সেজন্য ওই সময়ে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া তিনি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, মন্ত্রিসভার সদস্যরা ওই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন, প্রতিবাদ করেছেন এবং দেশনেত্রী খালেদা জিয়া তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতার (শেখ হাসিনা) বাসায় যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাকে যেতে দেওয়া হয়নি, বাধা দেওয়া হয়েছিল’।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমি শুধু বলতে চাই, ২১ আগস্টের পুরো বিষয়টা ছিল একটা রাজনৈতিক বিষয়, প্রতিহিংসার রাজনীতি, চক্রান্তের রাজনীতির বিষয়। বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে দেওয়া হবে না, বাংলাদেশকে একটা তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে, বাংলাদেশের মানুষের অধিকারগুলোকে ছিনিয়ে নেওয়া হবে এবং সত্যিকার অর্থেই এদেশকে একটা নতজানু দেশ হিসেবে পরিণত করা হবে- সেটাই ছিল উদ্দেশ্য, তার একটা অংশ ২১ আগস্ট’।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘২১ আগস্টের ঘটনাটি ছিল একটা চক্রান্ত। এটা কোনোক্রমে এই ধরনের ঘটনা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল যে দল মধ্যপন্থি গণতান্ত্রিক জাতীয়তাবাদ ও দেশপ্রেমিকের দল এবং মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের দল কখনোই এটাকে সমর্থন করতে পারে না। যে সময় ঘটনা ঘটেছে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আমরা ক্ষমতায় ছিলাম। তিনি সঙ্গে সঙ্গে এই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি এই ঘটনার যিনি ভিকটিম আজকের প্রধানমন্ত্রী তাকে সমবেদনা জানানোর জন্য বাসায় যেতে চেয়েছিলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানকে দেখার জন্য সিএমএইচে গিয়েছিলেন। তিনি সঙ্গে সঙ্গে বিচার বিভাগীয় তদন্তের ব্যবস্থা করেছিলেন, তিনি সঙ্গে সঙ্গে তদন্ত যাতে নিরপেক্ষ হয় এবং আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন হয় সেজন্য তিনি এফবিআই ও ইন্টারপোলকে আহ্বান করেছিলেন, তারা দেশে এসেছিল। কিন্তু যারা ভিকটিম তারা কিন্তু সহযোগিতা করেনি। শেখ হাসিনার যে গাড়িতে গুলি করা হয়েছিল সেই গাড়িটিকে কিন্তু এফবিআই ও ইন্টারপোলকে তদন্ত করতে দেওয়া হয়নি, যেতে দেওয়া হয়নি’।
আজকে যারা সহযোগিতা করলেন না- তারাই আজকে উল্টো ইতিহাসকে বিকৃত করে বলতে চায় বিএনপি সরকারে ছিল সে সময় তদন্ত হয়নি, নাটক হয়েছে ইত্যাদি।
বিএনপি মহাসচিবের সভাপতিত্বে ও প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, আইন বিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান বক্তব্য দেন।
এমএম/
বিএনপি
বাংলাদেশ ব্যাংকে কি ঋণখেলাপিরা ঢুকবে, কাদেরকে প্রশ্ন রিজভীর
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না,তাহলে কি মাফিয়া,মাস্তান,ঋণ খেলাপিরা ঢুকবে? বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা ঢুকবে কেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যের জবাবে এ কথা বললেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
রোববার (১৯ মে) রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয এক অনুষ্ঠানের আগে রিজভী এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, সাংবাদিকতার দেশের বাইরে কানাডা, মালয়েশিয়া, দুবাইয়ে বাড়ি করেনি। ওবায়দুল কাদের সাহেব এসব কী কথা বলছেন। তাদের কাছের লোক যারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট করে অনেক বৃত্তের মালিক হয়েছেন, দেশের বাইরে বাড়ি করেছেন তাদের কথা সাংবাদিকরা যেন না জানতে পারেন সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না।
এ বিএনপি নেতা বলেন, শুধু ব্যাংক থেকে ১২০০০ কোটি টাকা লোপাট হয়ে গেছে। এটা তাঁর বক্তব্য না, এটা সিডিপির বক্তব্য। দেশের জিডিপি ১২ শতাংশ নাই হয়ে গেছে। ৯২ হাজার কোটি টাকা শুধু ব্যাংক থেকে লোপাট হয়ে গেছে। লোপাটকারী কারা এরা সবাই ক্ষমতাসীনের আত্মীয়-স্বজন কাছের লোক।
বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, রিজার্ভ এখন তলানিতে। সরকার বলছে ১৩ বিলিয়ন ডলার আছে। অথচ যারা সচেতন মানুষ তারা বলছেন ৭ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার আছে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতের ঋণ পরিশোধ করতে ৪ বিলিয়ন ডলার যাবে। রিজার্ভ তো তলানিতেই।
প্রসঙ্গত, বক্তব্য শেষে ফরিদপুরের মধুখালিতে নিহত দুই শ্রমিকের পরিবারের সদস্যদের হাতে অর্থ সহায়তা তুলে দেয়া হয়।
আই/এ
বিএনপি
‘শাসকগোষ্ঠী এখন তীব্র মাত্রায় হিংস্র হয়ে উঠেছে’
গেলো ৭ জানুয়ারি ডামি নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে অবৈধ আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী এখন আরও তীব্র মাত্রায় হিংস্র হয়ে উঠেছে। ‘মিথ্যা ও সাজানো’ মামলায় নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের জামিন নামঞ্জুর এবং কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শুক্রবার (১৭ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।
ফখরুল বলেন, মিথ্যাচার, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও অপকৌশলের মাধ্যমে অবৈধ রাষ্ট্রক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বিএনপি ও অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ গণতন্ত্রমনা বিরোধী দল ও পথের মানুষদের ওপর নিষ্ঠুর দমন—পীড়ন চালানো হচ্ছে অব্যাহতভাবে।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় সাজা প্রদানসহ জামিন নামঞ্জুর করে বিরোধী নেতাকর্মীদের কারাগারে পাঠানোর মাধ্যমে দখলদার আওয়ামী সরকার দেশে নব্য বাকশালী শাসন কায়েম করেছে। নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর ঘটনা আওয়ামী জুলুমেরই ধারাবাহিকতা।
এএম/
বিএনপি
সরকার জনগণের স্বার্থে পদক্ষেপ নেয় না : ফখরুল
তিস্তা নদীর পানি চুক্তি নিয়ে দীর্ঘকাল ধরে সরকার গড়িমসি করছে। আসলে এই সরকার পুরোপুরি নতজানু সরকার। তারা কখনও জনগণের স্বার্থে পদক্ষেপ নেয় না। কারণ তারা ভারতের কাছে খুব দুর্বল। বললেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ফারাক্কা লংমার্চ দিবস উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ফখরুল।
ফখরুল বলেন, দেশের মানুষকে তার নিজের অধিকারের জন্য লড়াই করতে হবে। তার মূল কারণ হচ্ছে এই সরকার তাদের স্বার্থ এবং প্রভুদের স্বার্থের বাইরে যেতে পারে না। এই জন্য জনগণের ওপর নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বাধীনতার ভূমিকার জন্য অবশ্যই ভারতের কাছে তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তারপরও তাঁরা লক্ষ্য করছেন ভারত সবসময় বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। তাঁরা শুধু ফারাক্কা নয়, বাংলাদেশের ১৫৪টি নদীর পানির বণ্টন নিয়ে গড়িমসি করেছে, সমস্যার সমাধান করেনি।
তিনি বলেন, পাকিস্তান আমলে ভারতে এখানে বাঁধ নির্মাণ করতে চেয়েছিল, তখন পাকিস্তান সরকার বাধা দিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে এর পানি বণ্টন নিয়ে যে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছিল আগের সরকার তার সমাধান করেনি। কারণ তারা ভারতের কাছে ঋণী ছিল, তাদের অনুগ্রহে থাকতে চেয়েছিল। কিন্তু মাওলানা ভাসানী পানির ন্যায্য হিস্যা নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন।
প্রসঙ্গত, এ আয়োজনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সাইফুল হক, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকিসহ অনেকে বক্তব্য রাখেন।
আই/এ
-
আইন-বিচার6 days ago
৫ ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
-
ক্রিকেট5 days ago
যে বোলারকে খেলতে সবচেয়ে কঠিন লাগতো রোহিতের
-
টুকিটাকি6 days ago
চলন্ত বাইকেই রোম্যান্সে মত্ত প্রেমিক-প্রেমিকা!
-
জাতীয়5 days ago
ঢাকার ২ সিটিতে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ
-
খুলনা7 days ago
এসএসসি পাশের আনন্দ কেড়ে নিলো ট্রাক
-
অপরাধ6 days ago
অনলাইনে পাকিস্তানি ড্রেস দেখায়, ডেলিভারি দেয় দেশি ড্রেস
-
বলিউড3 days ago
জরায়ুতে কত বড় টিউমার ধরা পড়েছে জানালেন রাখি
-
আইন-বিচার4 days ago
ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস এসএমসি প্লাসকে ১৬ লাখ টাকা জরিমানা