Connect with us

চট্টগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ইজিবাইকের ধাক্কায় শিশু নিহত, চালক আটক

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ইজিবাইকে ধাক্কায় এক শিশু নিহত হয়েছে। নিহত শিশুটির নাম শামসুর রহমান (৪)। সে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৯, ব্লক ডি-৯ এর মঞ্জুর আলমের ছেলে। এ ঘটনায় ইজিবাইক চালককে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)

শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৯ এর ব্লক ডি/৯ রাস্তায় একটি টমটম গাড়ির (ইজিবাইক) ধাক্কায় শামসুর আলম নামে রোহিঙ্গা শিশুটি গুরুতর আহত হয়।

পরে শিশুটিকে দ্রুত আরটিএম হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় ৮ এপিবিএন সদস্যরা ইজিবাইক চালক নুরুল আমিনকে (১৪) আটক করেছে।

এপিবিএন এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোয়েব আহমেদ খান শিশু মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন।

Advertisement

মুনিয়া

চট্টগ্রাম

পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাই অতঃপর ধরা পড়ল যেভাবে

Published

on

কুমিল্লায় পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে পুলিশের ব্যবহৃত পোশাক, হাতকড়া, জুতা, অস্ত্র ও বিভিন্ন সরঞ্জামাদি এবং বেশকিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

রোববার (১২ মে) দুপুরে কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান। পরে বিকেলে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- কুমিল্লা নগরীর ২য় মুরাদপুর এলাকার সুমন ও একই এলাকার সুজন, নগরীর উত্তর চর্থা এলাকার মেহেদী হাসান, কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার মো. রাকিব হোসেন ও কুমিল্লা শহরতলীর চাঁনপুর গ্রামের রাহিদুল ইসলাম মাহি।

সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, সম্প্রতি কুমিল্লা নগরীর কয়েকটি স্থানে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এরমধ্যে একটি ঘটনায় পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাই করা হয়। ঘটনার পর একাধিকস্থানে অভিযান পরিচালনা করা হয়। তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত অস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মংনেথোয়াই মারমা, নাজমুল হাসান, কামরান হোসেন, কোতয়ালী মডেল থানার ওসি ফিরোজ হোসেন, জেলা ডিবি পুলিশের ওসি রাজেশ বড়ুয়া প্রমুখ।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

১০ হাজার টাকায় প্রক্সি পরীক্ষা দিতে এসে আটক

Published

on

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে ওয়ার্ড মাস্টার পদে নিয়োগ পরীক্ষায় ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে প্রক্সি দিতে এসে আটক হলেন দেলোয়ার হোসেন নামের এক যুবক।

রোববার (১২ মে) দুপুর ২ টার দিকে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) তথ্যের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়। আটক দেলোয়ার রামু চাকমারকুল দক্ষিণ শাহ অমজির পাড়ার মৃত মকবুল আহমদের পুত্র।

কক্সবাজার সদর হাসপাতালের সুপার মং টিং ঞো বলেন, ‘কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে বিভিন্ন পদে জনবল নেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে পদগুলোতে আবেদন করা প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। রোববার ছিল লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ভাইভা। আটক হওয়া দেলোয়ার উপাল শরীফ নামে একজন প্রার্থীর হয়ে ভাইভা দিতে এসেছিলেন। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তার প্রবেশপত্র ও জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করলে তথ্যে গরমিল পাওয়ায় তাকে আটক করা হয়। পরে সে স্বীকার করে ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে কুতুবদিয়ার এজাবত উল্লাহর পুত্র উপাল শরীফের হয়ে সে ভাইভা দিতে এসেছিল।

কক্সবাজার সদর থানার ওসি রকিবুজ্জামান বলেন, যার জন্য সে প্রক্সি দিতে এসেছে তাকেও আইনের আওতায় আনা হবে।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

সৈকতে অপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে ট্যুরিষ্ট পুলিশ

Published

on

কক্সবাজারে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ট্যুরিস্ট পুলিশ নানা তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। এরই অংশ হিসেবে পর্যটন এলাকায় বিশেষ অভিযান চলছে। গেল দুই সপ্তাহে গ্রেপ্তার করা হয়েছে শীর্ষ ছিনতাইকারী চক্রের প্রধানসহ ৪০ জনকে। ট্যুরিস্ট পুলিশ বলছে, পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং পর্যটন এলাকা অপরাধ মুক্ত রাখতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

রোববার (১২ মে) বিকালে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, বিশেষ অভিযানে প্রথম দুই সপ্তাহে ৪০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পর্যটন সংশ্লিষ্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে শহরের আলোচিত ছিনতাইকারী সাকিব, তৌহিদ, নুরুল ইসলাম, ইসমাইল, শরীফ, বেলাল, সাইফুল বাহিনীর প্রধান সাইফুল, সোহেল বাহিনীর প্রধান সোহেল রয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ছিনতাইয়ের অভিযোগে একাধিক মামলাও রয়েছে।

আপেল মাহমুদ জানান, ট্যুরিস্ট পুলিশের এ অভিযানে সৌদি নাগরিককে ছুরিকাঘাত করা ছিনতাইকারী দলের সদস্য শিহাব বাহিনীর প্রধান শিহাব, ছাতা মার্কেটে ডাকাতির ঘটনার সঙ্গে জড়িত বাবুকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে দেশীয় অস্ত্র, ছিনতাই করা মোবাইল, অটোরিকশা ও ছিনতাই হওয়া মালামাল। অপরাধের সঙ্গে জড়িতরা ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

তিনি আরও জানান, পর্যটন এলাকা হবে সার্বিকভাবে নিরাপদ। এখানে কোন অপরাধীকে ছাড় দেয়া হবে না। সে যেই হোক আইনের আওতায় আসতে হবে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version