Connect with us

জাতীয়

কাল থেকে ভারতে ফ্লাইট চলবে, বেবিচকের প্রজ্ঞাপন

Published

on

আগামীকাল ৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার) থেকে দেশের এয়ারলাইন্সগুলোকে ভারতে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ( বেবিচক)। বেবিচক জানায়, ভারতের সঙ্গে এয়ার বাবল চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে সপ্তাহে তিনটি এয়ারলাইন্সের সাতটি ফ্লাইট ভারত যাবে। যদিও পরের সপ্তাহে ১০টি ফ্লাইট পরিচালনার জন্য ভারতকে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর) রাতে এ বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করে বেবিচক।

বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান স্বাক্ষরিত সার্কুলারে বলা হয়েছে, ভারতের সঙ্গে এয়ার বাবল চুক্তির আওতায় ৪ সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ফ্লাইট চলবে। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে কলকাতা রুটে সপ্তাহে দুইটি, দিল্লী রুটে দুইটি, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে চেন্নাই রুটে তিনটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে। তবে নভোএয়ার কোনো ফ্লাইট পরিচালনা করবে না।

বেবিচক জানায়, এয়ার বাবল চুক্তিতে ভারতের নাগরিকরা ‘ব্যবসায়িক ভিসা’ নিয়ে বাংলাদেশে আসতে পারবেন। তাদের ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। এছাড়া ফ্লাইটগুলো তাদের ধারণক্ষমতার ৯০ শতাংশ যাত্রী নিতে পারবে।

বেবিচক আরও জানায়, ভবিষ্যতে ভারতের সঙ্গে সপ্তাহে ১০ ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সপ্তাহে পাঁচটি, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স চারটি এবং নভোএয়ার একটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে।

Advertisement

এর আগে সেপ্টেম্বরের ৩ তারিখ থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইট চালানোর বিষয়ে মতামত দেয় ভারতের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ। চুক্তির আওতায় ভারত তাদের তিনটি এয়ারলাইন্সকে সপ্তাহে সাতটি ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি দিয়েছে। এর মধ্যে স্পাইস জেট তিনটি, ইন্ডিগো দুইটি ও এয়ার ইন্ডিয়া দুইটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে। 

করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে দুই দেশের মধ্যে ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছিল।

মুক্তা মাহমুদ

আওয়ামী লীগ

শনিবার রাজধানীতে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ

Published

on

ফাইল ছবি

আসছে শনিবার(১১ মে) রাজধানীতে শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। এদিন, বিকাল ৩টার দিকে রাজধানীর  মোহাম্মদপুরে গজনবী রোড এলাকায় ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের উদ্যেগে এ শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।  বৃহস্পতিবার(৯ মে) দিবাগত রাতে সংগঠনের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম মিজু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আজিজুল হক রানা গণমাধ্যমকে বলেন, ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এতে সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচির সঞ্চালনায় শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের কেন্দ্র্রীয়  ও নগর আওয়ামী লীগ নেতারা উপস্থিত থাকবেন।

এদিকে,  ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগ সূত্র জানায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার রাজধানীর মোহাম্মদপুরের গজনবী রোড এলাকায় শান্তি সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে। ডিএমপির কাছে শান্তি সমাবেশের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শেখ। তবে ১৮টি শর্তসাপেক্ষে ক্ষমতাসীন দলকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে  ডিএমপি সূত্রে জানা গেছে।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

গ্রামে নয়, এখন থেকে লোডশেডিং হবে গুলশান-বনানীতে : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

লোডশেডিং গ্রামে নয়, এখন থেকে বিদ্যুৎ সংকটে লোডশেডিং হবে গুলশান-বনানীতে। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বাসভবন এলাকায়ও লোডশেডিংয়ের নির্দেশ দিয়েছি। বললেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদে চলমান দ্বিতীয় অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিশেষ আইন নিয়ে সমালোচনা কেন? পৃথিবীতে এমন কোনো দেশ নেই, যারা ক্যাপাসিটি পেমেন্ট ছাড়া বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করেছে। কিন্তু প্রতিদিন এটা নিয়ে বিভিন্ন ধরণের কথা শোনেন তিনি। ওই আইনে কাউকে দায়মুক্তি দেয়া হয়নি বলেও বক্তব্যে উল্ল্যেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, সামিটের বিলম্ব বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জরিমানা আদায় হয়েছে। বিশেষ আইন নিয়ে যারা কথা বলছেন,সমালোচনা করছেন তারা অর্বাচীন।

রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে সমালোচনার জবাবে তিনি বলেন,  এ পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি সবচেয়ে ক্লিন বিদ্যুতের সোর্স। রূপপুরে আরও একটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে।

Advertisement

সম্প্রতি লোডশেডিং এর কথা স্বীকার করে তিনি আরও বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন বহুমুখী করছে সরকার। গেলো কিছুদিন তীব্র গরমে কিছুটা লোডশেডিং হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, দেশে ঋণখেলাপির সংস্কৃতি চালু হয় জিয়াউর রহমানের মাধ্যমে। পরে তা সম্প্রসারিত হয়েছে এরশাদ, খালেদা জিয়ার মাধ্যমে। যারা এখন গণতন্ত্রের প্রবক্তা হয়ে উঠেছেন, তাদের জন্মটা যেন কীভাবে সেটি কি তারা ভুলে গেছেন? ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়া, গণতন্ত্রহীনতা এগুলো তো জিয়ার আমলেই শুরু হয়।

প্রসঙ্গত, জনগণ ভোট দেবে না জেনেই বিএনপি নির্বাচনে যায়নি। তাদের হাত থেকে প্রধান বিচারপতি-সাংবাদিক কেউ নিরাপদ নন বলেও বক্তব্যে উল্ল্যেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

‘ডিজিটাল বাংলাদেশের অগ্রগতির সঙ্গে সাইবার অপরাধও বাড়ছে’

Published

on

প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন শুরুর আগে অনলাইনে আর্থিক লেনদেন অথবা সরকারি সেবার তেমন কোনো কার্যক্রম ছিল না। তাই সাইবার ঝুঁকিও কম ছিল। ডিজিটাল বাংলাদেশের যত অগ্রগতি হচ্ছে, সাইবার জগতে অপরাধ প্রবণতা ও ঝুঁকি ততই বাড়ছে। এজন্য ঝুঁকি মোকাবিলায় আইন প্রণয়নসহ তা বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। বলেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে স্বতন্ত্র সদস্য আবুল কালাম আজাদের এক সম্পূরক প্রশ্নের উত্তরে এ তথ্য জানান তিনি।

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালের আগে অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন শুরুর আগে অনলাইনে আর্থিক লেনদেন অথবা সরকারি সেবার তেমন কোনো কার্যক্রম ছিল না। তাই সাইবার ঝুঁকিও কম ছিল। যত দ্রুত আমরা ডিজিটাইজেশন করেছি, তত বেশি তথ্য ও উপাত্তের সুরক্ষার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিচ্ছে। ফলে আমরা ২০১৮ সালে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট সংসদে পাস করেছিলাম। এরপর প্রয়োজনের তাগিদে নতুন আইন ‘সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট ২০২৩’ প্রণয়ন করা হয়েছে।

পলক বলেন, বিদ্যমান আইনের আলোকে আমরা চারটি মূল স্তম্ভ নিয়ে কাজ করছি। প্রথমত, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি ন্যাশনাল সাইবার সিকিউরিটি কাউন্সিল রয়েছে। সেখান থেকে জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সব আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং অন্যান্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা কাজ করছেন। দ্বিতীয়ত, ফরেন্সিক ল্যাবেও কাজ হচ্ছে। কোনো অপরাধ যদি সংগঠিত হয় তাহলে সেই অপরাধকে ও অপরাধীদেরকে চিহ্নিত করা এবং তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ যাচাই-বাছাই করার জন্য সেই ডিজিটাল ফরেন্সিক ল্যাব কাজ করছে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের সাইবার রেসপন্স টিম, কাউন্টার টেরোরিজম এবং ইনটেলিজেন্স এজেন্সিসহ অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে। ইতোমধ্যে আমরা ২৩ হাজার এই ধরনের জুয়ার সাইট, পর্নোগ্রাফি সাইট, এই ধরনের অপরাধমূলক কার্যক্রমে যে প্ল্যাটফর্মগুলো যুক্ত ছিল সেগুলোকে আমরা ব্লক করেছি। বেশ কয়েকটি টিম নিয়মিত কাজ করছে, ফলে আমরা অনেক অপরাধ প্রতিরোধ করতে পারছি। কিন্তু এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া, এটা চলমান থাকবে। আমাদের ৩৩৩ একটা কল স্টোর আছে সেখানে আমরা দেশবাসীকে অনুরোধ করব তারা যেন ফোন করে তাদের কোনো তথ্য উপাত্ত প্রয়োজন হলে বা কোনো উপদেশের প্রয়োজন হলে বা অভিযোগ জানাতে হলে তারা করতে পারেন। ৯৯৯ আছে এখানে পুলিশকে তারা অভিযোগ জানাতে পারেন।

Advertisement

আওয়ামী লীগের সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের লিখিত প্রশ্নের জবাবে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে এগিয়ে চলেছি। স্মার্ট বাংলাদেশের সব কিছুই হবে স্মার্টভাবে। সব ধরনের কানেক্টটিভিটি তার থাকবে ভূগর্ভস্থ। ইতোমধ্যে দেশব্যাপী আমরা এই কার্যক্রম শুরুও করেছি। ঢাকার নানান স্থানসহ বিভিন্ন জেলায় বিদ্যুতের তার ভূগর্ভে স্থাপন করার জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ভবিষ্যতে শতভাগ কানেক্টিভিটি সংযোগের তার ভূগর্ভে স্থাপন করা হবে। দেশে টিএন্ডটির লাইনসমূহ শুধু গ্রাহক পর্যায়ে কারিগরি কারণে মাটির ওপর দিয়ে টানা হয়েছে। তবে বিভিন্ন স্থানে টিএন্ডটির তার ভূগর্ভস্থ করা হয়েছে। যেমন, এক্সচেঞ্জ থেকে কেবিনেট পর্যন্ত লাইনসমূহ মাটির নিচ দিয়ে টানা হয়েছে। তবে ভবনে ফাইবার ক্যাবলের চ্যানেল ইন্টারনেটসহ সব সার্ভিস লাইনের জন্য একক ডাক্টের ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশেও উন্নত দেশের মতো টিএন্ডটিসহ সব ধরনের কানেক্টটিভিটি সংযোগসমূহ মাটির নিচ দিয়ে টানা সম্ভব হবে।

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version