অন্যান্য
তালেবানরা মুক্তিযোদ্ধা বলে অ্যাখ্যা দিয়েছেন ডা. জাফরুল্লাহ
আফগানিস্তানের শাসকগোষ্ঠী তালেবানরা মুক্তিযোদ্ধা। তারা ২০ বছর সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে ক্ষমতায় এসেছে। বলেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
আর যাই হোক না কেন তালেবানরা মুক্তিযোদ্ধা। তাদের ভুল-ভ্রান্তি হলে সেগুলো ধরিয়ে দেন। তাদেরকে সেইভাবে সাহায্য করেন। অকারণে তাদেরকে বিভ্রান্তির পথে, সাম্রাজ্যবাদীদের দিকে ছুড়ে দেবেন না।
শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে সকালে আফগানিস্তানে তালেবানরা ক্ষমতাসীন হওয়ায় নারীরা সুরক্ষিত নয়, এমন অভিযোগে মানববন্ধন করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। সেখানে সিপিবি নেতারা তালেবানের সমালোচনা করে বলেন, তালেবানরা নারীদের ঘরে বন্দি করে রেখেছে। তাদের অধিকার খর্ব করেছে। আজ যদি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না করা হয়, তাহলে বাংলাদেশ একদিন তালেবান রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
সিপিবি নেতাদের দেওয়া বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির মানববন্ধনে ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, আমি যখন এখানে (মানববন্ধনস্থল) এসে পৌঁছাই তখন একটা দল মূলত কমিউনিস্ট পার্টি তালেবান মেয়েদের অধিকার দিচ্ছে না, তার প্রতিবাদে কথা বলছে। আমি বলব, বন্ধুরা বিএনপির গঠনতন্ত্রে আছে শতকরা ৩৩ ভাগ নারী হতে হবে। এমন আওয়ামী লীগেও আছে। কমিউনিস্ট পার্টিতে দেন তো? আগে নিজের ঘর ঠিক করেন। নিজের ঘরে আগুন লাগছে, সেই আগুন আগে নেভান।
অকারণে খালেদা জিয়াকে জামিন দেওয়া হচ্ছে না উল্লেখ করে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আদালতে খুনের আসামিরও জামিন হয়। এক রিকশাওয়ালা তার স্ত্রীকে হত্যা করেছিল তার নিম্ন আদালতে ফাঁসির রায় হয়। যা সব আদালতেই বহাল থাকে। তবে মৃত্যুদণ্ডের আগ পর্যন্ত সে জামিনে ছিল। এই উদাহরণ তো আদালতই তৈরি করেছিল। তাহলে খালেদা জিয়ার কেন জামিন হবে না?
অন্যান্য
‘ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আমরা যুদ্ধ ঘোষণা করছি’
ইসরায়েলর বিরুদ্ধে আমরা যুদ্ধ ঘোষণা করছি। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সরাসরি ইসরায়েলের বিপক্ষে যুদ্ধ ঘোষণা করছে। যখনই আমাদের প্রয়োজন হবে, সুযোগ হবে, আমাদের যা কিছু আছে সব নিয়ে ইসরায়েলের বিপক্ষে ঝাঁপিয়ে পড়ব। সম্মিলিতভাবে ইসরায়েলকে বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।
শুক্রবার (১০ মে) জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আয়োজিত অব্যাহত ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের দাবিতে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে নামাজের পর স্লোগানে স্লোগানে বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণ মুখর করে তোলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতাকর্মীরা। তারা বলেন, ‘নারায়ে তাকবীর, আল্লাহু আকবর’, ‘ফিলিস্তিনে হামলা কেন, জাতিসংঘের জবাব চাই’। সমাবেশ চলাকালে তারা ফিলিস্তিনের পতাকা উড়িয়ে নাড়তে থাকেন।
শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, আপনি যদি ইসরায়েলের বিপক্ষে এবং ফিলিস্তিনের পক্ষে থাকেন তাহলে বলতে চাই, তাহলে আপনি ইসরায়েলের বিপক্ষে একদল সৈন্য বাহিনী গঠন করুন।
তিনি দাবি জানিয়ে বলেন, ইসরায়েলি পণ্য বয়কট নয়, বাংলাদেশে ইসরায়েলের কোনো পণ্য ঢুকতে দেয়া হবে না। এটি আইন করে নিষেধ করতে হবে। তাহলেই আমরা বুঝব আপনি ইসরায়েলের বিপক্ষে।
ভারতকে উদ্দেশ করে ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, আজ বাংলাদেশ থেকে ইসলাম ও মুসলমানকে উৎখাত করার ষড়যন্ত্র চলছে। আজ এই ভূখণ্ডকে বিক্রি করার ষড়যন্ত্র চলছে। আজ বন্ধু বলে যাদের আপন করতে চাই, তারা আমাদের বুকের ওপর বারবার গুলি করবে, আমাদের ভূখণ্ড দখল করার ষড়যন্ত্র করবে, এ দেশের ইসলামকে নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করবে, এ দেশের মানুষকে গোলাম বানাবার চক্রান্ত করবে, এ দেশের মানুষ তা মানতে পারে না। কাজেই শুধু ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নয়, যে ভারত ইসরাইলের পক্ষ নিয়েছে, ইসরায়েলের পক্ষে তারা দাবি তুলেছে, সেই ভারতকে বাংলাদেশের মানুষ বয়কট করে তাদের আপন করতে পারে না।
কর্মসূচি ঘোষণা করে ফয়জুল করীম বলেন, একই দাবিতে শুক্রবার দেশের সব উপজেলা, জেলা ও মহানগরীতে মিছিল করা হবে। এ ছাড়া ফরিদপুরে যেসব শ্রমিক ভাইয়েরা হত্যার স্বীকার হয়েছে, আজও সেই খুনিদের অ্যারেস্ট করতে সরকার পারেনি, ব্যর্থ হয়েছে। যদি সরকার তালবাহানা করে তবে ইনশাআল্লাহ ফরিদপুরে বিশাল জনসভার ঘোষণা দেব। পুরো দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষ একত্রিত হয়ে আমরা এই খুনিদের বিপক্ষে আন্দোলন করব।
এএম/
অন্যান্য
এক বছর ৩ মাস পর কারামুক্ত হলেন জামায়াত আমির
এক বছর তিন মাস কারাভোগের পর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. মো. শফিকুর রহমান কারামুক্ত হয়েছেন। ২০২২ সালের ১২ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১টায় রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল তাকে আটক করেছিলো।
সোমবার (১১ মার্চ) কাশিমপুর কারাগার থেকে তিনি জামিনে মুক্ত হন। শফিকুর রহমানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানা যায়, আটকের পর দিন ১৩ ডিসেম্বর তাকে যাত্রাবাড়ী থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে আদালত তার সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এরপর একাধিক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
উল্লেখ্য, শফিকুর রহমানের বাড়ি মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায়। তিনি সিলেট মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। একসময় ছাত্রশিবিরের সিলেট শহর শাখার সভাপতি ছিলেন।
অন্যান্য
বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে শুক্রবার বাম জোটের বিক্ষোভ
বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে শুক্রবার (০১ মার্চ) সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। সেদিন বেলা সাড়ে ১১টায় পুরানা পল্টন মোড়ে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে বলে জোটের এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিদ্যুতের দাম বাড়লে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধিসহ সবকিছুর দাম বাড়বে। এই বাড়তি দাম সাধারণ জনগণকেই দিতে হবে। মানুষের আয় বাড়েনি, বরং প্রকৃত আয় কমে গেছে। এর মধ্যে এই মূল্যবৃদ্ধি সহ্য করার ক্ষমতা সাধারণ মানুষের নেই।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সরকার ভুল নীতি ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি না দিয়ে মূল্য বৃদ্ধি করেই প্রকারান্তরে জনগণের কাঁধে শাস্তির বোঝা চাপাচ্ছে। বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় কমানোর প্রচেষ্টা সরকার কখনও নেয়নি।
-
আইন-বিচার4 days ago
৫ ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
-
এশিয়া7 days ago
দুর্ঘটনায় উল্টে গেলো গাড়ি, রাস্তায় ছড়িয়ে পড়লো কোটি কোটি টাকা
-
টুকিটাকি7 days ago
মাকে গুলি, স্ত্রীকে হাতুড়ি আর ৩ সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন
-
বলিউড7 days ago
আরবাজ-সোহেলের পর বিয়ে ভাঙছে সালমানের বোন অর্পিতার?
-
ক্রিকেট2 days ago
যে বোলারকে খেলতে সবচেয়ে কঠিন লাগতো রোহিতের
-
অপরাধ4 days ago
অনলাইনে পাকিস্তানি ড্রেস দেখায়, ডেলিভারি দেয় দেশি ড্রেস
-
খুলনা5 days ago
এসএসসি পাশের আনন্দ কেড়ে নিলো ট্রাক
-
টুকিটাকি4 days ago
চলন্ত বাইকেই রোম্যান্সে মত্ত প্রেমিক-প্রেমিকা!