Connect with us

ঢালিউড

বিয়ে করলেন মাহি

Published

on

ফের বিয়ে করলেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি। সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১২টা ৫ মিনিটে শুভকাজ সম্পন্ন করেন তিনি। বর গাজীপুরের ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রাকিব। এটি নায়িকার দ্বিতীয় বিয়ে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের অফিসিয়াল পেজে এ তথ্য জানিয়েছেন মাহি। এতে একটি ছবি আপলোড করেছেন তিনি। তাতে দেখা যাচ্ছে, বিয়ের সাজ-পোশাকে বিয়ে নিবন্ধন খাতায় সই করছেন অভিনেত্রী। আর বর রাকিব পাশে বসে আছেন।

ছবির ক্যাপশনে মাহি লিখেছেন, ‘আজ ১৩ সেপ্টম্বর, রাত ১২টা ০৫ মিনিটে আমাদের বিবাহ সম্পন্ন হলো। এর আগের সব কথা আসলেই গুজব ছিল। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন, এটাই একমাত্র চাওয়া।' শেষে দুটি লাভ চিহ্ন দিয়েছেন তিনি।

কয়েক দিন আগে মাহি ফেসবুকে পোস্টে লেখেন, ১৩ সেপ্টেম্বর ভক্তদের সারপ্রাইজ দেবেন। অবশেষে তা বোঝা গেল।

এর আগে প্রথম স্বামী অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথাও মাধ্যমটিতে জানান মাহি। তিনি এখন শাহীন সুমন পরিচালিত 'মাফিয়া' নামে ওয়েব সিরিজের শুটিং করছেন।

Advertisement

এস

ঢালিউড

উপস্থাপিকা মৌসুমী মৌর করা যৌতুক মামলায় স্বামীর জামিন

Published

on

গেল বছরের ২০ অক্টোবর আরিফ বিল্লাহকে বিয়ে করেন মডেল ও টিভি উপস্থাপিকা মৌসুমী মৌ। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন জানুয়ারির শেষ দিকে। কিন্তু বিয়ের ছয় মাস না পেরোতেই স্বামী আরিফের বিরুদ্ধে যৌতুকের মামলা করেছেন মৌসুমী মৌ।

যৌতুক নিরোধ আইনে করা মামলায় বুধবার (২৯ মে) আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন আরিফ বিল্লাহ। পেশায় তিনি একজন কোচিং শিক্ষক।

ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিম আদালত-২১ এর বিচারক তাহমিনা হক এ আদেশ দেন। এ সময় আরিফ বিল্লাহর পক্ষে জামিন শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার ও মো. বাহাউদ্দিন আল ইমরান।

শুনানিতে আরিফ বিল্লাহর আইনজীবীরা বলেন, ‘স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার স্বাভাবিক লেনদেনকে যৌতুক হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। টাকাগুলো ধার হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। মোট টাকার বড় একটি অংশ পরিশোধও করা হয়েছে।’

অন্যদিকে মৌসুমী মৌ দেশে না থাকায় আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি। তাঁর পক্ষে সময় আবেদন করেন তার আইনজীবী এ এন এম গোলাম জিলানী। মামলায় মৌসুমী মৌ অভিযোগ করেন, আরিফ তার কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে সাত লাখ ৯৫ হাজার টাকা নিয়েছেন, যা যৌতুকের টাকা হিসেবে দাবি করা হয়েছে। একই সঙ্গে যৌতুকের টাকার জন্য আরিফ তাকে মারধর করেছেন বলেও অভিযোগ করেন মৌ।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

পরীমণির বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করছেন শরিফুল রাজ

Published

on

বিতর্ক আর সমালোচনার আরেক নাম যেনো শামসুন্নাহার স্মৃতি। যিনি ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত অভিনেত্রী পরীমণি।বিতর্কিত নানা কর্মকাণ্ডে বারবার গণমাধ্যমে খবরের শিরোনাম হয়েছেন পরীমণি। তাকে নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি সাবেক স্বামী শরিফুল রাজকে নিয়ে তার কিছু বক্তব্যে আবারও তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে।

প্রায় বছর হতে চললো রাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে পরীমণির। এ সময়ে রাজ পরীর মুখ দেখাদেখিও বন্ধ ছিল। ছেলের প্রতি দায়িত্ব পালন না করার অভিযোগ তুলে বেশ কয়েকবার রাজের সমালোচনাও করেছেন। তবে রাজের ব্যাপারে পুরো ভোল পাল্টিয়ে পরীমণির কণ্ঠে এখন নতুন সুর। রাজের প্রতি তার সুর অনেকটা নরম হয়েছে। এখনো মায়া অনুভব করেন আগের মতোই। এমনটাই গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ঢালিউডের এই নায়িকা।

পরীর কথা মনে হচ্ছে রাজের সঙ্গে সম্পর্কের বরফ যেন গলতে শুরু করেছে। ঘনিষ্ঠ সূত্র থেকে জানা যায়, মাসখানেক হলো রাজ নাকি পরীর বাসায় যাতায়াত করছেন। এরমধ্যে কয়েকটি অনুষ্ঠানেও দুজনকে একসঙ্গে দেখা হয়েছে। সন্তানকে দেখার জন্য সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকবার পরীর বাসায়ও গেছেন রাজ। বিষয়টি স্বীকার করে পরীমনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অন্য একটি বিষয়ের জন্য রাজ বাসায় এসেছিল। বিচ্ছেদ হওয়ার পর আমার সঙ্গে দেখা হয়নি। আমি দেখা করতেও চাইনি। বাসায়ও আসা মানা ছিল তার। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছুদিন আগে আমার বাসায় এসেছিল। তাঁর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র নিয়ে।’

একসময় রাজকে বাসায় ঢুকতে দেবেন না বলে ঘোষণা দেয়া পরী আরো বলেন, ‘কেউ বাসায় এলে তো আর বের করে দিতে পারি না।আমি রান্না করেছিলাম। সবাই মিলে একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া করেছি।’ তবে রাজ যাতায়াত করলেও তাদের সম্পর্ক শীতল হয়নি বলে জানান পরীমনি। এজন্য রাজকে দায়ী করে অভিনেত্রী বলেন, ‘শীতল তো হতেই পারত, কিন্তু রাজই সেটা মেইনটেইন করেনি। সন্তানকে ঘিরে সুন্দর সময় কি কাটে না বাবা-মায়ের? কিন্তু রাজের বিষয়টি ভিন্ন। ও বাচ্চাকে সময় দেয়নি। সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেয়নি। শখ করেও কোনো দিন সন্তানকে খেলনা পর্যন্ত কিনে দিতে দেখলাম না। আমার মনে হয়, ও সন্তানের মর্মই বোঝে না।’

এ কারণে ছেলে পুণ্যের সঙ্গে বাবা রাজের যে দূরত্ব তৈরি হচ্ছে সেটাও বলেন পরীমণি, ‘পুণ্যকে কোলে নিতে চাইলেও  রাজকে বাবা হিসেবে এখনও চিনতে পারে না পুণ্য। অথচ আগে রাজ ছাড়া পুণ্য কিছুই বুঝত না। এটি রাজের জন্য নির্মম।’ তবে রাজ এখন অতীত দাবি করে পরীমণি বলেন, ‘রাজ এখন আমার কাছে ঘৃণার পাত্র।’ অবশ্য রাজের প্রতি যে পরী এখনো মায়া অনুভব করেন, সেটা লুকাতে পারেননি।

Advertisement

এ বিষয়ে রাখঢাক  না রেখেই পরী বলেন, ‘মায়া আছে বলেই তো বাসায় ঢুকতে দিয়েছি। হাজার হলেও সে আমার সন্তানের বাবা। তাই বলে সে চাইলেই সব সময় বাসায় আসতে পারবে না। তার প্রতি আমার ঘৃণা থাকতেই পারে। তবে সে যেখানেই থাকুক, ভালো ভালো কাজ করুক, ভালো থাকুক। কারণ, সন্তানের সুন্দর জীবনের জন্য বাবাকেও ভালো থাকতে হয়।’

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

ফের নিজেকে শাকিব খানের স্ত্রী দাবি করলেন অপু বিশ্বাস!

Published

on

সম্প্রতি ক্যারিয়ারের ২৫ বছর পূর্ণ করেছেন ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান। দীর্ঘ কর্মজীবনে অপু বিশ্বাসের সঙ্গে করেছেন ৭২টি ছবি। চলচ্চিত্রে শাকিবের রজতজয়ন্তী উপলক্ষে ভক্তঅনুরাগীদের বিশেষ ভালোবাসায় পরিপূর্ণ ছিলেন নায়ক। শুভাকাঙ্ক্ষীদের পাশাপাশি শাকিব খানকে জানিয়েছেন সাবেক স্ত্রী অপু বিশ্বাসও। তবে শাকিবকে অভিনন্দন জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপুর পোস্ট করা শুভেচ্ছা বার্তা কিছুটা রহস্যের জাল বুনেছে।

বেশ কয়েকবছর আগে শাকিব খান অপু বিশ্বাসের বিচ্ছেদ হলেও কাগজপত্রে মাঝেমধ্যেই স্বামীর নামের জায়গায় শাকিব খানের নাম লিখে বিপদে পড়েন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। এবার প্রকাশ্যেই শাকিবের স্ত্রী হিসেবে নিজেকে দাবি করলেন এই অভিনেত্রী।

গণমাধ্যমে শাকিবকে নিয়ে করা প্রতিবেদনের ছবি পোস্ট করে অপু বিশ্বাস লিখেছেন, ‘৭২টি ছবি, কোটি টাকার কাবিন, ওয়াইফ এবং সন্তান আব্রাহাম খান জয়।এরপর শাকিব খানকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘অনেক শুভেচ্ছা বাবুর বাবা।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া পোস্টে ৭২টি ছবির কথা লিখে একসঙ্গে এই জুটিকে নিয়ে নির্মিত ছায়াছবির সংখ্যা বোঝানোর চেষ্টা করেছেন অপু বিশ্বাস। তবে কোটি টাকার কাবিন ওয়াইফ লিখে তিনি কী বোঝাতে চেয়েছেন, সেখানেই রহস্যের গন্ধ খুঁজছেন নেটিজেনরা।

যদিও শাকিবের বিশেষ দিনে এখনও পর্যন্ত অপুর মতো কোনো পোস্ট বা শুভেচ্ছাবার্তা দিতে দেখা যায়নি নায়কের আরেক সন্তান শেহজাদ খান বীরের মা শবনম বুবলীকে। বর্তমানে শাকিব খান তাঁর আসন্ন সিনেমাতুফানএর প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version