আওয়ামী লীগ
বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নয়: বাণিজ্যমন্ত্রী
বিএনপি কোনো অবস্থাতেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নয়, তারা মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে কথা বলে না। বিএনপি ঢালাওভাবে শুধু সরকারের বাজেটের বিরোধিতা করে। বলেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের কষ্ট লাঘবে সম্মানী ২০ হাজার টাকা করে দিয়েছে। এটা নিয়ে তো মুক্তিযোদ্ধার দল দাবিদার বিএনপি কোনো কথা বলেনি। তারা মুখে তাদের নেতাকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করলেও মনের ভেতরে তা ধারণ করে না। এরা হলো মুনাফিক।
শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রংপুর টাউন হল মিলনায়তনে মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি কথা সম্বলিত ‘স্মৃতিতে রণাঙ্গন’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রংপুর মহানগরের ৭২ জন মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিবিজড়িত মুক্তিযুদ্ধের কথা বইটিতে তুলে আনা হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ রংপুর জেলা ইউনিট কমান্ড এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
টিপু মুনশি বলেন, একাত্তরের সম্মুখযুদ্ধে পরাজিতরা বাংলাকে পাকিস্তান করার স্বপ্নে বিভোর হয়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। ১৫ আগস্টের পর জয় বাংলার পরিবর্তে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ স্লোগানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপর আঘাত করল স্বাধীনতাবিরোধীরা। যে স্লোগান দিয়ে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করলাম, ১৫ আগস্ট মুহূর্তের মধ্যে সেই জয় বাংলা স্লোগান হয়ে গেল বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। এটা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপর করা প্রথম আঘাত।
মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের স্মৃতিচারণ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, একজন মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে একেকটি ইতিহাসের সাক্ষীর মৃত্যু ঘটছে। তাই স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস পরবর্তী প্রজন্মকে জানাতে হবে। বঙ্গবন্ধুর লেখা কারাগারের রোজনামচা, অসমাপ্ত আত্মজীবনীসহ তাকে নিয়ে লেখা যত বই আছে নতুন প্রজন্মসহ সকলকে তা পড়তে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
আওয়ামী লীগ
‘বিএনপি ভারতের সঙ্গে শত্রুতা করে অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল’
ভারত আমাদের বন্ধু। আমরা কারো দাসত্ব করি না। ভারতের সঙ্গে ২১ বছর শত্রুতা করে আমাদের লাভ হয়নি। বিএনপি শত্রুতা করে সংশয়, অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে সম্পর্কের উন্নতি হয়নি। শেখ হাসিনা সে অবিশ্বাসের দেয়াল ভেঙে দিয়েছেন। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শনিবার (১১ মে) মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের শক্তির উৎস এদেশের মানুষ, জনগণ। ভারতের কাছে আমরা বন্ধুত্ব চাই। কারণ এটা আমাদের স্বার্থেই দরকার। শত্রুতা করে আমাদের ক্ষতি হয়েছে ২১ বছর। আমরা সে অবস্থায় ফিরে যেতে চাই না।
ভারতের সঙ্গে করা বিভিন্ন চুক্তির কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা বলতে চাই, গঙ্গার পানি শেখ হাসিনাই এনেছেন। পানি চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা। সীমান্ত সমস্যার চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশের মতো আরেকটি বাংলাদেশ আমরা সমুদ্র পেয়েছি আদালতের মাধ্যমে।
বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সমালোচনা করে তিনি বলেন, গতকাল পল্টনে গয়েশ্বর চন্দ্র এক পসরা মিথ্যাচার করে গেছেন। গয়েশ্বর বাবু কোথায় ছিলেন এতদিন? কোথা থেকে এলেন? কোথায় পালিয়ে ছিলেন? ভারতে? মাথায় উঠেছে গান্ধী টুপি। এখন ভণ্ডামি শুরু করেছে। গয়েশ্বর কালকে পল্টনে দাঁড়িয়ে আমাদের বলে ভারতের দালাল। এই অপবাদ তো আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া দিয়েছে। ভারতে গিয়ে গঙ্গার পানির কথা ভুলে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া, সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করল, আপনি ভারত সফর করলেন গঙ্গার পানির কি হলো? তিনি বললেন আমি তো ভুলে গেছি। দালাল কারা?
এএম/
আওয়ামী লীগ
আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ বিকেলে
বিকেলে রাজধানীতে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
শনিবার (১১ মে) বিকেল সাড়ে তিনটায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক যৌথ সভার শুরুতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কথা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।
তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোনো সমাবেশ করছি না। আজ আমরা এখানে যৌথসভা করছি। শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’
জেএইচ
আওয়ামী লীগ
‘বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত’
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মাঠে না থাকলে বিএনপি সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে। অতীতের ইতিহাস তাই বলছে। তাদের কাছে গোটা রাজধানীবাসীকে ছেড়ে দেয়া যাবে না। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ ওবায়দুল কাদের।
শুক্রবার (১০ মে) বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলন এবং নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি। আবারও দেশে আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা তৈরির পাঁয়তারা করছে দলটি। বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত।
যারা আন্দোলনে পরাজিত তারা নির্বাচনেও পরাজিত উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতাদের দেখেছি পালানোর জন্য অলি-গলি খুঁজে পাননি। তারা সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায়। তাই আমাদের নেতাকর্মীদের সজাগ থাকতে হবে, প্রস্তুত থাকতে হবে।
বিএনপির নেতাকর্মীদের ঘরে গণতন্ত্র নেই, বাইরেও গণতন্ত্র নেই দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি ভোটারদের ভয় পায় বলে নির্বাচনে অংশ নেয় না।
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ আগামীকাল শনিবার (১১ মে) শান্তি উন্নয়ন সমাবেশ করবে বলেও জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।
এএম/
-
এশিয়া17 hours ago
দুর্ঘটনায় উল্টে গেলো গাড়ি, রাস্তায় ছড়িয়ে পড়লো কোটি কোটি টাকা
-
টুকিটাকি20 hours ago
মাকে গুলি, স্ত্রীকে হাতুড়ি আর ৩ সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন
-
জাতীয়5 days ago
১০০ টাকায় সয়াবিন তেল বিক্রি করবে টিসিবি
-
বলিউড7 days ago
সিনেমায় চুমু প্রতি স্ত্রীকে দিতে হতো একটি ব্যাগ: ইমরান হাশমি
-
আন্তর্জাতিক4 days ago
স্বামীর গোপনাঙ্গ পুড়িয়ে নির্যাতন
-
ঢাকা6 days ago
হেলে পড়েছে ৬ তলা ভবন, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
-
ঢালিউড3 days ago
মেয়ের মা হলেন পরীমণি
-
চট্টগ্রাম3 days ago
বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের ১ পাইলট নিহত