Connect with us

বাংলাদেশ

ঢাকার বিমানবন্দরে বসানো হলো করোনা টেস্টিং ল্যাব

Published

on

প্রবাসীদের দীর্ঘদিনের আন্দোলনের পর, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বসানো হল করোনা টেস্ট করার ল্যাব। 

শনিবার ( ২৫ সেপ্টেম্বর ) রাতে ল্যাব স্থাপনের কাজ শেষ হয়। এখন পর্যন্ত বিমানবন্দরে যাত্রীদের করোনা টেস্ট শুরু হয়নি।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, প্রবাসীদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার যাত্রা শুরুর ৬ ঘণ্টা আগে র‍্যাপিড পিসিআর টেস্ট করানোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। দীর্ঘদিন ধরে ঢাকার বিমানবন্দরে এই ব্যবস্থা না থাকায় আমিরাতে ফিরতে পারছিলেন না প্রবাসীরা। তবে কয়েকদফা পেছানোর পর অবশেষে শনিবার ল্যাব স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তৌহিদ-উল আহসান গণমাধ্যমকে জানায়, শনিবারই বিমানবন্দরের ভেতরে ল্যাব স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের দুটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠিত হয়েছে, তারাই গোটা প্রক্রিয়া দেখছেন। এছাড়াও কবে থেকে ল্যাবগুলোতে নমুনা নেওয়া শুরু হবে তাও কমিটির লোকজন বলতে পারবেন।

এর আগে বুধবার ল্যাব তৈরির কাজ আংশিক সম্পন্ন করেই সেখানে টেস্ট করিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে ৪৬ জনকে দুবাই পাঠানো হয়েছে। এখন পুরোদমে পরীক্ষা শুরুর পালা।

Advertisement

এই করোনা টেস্ট ল্যাব স্থাপনের যে ছয় প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দেওয়া হয় সে প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- স্টেমজ হেলথ কেয়ার (বিডি) লিমিটেড ঢাকা, সিএসবিএফ হেলথ সেন্টার, এএমজেড হাসপাতাল লিমিটেড, আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, গুলশান ক্লিনিক লিমিটেড ও ডিএমএফআর মলিকুলার ল্যাব অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক।

করোনা মহামারির মধ্যে আমিরাত বাংলাদেশ থেকে বিমানযোগাযোগ শুরু করলেও এর জন্য শর্ত জুড়ে দেয়। আমিরাতের দেওয়া শর্তের মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশের বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইটের ৬ ঘণ্টার মধ্যে র‌্যাপিড পিসিআর টেস্ট করে ফল নেগেটিভ আসতে হবে। এছাড়াও আমিরাতে প্রবেশ করার পর আবারও করোরা পরীক্ষা করা হবে। 

আমিরাতের দেওয়া ৬ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষার শর্তের জন্য বাংলাদেশে আটকে যান প্রায় ৭ হাজার প্রবাসী। ল্যাব স্থাপনের ফলে তারা শিগগিরই দেশটিতে যেতে পারবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।

মুক্তা মাহমুদ

Advertisement

বাংলাদেশ

আবারও মা হচ্ছেন একতা

Published

on

আবারও মা হচ্ছেন বলিউড অভিনেতা জিতেন্দ্র কন্যা এবং পরিচালক-প্রযোজক একতা কাপুর। ২০১৯ সালে সারোগেসির মাধ্যমে প্রথমবার মা হন তিনি। এবারও কি সারোগেসির সাহায্যই নিচ্ছেন তিনি?

২০১৯ সালে ছেলের মান হন একতা। নাম রেখেছেন রবি। ছেলের বয়স এখন পাঁচ। এরমধ্যেই এবার বলিপাড়ায় ফের গুঞ্জন উঠেছে, দ্বিতীয়বার মা হচ্ছেন এই প্রযোজক।

জিতেন্দ্রর দুই সন্তান একতা এবং তুষার, কেউই বিয়ে করেননি। ২০১৬ সালে সারোগেসির মাধ্যমে বাবা হন একতার ভাই তুষার। তার ছেলে লক্ষ্যকে যত্নে বড় করে তুলছিলেন একতা। ভাইপোকে দেখার পরই নিজেও মা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। ঘনিষ্ঠ মহলে একতা জানিয়েছেন, তিনি বিয়ে করবেন না। কিন্তু, মা হয়ে সন্তানকে বড় করতে চান। সে কারণেই সারোগেসির মাধ্যমে মা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।

যদিও ৩৬ বছর বয়স থেকেই নিজেই ডিম্বাণু সংরক্ষণ করছেন একতা। বিয়েতে অনীহা, তবু মা হতে চেয়েছিলেন। তাই সারোগেসির মাধ্যমেই মা হয়েছেন তিনি। এবারও সেই পন্থাই অবলম্বন করবেন। যদিও এই প্রসঙ্গে এখন একতার তরফে কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়নি।

একতা চেয়েছেন তার ছেলে রবি যাতে সঙ্গীর অভাববোধ না করে, তাই এই সিদ্ধান্ত। তিনি ও তার ভাই তুষার যেমন একে অপরের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়িয়েছেন। তেমনটাই হোক তার ছেলের ক্ষেত্রেও। সেই কারণেই আবারও মা হওয়ার সিদ্ধান্ত তার।

Advertisement

উল্লেখ্য, সুপারস্টার জিতেন্দ্রর মেয়ে হলেও অভিনয়ের পথে কখনও যাননি একতা। মাত্র সতেরো বছর বয়সে তিনি কেরিয়ার শুরু করেছিলেন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে। তার পর বাবার আর্থিক সাহায্যে ‘বালাজি টেলিফিল্মস’ নামের প্রযোজনা সংস্থা খুলে ফেলেন একতা। তাঁর প্রযোজনায় তৈরি প্রথম কয়েকটি সিরিয়াল তেমন ভালো চলেনি। ভাগ্য ফেরে কমেডি ধারাবাহিক ‘হাম পাঁচ’-এর মাধ্যমে। ২০০০ সাল থেকে একতার ‘K’ সিরিজ শুরু হয়। এই শব্দটিকে খুবই লাকি মনে করেন তিনি। তাই নিজের প্রত্যেক ধারাবাহিকের নাম ‘K’ দিয়েই রাখতে শুরু করেন। ‘কিউকি সাঁস ভি কভি বহু থি’, ‘কাহানি ঘর ঘর কি’, ‘কসৌটি জিন্দেগি কে’, ‘কসম সে’র মতো জনপ্রিয় সিরিয়াল দর্শকদের দিয়েছেন একতা। পেয়েছেন ‘টেলিভিশন ক্যুইন’-এর তকমা।সিনেমার প্রযোজনাতেও সাফল্য পেয়েছেন একতা। তাঁর শেষ মুক্তি পাওয়া সিনেমা ‘লাভ সেক্স অউর ধোঁকা ২’ সমালোচকদের প্রশংসা পেয়েছে।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় গাফলতি যারই তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিনীন গাড়ি, চলন্ত অবস্থায় চালকদের মোবাইল ফোন ব্যবহার ও কিছু ক্ষেত্রে ট্রাফিক পুলিশের গাফিলতিকেও সড়ক দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনায় চালক, মালিক, হেলপার যারই গাফলতি থাকবে তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন।

শনিবার (১১ মে) সকালে রাজধানীর শিল্পকলা অ্যাকাডেমির হলরুমে নিরাপদ সড়ক চাই ১০তম মহাসমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,  দুর্ঘটনায় প্রতিদিন সড়কে কমপক্ষে ১৪ জন প্রাণ হারাচ্ছেন। দুর্ঘটনা প্রতিরোধে কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করা হয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সরকারের ১৭টি নির্দেশনা বাস্তবায়ন হলে দুর্ঘটনা অনেকটা কমে আসবে।

একইসাথে দুর্ঘটনা প্রতিরোধে চালক যাত্রীসহ সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন চালুর সময় জানালেন রেলমন্ত্রী

Published

on

এবার ১০ জুন থেকে চালু হবে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকা রুটে ৬টি লাগেজ ভ্যানে প্রতিবার আম পরিবহন করা যাবে ২৮. ৮৩ টন। চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর থেকে বিকাল চারটায় ছেড়ে রাত সোয়া দুইটায় ঢাকায় পৌঁছাবে এ স্পেশাল ট্রেন।

শনিবার (১১ মে) সকালে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে এক সেমিনারে এ ঘোষণা দেন রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম।

রেলমন্ত্রী জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর স্টেশন থেকে প্রতিদিন বিকাল ৪টায় ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে এই ট্রেন। যাত্রা পথে রহনপুর স্টেশন থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, আব্দুলপুর, ঈশ্বরদী,পোড়াদহ,রাজবাড়ী, ফরিদপুর ও ভাঙ্গাসহ মোট ১৫টি স্টেশনে যাত্রাবিরতি দেবে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন। এই ট্রেন ঢাকায় পৌঁছাবে রাত ২টা ১৫ মিনিটে। প্রথমবারের মত এবার পদ্মাসেতু পার হবে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন।

জিল্লুল হাকিম জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকা পর্যন্ত প্রতি কেজি আম পরিবহনে ভাড়া লাগবে এক টাকা ৪৭ পয়সা, রাজশাহী থেকে এক টাকা ৪৩ পয়সা, পোড়াদহ থেকে এক টাকা ১৯ পয়সা, রাজবাড়ী থেকে এক টাকা ৭ পয়সা, ফরিদপুর থেকে এক টাকা এক পয়সা এবং ভাঙ্গা থেকে ৯৮ পয়সা।

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার জানান, রেলওয়ের লোকসান হলেও আম চাষি, ব্যবসায়ী ও খামারিদের সুবিধার্থে এ ট্রেন চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত,  গেলো  চার বছরে ট্রেনটি চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রাজশাহী হয়ে ঢাকায় যাওয়া-আসা করতে তেল খরচ হয়েছে ৯২ লাখ ৯১ হাজার টাকা। ফলে এ কয়েক বছরে ট্রেনের লোকসান হয়েছে ৪৬ লাখ ৬১ হাজার ৮৬০ টাকা।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version