Connect with us

আওয়ামী লীগ

নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধের অপচেষ্টা করে লাভ নেই : কাদের

Published

on

দেশের সংবিধান মেনেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি নেতাদের বোধগম্য হওয়া উচিত নির্বাচন প্রতিহত এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা করে কোনো লাভ নেই। জনগণের রায়ে সাংবিধানিক উপায়েই ক্ষমতা পরিবর্তন হবে। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

আজ রোববার (৫ মার্চ) দুপুরে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি তাদের পুরোনো অপকৌশল অবলম্বন করে নির্বাচন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপতৎপরতা শুরু করেছে। সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী যথাসময়ে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে ভয় পায়। তাই নির্বাচনে নিজেদের ক্রমাগত ব্যর্থতার কারণে রাষ্ট্রক্ষমতা পরিবর্তনের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করার ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।

কাদের বলেন, এদেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচনী ব্যবস্থাকে প্রহসনে পরিণত করেছিল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান। জিয়া কারফিউ মার্কা গণতন্ত্র উপহার দিয়েছিল। সামরিক আইন বহাল রেখে ১৯৭৭ সালে হ্যাঁ/না ভোট, ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন এবং ১৯৭৯ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করেছিল। তারই পদাঙ্ক অনুসরণ করেন জিয়াপত্নী বেগম খালেদা জিয়া। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রহসনের নির্বাচন করেছিলেন তিনি।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি এদেশের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রধান প্রতিবন্ধক; বাংলাদেশের রাজনীতির সব অশুভ শক্তির প্রতিভূ। জনগণের মাধ্যমে বার বার প্রত্যাখ্যাত হয়ে বিএনপি আজ তাদের ব্যর্থতার দায়ভার জাতির ওপর চাপাচ্ছে। এমনকি নিজেদের দুর্নীতিবাজ নেতৃত্বকে জায়েজ করতে সংগঠনের গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করেছে।

Advertisement

সেতুমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) সভাপতি সাবা করোসি জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন এবং এটি অলৌকিক ঘটনার মতো বলে উল্লেখ করেছেন। অন্যদিকে লন্ডনভিত্তিক দ্যা ইকোনোমিস্ট-এর এক নিবন্ধে সংকটে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মিরাকেল তুলে ধরা হয়েছে।

আওয়ামী লীগ

ওয়েবসাইট থাকতে সেন্ট্রাল ব্যাংকে ঢুকবে কেন, প্রশ্ন কাদেরদের

Published

on

পৃথিবীর কোন দেশে সেন্ট্রাল ব্যাংকে ঢুকতে পারছে অবাধে? কোন দেশে? ভারতের ফেডারেল ব্যাংকে কি অবাধে ঢুকতে পারছে কেউ? কেন ঢুকবে? সব ওয়েবসাইটে আছে। আপনার জানবার বিষয়, আপনি ভেতরে ঢুকবেন কেন? প্রশ্ন করলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, পৃথিবীর কোন দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংকে অবাধে সাংবাদিকরা ঢুকতে পারে? সব ওয়েবসাইটে আছে। আপনার জানবার বিষয়, আপনি ভেতরে ঢুকবেন কেন?

দেশের রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে এখন ১৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসায় সরকার উদ্বিগ্ন কি না, জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, কে বললো আপনাকে ১৩ বিলিয়ন ডলার? ‘নিউজে বলছে’; সাংবাদিকদের এমন উত্তরে তিনি বলেন, কোন নিউজে বলছে আপনাকে? আমাদের কাছে হিসাব আছে। তখন সাংবাদিকরা বলেন যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরই বলেছেন ব্যবহার করার মতো ১৩ বিলিয়ন ডলার আছে। তখন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, তাহলে গভর্নর কে জিজ্ঞেস করুন যে কি কারণে এইটা এই পর্যায়ে এলো? আমরা তো এটা জানি না, আমরা জানি ১৯ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার, এর মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে।

রিজার্ভ কমে ১৩ বিলিয়নে নেমে আসায় অর্থনীতিবিদরা অনেকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, কয় বিলিয়ন ডলার নিয়ে আমরা স্বাধীনতার পর যাত্রা শুরু করেছি। ডলার ছিল আমাদের? বিএনপি কয় বিলিয়ন ডলার রেখে গেছে আমাদের? তিন বিলিয়ন প্লাস। তাহলে এখন ১৯-২০ বিলিয়ন ডলার আছে এটা কি কম নাকি? এখন আমাদের রপ্তানি আয় বাড়ছে, রেমিট্যান্সও বাড়ছে এই মুহূর্তের যে প্রবণতা। এইগুলা বাড়লে রিজার্ভও বাড়বে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

গণঅভ্যুত্থান থেকে লিফলেট বিতরণে নেমেছে বিএনপি: কাদের

Published

on

বিএনপি দমনপীড়নের কথা বললেও সরকার তাদের কোনো বাধা দিচ্ছে না। গণতন্ত্রের দিক দিয়ে বাংলাদেশ অন্য অনেক দেশের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে। বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির সামনে ইস্যু না থাকায় দলটি গণঅভ্যুত্থান থেকে লিফলেট বিতরণে নেমে এসেছে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাকশালে কোনো একদল ছিল না, এটা ছিল জাতীয় দল। জিয়াউর রহমানও আবেদন করে বাকশালের সদস্য হয়েছিল।

তিনি আরও বলেন, পৃথিবীর কোনো দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে সাংবাদিকরা অবাধে ঢুকতে পারে না, সবকিছু তো ওয়েবসাইটেই দেয়া থাকে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না’

Published

on

বিদেশি শক্তির যত চাপ আসুক আওয়ামী লীগ সংবিধানের বাইরে যাবে না ৷ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, আমাদের নিয়ন্ত্রণ করে মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, দেশের জনগণ ও সংবিধান বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (১৭ মে) আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের এ কথা জানান।

তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় ৷ এতে সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন৷

ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর থেকে যে পরিবর্তন হয়েছে সেই পরিবর্তনের রূপান্তরের রূপকার শেখ হাসিনা। আজকে বাংলাদেশের যে উন্নয়ন দৃশ্যমান তা শেখ হাসিনার ম্যাজিক।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, শেখ হাসিনাকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না৷ কোনো বিদেশি শক্তি নয়, আমাদের নিয়ন্ত্রণ করে বাংলাদেশের জনগণ, সংবিধান। যত ষড়যন্ত্র হোক, বিদেশি শক্তির চাপ আসুক, সংবিধানের বাইরে যাবে না আওয়ামী লীগ৷

Advertisement

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, কবি নির্মলেন্দু গুণ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি প্রমুখ।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version