রংপুর
১২ হাত দোচালা টিনের ঘরে ২০০ শিক্ষার্থীর পাঠদান
Published
1 year agoon
By
আনোয়ার হোসেন শামীম,গাইবান্ধা প্রতিনিধিভাঙা নড়বড়ে ১২ হাত দোচালা টিনের ঘর। দরজা, জানালা নেই। বেঞ্চ আছে মাত্র কয়েকটি সেগুলোও নড়বড়ে। টিন সেটের ঘরে চারদিকে গাছ। সামন্য বাতাস বয়লেই যে কোন মুহুর্তে ঘরের উপর ভেঙ্গে পড়বে। ঘরটির অবস্থানও রাস্তা ঘেঁষে। আর এই ১২ হাত ঘরেই তিন রুমে চলছে দু’শত শিক্ষার্থীর পাঠদান। এই চিত্র গাইবান্ধার ফুলছড়ির সদরের দক্ষিন বুড়াইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। স্কুলটি ভবন নির্মানে ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে এলজিইডির অধীনে অবকাঠামোগত দক্ষতা উন্নয়ন ও তথ্যের মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ন জনগোষ্ঠির সহনশীলতা বৃদ্ধি (প্রভাতী) প্রকল্পে মাধ্যমে কাজের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। কাজটি পায় ঢাকার সোনার গায়ের শামীম আহম্মেদ মন্ডল নামে একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। ঐ প্রতিষ্ঠান স্থানীয় ঠিকাদার কাদের ভূইয়া আকাশের সঙ্গে কাজ সম্পাদনের চুক্তি করেন। স্কুলটির ভবনের কাজ শুরু হয় ২০ ডিসেম্বর ২০২১ সালে। আর ভবনটি কাজ শেষ হওয়ার কথা চলতি বছরে ১৯ জুন। ১৫ মাসেও স্কুলের ভবনটির কাজ এখনও ৩০ ভাগ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদার। ডিজাইনের সঙ্গে স্পেসিফিকেশন মিল না থাকার কারন দেখিয়ে দেড় মাস থেকে ভবনের কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছেন ঠিকাদার। কবে ভবনের কাজ শেষ হবে তা নিয়ে শংঙ্কিত শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অবিভাবকরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গাইবান্ধা শহর থেকে ফুলছড়ির সদরে একমাত্র প্রবেশ দ্বারের পার্শ্বেই দক্ষিন বুড়াইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টির অবস্থান। রাস্তার পশ্চিম পাশ ঘেঁষে একটি দোচালা টিনের ঘর। রাস্তার উপরে শিক্ষার্থীদের হইচই। দোচালা ১২ হাতে টিনের ঘরটিতে তিনটি রুম। বসে পড়ার মত কোন পরিবেশ নেই। দেখে মনেই হবে না এটি একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। রুমের ভিতরে শিক্ষার্থীরা উচ্চ স্বরে হইচই করছে। এরই মধ্য শিক্ষক রুমে ক্লাস নিচ্ছেন। ঘরের সামনে দাঁড়ানো জায়গা নেই রাস্তা ছাড়া। রাস্তার পূর্ব পার্শ্বেই নতুন ভবনের পিলার রয়েছে। শিশু শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ক্লাস চলছে পাশেই প্রধান শিক্ষকের বাড়ির রুমের বারান্দায়।
পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থী সুইটি আকতার বলেন, স্কুলের জায়গায় নতুন ভবন কাজ শুরুর সময় থেকে এই টিন সেটের ঘরে আমাদের ক্লাস হচ্ছে। ছোট একটু ঘরে তিনটি রুম। রুম গুলো চার হাত করে। দুই তিন বেঞ্চ বসে। স্যার ম্যাডাম ক্লাসে গেলে সবাই আমরা বেঞ্চে বসতে পাই না। অন্য রুম থেকে শব্দ আসে। পড়ার মনোযোগ হারিয়ে যায়। আরেক শিক্ষার্থী রিফা বলেন, স্যারেরা বলছিলো আগামী জুনের মধ্য কাজ শেষ হবে। কাজ শুরু অনেক দিন হয়ে গেলেও এখনও মাটির নীচেই কাজ পড়ে আছে। রুম না থাকার কারনে আমাদের পড়াশুনা হচ্ছে না।
শিক্ষার্থী সামিউল ইসলাম বলেন, স্কুলে আসে মনে হয় মজলিশ খাবার আসছি। খালি হইহই। ছোট একনা ঘর । তাক আবার তিন ভাগ করছে। ঘরের উপরে গাছ। সারাদিন গাছের পাতা, পাগড়ি পড়ছে । স্কুলে আসতেই মনায় না। স্কুল আসে কি লাভ পড়ায় যদি মন না বসে।
স্কুলটির সহাকরি শিক্ষক শ্রী মমতা রানী বলেন, নতুন ভবনের জন্য স্কুলের জায়গা ছেড়ে দিয়েছি। ভবনের কাজ অনেক আগে শুরু হলেই এখনও পিলার ছাড়া কিছুই হয়নি। ভবন না থাকার কারনে শিক্ষার্থীদের পাঠদান নিয়ে চিন্তায় আছি। কয়েক হাত একটি ঘরের তিনটি রুম করে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করছি। রুমের কারনে অনেক শিক্ষার্থী স্কুলে আসছে না।
স্কুলের সভাপতি শ্রী অনিল কুমার বর্মন বলেন, স্কুলটির ভবনের জন্য আমরা জায়গা ছেড়ে দিয়েছি। ১৫ মাস অতিবাহিত হয়ে গেলেও কাজটি একটি দৃশ্যমান হয়নি। এখানে ঠিকাদারের না ইঞ্জিয়ারের গাফিলাতি কিছু বুঝতে পারছি না। কাজটি আবার গত ২২ দিন থেকে বন্ধ করে রেখেছেন ঠিকাদার। এই বিষয়ে এলজিইডির নির্বাহীকে বার বার অবগত করার পরও কোন সূরাহা পাচ্ছি না।
প্রধান শিক্ষক শামসুজোহা মিয়া প্রধান বলেন, স্কুলের ভবন হলে ক্লাস রুমের সংকট কাটবে। এ ভেবে আমরা স্কুলের জায়গা ছেড়ে দিয়ে পার্শ্বেই স্থানীয়দের সহযোগিতায় ও স্লিপের টাকা দিয়ে একটি ১২ হাত দোচালা টিনে ঘর করি। শিক্ষার্থীদের যাতে পড়াশুনা ক্ষতি না হয়। ভবন নির্মানের ঠিকাদার শুরু থেকেই ধীর গতিতে কাজ করতে থাকে। ঠিকাদার আবার বেশ কিছু দিন থেকে কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন। এখন গরমের সময় শিক্ষার্থীদের খোলা আকাশের নীচেও পাঠদান করাতে পারছি। সামনে বর্ষা এলে কিভাবে পাঠদান দিব। সেই চিন্তায় মানসিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থে আছি শিক্ষকরা। কাজটি দ্রুত সম্পূর্ন করার জন্য উপজেলা -জেলা ইঞ্জিনিয়ার অফিসে বার বার ধরনা দিয়ে কোন অগ্রগতি হয়নি। আর কবে নাগাত এই ভবনের কাজ শেষ হবে তারও কোন নিশ্চিয়তা পাচ্ছি না।
গাইবান্ধা এলজিইডির নির্বাহী মোঃ ছাবিউল ইসলাম বলেন, কাজটি দ্রুত সময়ে শেষ করার জন্য আমি ঠিকাদারকে বলছি। তার পরও বাজারে জিনিস পত্রের দাম অনেক বেশী। এজন্য ঠিকাদার কাজটি দ্রুত করতে পারছে না। দেখি কাজটি যতদুর সমম্ভব দ্রুত শেষ করা যায়।
অন্যরা যা পড়ছেন
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা শোষণের শিকার- জানালো জাতিসংঘ
রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
ঈদের পরে দাম বেড়েছে আলু-পেঁয়াজের, কমেছে সবজির
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার বড়াইবাড়ী সীমান্ত সংঘর্ষের ২৪তম বর্ষপূর্তি দিবস পালিত হয়েছে। প্রতিবছর এ দিনটি ‘বড়াইবাড়ী দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে বড়াইবাড়ী গ্রামে স্থাপিত স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ,আলােচনা সভা এবং মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
আলােচনায় সভায় বক্তব্য রাখেন, কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রুহুল আমিন,রৌমারী উপজেলা চেয়ারম্যান ইমান আলী,উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হােরায়রা, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদা আক্তার স্মৃতি, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী, রৌমারী সদর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, রৌমারী সদর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শালু, চর শৌলমারী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান কেএম ফজলুল হক মন্ডলসহ শহীদ পরিবারের স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভায় বড়াইবাড়ী দিবসটি রাষ্ট্রীয়ভাব স্বীকৃতির দাবি জানান বক্তারা।
উল্লেখ,২০০১ সালে ১৮ এপ্রিল ভারতের সীমান্ত রক্ষী বিএসএফ বাংলাদেশের সীমান্তে অনধিকার প্রবেশ করে বড়াইবাড়ী গ্রামের ঘুমন্ত মানুষের উপর হামলা চালায় ও নির্বিচারে বাড়ি ঘর জ্বালিয়ে দেয় । ওই দিন হামলার দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছিল বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) এবং স্থানীয় জনতা। যৌথ সেই প্রতিরােধে বিএসএফ’র ১৬ জােয়ান নিহত হয়। ওই ঘটনায় শহীদ হয়ে ছিলেন বিডিআর এর ৩৩ রাইফেলস্ ব্যাটালিয়নের ল্যান্স নায়ক ওহিদুজ্জামান, সিপাহী মাহফুজার রহমান এবং ২৬ রাইফলস্ ব্যাটালিয়নের সিপাহী আব্দুল কাদের।
আহত হন হাবিলদার আব্দুল গনি, নায়ক নজরুল ইসলাম, ল্যান্স নায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক, সিপাহী হাবিবুর রহমান ও সিপাহী এসএম জাহিদুনবী। এছাড়াও বিএসএফর তান্ডব ওই ঘটনায় পুড়ে ছাই হয়ে ছিল বড়াইবাড়ী গ্রামের ৮৯টি বাড়ি। এতে সরকারি হিসেবে ক্ষতির পরিমাণ ছিল ৭২ লাখ টাকা।
রংপুর
প্রধান শিক্ষকের মনগড়া ম্যানেজিং কমিটি গঠনের প্রতিবাদে মানববন্ধন
Published
2 days agoon
এপ্রিল ১৮, ২০২৪কুড়িগ্রামে বিদ্যালয়ে নির্বাচন ছাড়াই প্রধান শিক্ষকের মনগড়া ম্যানেজিং কমিটি গঠনের প্রতিবাদে মানববন্ধন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুর ১২টায় কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের খামার বড়াইবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে অংশ নেয় ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী।
বিদ্যালয়ের বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির মেয়াদ আগামী ৮ মে ২০২৪ তারিখে শেষ হবার প্রাক্কালে প্রধান শিক্ষক মো. রেজাউল হক গোপনে মনগড়া কমিটি গঠন করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দেন। অন্যদিকে নির্বাচনের মাধ্যমে ম্যানেজিং কমিটি গঠনের জন্য স্থানীয়রা প্রধান শিক্ষকের সাথে দফায় দফায় যোগাযোগ করলে তার ইতিবাচক সাড়া পান নি। পরবর্তীতে প্রায় ৮০ভাগ অভিভাবক স্বাক্ষরিত আবেদনপত্র দিয়ে নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি গঠনের জন্য তাকে অনুরোধ জানানো হয়। তাতেও গুরুত্ব না দিয়ে প্রধান শিক্ষক গোপনে কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখেন। বিষয়টি জানাজানি হলে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও স্থানীয়দের মাঝে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। ফলে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন অভিভাবক সফিকুল ইসলাম, শাহাবুদ্দিন, তাজুল ইসলাম, আব্দুল হামিদ প্রমুখ। ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে নির্বাচন ছাড়াই প্রধান শিক্ষকের ইচ্ছে মাফিক কমিটি গঠিত হয়ে আসছে। ডিজিটাল প্রযু্ক্তির যুগে আর মনগড়া কমিটি চান না বলে জানান বক্তারা।
এসময় প্রধান শিক্ষকের মনগড়া কমিটি বাতিল ও নির্বাচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কমিটি গঠনের দাবী জানান তারা। অন্যথায় পরবর্তীতে কঠোর কর্মসূচী গ্রহণ করার ঘোষণা দেন বক্তারা। মানববন্ধন শেষে তারা কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন দপ্তরে স্মারকলিপি প্রদান করেন।
দিনাজপুর পৌরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম বালুয়াডাঙ্গায় জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে ছোট ভাইকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ ওঠেছে বড় ভাই ও সঙ্গীয়দের বিরুদ্ধে।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন কোতয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ফরিদ হোসেন।
নিহত ছোট ভাইয়ের নাম রাসেল। তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কনস্টেবল মো. হাসান আলীর ছেলে। ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
ওসি মো. ফরিদ হোসেন জানান, বুধবার সকালে বাড়ির ভিটাসহ জায়গা-জমি নিয়ে মতবিরোধে জড়িয়ে পড়ে বড় ভাই মো. মাসুদ রানা ও ছোট ভাই রাসেল রেজা বাবু। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে বড় ভাই মাসুদ রানা, রিমা বেগম ও ভাতিজা ফারহান আলী রনক কুড়াল দিয়ে মাথায় ও পায়ে আঘাত করে গুরুতর জখম করে রাসেল রেজা বাবুকে। তাৎক্ষণিকভাবে রাসেলকে এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থা অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। পরে বিকেল ৫টার দিকে রাসেল মারা যায়।
তিনি জানান, এ ঘটনায় অভিযুক্ত কাউকে পুলিশ এখনও গ্রেপ্তার করতে পারেনি। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলানো হচ্ছে।
জাতীয়
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরল ৪০৭ প্রাণ
এবার ঈদুল ফিতরে মানুষের যাতায়াতে ৩৯৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪০৭ জন মানুষ নিহত হয়েছেন এবং ১৩৯৮ জন আহত হয়েছেন।...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
চাঁদপুরের মাঝিরচরে ভোলা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী কর্ণফুলী-৩ লঞ্চের ইঞ্জিনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন যাত্রীরা।...
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
এ বছর সাধারণ হজ প্যাকেজের খরচ সরকারিভাবে ১ লাখ ৪ হাজার ১৭৮ টাকা এবং বেসরকারিভাবে ৮২ হাজার ৮১৮ টাকা কমানো...
২ ঘণ্টা গ্যাস বন্ধ থাকবে যেসব এলাকায়
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য শনিবার (২০ এপ্রিল) নারায়ণগঞ্জের বেশ কিছু এলাকায় ২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। শুক্রবার (১৯...
বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামের পটিয়ায় যাত্রীবাহী বাস ও সিএসজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন প্রাণ হারিয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন। নিহতরা হলেন—...
তীব্র দাবদাহে ট্রাফিক সদস্যদের স্বস্তি দিতে অনন্য উদ্যোগ
প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে সারা দেশ। এই তীব্র গরমের মাঝেও খোলা আকাশের নিচে ঢাকা মেট্রোপিলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সদস্যরা যানজট নিরসনে...
তীব্র দাবদাহের মধ্যে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি
টানা ২৬ দিন ছুটি কাটিয়ে রোববার (২১ এপ্রিল) খুলছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এমন একসময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে যখন দেশের ওপর দিয়ে তীব্র...
১৫০ বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে ২৮৫ সেনাসহ ফিরবে মিয়ানমারের জাহাজ
বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ২৮৫ জন সদস্যকে মিয়ানমারের জাহাজে নৌপথে ফেরত যাওয়ার ক্লিয়ারেন্স দেয়া হয়েছে।...
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
সারাদেশে চলছে তাপপ্রবাহ। জনজীবন হয়ে উঠেছে অতিষ্ঠ। যশোর-চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিন দিনের...
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরল ৪০৭ প্রাণ
এক ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ মার্টিনেজ
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ১২ ফুট অজগরের
টিভিতে আজকের খেলা
প্রচণ্ড গরমে প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধের নির্দেশ
সহসাই মুক্তি মিলছে না গরম থেকে
বিদেশি শ্রমিক নিয়োগে সুখবর দিল কুয়েত
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- ইসলাম4 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- আইন-বিচার5 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- টুকিটাকি5 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ2 days ago
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
- বাংলাদেশ7 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- লাইফস্টাইল3 days ago
চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন