Connect with us

জাতীয়

রাজধানীর মুগদা হাসপাতালে আগুন নিয়ন্ত্রণে

Published

on

রাজধানীর মুগদা জেনারেল হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আগুন নিয়ন্ত্রণে । 

দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে লাগা আগুন ১২টা ৫৮ মিনিটে নিয়ন্ত্রণে আসে।

ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন এ খবর নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, বৃহস্পতিবার (২১ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আগুনের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। পরে আরও চারটি ইউনিট তাদের সঙ্গে যোগ দেয়। মোট ৭টি ইউনিটের চেষ্টায় ১২টা ৫৮ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি।

Advertisement

জাতীয়

এমপি আনার হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে হঠাৎ বদলি

Published

on

ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজিম আনারকে হত্যার ঘটনায় ঢাকায় হওয়া মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এডিসি শাহিদুর রহমানকে হঠাৎ বদলি করা হয়েছে। যখন ঘটনার তদন্তে এই কর্মকর্তা নেপাল অবস্থান করছেন, তখনই পুলিশ সদর দপ্তর থেকে তার বদলির প্রজ্ঞাপন হলো। শনিবার (১ জুন) একই প্রজ্ঞাপনে আরও ২২ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে পুলিশ সদর দপ্তর।

রোববার (২ জুন) পুলিশ সদর দপ্তরের আদেশে তাকে বদলি করে বরিশাল জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এর আগে তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) ওয়ারি বিভাগের এডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

এ বিষয় ডিবি কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাহিদুর রহমানের বিচক্ষণতা ও কর্মদক্ষতায় আনার হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। তদন্তের কাজে তিনি ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে কলকাতাতেও গিয়েছিলেন।

প্রসঙ্গত, সেপটিক ট্যাংক থেকে মরদেহের খণ্ডিত অংশ উদ্ধারসহ তদন্তে সফলতা নিয়ে ফিরে আসেন এই ডিবি কর্মকর্তা। একদিনের ব্যবধানে এ ঘটনার তদন্তে শনিবার (১ জুন) হারুনের সঙ্গে তিনিও গিয়েছেন নেপাল।

এর আগে, মতিঝিলে আওয়ামী লীগ নেতা টিপু হত্যার তদন্তেও মুন্সিয়ানা দেখিয়েছিলেন ডিবি কর্মকর্তা শাহিদুর। বিদেশ থেকে আসামি ধরে দেশে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রেও দিয়েছিলেন দক্ষতার পরিচয়।

Advertisement

আনার হত্যার তদন্ত চলাকালে শাহিদুরের এই বদলিকে ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা গুঞ্জন। তবে ঠিক কী কারণে তাকে বদলি করা হয়েছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, এটা নিয়মিত বদলি।

তবে ডিবির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণমাধ্যমকে বলেন, বদলির এই তালিকা অনেক আগেই করা হয়েছিল। হয়ত সেটিই রোববার পুলিশ প্রধান সই করেছেন। শাহিদুর যে এমপি হত্যার ঘটনার মতো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা তদন্তে রয়েছেন, তা হয়ত চোখ এড়িয়ে গেছে।

আরেকটি সূত্র বলছে, এমপি আনারের নির্বাচনী এলাকাতেই এডিসি শাহিদুর রহমানের বাড়ি। তার বদলিতে এটি ইস্যু হয়েছে কি না, তাও রয়েছে আলোচনায়।

 

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কত কর্মী যেতে পারেননি জানালেন প্রতিমন্ত্রী, কারণ খুঁজতে কমিটি গঠন

Published

on

মালয়েশিয়া সরকারের বেঁধে দেয়া সময়ে দেশটিতে ১৬ হাজার ৯৭০ জন কর্মী যেতে পারেনি। যেসব শ্রমিক মালয়েশিয়ায় যেতে পারেননি তাদের না যেতে পারার কারণ খুঁজতে আমরা ৬ সদস্য বিশিষ্ট একটা তদন্ত কমিটি করেছি। সেই কমিটি সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন এবং তাদের সুপারিশ জমা দেবে। যারা এটার জন্য দায়ী হবে তাতের বিরুদ্ধে আমরা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেব। বললেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী।

রোববার (২ জুন) প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে সৃষ্ট সংকট নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করে এসব তথ্য জানান তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, গেলো (৩১ মে) পর্যন্ত ৫ লাখ ২৬ হাজার ৬৭৬ কর্মীকে মন্ত্রণালয় (প্রবাসী কল্যাণ) অনুমোদন দিয়েছে। বিএমইটির ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৬৪২ জনকে। আর ৩১ মে পর্যন্ত ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭২ জন গেছেন মালয়েশিয়ায়। সে হিসেবে কমবেশি ১৬ হাজার ৯৭০ জন যেতে পারেননি। সংখ্যাটা কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

শফিকুর রহমান রহমান বলেন, মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীরা তদন্ত কমিটির কাছে অভিযোগ করতে পারবেন এবং প্রয়োজন হলে কর্মীদের টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করা হবে। মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজার বারবার সিন্ডিকেট বা চক্রের কারণে বন্ধ হচ্ছে। সিন্ডিকেটে সরকারের প্রভাবশালী সংসদ সদস্যদের নামও এসেছে গণমাধ্যমে। যে বা যারা এই তদন্তের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত হবেন তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সিন্ডিকেটের বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা সিন্ডিকেটে বিশ্বাস করি না। আমরা চাই, আমাদের আড়াই হাজার এজেন্ট আছে, তাদের মাধ্যমে কর্মীরা বিদেশ যাক।

Advertisement

শেষ সময়ে কর্মীদের ছাড়পত্র দেয়ার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ছাড়পত্র তারা যখন চেয়েছে, রিক্রুটিং এজেন্সি যখন চেয়েছে আমরা প্রয়োজনীয়তা দেখে দ্রুতই তা দিয়েছি। না হলে সবাই বলবে মন্ত্রণালয় দেয়নি। সে কারণে যে সময় যেটার প্রয়োজন হয় সেটার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

কর্মীদের না যেতে পারার কোনো গাফিলতি ছিল না দাবি করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রণালয়ে গাফিলতি হয়নি। এখনও আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা এক সপ্তাহ আগে চিঠি দিয়েছিলাম মালয়েশিয়া সরকারকে আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর জন্য। মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে আলাপ করছি। তিনি ৫ তারিখে মন্ত্রণালয়ে আসবেন। তখন তার সঙ্গে আবারও এ বিষয়ে কথা হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন,বন্ধ হয়ে যাওয়া মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলবে। আমরা কাজ করে যাচ্ছি। সরকার মালয়েশিয়ান সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার ফের খুলবে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বিমানবন্দরে লাগেজের বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দিলেই জরিমানা

Published

on

নতুন কাস্টমস আইন-২০২৩ অনুসারে বিদেশ থেকে আসা কোনো যাত্রী নিজের লাগেজ সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিলে বা ঘোষণা বহির্ভূত পণ্য আনলে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা গুনতে হবে। আর তার লাগেজে থাকা পণ্য রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হবে। এছাড়া, নিষিদ্ধ পণ্য নিয়ে এলে প্রচলিত আইন অনুযায়ী শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।কাস্টমসের নতুন আইন-২০২৩ অনুসারে এমন বিধান রাখা হয়েছে। আগামী ৬ জুন থেকে কার্যকর হচ্ছে ওই আইন।

গেলো বৃহস্পতিবার (৩০ মে) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের সই করা এক প্রজ্ঞাপন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কাস্টমস আইনের ১৫৪ ধারায় বলা আছে, বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের কাস্টমসের কাছে তার লাগেজ সম্পর্কে তথ্য দিতে হবে। যাত্রী বা ক্রু লাগেজে রক্ষিত পণ্য সম্পর্কে কাস্টমস কর্মকর্তার কাছে লিখিত বা মৌখিক ঘোষণা দিতে পারবেন এবং কাস্টমস কর্মকর্তার প্রশ্নের জবাব দিতে হবে। লাগেজ তল্লাশির আগে যাত্রী যদি রক্ষিত পণ্য সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে ব্যর্থ হন এবং তল্লাশিকালে ঘোষণা বহির্ভূত পণ্য পাওয়া যায়, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে কাস্টমস কর্মকর্তা সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জরিমানা করতে পারবেন। তাছাড়া, সংশ্লিষ্ট পণ্য বাজেয়াপ্তযোগ্য হবে।

এর আগে, ২০২৩ সালের ৩১ অক্টোবর জাতীয় সংসদে কাস্টমস আইন-২০২৩ পাস হয়। পুরোনো আইনে ২২৩টি ধারা ছিল। নতুন আইনে ২৬৯টি ধারা রয়েছে। রাজস্ব সংগ্রহ ও বাণিজ্য সহজীকরণের লক্ষ্যে বিশ্ব কাস্টমস সংস্থার (ডব্লিউসিও) অনুমোদিত আন্তর্জাতিক চুক্তি ও কনভেনশন অনুযায়ী এবং আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চা, যেমন- অনুমোদিত অর্থনৈতিক অপারেটর (এইও), পারস্পরিক স্বীকৃতি চুক্তি (এমআরএ), ইলেকট্রনিক ঘোষণা, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, পোস্ট ক্লিয়ারেন্স অডিট (পিসিএ) ইত্যাদি নতুন আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, কাস্টমস আইন ১৯৬৯ অনুসারে, পণ্যের ক্ষেত্রে অসত্য ঘোষণা প্রদান করা হলে বা কোনও প্রশ্নের জবাব দিতে অস্বীকার অথবা ব্যর্থ হলে, সেক্ষেত্রে যাত্রীকে ওই পণ্য-মূল্যের অনধিক তিনগুণ পরিমাণ অর্থদণ্ডের বিধান ছিল। নতুন কাস্টমস আইনে কনটেইনার জট এড়াতে শুল্কায়নের ১০ দিনের মধ্যে শুল্ক-কর পরিশোধ করে বন্দর থেকে পণ্য খালাসের বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে পণ্য খালাসে ব্যর্থ হলে ১০ শতাংশ হারে সুদ পরিশোধ করতে হবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version