Connect with us

লাইফস্টাইল

ন্যাচারাল স্কিন পেতে মেনে চলুন কিছু সহজ উপায়

Avatar of author

Published

on

ন্যাচারাল বিউটি

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বাড়াতে অধিকাংশ নারীই বাজারের নানা পণ্য ব্যবহার করে থাকেন। মেকআপ, চুলের স্টাইল ও ত্বক-চুলের যত্ন নিতে নামী-দামি পণ্য ব্যবহার করা হয়। প্রকৃত অর্থে মুখের আকৃতি, পরিষ্কার ত্বক, সুন্দর চোখ ও সুস্থ শরীরের গঠন হল পারফেক্ট সুন্দরের বৈশিষ্ট্য।

তবে সব মেয়েই যে সুন্দরী তাই নয়, মন ও শরীর, উভয়ই যদি পজিটিভ ও সুন্দর থাকে, তাহলে তিনি এমনিই সুন্দর মানুষ হিসেবে গণ্য হোন। ব্যক্তিগত পছন্দ থাকতেই পারে, তবে ত্বক উজ্জ্বল করতে অনেকেই মুখের ত্বককে নিখুঁত গড়তে মেকআপের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন।

রূপচর্চা

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বাড়াতে অনেক উপায় রয়েছে, তার জন্য মেকআপ ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না। তবে পারফেক্ট সুন্দর হতে বেশ কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই নিজেকে বিশ্বসুন্দরী বলে মনে হতে পারে।

নিতে হবে ত্বকের সঠিক যত্ন

সুন্দর মুখ হল সুস্থ থাকার প্রতিবিম্ব। হাইড্রেটেড থাকলে ত্বক স্বাভাবিকভাবেই ভাল থাকে। ক্লিনজিং, এক্সফোলিয়েটিং ও ময়েশ্চারাইজড করার অভ্যেস তৈরি করুন।

মুখ ধোয়া

হাইড্রেটেড থাকতে রুটিনে সিরাম বা ফেসিয়াল তেল যোগ করতে পারেন। সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে ভুলবেন না যেন।

Advertisement

হাইড্রেটেড থাকুন

ত্বককে সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা দরকার। প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন। বিপাকতন্ত্রকে স্বাভাবিক রাখার জন্য সকালে প্রথমেই একগ্লাস লেবু পানি পান করুন।

পানি পান

স্বাস্থ্যকর খাবার

ত্বক ও চুল-সহ সামগ্রিক চেহারায় সুন্দরের আভা আনতে প্রথমেই দরকার স্বাস্থ্যকর খাবার। প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনি ও অ্যালকোহল সীমিত করার চেষ্টা করুন। তার বদলে প্রচুর তাজা ফল, সবজি, চর্বিহীন প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর চর্বি গ্রহণ করুন।

হেলদি ডায়েট

প্রাকৃতিক উপাদান

স্বাস্থ্যকর ত্বক ও চুলের উন্নতির জন্য প্রাকৃতিক উপাদানগুলিও ব্যবহার করা যেতে পারে। নারকেল তেল ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করা, রোদে ত্বক পুড়ে গেলে বা রোদে পোড়ার প্রতিকার হিসেবে অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন।

রুপচর্চা-

নিয়মিত ওয়ার্কআউট

সুস্থ ও সুন্দর থাকতে নিয়মিত ব্যায়াম করাও প্রয়োজন। শারীরিকভাবে ফিট থাকতে প্রতিদিন যোগা ও ব্যায়াম অপরিহার্য। ত্বক ও মেজাজ উন্নত করতেও ব্যায়াম খুব উপকারী।

 

মর্নিং ওয়াক

প্রতিদিন রুটিন মেনে সকালে হাঁটা, সাঁতার কাটা, দৌড়ানো, জিমে ঘাম ঝরানোর মতো ওয়ার্কআউট করলে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে স্বাভাবিক নিয়ম মেনে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

লাইফস্টাইল

এই গরমে পোষা প্রাণীর যত্ন নেবেন যেভাবে

Avatar of author

Published

on

প্রাণী

এই তীব্র গরমে মানুষসহ বাড়ির পোষ্যদেরও বেহাল দশা। গরমে অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে অসুস্থ হতে পারে ঘরের পোষ্য। তাই দিনের বেলায় চেষ্টা করবেন ওদের বাড়ির ভেতরেই রাখতে, বাড়ির বাইরে বের না করতে।

গরমের দিনে পোষ্যদেরও ডিহাইড্রেশন অর্থাৎ শরীরে পানির ঘাটতির সমস্যা হতে পারে। তাই ওরা ঠিকমতো পানি পান করছে কি না সেই দিকে নজর দেয়া প্রয়োজন। যদি দেখেন পোষ্যরা ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করছে না বা বুঝতে পারেন ওদের খাওয়ায় অরুচি দেখা দিয়েছে তাহলে অবহেলা না করে পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন।

কারণ শরীর খারাপ হলে পোষ্যরা সবার আগে খাওয়া বন্ধ করে দেয়। গরমে পোষ্যদের সুস্থ রাখার অন্যতম উপায় হলো নির্দিষ্ট সময় পরপর তাদের সঠিক পরিমাণে পানি পান করানো। তবে অবশ্যই নিয়ম মেনে তাদেরকে পানি পান করাতে হবে।

গরমে যেহেতু তাপমাত্রা খুবই বেশি থাকে তাই মাঝে মধ্যে পোষ্যদের গোসল করাতে হবে। এই প্রসঙ্গে প্রয়োজনে পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। অনেকেই পোষ্যদের ফিট রাখার জন্য শরীরচর্চা করান। তবে দাবদাহে দিনের বেলায় কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে পোষ্যদের শরীরচর্চা করাবেন না। ওরা অসুস্থ হয়ে পড়বে।

বাড়ির ভেতরে বিভিন্ন ধরনের খেলধুলায় যুক্ত রাখুন আদরের পোষ্যদের। নিজেও দিনের কিছুটা সময় পোষ্যদের সঙ্গে কাটান। পোষ্যদের জন্য কিনতে পারেন কিছু খেলনাও। আর যেসব খাবার খেলে পোষ্যদের শরীর ঠান্ডা থাকবে সেই ধরনের খাবার খাওয়ান।

Advertisement

বাড়িতে পোষ্যরা যে ঘরে থাকে সেখানকার পরিবেশ ঠান্ডা, আরামদায়ক রাখার চেষ্টা করুন। যদি দেখেন পোষ্য খুব ঝিমিয়ে আছে, খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে অনীহা দেখাচ্ছে, ঠিকভাবে পানি পান করছে না, খেলাধুলো করছে না, তাহলে অবশ্যই একবার পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেয়া দরকার।

সূত্র: এবিপি লাইভ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

পাউডার ব্যবহারেও বাড়তে পারে ঘামাচি

Avatar of author

Published

on

ঘামাচি,-গরম,

গরমের মৌসুমে ত্বকে সবচেয়ে বেশি যে সমস্যা লক্ষ্য করা যায় তা হল ঘামাচি, র‌্যাশ।  মূলত অতিরিক্ত তাপমাত্রা, রোদের তেজ, জ্বালাপোড়া আবহাওয়া- এসবের কারণেই আমাদের ত্বকে এই হিট- র‌্যাশের সমস্যা দেখা যায়। যাদের ত্বক তুলনায় সেনসিটিভ, তাদের ক্ষেত্রে গরমকালে এ জাতীয় বেশি লক্ষ্য করা যায়। অনেকেই র‌্যাশের জ্বালাভাব, চুলকানি, ঘামাচির ফলে হওয়া অস্বস্তি এড়াতে ত্বকে পাউডার ব্যবহার করে থাকেন। অনেক সময় পরপর কয়েকদিন বেশি মাত্রায় পাউডার ব্যবহার করা হলে আপনার ত্বক কিছুটা রুক্ষ, শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।

তাই গরমের দিনে হওয়া ঘামাচি, র‌্যাশ এইসব সমস্যা দূর করার জন্য রইলো কিছু ঘরোয়া টিপস-

অতিরিক্ত পাউডার ব্যবহারে বাড়তে পারে ঘামাচি

গরমকালে অতিরিক্ত ঘাম হয় আমাদের। সেই ঘাম সবসময় ধুয়ে পরিষ্কার করা কিংবা গোসল করা সম্ভব হয় না। অথচ ওই অবস্থায় যদি সাময়িক আরামের জন্য আপনি ঘামাচির অংশে পাউডার দিয়ে দেন তাহলে ত্বকের পোরসগুলির মুখে ঘাম এবং পাউডার জমে গিয়ে সমস্যা আরও বাড়তে পারে। তাই ঘাম ভালভাবে না ধুয়ে অর্থাৎ গোসল না করে যখন তখন ঘামাচির অংশে পাউডার দেয়া ঠিক নয়। অতএব আগে নিজে পরিষ্কার হয়ে নিন, ঘাম ধুয়ে ফেলুন, তারপর ব্যবহার করুন পাউডার।

ঘামাচি দূর করার ক্ষেত্রে বরফ খুবই কার্যকরী

শরীর যে অংশে ঘামাচি দেখা দিয়েছে সেখানে বরফ পানি বা বরফের টুকরো আলতো হাতে ঘষে নিতে পারেন। কয়েকদিন এই অভ্যাস বজায় রাখতে পারলে উপকার পাবেন। আর বরফ দেওয়ার ফলে যে জ্বালাভাব কিংবা চুলকানি হয় ঘামাচির ক্ষেত্রে, সেটা কমবে। এক্ষেত্রে বরফের সঙ্গে যদি পুদিনা পাতা দেওয়া যায় তাহলে দ্রুত উপকার পাবেন। ঠান্ডাভাব অনুভূত হবে ঘামাচির অংশে। পুদিনা পাতা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে প্রথমে। তার মধ্যে দিতে হবে বরফ। কিছুক্ষণ পাতা ভিজিয়ে রাখার পর পানি থেকে পাতা তুলে নিয়ে ওই পানি দিয়ে ঘামাচি হওয়া জায়গা ভালভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এর ফলে উপকার পাবেন। তবে ঠান্ডা লাগার ধাত থাকলে বরফ দেয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

অ্যালোভেরা জেল

ত্বকের জন্য অ্যালোভেরা জেল সবসময়েই খুব উপকারি উপকরণ। যে অংশে ঘামাচি দেখা গিয়েছে সেখানে অ্যালোভেরা জেল লাগাতে পারেন। এর ফলে উপকার পাবেন। ঘামাচি এবং চুলকানি, দুটো সমস্যাই কমবে। তাছাড়া ওই ঘামাচি হওয়া অংশে জ্বালাভাব কমে ঠান্ডা অনুভূতি পাবেন আপনি।

Advertisement

ত্বকের যাবতীয় ইনফেকশন, অ্যালার্জি এড়াতে চাইলে ভরসা রাখুন ওটমিলে

গরমের মরশুমে ওটমিল বাথ নিতে পারেন। নাম শুনে অবাক হলেও, এটা খুবই সহজ কাজ। গোসলের পানিতে ওটসের গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। তারপর সেই পানি দিয়ে গোসল করুন। এর ফলে ত্বকে স্ক্রাবিংও হয়ে যাবে। তার ফলে ঝরে যাবে ডেড স্কিন সেল বা ত্বকের মরা কোষ। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন দূর হবে।

গোসলের পানিতে থাকুক নিমপাতা, কর্পূর এবং লবঙ্গ

কিছুটা নিমপাতা, সামান্য কর্পূর এবং কয়েকটি লবঙ্গ পানিতে দিয়ে তা ভালভাবে ফুটিয়ে নিন। এরপর এই মিশ্রণ গোসলের পানিতে মিশিয়ে তারপর সেই পানি দিয়ে গোসল করুন। ঘামাচি দূর হবে অল্প সময়েই। এছাড়াও কোনও হিট-র্যাশ হয়ে থাকলে তার থেকেও মুক্তি পাবেন। ত্বকের মধ্যে চুলকানি, জ্বালাভাব দেখা দিলে সেই সমস্যাও কমবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমের দিনেও অন্দরমহল ঠাণ্ডা রাখবেন যেভাবে

Avatar of author

Published

on

অন্দরমহল

তীব্র দাবদাহে বাইরে বেরোলেই হাঁসফাঁস অবস্থা। তাই খুব প্রয়োজন না থাকলে বাইরে বের হতে মন চায় না। তবে বাইরের উষ্ণতার আঁচ যেন বাড়িতে না পড়ে, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। ঘর ঠান্ডা রাখতে হলে কিন্তু বুদ্ধি করে অন্দরসজ্জায় সামান্য বদল করতে হবে। মৌসুম ভেদে অন্দরসজ্জাতেও আনতে হবে বদল। গরমের দিনে কীভাবে বাড়ি সাজাবেন, জেনে নিন কয়েকটি উপায়।

গ্রীষ্মকালের জন্য কী ভাবে ঘর সাজাবেন?

১) সবার আগে ঘরের পর্দা বদলে ফেলতে হবে। মোটা কাপড়ের পর্দা নয়, গরমের দিনে পর্দার কাপড় হতে হবে একেবারে ফুরফুরে। এই সময় হালকা রঙের সুতির পর্দা এবং তার সঙ্গে মানানসই সাদা নেটের পর্দা দিয়েই ঘর সাজাতে পারেন। অথবা ফুলেল প্রিন্টের পর্দা রাখতে পারেন পছন্দের তালিকায়। তবে দিনের বেলা জানলা বন্ধ করে রাখাই ভাল।

২) গ্রীষ্মের মেজাজের সঙ্গে মিলিয়ে হালকা হালকা রঙের চাদর, কুশনের ঢাকা, বালিশের ঢাকা কিনতে পারেন। হালকা গোলাপি, কমলা, আকাশি নীল কিংবা সাদার উপর হালকা নকশা করা কোনও জিনিস বেশ মানাবে। এ ছাড়া বাটিক কিংবা বাগরু প্রিন্টের চাদর বিছানায় পাততে পারেন।

৩) গ্রীষ্মের মৌসুমে বাড়িতে বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। আর অন্দরে রাখার মতো গাছ বেশ কয়েকটি রাখলে ঘরও ঠান্ডা থাকবে। এই সময়ে অন্দরসজ্জায় নানা রকমের ফুলের ব্যবহার করতে পারেন। জারবেরা, লিলির মতো ফুল দিয়ে সাজিয়ে ফেলতে পারেন ঘর, এতে ঘরে রঙিন ছোঁয়া বাড়বে। এ ছাড়া জুঁই, বেল, রজনীগন্ধার মতো ফুল দিয়ে ঘর সাজালে সুবাস ছড়িয়ে যাবে ঘরে। গন্ধের জন্য বিভিন্ন রকম এসেনশিয়াল অয়েলও ব্যাবহার করতে পারেন।

Advertisement

৪) টেবিল হোক বা সোফা, গরমে ব্যবহার করুন সুতির ঢাকা, ক্রুশের ঢাকা কিংবা উজ্জ্বল রঙের চাদর। ঘরে হাওয়া খেলবে। আসবাবপত্রের জন্য যেন জানলাগুলি ঢেকে না যায়, সে দিকেও নজর রাখতে হবে। সন্ধ্যাবেলা জানলা খুললেই যেন ফুরফুরে হাওয়া আসতে পারে, সে দিকটাও দেখতে হবে। দেওয়ালেও সাজেও রঙিন ছবি, ওয়াল হ্যাঙ্গিং ব্যবহার করতে পারেন।

৫) মেঝের কার্পেটটিও এ বার গুটিয়ে রাখতে পারেন। তার বদলে মাদুর কিনতে পারেন। মাটিতে বিছিয়ে দিন সেটি। ঘর হালকা দেখাবে। ভিতরে ঢুকলে মনও ফুরফুরে হবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আইন-বিচার43 mins ago

নতুন এক ইতিহাস গড়লেন অভিনয়শিল্পী বাঁধন

জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন, অভিনয় শিল্পী হিসেবে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র মা, যিনি পেয়েছেন সন্তানের...

আবহাওয়া, গরম আবহাওয়া, গরম
জাতীয়2 hours ago

হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন

তাপদাহে পুড়ছে সারাদেশ। দিনদিন তাপমাত্রার পারদ ওপরের দিকে উঠছে। প্রখর তাপে বিপর্যস্ত জনজীবন। গরম ও অস্বস্তিতে হাঁসফাঁস করছে সাধারণ মানুষ।...

আইন-বিচার2 hours ago

দাফনের ১৫ দিন পর তোলা হলো ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে আদালতের নির্দেশে ময়নাতদন্তের জন্য দাফনের ১৫ দিন পর কবর থেকে এক ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ তুলেছে পুলিশ। ওই ব্যাংক...

চট্টগ্রাম4 hours ago

ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, ৬ শ্রমিক নিহত

রাঙ্গামাটির সাজেক উদয়পুর সড়কে একটি শ্রমিকবাহী ড্রামট্রাক খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও অন্তত ৮ জন আহত...

জাতীয়4 hours ago

এবারের ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বেশি মোটরসাইকেলে

পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে-পরে ১৫ দিনে (৪ এপ্রিল থেকে ১৮ এপ্রিল) দেশে ৩৫৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৬৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত...

মাওলানা মামুনুল হক মাওলানা মামুনুল হক
আইন-বিচার5 hours ago

নাশকতার তিন মামলায় মামুনুল হকের জামিন

রাজধানীর পল্টন ও মতিঝিল থানায় নাশকতার অভিযোগে দায়ের হওয়া পৃথক তিন মামলায় জামিন পেয়েছেন হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা...

চট্টগ্রাম5 hours ago

শিশু সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে শিশু সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে মা তাহমিনা আক্তার রিমা নামের এক নারী ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার...

বাংলাদেশ6 hours ago

শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি

ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলে বারবার খবরের শিরোনামে আসেন ঢালিউড চলচ্চিত্রের আলোচিত নায়িকা শবনম বুবলী। কিছুদিন পরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শাকিব...

জাতীয়7 hours ago

‘তাপপ্রবাহে ‘অতি উচ্চঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা’

দেশে মাসজুড়ে চলা টানা তাপপ্রবাহের কারণে স্বাস্থ্যগত উচ্চঝুঁকিতে আছে শিশুরা। একইসঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতিতে সন্তানদের পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা ও নিরাপদ রাখার...

ক্যাম্পাস8 hours ago

এনএসইউর শিক্ষার্থীর মৃত্যু, ধারণা হিট স্ট্রোক

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (এনএসইউ) ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষার্থী ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য মারা গেছেন। তীব্র তাপপ্রবাহে হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে...

Advertisement
দেশজুড়ে21 mins ago

মায়ের হাত ধরে হাঁটছিলো শিশুটি, পেছন থেকে পুলিশের গাড়ির ধাক্কা!  

আইন-বিচার43 mins ago

নতুন এক ইতিহাস গড়লেন অভিনয়শিল্পী বাঁধন

ক্রিকেট49 mins ago

নিউজিল্যান্ড সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে থাকছেন না রিজওয়ান

আন্তর্জাতিক50 mins ago

ইসরাইলি সামরিক স্থাপনায় ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ক্রিকেট1 hour ago

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দূত উসাইন বোল্ট

বলিউড1 hour ago

ভাগ্যশ্রীর বদলে ‘প্রথম প্রেমিকাই’ হতে পারতেন সালমানের নায়িকা

আবহাওয়া, গরম
জাতীয়2 hours ago

হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন

ঝড়-বৃষ্টি
আবহাওয়া2 hours ago

দেশের দুই বিভাগে হতে পারে বৃষ্টি

আইন-বিচার2 hours ago

দাফনের ১৫ দিন পর তোলা হলো ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ

আন্তর্জাতিক2 hours ago

মক্কা-মদিনায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

ব্যারিস্টার-সুমন
আইন-বিচার3 days ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়4 weeks ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি1 month ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ1 month ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

অর্থনীতি2 months ago

গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!

সর্বাধিক পঠিত