আইন-বিচার
এবারের হজ প্যাকেজ অমানবিক : হাইকোর্ট
সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ২০২৩ সালের হজ প্যাকেজকে অমানবিক বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) হজের খরচ কমানোর নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানিতে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
আজ রিটের ওপর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এতে হজের প্যাকেজ কীভাবে ৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৮ টাকা নির্ধারণ করা হলো এবং হজ প্যাকেজের বিষয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ অবস্থান কী তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদকে এ তথ্য জানাতে বলেছেন আদালত।
আগামীকাল বুধবার (১৫ মার্চ) এ রিটের পরবর্তী শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট গাজী মো. মহসীন, অ্যাডভোকেট আশরাফ উজ জামান খান এবং অ্যাডভোকেট আহসান উল্লাহ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৭ জুন পবিত্র হজ হতে পারে। সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যেতে গত রবিবার পর্যন্ত ৮০ হাজারের বেশি ব্যক্তি নিবন্ধন করেছেন।
আইন-বিচার
অর্থ আত্মসাৎ মামলায় অব্যাহতি চেয়েছেন ড. ইউনূস
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের সংরক্ষিত ফান্ডের লভ্যাংশের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস মামলার দায় হতে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছেন।
রোববার (২ জুন) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালতে ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে।
আদালতে ড. ইউনূস হাজিরা দেন। এরপর মামলার দায় থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন বলে জানিয়েছেন ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের সংরক্ষিত ফান্ডের লভ্যাংশের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ মামলায় হাজিরা দিয়েছেন।
এ মামলায় আজ অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। আমরা ড.ইউনূসের পক্ষে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছি।
এর আগে গেলো ২ মে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালতে মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন আসামিপক্ষের সময়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক আজ ২ জুন অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন।
২০২৩ সালের ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সংস্থাটির উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
২০২৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার। দুদকের মামলায় আসামি ছিলেন ১৩ জন। চার্জশিটে নতুন একজন আসামির নাম যুক্ত হয়েছে।
আসামিদের বিরুদ্ধে ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। গত ২ এপ্রিল ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ চার্জশিট গ্রহণ করে মামলার বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলির আদেশ দেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন। সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল।
গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভার হিসাব খোলার সিদ্ধান্ত ৯ মে হলেও হিসাব খোলা হয় একদিন আগে ৮ মে। সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। এরকম ভুয়া সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২২ সালের ১০ মে গ্রামীণ টেলিকমের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
পরবর্তী সময়ে ২২ জুন অনুষ্ঠিত গ্রামীণ টেলিকমের ১০৯তম বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে অতিরিক্ত ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৮৯ টাকা প্রদানের বিষয়টি অনুমোদন দেয়া হয়। অন্যদিকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাব থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন নামীয় ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিসের হিসাব থেকে তিন দফায় মোট ২৬ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
কিন্তু কর্মচারীদের লভ্যাংশ বিতরণের আগেই তাদের প্রাপ্য অর্থ তাদের না জানিয়ে অসৎ উদ্দেশে ২০২২ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে সিবিএ নেতা মো. কামরুজ্জামানের ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখার হিসাবে মোট ৩ কোটি টাকা, সিবিএ নেতা মাইনুল ইসলামের হিসাবে ৩ কোটি ও সিবিএ নেতা ফিরোজ মাহমুদ হাসানের ডাচ-বাংলা ব্যাংক মিরপুর শাখার হিসাবে ৩ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়।
একইভাবে অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে ৪ কোটি টাকা ও দ্য সিটি ব্যাংকের গুলশান শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপ-মহাপরিদর্শক গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগ সংবলিত একটি প্রতিবেদন দুদকে পাঠানো হয়। ওই প্রতিবেদনের সূত্র ধরে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই অনুসন্ধান শুরু হয়।
টিআর/
আইন-বিচার
নারী সহকর্মীকে ’মোটা’ বলে ব্যাংক কর্মকর্তার যৌন হয়রানি!
ঢাকায় রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের একটি শাখায় এমন ঘটনা ঘটেছে। ৪০ বছর বয়সী ওই নারী কর্মকর্তা গেলো (৩০ এপ্রিল) ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) কাছে এ নিয়ে লিখিত অভিযোগ দেন। গেলো বৃহস্পতিবার (২ মে) ব্যাংকের চেয়ারম্যানের কাছেও লিখিত অভিযোগ দেন। চলতি বছরের ১ এপ্রিল ওই নারী কর্মকর্তাকে ব্যাংকটির এক শাখা থেকে আরেক শাখায় বদলি করা হয়। এরপরে তিনি কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন।
ভুক্তভোগী নারীর অভিযোগ, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাকে বডি শেমিং, পোশাক নিয়ে অশালীন মন্তব্য, আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গি, তুই–তোকারিসহ অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করেছেন। বুধবার (১৫ মে) ব্যাংক একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
ওই নারীর অভিযোগ, তিনি স্থূলকায় হওয়ায় প্রায়ই লোকজনের সামনে তাকে বডি শেমিং করা হতো। ওই কর্মকর্তা তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করতেন। গত বছরের নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের একদিন তাকে কক্ষে ডেকে এনে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করেন। তিনি ছিটকে কক্ষ থেকে বের হয়ে জ্ঞান হারান।
গেলো বছরের অক্টোবর মাস থেকে এ ধরনের যৌন হয়রানি ও বডি শেমিংয়ের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগের বিষয় রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী ছানাউল হক গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিভাগীয় তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে দোষী ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হবে।’
ব্যাংকের ওই শাখা থেকে পাওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, কোনো একটা কাজের বিষয়ে ওই ডিজিএম নারী কর্মকর্তাকে খুঁজছিলেন। ডিজিএমের বয়স ৫০ বছরের বেশি হবে। কক্ষে অন্য ব্যক্তিরাও ছিলেন। ওই সময় নারী কর্মকর্তা কাজটির চাপ নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেন, ‘ও আল্লাহ গো, আমি কতটুকু (কাজ) নিতে পারব!’ ওই ডিজিএম বলেন, ‘এত মোডা (মোটা) একটা মানুষ, সে বলে নিতারবো না (নিতে পারব না)! আমার মান-ইজ্জত রক্ষা করার দায়িত্ব আপনাদের।’ ওই নারী তখন বলেন, ‘আপনি আমাদের মান-ইজ্জত রক্ষা করেন, আমরাও আপনার মান-ইজ্জত রক্ষা করব।’ ওই সময় ডিজিএম বলেন, ‘আপনারা একটা ইট নিলে আমি পাঁচটা ইট নেব।’
নারী কর্মকর্তার একটি অভিযোগও সত্য নয় বলে দাবি করে অভিযুক্ত ওই ডিজিএম গণমাধ্যমে বলেন, ‘আমি কোনো ধরনের কোনো অনৈতিক কিছু করিনি। একটাই ভুল করেছিলাম মোটা বলে। সে ক্ষেত্রেও আমার উদ্দেশ্য খারাপ ছিল না। কাজ করতে উৎসাহ দেওয়ার জন্য বলেছিলাম। ওই নারী যে গোপনে তা ভিডিও করছিলেন তা বুঝতে পারিনি। সেই ভিডিও তিনি পুরো ব্যাংকে ভাইরাল করে দিয়েছেন।’
অভিযোগকারী নারী কর্মকর্তা গণমাধ্যমে বলেছেন, তিনি নিজে সুপারিশ করে অন্য বিভাগে বদলি হয়ে যান। শুধু তিনি নন, ডিজিএমের কারণে আরও দুই নারী সুপারিশ করে বদলি হয়েছেন। কিন্তু তারা মুখ খুলতে চান না।
ওই নারী ক্ষুব্ধ হয়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন বলে মন্তব্য করেন ডিজিএম বলেন, ‘উনি (নারী কর্মকর্তা) ডেস্কে থাকতেন না। এ নিয়ে আমি প্রতিক্রিয়া জানানোতে ক্ষুব্ধ হন এবং যৌন হয়রানির অভিযোগ আনেন। আমি কর্তৃপক্ষকে বলেছিলাম, ওই নারীর সঙ্গে এক বিভাগে কাজ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। হয় আমাকে বদলি করেন, নাহয় ওই নারীকে বদলি করেন। কর্তৃপক্ষ মেয়েটিকে বদলি করে। বদলি হওয়ার বিষয়টি ওই নারী মেনে নিতে পারেননি।’
তবে অভিযোগকারী নারী কর্মকর্তা বলেছেন, তিনি নিজে সুপারিশ করে অন্য বিভাগে বদলি হয়ে যান। শুধু তিনি নন, ডিজিএমের কারণে আরও দুই নারী সুপারিশ করে বদলি হয়েছেন। কিন্তু তারা মুখ খুলতে চান না।
তিনি আরও বলেন, কর্তৃপক্ষের কাছে তাকে খারাপভাবে উপস্থাপন করার জন্য এবং তার পদোন্নতি ঠেকানোর জন্য ডিজিএম বিভিন্ন জায়গায় তিনি কাজ করেন না বলে বেড়ান।
প্রসঙ্গত, ওই নারীর অভিযোগপত্রে রূপালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুসারে কর্মচারী আচরণ বিধিমালার ২২ (ক), ২২ (খ) ও ২৩ ধারায় বিচার চাওয়া হয়।
এএম/
আইন-বিচার
এমপি আজীম হত্যা : ৩ আসামি আরও ৫ দিনের রিমান্ডে
কলকাতায় খুন হওয়া ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার তিন আসামিকে আরও পাঁচদিন করে রিমান্ড দিয়েছেন আদালত। আদালত থেকে বের হওয়ার সময় মুখ ঢেকে বের হন আসামি শিলাস্তি রহমান।
শুক্রবার (৩১ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. শান্ত ইসলাম মল্লিকের আদালত পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে আট দিনের রিমান্ড শেষে আজ দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে এই তিন আসামিকে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তোলা হয়।
আদালতে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাদের আরও আট দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ওয়ারী জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার মাহফুজুর রহমান। শুনানি শেষে আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আদালত থেকে বের হওয়ার সময় শিমুল ভূইয়া ওরফে শিহাব ওরফে ফজল মোহাম্মদ ভূইয়া ওরফে আমানুল্যা সাইদ ও তানভীর ভূইয়াকে হেলমেট পড়িয়ে আদালত থেকে বের করা হয়। এই দুই আসামির মধ্যে ছিলেন আরেক আসামি শিলাস্তি রহমান। তার মুখে ছিল মাস্ক আর মাথায় ওড়না ব্যবহার করে লম্বা ঘোমটা দিয়ে রেখেছিলেন।
আই/এ
-
বলিউড3 days ago
রাফা হামলার প্রতিবাদ করায় কটাক্ষের শিকার মাধুরী
-
বাংলাদেশ5 days ago
জবির মসজিদে মধ্যরাতে ছাত্রী, ইমামকে অব্যাহতি
-
ঢালিউড3 days ago
উপস্থাপিকা মৌসুমী মৌর করা যৌতুক মামলায় স্বামীর জামিন
-
ঢালিউড6 days ago
গোপনে রাজ-বুবলীর বিয়ে!
-
বলিউড6 days ago
আব্রামের যোগাযোগ বাড়াতে করিনাকে অভিনব প্রস্তাব শাহরুখের
-
বলিউড6 days ago
কপিল শর্মা শো’তে কাজ দেওয়ার প্রলোভনে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
-
আবহাওয়া5 days ago
‘রেমাল’ শেষে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
-
বলিউড3 days ago
যে অভিনেত্রীর জন্য ‘নো কিসিং’ নীতি ভেঙেছিলেন সালমান!
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন