Connect with us

জাতীয়

‘ব্যাংক বন্ধ করে দেওয়ার পর্যায়ে আসেনি বাংলাদেশ’

Published

on

আমাদের ব্যাংকের আর্থিক খাতের দুর্বলতা থাকতে পারে, কিন্তু সেই দুর্বলতা এখনও সেই পর্যায় পৌঁছেনি যে ব্যাংক বন্ধ করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের মতো ব্যাংক বন্ধ করে দেওয়ার পর্যায়ে পৌঁছায়নি বাংলাদেশ। বললেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান।

বুধবার (১৫ মার্চ) বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটিজিক স্টাডিজে (বিআইআইএসএস) ‘গিগ ইকোনোমি অ্যান্ড বাংলাদেশ : অপরচুনিটিজ, চ্যালেঞ্জ অ্যান্ড ওয়ে ফরওয়ার্ড’ শীর্ষক এক সেমিনার শেষে তিনি এ কথা বলেন।

ড. মশিউর রহমান বলেন, তিন দিনের মাথায় যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ব্যাংক বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আমাদের ব্যাংকের আর্থিক খাতের দুর্বলতা থাকতে পারে, কিন্তু সেই দুর্বলতা এখনও সেই পর্যায় পৌঁছেনি যে ব্যাংক বন্ধ করতে হবে।

রিজার্ভের পরিমাণ সম্পর্কে তিনি বলেন, আমদানির জন্য কত ব্যয় হবে তার একটা প্রজেক্টর হিসেবে রিজার্ভটাকে দেখতে হবে। রপ্তানি থেকে রেমিট্যান্স কত আয় করতে পারবে সেটাও দেখতে হবে। আয়-ব্যয়ের সম্পর্ককে লক্ষ্য করে নির্ভর করে রিজার্ভ কত হবে। বিনিময় হারটা একটা সহনশীল স্থিতিশীল পর্যায়ে রাখতে হবে। সে জন্য রিজার্ভটা খুব বেশি নেমে যাওয়া ঠিক না। আবার খুব বেশি রাখাও ঠিক নয়। সোর্স ব্যবহার না করে রেখে দেবেন, দুটোর কোনোটাই ঠিক না। তবে এ সংখ্যাটা অর্থনীতির অবস্থার সঙ্গে কিছু কম বেশি হয়।

পলিসি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) চেয়ারম্যান ড. জাইদি সাত্তার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিআইআইএসএসের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন।

Advertisement

 

জাতীয়

ঈদুল আজহায় সরকারি চাকরিজীবীরা যে কয়দিন ছুটি পাবেন

Published

on

ঈদ কাছে আসার সাথে সাথে ছুটির হিসাব-নিকাশও করতে থাকেন প্রায় সবাই। চলতি বছর কোরবানির ঈদে টানা পাঁচ দিনের ছুটি পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এর মধ্যে ৩ দিন ঈদের ছুটি ও বাকি ২ দিন সাপ্তাহিক ছুটি।

চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে সোমবার (১৭ জুন) দেশে কোরবানির ঈদ উদযাপিত হতে পারে। এ হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে সরকারি ছুটির তালিকা। ছুটির তালিকা অনুযায়ী ঈদের আগের দিন ১৬ জুন (রোববার) থেকে কোরবানির ঈদের ছুটি শুরু হবে। যা চলবে ১৮ জুন (মঙ্গলবার) পর্যন্ত।

এর আগে ১৪ ও ১৫ জুন (শুক্র ও শনিবার) রয়েছে সাপ্তাহিক ছুটি। সে হিসাবে মোট পাঁচ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

মুসলমানদের বড় দুটি ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে ঈদুল আজহা তথা কোরবানির ঈদ অন্যতম। রোজার ঈদ তথা ঈদুল ফিতরের দুই মাস ১০ দিন পর মুসলমানরা ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন। হিজরি বর্ষপঞ্জি হিসাবে জিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখ থেকে শুরু করে ১২ তারিখ পর্যন্ত তিন দিন চলে ঈদুল আজহা।

এবার ১০ জিলহজ বা কোরবানির ঈদ হতে পারে জুন মাসের ১৬ কিংবা ১৭ তারিখে। সৌদি আরবের চাঁদ দেখা কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী জুন মাসের ১৬ তারিখে দেশটিতে পালিত হবে কোরবানির ঈদ।

Advertisement

উল্লেখ্য, সাধারণত সৌদি আরব, কাতার, ওমান, আরব আমিরাত এসব দেশের পরের দিন কোরবানির ঈদ পালন করা হয় বাংলাদেশে। সেই হিসাবে দেশে কোরবানির ঈদ পালিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে জুন মাসের ১৭ তারিখে। তবে চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে এই তারিখ পরিবর্তন হতে পারে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় গাফলতি যারই তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিনীন গাড়ি, চলন্ত অবস্থায় চালকদের মোবাইল ফোন ব্যবহার ও কিছু ক্ষেত্রে ট্রাফিক পুলিশের গাফিলতিকেও সড়ক দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনায় চালক, মালিক, হেলপার যারই গাফলতি থাকবে তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন।

শনিবার (১১ মে) সকালে রাজধানীর শিল্পকলা অ্যাকাডেমির হলরুমে নিরাপদ সড়ক চাই ১০তম মহাসমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,  দুর্ঘটনায় প্রতিদিন সড়কে কমপক্ষে ১৪ জন প্রাণ হারাচ্ছেন। দুর্ঘটনা প্রতিরোধে কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করা হয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সরকারের ১৭টি নির্দেশনা বাস্তবায়ন হলে দুর্ঘটনা অনেকটা কমে আসবে।

একইসাথে দুর্ঘটনা প্রতিরোধে চালক যাত্রীসহ সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সম্পদের সীমাবদ্ধতা মাথায় রেখেই উন্নয়ন সচল রাখতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

সম্পদের সীমাবদ্ধতা মাথায় রেখে কীভাবে উন্নয়ন সচল রাখা যায় সেদিকে প্রকৌশলীদের লক্ষ্য রাখতে হবে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (১১ মে) সকালে দেশের প্রাচীন পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) ৬১তম কনভেনশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যথাযথ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কারণেই সরকার দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, যে পরিকল্পনা প্রহণ করা হোক, সেটা পরিবেশবান্ধব হতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি থেকে দেশকে রক্ষা করা আমাদের লক্ষ্য। খরা, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস প্রতিনিয়ত মোকাবিলা করতে হয়। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।

সরকারপ্রধান বলেন, পরিকল্পনাগুলো যেন টেকসই হয়। খরচের দিকটাও বিবেচনা নিতে হবে। কোনো পরিকল্পনা গ্রহণের ক্ষেত্রে সে পরিকল্পনা থেকে রিটার্ন কি আসবে, জনগণ কীভাবে উপকৃত হবে, এভাবেই আমাদের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। শুধুমাত্র একটা নির্মাণ কাজ করার জন্য যেন নির্মাণ করা না হয়, সেটাই আমার অনুরোধ। সেটার জন্য আমি আমার পার্টির এমপিদেরও নির্দেশনা দিয়েছি। একনেকের মিটিংয়েও বলেছি। এরকম কোনো প্রকল্প দেখলে অবশ্যই আমি সেটা অনুমোদন করবো না।

Advertisement

তিনি বলেন, যেটা আমাদের মানুষের কাজে লাগবে, দেশের কাজে লাগবে, যে প্রকল্প শেষ করলে মানুষ লাভবান হবে, আমাদের কিছু উপার্জন হবে, সেটাই আমরা দেখতে চাই। সেটাই পরিকল্পনা করবেন আপনাদের কাছে আমি এটাই চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতাকে হত্যা করে যারা রক্তাক্ত হাতে ক্ষমতা দখল করেছিল, অবৈধভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে মার্শাল ল’ জারি করেছিল, তাদের আমলে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পায়নি। জিয়াউর রহমানের আমলে প্রতিবছর ছিল মাইনাস। ১৯৯১ সালে এসে দেখা গেল যে মাত্র ৬ ডলার বেড়েছিল। ৭৬ সাল থেকে একানব্বই সাল এই দীর্ঘ সময় মাত্র ছয় ডলার বাড়ে। এই ছিল বাংলাদেশের অবস্থা।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version