ঢাকা
ঢাকার বায়ু আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ শীর্ষ স্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা।
রোববার (১৯ মার্চ) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ২০২। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়।
এ ছাড়া স্কোর ১৮২ নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। ১৬৯ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে চীনের শেনিয়াং।
ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।
বায়ু বিশেষজ্ঞরা বলেন, ১০১ থেকে ২০০-এর মধ্যে মাত্রা থাকলে তা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে চিহ্নিত করা হয়। শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ‘ভালো’। ৫১ থেকে ১০০ ‘মোটামুটি’, ১০১ থেকে ১৫০ পর্যন্ত ‘সতর্কতামূলক’, ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই মাত্রাকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। আর ৩০১-এর বেশি স্কোরকে ‘বিপজ্জনক’ বা দুর্যোগপূর্ণ বলা হয়।
ঢাকা
হাসপাতালের লিফটে ৪৫ মিনিট আটকে থেকে রোগীর মৃত্যু
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের লিফটে ৪৫ মিনিট আটকে থাকার পর মমতাজ বেগম (৫৩) নামের এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে তিনজন লিফটম্যানের নাম্বারে ফোন দিলেও তারা উদ্ধারে গাফিলতি করে এবং ফোনে রোগীর স্বজনদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে।
রোববার (১২ মে) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আটকে পড়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন গাজীপুর তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম।
মৃত ওই রোগীর মেয়ে শারমিন জানান, সকালে তাঁর মা অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করে পরীক্ষা করা হয়। সেখানে পরীক্ষার পর জানা যায় হার্টে সমস্যা। পরে ডাক্তাররা ১১তলা থেকে লিফটে ৪তলায় হৃদরোগ বিভাগে নেয়ার কথা বলে। তাদের কথামতো লিফটে উঠলে ৯তলার মাঝামাঝিতে লিফট হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়৷ এসময় তিনি ও তাঁর সাথে থাকা স্বজনেরা মাসহ লিফটের ভেতরে ছিলেন।
তিনি আরও বলেন, ৪৫ মিনিট আমরা ভেতরে অবস্থায় তাঁদের দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো। লিফটের দায়ত্বে থাকা ব্যক্তিরা না এসে,খারাপ ব্যবহার করলে। তাঁরা ৯৯৯ ফোন দেন। ফোন পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা উদ্ধার করে। লিফটম্যানদের গাফিলতির কারণে তাঁদের মায়ের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেন শারমিন।
হাসপাতালের উপপরিচালক জানান, সকালে মমতাজ বেগমকে বুকে ব্যাথা অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে মেডিসিন বিভাগ হতে ৪তলায় হৃদরোগ বিভাগে নেওয়ার জন্য লিফটে তোলা হয়। এসময় লিফটে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। এতে দীর্ঘ সময় আটকে থাকে। পরে লিফটম্যান ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা এসে উদ্ধার করে। লিফটে আটকা সবাই সুস্থ ছিল কিন্তু উনি অসুস্থ থাকায় মারা গেছেন।
আই/এ
ঢাকা
চাকরির বয়স ৩৫ করার দাবিতে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মামলা
সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়স ৩৫ করার দাবিতে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা করেছে পুলিশ।
শনিবার (১১ মে) দিবাগত রাতে এ মামলা করা হয়।
অবৈধভাবে জনতাবদ্ধ হয়ে সড়ক অবরোধ, অগ্নিসংযোগ ও সরকারি কাজে বাধা দেয়ার অপরাধে ১৪ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে পুলিশ।
এর আগে শনিবার সড়ক অবরোধ থেকে আটককৃত ১৩ জনের মধ্যে ১২ জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ। তাদেরকে আজ আদালতে পাঠানো হবে। এদিকে আটককৃত একজন আন্দোলনে জড়িত না থাকায়, মুসলেকা নিয়ে তাকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ।
এদিকে এই মামলা দায়েরের প্রতিবাদে আজ সকাল ১১টায় রাজু ভাস্কর্যের সামনে সংবাদ সম্মেলন করবে আন্দোলনকারীরা।
কেএস/
ঢাকা
টাকায় কেনা কারিগরি বোর্ডের সনদের তালিকা প্রস্তুত হচ্ছে : হারুন
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট একেএম শামসুজ্জামানসহ বোর্ডের অন্য কর্মকর্তারা বছরের পর বছর টাকার বিনিময়ে সনদ ও মার্কশিট বিক্রি করেছেন। বিক্রি করা সনদগুলো শনাক্তে তথ্য দিয়েছেন শামসুজ্জামান। আমরা সেই তালিকা প্রস্তুত করে বোর্ডের কাছে দেব। তারা সেগুলো বাতিলে ব্যবস্থা নেবে। বললেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা বিভাগ) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
শনিবার (১১ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে এসব কথা বলেন ডিমপির গোয়েন্দা প্রধান।
হারুন অর রশীদ বলেন, রিমান্ডে টাকার বিনিময়ে বিক্রি করা সনদের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে শামসুজ্জামান। যার মাধ্যমে সনদ শনাক্ত করে বাতিল করা যাবে। এই তথ্য কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সচিব ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানানো হবে। পাশাপাশি বুয়েটের এক্সপার্টদের যুক্ত করে এই কাজটি কিভাবে করা যায় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গোয়েন্দা প্রধান জানান, বিভিন্ন জালিয়াতির অভিযোগে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম এনালিস্ট প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে তিন সদস্যদের তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছিল। উচ্চ পর্যায়ের এই তদন্ত কমিটির কাছে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও ডিজিটাল তথ্য থাকার পরেও তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বিলম্ব করে।
তিনি বলেন, বাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে কিছু সাংবাদিক, দুদক কর্মকর্তা ও বোর্ডের চেয়ারম্যানের আশপাশে থাকা দালাল শ্রেণির লোকদের টাকা দিতেন শামসুজ্জামান। তিনি গুটি কয়েক সাংবাদিকদের নাম বলেছেন। তারা চাইলে শামসুজ্জামানের কিংবা ডিবির মুখোমুখি হতে পারে। প্রয়োজনে আমরাও তাদের সঙ্গে কথা বলব। সনদ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে এবং তাদের যথাযথ কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠানো হবে।
প্রসঙ্গত, শামসুজ্জামানকে গ্রেপ্তারের পর গেলো ২১ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর খানের স্ত্রী সেহেলা পারভীনকে চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। স্ত্রীর জড়িত থাকার বিষয়টি সামনে আসার পর চেয়ারম্যান আলী আকবরকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আই/এ
-
এশিয়া1 day ago
দুর্ঘটনায় উল্টে গেলো গাড়ি, রাস্তায় ছড়িয়ে পড়লো কোটি কোটি টাকা
-
টুকিটাকি1 day ago
মাকে গুলি, স্ত্রীকে হাতুড়ি আর ৩ সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন
-
জাতীয়6 days ago
১০০ টাকায় সয়াবিন তেল বিক্রি করবে টিসিবি
-
আন্তর্জাতিক4 days ago
স্বামীর গোপনাঙ্গ পুড়িয়ে নির্যাতন
-
ঢাকা6 days ago
হেলে পড়েছে ৬ তলা ভবন, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
-
বলিউড6 days ago
ভাই-বোনেরা গাঁজা একদম ছুবে না: হানি সিং
-
ঢালিউড3 days ago
মেয়ের মা হলেন পরীমণি
-
বলিউড1 day ago
আরবাজ-সোহেলের পর বিয়ে ভাঙছে সালমানের বোন অর্পিতার?
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন