Connect with us

ঢাকা

বায়ুদূষণে ২৪তম ঢাকা

Published

on

বায়ুদূষণে

বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ ২৪তম স্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা।

বুধবার (২২ মার্চ) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ১০৪। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রা সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর।

একই সময়ে বায়ুর নিম্ন মানের দিক থেকে শীর্ষে ছিল চীনের রাজধানী শহর বেইজিং। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে ছিল ভারতের দিল্লি ও ভিয়েতনামের হ্যানয়।

আইকিউএয়ার জানিয়েছে, আজ সকালের ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম ২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ৭ দশমিক ৪ গুণ বেশি। একই সময়ে বেইজিংয়ের বাতাসে পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল ডব্লিউএইচওর আদর্শ মাত্রার চেয়ে ৩৬ দশমিক ৮ গুণ বেশি।

নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।

Advertisement

কোম্পানিটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।

৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে কোম্পানিটি।

 

আইকিউএয়ারের র‌্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়।

১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়।

র‌্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।

Advertisement

তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।

একই সময়ে বেইজিংয়ের বাতাসের স্কোর ছিল ২৩৪। এর অর্থ হলো ওই সময়ে খুবই অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিতে হয় বেইজিংবাসীকে।

ঢাকা

রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় চিরনিদ্রায় শায়িত স্কোয়াড্রন লিডার আসিম

Published

on

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত পাইলট স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। নানার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হন এ অভিজ্ঞ যুদ্ধবিমান চালক।

শুক্রবার (১০ মে)  বিকেল ৩টার দিকে মানিকগঞ্জ জেলা শহরের সেওতা কবরস্থানে নানা মরহুম মোহাম্মদ রউফ খানের কবরে আসিম জাওয়াদকে দাফন করা হয়।

জানা যায়, দুপুর ১২ টার দিকে চট্রগ্রামের আনুষ্ঠানিকতা শেষে দুপুরে নিহতের মরদেহ বহনকারী বিমানবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার মানিকগঞ্জের শহীদ মিরাজ-তপন স্টেডিয়ামে অবতরণ করে। সেখানেই স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদকে গার্ড অব অনার দেয়া হয়।

পরে দুপুর ২টার দিকে শহীদ মিরাজ-তপন স্টেডিয়ামে জুমার নামাজের পর পাইলট আসিম জাওয়াদের তৃতীয় জানাজা সম্পন্ন হয়। এর পর লাশবাহী গাড়িতে করে মরদেহ সেওতা কবরস্থানে নেওয়া হয়। সেখানে আনুষ্ঠানিকতা শেষে নানা মরহুম মোহাম্মদ রউফ খানের কবরে দাফন করা হয় এই পাইলটকে।

ছেলের কফিনবন্দি দেখে কান্নায় ভেঙে পরেন মা নিলুফা খানমসহ স্বজনরা।

Advertisement

এদিকে স্কোয়াড্রন লিডার  আসিম জাওয়াদের মরদেহ শেষবারের মতো এক নজর দেখতে সকাল থেকেই স্টেডিয়ামে ভিড় করতে থাকেন মানিকগঞ্জের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষসহ তার স্বজনরা। আসিমের মরদেহ বহনকারী বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার করে তার বাবা আমানউল্লাহ, স্ত্রী অন্তরা আক্তার ও দুই সন্তানসহ স্বজনরা সেখানে নামেন। এ সময় সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

অন্তঃসত্ত্বাকে স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার

Published

on

চাঁদপুরে যৌতুক না দেয়ায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িত প্রধান আসামি নিহতের ঘাতক স্বামী ইব্রাহিম প্রধানিয়াকে (৩৮) যশোরের বেনাপোল থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। গেলো বৃহস্পতিবার (৯ মে) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বেনাপোল ডিগ্রি কলেজ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনাটি স্পর্শকাতর ও হৃদয়বিদারক হওয়ায় সারা দেশে আলোড়ন সৃষ্টি হয়।

ইব্রাহিম প্রধানিয়া চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার বকচর এলাকার আব্দুল মোতালেবের ছেলে। স্ত্রীকে হত্যার পর গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি বেনাপোল এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন।

র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মো. সাকিব হোসেন গণমাধ্যমে জানান, গেলো ১০ এপ্রিল চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ এলাকায় স্বামী কর্তৃক স্ত্রী খাদিজা আক্তারকে (২৩) শারীরিক নির্যাতনপূর্বক শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। চাঞ্চল্যকর ও স্পর্শকাতর এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে নিহত গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে মতলব দক্ষিণ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত গৃহবধূর শাশুড়িকে মামলা রুজুর পরপরই গ্রেপ্তার করা হলেও মূল অপরাধী ঘাতক স্বামী নিজেকে আত্মগোপন করেন। তবে আলোচিত হত্যাকাণ্ডের মূল অপরাধী ঘাতক স্বামীকে গ্রেপ্তারের জন্য মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের সহযোগিতা চান। এরপর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার মধ্যরাত দেড়টার দিকে বেনাপোল ডিগ্রি কলেজ এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি ঘাতক স্বামী ইব্রাহিম প্রধানিয়াকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় র‌্যাব।

অধিনায়ক আরও জানান, মামলা সূত্রে জানা যায় যে হত্যাকাণ্ডের শিকার গৃহবধূ খাদিজা আক্তারের সঙ্গে ইব্রাহিম প্রধানিয়ার পারিবারিকভাবে গত চার বছর পূর্বে বিয়ে হয় এবং তাদের পরিবারে দুইটি ছেলে সন্তান আছে। গেলো এক বছর যাবৎ স্ত্রীকে তার বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক হিসেবে ফার্নিচার নিয়ে আসার জন্য তার স্বামী ও শাশুড়ি বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করতেন এবং মাঝেমধ্যে শারীরিক নির্যাতন করতেন। কিন্তু গৃহবধূর বাবা হতদরিদ্র হওয়ায় ভুক্তভোগীর শ্বশুরবাড়িতে তাদের দাবিকৃত ফার্নিচার দিতে না পারায় গৃহবধূকে শারীরিক নির্যাতন করার ফলে এলাকায় স্থানীয় মেম্বার ও মুরব্বিদের নিয়ে একাধিকবার সালিশি বৈঠক করা হয়।

সালিশি বৈঠকে ওই গৃহবধূর স্বামী ও শাশুড়ি গৃহবধূর সঙ্গে ভালো ব্যবহার করার অঙ্গীকার করলেও পরবর্তীতে তারা আবারও বিভিন্ন অজুহাতে তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। গেলো ঈদুল ফিতরের রাতে ঈদ উপলক্ষ্যে বাড়িতে কোনো ধরনের বাজার না করার বিষয়কে কেন্দ্র করে গৃহবধূকে তার স্বামী ও শাশুড়ি মিলে নির্যাতন করেন এবং একপর্যায়ে বাড়িতে থাকা ডিজেল ওই গৃহবধূর শরীরে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এ সময় গৃহবধূর ডাক-চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে আগুন নেভায়। কিন্তু ততক্ষণে তার প্রায় সম্পূর্ণ শরীর পুড়ে যায়। পরবর্তীতে অগ্নিদগ্ধ গৃহবধূকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হলে চিকিৎসারত অবস্থায় ১২ এপ্রিল মধ্যরাতে গৃহবধূ মারা যান।

Advertisement

র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মো. সাকিব হোসেন জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন এবং জানান গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য যশোরের বেনাপোল ডিগ্রি কলেজ এলাকায় বসবাসরত তার আত্মীয়ের বাড়িতে নিজেকে আত্মগোপনে রেখেছিলেন। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

ধান মাড়ায়ের কাজ করার সময় দুই শ্রমিক নিহত

Published

on

নরসিংদীতে বজ্রপাতে ধান মাড়াইয়ের কাজ করার সময় দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরও ২ জন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সন্ধ্যা ৬টার দিকে সদর উপজেলার পাঁচদোনা ইউনিয়নের চাকশাল মাঠে এ বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। পাঁচদোনা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহতরা হলেন- সদর উপজেলার পাঁচদোনা ইউনিয়নের ভাটপাড়া এলাকার তাহের আলীর ছেলে বিজয় মিয়া (১৭) ও সুনামগঞ্জ জেলার মধ্যনগর এলাকার কবির মিয়া (২৭)।

স্থানীয়রা জানান, কয়েকজন কৃষক ও কৃষিশ্রমিক চাকশাল মাঠে ধান কাটা শেষে মাড়াইয়ের কাজ করছিলেন। সন্ধ্যায় বৃষ্টি শুরু হলে হঠাৎ বজ্রপাতে কবির মিয়া নামে এক কৃষি শ্রমিকের ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। এসময় আহত অবস্থায় আরও ৩ জনকে উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেয়া হলে বিজয় মিয়া নামে একজনকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। সিরাজ মিয়া ও সৌরভ নামের আহত দুইজনকে সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

উল্লেখ্য, এছাড়া পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় মো: সজল মিয়া (১৮) নামে শিবপুরের পুটিয়া ইউনিয়নের শানখোলা এলাকার এক অটোচালক বজ্রপাতে আহত হয়েছেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version