Connect with us

এশিয়া

মোদীর চোখে ভয় দেখেছি : রাহুল গান্ধী

Published

on

আমাকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। কারণ, প্রধানমন্ত্রী আমার পরবর্তী বক্তব্যের ভয়ে আছেন। তার চোখে ভয় দেখেছি। এ জন্য তারা আমাকে পার্লামেন্টে কথা বলতে দিতে চায় না। এছাড়াও সংসদ সদস্যপদ বাতিলের পর লন্ডনে ‘মোদী’ পদবী নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য করায় ক্ষমা চাইবেন না বলে জানিয়েছেন ভারতের কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।

শনিবার (২৫ মার্চ) দিল্লিতে সংবাদ সম্মেলনে মানহানির মামলায় কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার পর প্রথম সংবাদ সম্মেলনে এমন সব মন্তব্য করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে রাহুল গান্ধী বলেন, আমার সংসদ সদস্যপদ বাতিলের মূল কারণ হলো, বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদী আমার পরবর্তী ভাষণ নিয়ে শঙ্কিত। আমি মোদীর চোখে ভয় দেখেছি। আর এ কারণেই তারা আমাকে সংসদে কথা বলতে দিতে চায় না।

বিজেপির ক্ষমা চাইতে বলা প্রসঙ্গে রাহুল বলেন, আমি ‘সাভারকার’ নয়, আমি ‘গান্ধী’। ক্ষমা আমি চাইবো না। এর পাশাপাশি তিনি দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয়ে বাইরের অর্থাৎ বহির্শক্তিকে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ করে দিতে চান- বিজেপির এমন দাবিকে অস্বীকার করেন।

সংবাদ সম্মেলনে কংগ্রেসের এ শীর্ষ নেতা লন্ডনের ওই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তোলা হয়েছে, সেসব নিয়ে কথা বলার সুযোগ করে দিতে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার প্রতি আহ্বান জানান।

Advertisement

তিনি বলেন, বিজেপি নেতারা বলছেন, আমি ভারতবিরোধী শক্তিকে সাহায্য করছি। আমি স্পিকারকে বলেছিলাম, এ ধরনের অভিযোগের বিষয়ে আমাকে কথা বলা সুযোগ দেওয়া উচিত। কিন্তু তিনি আমাকে এর অনুমতি দেননি।

‘আমাকে কী দুঃশ্চিন্তাগ্রস্ত মনে হচ্ছে? মোটেই না, বরং আমি উদ্দীপ্ত। এখন আমার কাছে একটি পথই বাকি আছে, তা হলো সত্যের জন্য ও ভারতের গণতান্ত্রিক ভাবধারা রক্ষার লড়াই চালিয়ে যাওয়া। আমাকে সারাজীবনের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করা হোক, আমৃত্যু কারাগারে আটকে রাখা হোক, আমি আমার যুদ্ধ চালিয়ে যাবো। ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এনডিটিভি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

এশিয়া

চলন্ত বাসে আগুন লেগে ৮ জনের মৃত্যু

Published

on

ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। সেখানে যাত্রীবাহী বাসে আগুন লেগে মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৮ জনের। আহত হয়েছেন ২৪ জন। ফলে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রশাসনের। তবে কীভাবে বাসটিতে আগুন লেগে যায় তা এখনও জানা যায়নি। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১৭ মে) রাত দেড়টা দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। সেই সময় বাসে ছিলেন ৬০ জন। তাদের বেশিরভাগই তীর্থযাত্রী। মৃতদের মধ্যে ৬ জন নারী রয়েছেন।

শনিবার (১৮ মে) এনডিটিভির দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এরই মধ্যে এই ঘটনার একাধিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেগুলোতে দেখা গেছে, একটি ফ্লাইওভারের ওপর দাউদাউ করে জ্বলছে বাসটি।

পরে বাসটিকে ওইভাবে জ্বলতে দেখে স্থানীয়রা ছুটে আসেন। পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। পুলিশে খবর দেয়া হলে দমকলের ৪টি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায়। আগুন নিভলে দেখা যায় বাসটির আর কোনো কিছু অবশিষ্ট নেই। তবে এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি কীভাবে বাসটিতে আগুন লেগেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

আফগানিস্তানে গোলাগুলি, স্প্যানিশ পর্যটকসহ নিহত ৪

Published

on

আফগানিস্তানের মধ্য অঞ্চলে বন্দুকধারীদের গুলিতে কমপক্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে তিনজন স্প্যানিশ পর্যটক ও একজন আফগানিস্তানের নাগরিক। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় বামিয়ান প্রদেশের এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছে।

শনিবার (১৮ মে) আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আব্দুল মতিন কানী জানিয়েছেন, শুক্রবারের বন্দুক হামলার ঘটনায় আরও চার বিদেশি ও তিন আফগান নাগরিক আহত হয়েছেন।

তিনি জানান, এ ঘটনায় চারজনকে আটক করা হয়েছে।

এক বিবৃতিতে কানী বলেন, এই জঘন্য অপরাধের নিন্দা জানায় তালেবান সরকার। তাছাড়া ভুক্তভোগীদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়েছে। পাশাপাশি অপরাধীদের খুঁজে বের করে শাস্তি দেয়ারও নিশ্চিয়তা দেয়া হয়েছে।

Advertisement

তবে এ হামলার দায় এখনো কেউ স্বীকার করেনি।

এদিকে আফগানিস্তানে হামলায় নিহত নিজেদের তিন নাগরিকের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছে স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়। তাছাড়া আহত বিদেশিদের মধ্যেও একজন স্প্যানিশ নাগরিক রয়েছেন।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

দীর্ঘমেয়াদি লড়াইয়ের ঘোষণা হামাসের

Published

on

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির জন্য যখন তৎপর তখন সেখানে দীর্ঘমেয়াদে লড়াইয়ের ঘোষণা দিয়েছে হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবেইদা।

শুক্রবার এক ভিডিওবার্তায় আল-কাসেম ব্রিগেডের এই মুখপাত্র বলেন, ‘আমাদের জনগণের ওপর গত কয়েক মাস ধরে যে নির্মম আগ্রাসন চলছে, তা বন্ধের জন্য আমরা পুরোপুরি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এবং একই সঙ্গে শত্রুদের সঙ্গে গাজায় দীর্ঘমেয়াদে লড়াই চালিয়ে যেতেও আমরা প্রস্তুত।’

ভিডিওবার্তায় আবু ওবেইদা আরও বলেন, গত ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলি সেনাদের যথেষ্ট ক্ষয়ক্ষতি সাধন করেছে।  কিন্তু ইসরায়েলি বাহিনী নিজেদের ক্ষয়ক্ষতির সঠিক তথ্য প্রকাশ করছে না।

প্রায় দু’সপ্তাহ আগে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় সীমান্ত শহর রাফায় অভিযান শুরু করেছে আইডিএফ। সেখানেও ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে হামাস যোদ্ধাদের তীব্র সংঘাত চলছে বলে দাবি করেছেন আবু উবাইদা।

ভিডিওবার্তায় এ প্রসঙ্গে আবু ওবেইদা  বলেন, ‘গত ১০ দিনে পুরো গাজা উপত্যকায় অন্তত ১০০ ইসরায়েলি সামরিক সাঁজোয়া যানকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে আল-কাসেম ব্রিগেডের যোদ্ধারা। রাফা শহরে আমাদের যোদ্ধাদের সঙ্গে আগ্রাসনকারী বাহিনীর তীব্র লড়াই হচ্ছে এবং শহরের পূর্বাঞ্চলে শত্রুরা পিছু হঠতে বাধ্য হয়েছে।’

Advertisement

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version