Connect with us

আওয়ামী লীগ

অপরাজনীতি প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন জিয়াউর রহমান: তথ্যমন্ত্রী

‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর ধর্ম ব্যবহার করে অপরাজনীতি শুরু হয়েছিল। এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন জিয়াউর রহমান।’ বললেন, তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

Published

on

‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর ধর্ম ব্যবহার করে অপরাজনীতি শুরু হয়েছিল। এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন জিয়াউর রহমান।’ বললেন, তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে ‘সন্ত্রাস নয় সম্প্রীতির ধর্ম ইসলাম’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, ‘আজকেও বিএনপি চারপাশে জঙ্গি পরিবেষ্টিত হয়ে বিভিন্ন কথা বলে। তারা যখন কথা বলেন- তখন আশেপাশে সেই নেতারা থাকেন, যারা স্লোগান দিয়েছে বা দেয়- আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জঙ্গি দমনে যে সক্ষমতা দেখিয়েছে, অনেক উন্নত রাষ্ট্রও সেটি দেখাতে পারেনি। আমরা আজ জঙ্গি দমন করতে সক্ষম হয়েছি। আজকে যদি বিএনপি পৃষ্ঠপোষকতা না করতো, পুরোপুরি জঙ্গি নির্মূল করা সম্ভব হতো।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘১৫ আগস্টের পর জিয়াউর রহমানসহ যারা ক্ষমতা দখল করেছিল, তারা ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্য ইসলামকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় এরশাদ সাহেবও ইসলামকে ব্যবহার করেছেন। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও এটি হয়।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ যারা করেন, যারা নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে আছেন, তারা দলীয় ফোরামে কথা বলতে পারেন, দলের সমালোচনা করতে পারবেন। নিজস্ব কোনো মত থাকলে সেটি অবশ্যই তুলে ধরতে পারেন। কিন্তু দলের নীতির বিরুদ্ধে যদি জনসম্মুখে কথা বলা হয়, তাহলে সেটি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ হয়, সেই কথাটিই আমাদের সাধারণ সম্পাদক পুনরুল্লেখ করেছেন।

Advertisement

‘সন্ত্রাস নয় সম্প্রীতির ধর্ম ইসলাম’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন তথ্যমন্ত্রী। বইটি সংকলন করেছেন আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম আমিন। বইটিতে ১৫ আগস্টের শোকাবহ ঘটনাসহ ধর্মকে রাজনীতিতে অপব্যবহারের নানা দিক উঠে এসেছে।

শেখ সোহান

আওয়ামী লীগ

কাউকে জেলে পাঠানোর এজেন্ডা আ.লীগের নেই: কাদের

Published

on

কোনো রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীকে জেলে পাঠানোর এজেন্ডা আওয়ামী লীগের নেই। যারা অপরাধে জড়িত তারা রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী নন। তারা দুর্বৃত্ত। এদের শায়েস্তা করতে হবে জাতীয় স্বার্থেই। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (২৫ মে) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকীতে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী হয়েছি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে। কিন্তু সেই বিজয়কে সংহত করার এখনও অনেক কাজ বাকি। সংহত করার পথে বিএনপির পৃষ্ঠপোষকতায় কিছু অশুভ শক্তি তৎপর। আজকের দিনে আমাদের অঙ্গীকার, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা সাম্প্রদায়িক বিষবৃক্ষকে সমূলে উৎপাটিত করে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ব। সেটিই হবে নজরুলের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের সার্থকতা।

টিআর/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

অপরাধী হলে শাস্তি, প্রটেকশন নয় : কাদের

Published

on

কেউ অপরাধী হলে, সরকার সেখানে শাস্তি দিবে। প্রটেকশন দিতে যাবে কেন? সেটা তিনি আইজিপি কিংবা সাবেক সেনাপ্রধান হোন। বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (২৪ মে) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসব কথা বলেন দলটির সাধারণ সম্পাদক।

সাবেক সেনাপ্রধান ও আইজিপিকে নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন,  ব্যক্তি যত প্রভাবশালী হোক অপরাধ করতে পারে, প্রশ্ন থেকে যায় সরকার অপরাধের শাস্তির ব্যাপারে সৎ সাহস দেখিয়েছে কি না। শেখ হাসিনা সরকারের সেই সৎ সাহস আছে। কেউ পার পাবে না। বিচার বিভাগ, দুদক স্বাধীন। সেখানে কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে সরকার তাকে প্রটেক্ট করতে যাবে না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বুয়েট  ছাত্র আবরার হত্যাকাণ্ডে যাদের দণ্ড হয়েছে, তারা সবাই ছাত্রলীগের। কিন্তু সরকার তাদের প্রটেকশন দিতে যায়নি। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের মামলায়ও কাউকে প্রটেকশন দেয়নি সরকার।

বিএনপি মহাসচিব সম্পর্কে তিনি বলেন,তার মানসিক ট্রমা ভয়ংকর পর্যায়ে। তারা নির্বাচন ঠেকাতে গিয়ে ব্যর্থ। এখন এদিকও নেই, ওদিকও নেই। এখন তো বন্ধুরা এসেও তাদের উৎসাহিত করে না। আগে তো সকালে ঘুম থেকে উঠেই মার্কিন দূতাবাসে গিয়ে নাস্তা করতো। বিদেশি বন্ধুরা ক্ষমতায় বসাবেন, সে স্বপ্নও এখন শেষ।

Advertisement

তিনি বলেন, খুনীদের পক্ষে বিএনপি। সে প্র্যাক্টিস তারা এখনও করে যাচ্ছে। এখানে কোনো ছাড় নেই। তাদের সব নেতাই তো বাইরে। তাদের কে নির্যাতন করেছে? বিএনপির কোনো নেতা এ সরকারের আমলে কিবরিয়া-আহসানউল্লাহ মাস্টার-মমতাজউদ্দিনের মতো নৃশংস ঘটনার শিকার হননি?

প্রসঙ্গত, এর আগে দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে সাবেক সংসদ সদস্য ও নেত্রকোনা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সদ্য প্রয়াত মানু মজুমদারের মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

এমপি আজিম অপরাধী হলে কেনো সংবাদ প্রচার হলো না: কাদের

Published

on

ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার যদি অপরাধী হয়ে থাকেন তাহলে সাংবাদিকরা কেনো তাকে নিয়ে সংবাদ প্রচার করল না। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নবগঠিত যুব ও ক্রীড়া উপ-কমিটির সদস্যদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ঝিনাইদহের সংসদ সদস্য মারা গিয়েছেন। তিনি কী ছিলেন, সেটা বড় কথা না। তিনি তার এলাকায় অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন। মোটরসাইকেলে করে সারা এলাকা ঘুরে বেড়াতেন। তার জনপ্রিয়তার জন্য তাকে তিনবার মনোনয়ন দেয়া হয়েছে এবং সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার ভেতরে কোনো সমস্যা আছে কিনা সেটা তো আমরা জানতাম না। ভারতীয় সাংবাদিকরা কোন তথ্য আনলো সেটা আপনারা কেন উদ্বৃতি দিচ্ছেন? আজিম যদি অপরাধী হন তাহলে সাংবাদিকরা কেনো তাকে নিয়ে সংবাদ প্রচার করল না।’

এমপি আনার কোনো অপকর্মে জড়িত থাকলে তা তদন্তে বের হয়ে আসবে। ভারতের গণমাধ্যমে এসেছে চোরাচালানের কথা। তার মৃত্যুর আগে দেশের কোনো সাংবাদিক কি তাকে নিয়ে এসব রিপোর্ট করেছিলেন, প্রশ্ন করেন কাদের।

দেশের ক্রিড়াঙ্গন নিয়ে তিনি বলেন, আমার সময়েই প্রথম ফুটবলে সাব গেমসে গোল্ড পেয়েছিল বাংলাদেশ। নেপালকে ১-০ তে পরাজিত করে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ক্রিকেটেও আমি যখন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী তখন বাংলাদেশ বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেয়েছিল। দুইটা বিজয় এসেছিল, স্কটল্যান্ডের সঙ্গে, আরেকটি পাকিস্তানের সঙ্গে। বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেটের মর্যাদা পেয়েছিল। সেসময় প্রতিবন্ধীরাও ২০টি পদক জিতেছিল। মালদ্বীপের কাছে যখন বাংলাদেশ হারে তখন খুব লজ্জা করে। এর মধ্যে আমাদের মেয়েরা যে সাফল্য নিয়ে এসেছে সেটা আমাদের জন্য গর্বের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত ক্রীড়াবান্ধব। মেয়েরা ভালো করলে তার মধ্যে যে উচ্ছ্বাস সেটা আমরা খেয়াল করি।

Advertisement

শেখ হাসিনাকে নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, সি ইজ সো ট্যালেন্টেড, সি ইজ সো ব্রিলিয়ান্ট। তার শাসনামলে যদি আমরা ক্রীড়াঙ্গনে সফল হতে না পারি তাহলে কীভাবে হবে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আমাদের সকলের চেয়ে ডায়নামিক।

যানজট নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী কাদের বলেন, এয়ারপোর্ট গিয়ে অনেকে ফ্লাইট মিস করতো যানজটের কারণে। এখন ফার্মগেট থেকে এয়ারপোর্ট ১০ মিনিট সময় লাগে। সময়মতো এখন এয়ারপোর্ট পৌঁছানো যায়। আমার মাথার ওপর প্রধানমন্ত্রীর হাত এবং ছায়া না থাকলে কখনোই আমি এসব করতে পারতাম না।

মাশরাফীকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, মাশরাফী খুব যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখে এসেছেন। সুদক্ষ ও লম্বা, চড়া তিনি। মাশরাফীকে এই কমিটির সদস্য বানানোর মূল লক্ষ্য ছিল ক্রীড়াঙ্গনকে উৎসাহ দেয়া। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের জন্য আমার যে কমিটমেন্ট সেটা এখনো আছে।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান বাকশালের ৭১তম সদস্য উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৫ আগস্টে যদি জিয়াউর রহমান জড়িত না থাকতো তাহলে কিলারদের নিরাপদে কে পাঠালো, তাদের চাকরি কারা দিয়েছে? খুনিদের বাঁচাতে পঞ্চম সংশোধনী কেনো এনেছিলেন জিয়া?

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, অর্থপাচারের জন্য আপনারা প্রতিষ্ঠিত আসামি। অর্থপাচার সিঙ্গাপুর, আমেরিকায় কে করেছে? তারেক-কোকোর পাচার করা একটি অংশ সিঙ্গাপুর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। নিজেরা যেই অপরাধের অপরাধী তা ছাত্রলীগ, যুবলীগের ওপর চাপায়।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version