Connect with us

ক্রিকেট

ধোনির পাশে বসে আসগরের ঘাড়ে নিঃশ্বাস মরগ্যানের

Published

on

রেকর্ড কথাটির সঙ্গে ক্রীড়াঙ্গনের সকলেই বেশ পরিচিত। এই রেকর্ড গড়া হয় ভাঙার জন্যই। কেউ নিজের করা রেকর্ড ভেঙে গড়েন নতুন করে। আবার কেউ অন্যের করা রেকর্ড ভেঙে ফেলেন নিজে। চলছে চার-ছয় ধুমধাড়াক্কার ক্রিকেট টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এবারের আসরটি সংক্ষিপ্ত ভার্সনের সপ্তম আসর। যেটি ভারতে হওয়ার কথা থাকলেও অনুষ্ঠিত হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে।

চলতি বিশ্বকাপে চলছে রেকর্ডের ছড়াছড়ি। বিশ্বকাপের শুরুতেই ডাবল হ্যাটট্রিক করে হৈ চৈ ফেলেন আয়ারল্যান্ডের ক্যাম্পার। পাকিস্তান তাদের বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম ভারতকে হারায়। বাটলার লঙ্কানদের বিপক্ষে শেষ বলে ছক্কা মেরে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে ভাঙেন জোড়া রেকর্ড। তেমনি লঙ্কানদের বিপক্ষে ম্যাচে জয় পেয়ে রেকর্ড গড়েছেন ইংলিশ অধিনায়ক ইয়ান মরগ্যান। তাই এবারের বিশ্বকাপকে ’রেকর্ড বিশ্বকাপ’ বললেও বেশি ভুল হবে না। 

ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত এ ভার্সনে অধিনায়ক হিসেবে নিজ দেশকে সবচেয়ে বেশি জয় এনে দেয়া অধিনায়কের তালিকার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছেন তিনি। এ ক্ষেত্রে তিনি ভারতের সাবেক অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির পাশে অবস্থান করছেন। কিন্তু শীর্ষে থাকা আফগানিস্তান অধিনায়ক আসগর আফগান থেকে পিছিয়ে আছেন এক জয় দূরে। 
 
গতকাল আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়ক হিসেবে মরগ্যান দেখা পান ৪৩তম জয়ের। যা যে কোনও দেশের হয়ে সর্বোচ্চ। তবে দুটি ম্যাচে ইংল্যান্ড সুপার ওভারে জয় পাওয়ায় অফিসিয়ালি ওই দুইম্যাচের ফলাফল টাই হিসেবেই লেখা থাকবে। একটি হল ২০১৫ সালে শারজাহতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ও অপরটি ২০১৯ সালে অকল্যান্ডে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।

৪২টি জয় নিয়ে তালিকার শীর্ষে অবস্থান সদ্য অবসর নেয়া আফগানিস্তানের সাবেক অধিনায়ক আসগর আফগানের। তিনি খেলেছেন ৫২ ম্যাচ। ভারতের সাবেক অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি জয় পেয়েছেন ৪১টিতে যার জন্য ম্যাচ খেলেছেন ৭২টি। ইয়ান মরগ্যান ৪১টি ম্যাচে জয় পেতে খেলেছেন ৬৮ ম্যাচ। টাইগার অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৩৩ ম্যাচে অধিনায়কত্ব করে জয় পেয়েছেন ১৫ ম্যাচে।

এস

Advertisement

ক্রিকেট

গিলের ব্যথিত হওয়া উচিত, বললেন রবি শাস্ত্রী

Published

on

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারতীয় দলে সুযোগ হয়নি শুবমান গিলের। ইতোমধ্যে ঘোষিত স্কোয়াড গঠন করা নির্বাচকদের জন্য কঠিন ছিল সন্দেহ নেই। চলতি আইপিএলে একাধিক ভারতীয় ক্রিকেটার দারুণ সব পারফর্ম করে যাচ্ছেন। এরমধ্যে গিলের সুযোগ না মেলা নিয়ে কথা বললেন সাবেক ভারতীয় কোচ রবি শাস্ত্রী।

শুক্রবারের ম্যাচে শতক হাঁকিয়েছেন গিল। চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ৫৫ বলে ১০৪ রান করেন এই ওপেনার। তার সাথে সাই সুদর্শন মিলে উদ্বোধনী জুটিতে তোলেন ২১০ রান। সুদর্শনের ব্যাতে আসে ৫১ বলে ১০৩ রানের ইনিংস। চেন্নাইয়ের সাথে ৩৫ রানে ম্যাচটি জিতে নেয় গুজরাট টাইটান্স।

চলতি আইপিএলে গিলের পারফরম্যান্স কিছুটা নিম্নমুখী। এরমধ্যেও শতক ছাড়া ৭২ ও ৮৯* রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। গুজরাটের অধিনায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে যেতে হচ্ছে এই মৌসুমে। তবে শেষ পর্যন্ত ভারতের জার্সিতে খেলা হবে না আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। অজিত আগারকারের অধীনে পরিচালিত নির্বাচক প্যানেল রোহিত শর্মার সাথে যশস্বী জয়সওয়ালকে ওপেনার হিসেবে রেখেছে।

চেন্নাইয়ের বিপক্ষে গিলের ইনিংসের পর কথা বলেছেন শাস্ত্রী। ভারতের এই সাবেক কোচ জানান, “সে (গিল) ব্যথিত হতে পারে। তার ব্যথিত হওয়া উচিত। তার এখানে ইতিবাচক হওয়া উচিত এবং আরও ভালো করার চেষ্টা জারি রাখা দরকার।“

“তার মতো ক্যালিবারের খেলোয়াড় যেকোনো দিকে যেতে পারে। কিন্তু ভারতে তার মতো মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও, একটা জায়গা করে নিতে পারেনি।“

Advertisement

শাস্ত্রী আরও যোগ করেন, “তার ক্লাস উন্নত হতে থাকবে। সে হয়তো বিশ্বকাপ দলে নেই কিন্তু সে অগ্রসর হতে থাকবে। এটা তাকে আরও ভালো খেলোয়াড় হতে সাহায্য করবে।“

যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের আয়োজনে আগামী জুন মাসের ২ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের বিশ্ব আসর। জুনের ৫ তারিখ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে ভারতের বিশ্বকাপ যাত্রা।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

লর্ডস টেস্ট দিয়ে ইতি টানবেন অ্যান্ডারসন

Published

on

গ্রীষ্মে লর্ডসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলে অবসরে যাবেন জেমস অ্যান্ডারসন। বয়সটা খুব শীঘ্রই ৪২ ছুঁয়ে নেবে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’ থেকে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, অ্যান্ডারসনের অবসরে যাওয়ার সময় হয়েছে। যা নিয়ে দলের কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককুলামের সাথেও আলোচনা হয় এই ইংলিশ পেসারের। এবার অ্যান্ডারসন নিজেই জানিয়ে দিলেন তার ইতির খবর।

শুরুটা সেই ২১ বছর আগে। যখন ২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হয়  অ্যান্ডারসনের, ক্যারিয়ারের এতটা পথ পাড়ি দিবেন- কে ভেবেছিল! তবে সেই কাজটি খুব সহজেই যেন করে নিলেন তিনি।

সর্বশেষ ভারত সফরে সময়টা খুব বেশি ভালো যায়নি। টেস্ট ইতিহাসে একজন পেসার হিসেবে ৭০০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি সেই সিরিজেই করে দেখিয়েছেন অ্যান্ডারসন। কতগুলো ম্যাচ খেলেছেন লাল বলের ক্রিকেটে? তা ঘাটলেও দেখা যায় সেখানে ১৮৮ ম্যাচের পরিসংখ্যান। ভারতীয় কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার ২০০ ম্যাচ খেলে এই তালিকায় শীর্ষে। অ্যান্ডারসন ঠিক তার পরেই।

অ্যান্ডারসন একটি বিবৃতি দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইন্সটাগ্রামে। সেখানে লিখেছেন, “সবাইকে শুভেচ্ছা, গ্রীষ্মের প্রথম ম্যাচ লর্ডস টেস্ট হতে যাচ্ছে আমার শেষ টেস্ট।”

“যে খেলাটি ছোটবেলা থেকে ভালোবেসে খেলছি, তা খেলার মাধ্যমে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করে অবিশ্বাস্য ২০ টি বছর গেল। তবে আমি জানি সরে দাঁড়ানোর সঠিক সময় সম্পর্কে এবং অন্যদেরকে নিজেদের স্বপ্ন সম্পর্কে ভাবিয়ে তুলতে, যেভাবে আমি পেয়েছিলাম। কারণ এর চেয়ে বড় অনুভূতি আর হয় না।”

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

ম্যাচ নিষিদ্ধ ও জরিমানার কবলে পান্ট

Published

on

বড় জরিমানায় পড়তে হলো দিল্লি ক্যাপিটালস স্কোয়াডকে। গত ৭ মে আইপিএলের ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে ম্যাচটি জিতেছিল দিল্লি। স্লো-ওভার রেটের এক ঘটনা ঘটে যায় মাঠে, ফলে সেখানে একবার মাশুল দেয় রিশাব পান্টের দল। তবে সীমাবদ্ধ থাকল না সেখানেই। বরং এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হতে হলো দিল্লি অধিনায়ককে।

দিল্লির পরের ম্যাচ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে। ম্যাচটির গুরুত্ব ছিল বেশ। তবে আইপিএল কোড অব কনডাক্ট ভঙ্গের দায় তো নিতে হবে। সেখানেই পান্টকে ম্যাচ নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি ৩০ লাখ রুপি জরিমানা করেছে আইপিএল প্রশাসন।

রাজস্থানের বিপক্ষে সেদিনের ম্যাচে একাদশ-সহ যে ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়েরা ছিলেন, প্রত্যেককে পড়তে হয়েছে জরিমানার কবলে। তাঁদেরকে দিতে হবে ১২ লাখ রুপি, যা ম্যাচ ফি’র ৫০ শতাংশ।

নিয়ম অনুযায়ী ২০ ওভার শেষ করতে ৮৫ মিনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়ে থাকে। অর্থাৎ একেকটি ওভারের জন্য ৪.২৫ মিনিট করে। তবে রাজস্থানের বিপক্ষে ম্যাচে ২০ ওভার শেষ করতে ১১৭.৮২ মিনিট সময় নেয় পান্টের দল। যা আইপিএলের কোড অব কনডাক্টের ব্যত্যয়।

প্লে-অফ অর্জনের জন্য দিল্লি এখন লড়াই করে যাচ্ছে। তবে সূচির প্রতিটি ম্যাচ জিততে হবে তাদের। পাশাপাশি অন্য দলগুলোর ফলাফলের উপরও তাকিয়ে থাকতে হবে। পয়েন্ট টেবিলের দিকে তাকালে দেখা যায় -০.৩১৬ নেট রান রেট নিয়ে ১২ পয়েন্ট সহযোগে পঞ্চম স্থানে আছে দিল্লি।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version