আন্তর্জাতিক
৭টি বন্দুক বাড়িতে লুকানো ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সেই হামলাকারী
Published
1 year agoon
By
আন্তর্জাতিক ডেস্কযুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যের ন্যাশভিলের দ্য কভেনেন্ট স্কুলে মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বন্দুক হামলার ঘটনায় হামলাকারী ও তিন শিশুসহ ৭ জন নিহত হন।।
বুধবার (২৯ মার্চ) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বিবিসি’র এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, স্কুলের ভেতর এমন ভয়াবহ বন্দুক হামলার পর হামলাকারীর পরিচয় খুঁজে বের করেছে পুলিশ। এখন পর্যন্ত বিভিন্ন তথ্য পেয়েছেন তারা।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীর নাম অদ্রে হেল। হামলায় যেসব অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলোসহ মোট ৭টি অস্ত্র বৈধভাবে আলাদা ৫টি দোকান থেকে কিনেছিলেন তিনি এবং সেগুলো নিজের বাবা-মায়ের বাড়িতে লুকিয়ে রেখেছিলেন। তিনি তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ ছিলেন।
এছাড়া হামলাকারী ‘ইমোশন ডিজঅর্ডার’ বা হতাশায় ভুগছিলেন। তিনি হতাশা থেকে মুক্তি পেতে ডাক্তারের শরণাপন্নও হয়েছিলেন।
সবচেয়ে ভয়ানক যে বিষয়টি ঘটেছে, সেটি হলো খুবই পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালানো হয়েছে। হামলাকারী স্কুলের ম্যাপ তৈরিসহ নজরদারি চালিয়েছিলেন এবং হামলার ব্যাপারে লিখেছিলেন। যেটিকে পুলিশ ‘ঘোষণাপত্র’ হিসেবে অভিহিত করেছে।
এদিকে টেনেসিতে প্রাপ্ত বয়স্ক যে কেউ চাইলেই অস্ত্র কিনতে পারেন। এমনকি যদি কেউ হামলা চালাবেন এমন কোনো ইঙ্গিতও পাওয়া যায়— তাহলে তার কাছ থেকে অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়া যাবে না।
যদিও পুলিশ বলেছে, যদি হামলা হবে এমন আলামত পাওয়া যেত তাহলে অবশ্যই অস্ত্রগুলো বাজেয়াপ্ত করা হতো।
এমন ঘটনা ঘটার পর হামলাকারীর বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বলেছে পুলিশ। তারা জানিয়েছেন, হামলা চালানো ২৮ বছর বয়সী অদ্রে হেল ওই স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থী ছিলেন।
তারা আরও জানিয়েছেন, তারা ভেবেছিলেন তাদের সন্তানের কাছে শুধুমাত্র একটি অস্ত্র ছিল। কিন্তু সেটিও বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাদের অগোচরে সে আসলে বাড়িতে আরও অস্ত্র কিনে সেগুলো জড়ো করছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের এই ভয়াবহ হামলার পুরো ঘটনাটি ধরা পড়েছে সিসি ক্যামেরায়। সেখানে দেখা যায় অদ্রে হেল স্কুল চত্বরে আসেন। তখন দরজা বন্ধ ছিল। ওই সময় গুলি করে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢোকেন তিনি। তার গায়ে ছিল প্রতিরক্ষামূলক ভেস্ট। স্কুলে ঢোকার সময় এক হাতে একটি রাইফেল ছিল তার। এছাড়া আরেকটি অস্ত্র ঝোলানো ছিল।
প্রথমে তিনি নিচ তলায় গুলি চালান। এরপর দ্বিতীয় তলায় ওঠেন। হামলার খবর শুনেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় পুলিশ। ওই সময় হামলাকারী পুলিশকে লক্ষ্য করে দোতলা থেকে গুলি ছোড়েন।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারী বেশ ভালো প্রস্তুতি নিয়ে এসেছিলেন। তিনি দোতলার এমন জায়গায় অবস্থান নেন, যেখানে তাকে পুলিশ সহজেই গুলি করতে পারছিল না। এ কারণে নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভেতরে ঢুকে অদ্রে হেলকে গুলি করে হত্যা করেন আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অন্যরা যা পড়ছেন
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
খাটে পড়ে ছিলো প্রবাসীর মায়ের গলাকাটা মরদেহ
বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদির বিশাল বিনিয়োগ
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিক নিহত
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধের হারানো গৌরব ফিরিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ সরকার : প্রধানমন্ত্রী
মালিবাগে নির্মাণাধীন ভবনের গর্তে ক্রেন, শ্রমিক নিহত
‘পারিব না’ শিরোনামে শিক্ষামূলক কাবতাটির কথা মনে অছে? কালীপ্রসন্ন ঘোষ ছিলেছিলেন-পারিব না’ এ কথাটি বলিও না আর/কেন পারিবে না তাহা ভাব একবার।/পাঁচজনে পারে যাহা/তুমিও পারিবে তাহা/পার কি না পার কর পরখ তাহার/একবারে না পারিলে দেখ শতবার।
এই মূলমন্ত্রে হয়তো তিনি ২৩৮ বার বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাচনে লড়ে ব্যর্থ হয়েছেন। তারপরও হাল ছাড়েননি। হারলেও নির্বাচন বিমুখ হননি কথনও। হয়তোবা ‘ব্যর্থতাই সাফল্যের চাবিকাঠি’ মেনে তিনি আবারও আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের মেতুর জেলার বাসিন্দা কে. পদ্মরাজন এর ক্ষেত্রে এমনই ঘটনা ঘটেছে।
এনডিটিভি, ফার্স্টপোস্টসহ একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, পেশায় টায়ার মেরামতকারী পদ্মরাজনের বর্তমান বয়স ৬৫ বছর। ১৯৮৮ সাল থেকে নির্বাচনে লড়তে শুরু করেন। প্রথমবার যখন তিনি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দেন, তখন সবাই হেসেছিল। কিন্তু তিনি তার জায়গায় অটল ছিলেন। ওইসময় পদ্মরাজন বলেছিলেন, তিনি দেখিয়ে দিতে চান নির্বাচনে সাধারণ মানুষও লড়তে পারে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সবাই জয় নিয়ে ভাবলেও পদ্মরাজনের এই ভাবনা নেই। তিনি বলেন, সবাই জয় চাইলেও আমি চাই না।
আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া লোকসভা নির্বাচনে তামিলনাড়ুর ধর্মপুরি লোকসভা আসন থেকে নির্বাচন করতে চান। নিজ এলাকার লোকজনের কাছে ‘ইলেকশন কিং’ বলে পরিচিত পদ্মরাজন ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি ও মনমোহন সিংয়ের বিরুদ্ধেও লড়েছেন। কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধেও নির্বাচন করেছেন তিনি। পদ্মরাজনের মতে, এটি আসলে জনসম্পৃক্ততার বিষয়। বিজয় এখানো গৌণ। তাই আমার বিপরীতে কে দাঁড়িয়েছেন তা আমি আমলে নিতে চাই না।
তবে নির্বাচনে লড়াই বিষয়টি পদ্মরাজনের জন্য বেশ ক্ষতির কারণই হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ বিগত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে নির্বাচন করতে গিয়ে জামানতসহ অন্যান্য ফি দিতে গিয়ে তাকে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করতে হয়েছে। পদ্মরাজনের অনুমান তিনি নির্বাচনে অন্তত কয়েক হাজার ডলার ব্যয় করেছেন স্রেফ মনোনয়নপত্র কেনার জন্য।
এখন পর্যন্ত পদ্মরাজন একবারও কোনো নির্বাচনে জিততে পারেননি। তিনি কোনো নির্বাচনে জিতলে ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বার ব্যর্থ হওয়া ব্যক্তিটি জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার রেকর্ড গড়বেন। এখন পর্যন্ত নির্বাচনে পদ্মরাজনের সবচেয়ে ভালো ফলাফল হলো ২০১১ সালের তামিলনাড়ু বিধানসভা নির্বাচন। সে নির্বাচনে তিনি ৬ হাজার ২৭৩ ভোট পেয়েছিলেন যা বিজয়ী প্রার্থীর চেয়ে অন্তত ৭৫ হাজার ভোট কম।
কিন্তু তাতে কী আসে যায় পদ্মরাজনের। ভোট কম পাওয়ার ব্যাপারে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমি তো প্রত্যাশাই করি না যে, আমি কোনো ভোট পাব। কিন্তু ফলাফল দেখাচ্ছে যে, লোকজন আমাকে মেনে নিচ্ছে। এটি আসলেই জনসম্পৃক্ততার বিষয়। সাধারণ মানুষ নির্বাচনে লড়ার বিষয়ে ইতস্তত করে। তাই আমি রোল মডেল হতে চাই, সচেতনতা তৈরি করতে চাই।
ভারতে আসছে লোকসভা নির্বাচনে দলের মনোনয়ন না পেয়ে অভিমান করে কীটনাশক পান করেন তামিলনাড়ু প্রদেশের মারুমালারচি দ্রাবিড় মুনেত্র কাজহাগাম(এমডিএমকে) পার্টির বর্তমান সংসদ সদস্য গণেশমূর্তি। কীটনাশক খাওয়ার ফলে অসুস্থ অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয়েছিল হাসপাতালে। তবে চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ইরোডের এই সংসদ সদস্য। এদিন সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকাকালীন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
আনন্দবাজার, হিন্দুস্থান টাইমস, টাইমস অব ইন্ডিয়াসহ বেশ কয়েকটি ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে জানা যায়, এবারের লোকসভা নির্বাচনে দল তাঁকে প্রার্থী করেনি। তারপর থেকেই তিনি হতাশায় ভুগছিলেন। সেই হতাশা থেকে গত ২৪ মার্চ তিনি বাড়িতে কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এরপর গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাঁকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁকে ভেন্টিলেটরে রাখা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় সাংসদকে পরে নিকটবর্তী কোয়েম্বাটুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকার সময় নগর উন্নয়ন ও আবাসন প্রতিমন্ত্রী এস মুথুসামি, বিজেপি বিধায়ক ডাঃ সি সরস্বতী এবং এআইএডিএমকে নেতা কেভি রামালিঙ্গম সহ বেশ কয়েকজন রাজনীতিবিদ গণেশমূর্তিকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত, গণেশমূর্তি ৩ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন গণেশমূর্তি। এমডিএমকে-র বিশেষ পদে ছিলেন ছিলেন তিনি। তবে আসছে লোকসভা নির্বাচনে ইরোড আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য দল তাঁকে টিকিট দিতে অস্বীকার করায় তিনি তা মেনে নিতে পারেননি।
তিনবারের সংসদ সদস্য গণেশমূর্তি আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ইরোড থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য দলীয় টিকিট না পেয়ে বিরক্ত হয়েছিলেন বলে জানা গেছে। এমডিএমকে ডিএমকে জোটের অংশ। জোটের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ডিএমকে ইরোডে তার প্রার্থী দেয় এবং তিরুচি আসনটি এমডিএমকেকে বরাদ্দ করে। এমডিএমকে সাধারণ সম্পাদক ভাইকোর ছেলে দুরাই ভাইকোকে তিরুচিতে দলের প্রার্থী হিসাবে মনোনীত করা হয়।
সোমবার ডিএমকে প্রার্থী কে.ই. প্রকাশ ইরোড সংসদীয় আসনের জন্য তার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন এবং এআইএডিএমকে একই আসনের জন্য অত্রাল অশোক কুমারকে মনোনয়ন দিয়েছে। এটি মেনে নিতে পারেননি গণেশমূর্তি। তাই গত রোববার নিজ বাড়িতে নারকেল গাছে ব্যবহৃত কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি। পরবর্তীতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থার তার মৃত্যু হয়।
অন্যান্য
টাইটানিক ছবির রোজকে ভাসিয়ে রাখা সেই কাঠ পৌনে ৮ কোটি টাকায় বিক্রি
Published
10 hours agoon
মার্চ ২৮, ২০২৪বিশ্বের ইতিহাসে অন্যতম সেরা চলচ্চিত্র টাইটানিক।বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজের মর্মান্তিক দুর্ঘটনার গল্পে ১৯৯৭ সালে নির্মিত হয় ‘টাইটানিক’ সিনেমা। ছবিটির শেষ দৃশ্যে অভিনেত্রী রোজ যে কাঠের ওপরে ভেসে বেঁচে ছিলেন, সেটিই এবার নিলামে ৭ লাখ ১৮ হাজার ৭৫০ মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৭ কোটি ৮৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার বেশি।
পর্দায় এই দুই তারকার রসায়ন ছুঁয়ে যায় লাখো কোটি দর্শকের হৃদয়। এখনও ভক্তদের মনে ঝড় তোলে রোজ-জ্যাকের ভালোবাসার সম্পর্ক ও বিভিন্ন ঘনিষ্ঠ দৃশ্য। বিশেষ করে সিনেমার শেষের দিকে নায়িকা রোজকে জাহাজের একটি ভাঙা দরজার ওপর রেখে নিজে বরফ শীতল পানিতে ভেসে থাকার সেই মুহূর্ত কাঁদিয়েছে সকলকে।
১৯১২ সালে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও বিলাসবহুল জাহাজ টাইটানিক প্রথম যাত্রাতেই ২ হাজার ২২৪ জন যাত্রী নিয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যায়। এক হাজারেরও বেশি মানুষ মারা যায়। সেই ভয়াবহ বিপর্যয়ই ১৯৯৭ সালে চলচ্চিত্র টাইটানিকের মাধ্যমে তুলে ধরেছিলেন হলিউডের চলচ্চিত্র পরিচালক জেমস ক্যামেরন।
টাইটানিক ছবিতে রোজের চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেত্রী ক্যাট উইন্সলেট আর জ্যাকের চরিত্রে অভিনেতা লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও। সেই ছবির জ্যাক আর রোজ এখনও মানুষের স্মৃতিতে অম্লান। সিনেমায় দেখা গেছে, জাহাজডুবির পর টাইটানিকের যাত্রীদের বেঁচে থাকার মরিয়া চেষ্টা। অপর্যাপ্ত লাইফ বোটে ঠাঁই হয়নি বেশিরভাগ যাত্রীর।
এর মধ্যেই দেখানো হয়, ঠান্ডা বরফ জমা পানিতে একটি কাঠের টুকরোর ওপর ভেসে আছেন রোজ। সিনেমাটি সারা বিশ্বব্যাপী ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কাঠের টুকরোটিকে অনেকে দরজা বলে ভুল করলেও এটি আসলে ছিল জাহাজের লাউঞ্জের প্রবেশপথের দরজার ফ্রেমের অংশ।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কাঠের এই টুকরোটি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই বিতর্ক চলে এসেছে যে, জ্যাক এবং রোজ দুইজনই এই কঠের খণ্ডের ওপরে ভেসে থাকতে পারতেন কিনা। কাঠ খণ্ডটি ছিল ৮ ফুট লম্বা এবং প্রায় সাড়ে তিন ফুট চওড়া।
ওই নিলামে আরও বেশ কিছু ঐতিহাসিক সিনেমার ব্যবহৃত পণ্য, সরঞ্জামও তোলা হয়। তবে এসব কিছুর মধ্যে সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়েছে টাইটানিকের সেই দরজাটি। কারণ এই দরজা নিয়ে সিনেমার পরে অনেক প্রশ্ন ছিল।
জ্যাক ভক্তরা নির্মাতা জেমস ক্যামেরনকে প্রশ্ন করেছিলেন, কেন সেই দরজায় জ্যাককে তোলা হয়নি? কেন তাকে বাঁচানো হলো না? এ সকল প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন পরিচালক।
কাঠটি নিলামে তোলার সময় বলা হয়েছিল, “বিশাল জিনিস। সত্যিই সবচেয়ে বড় দৃশ্য। চূড়ান্ত দৃশ্য। এটিই সেই বিদায়।” ৯০ হাজার ডলার থেকে দাম হাকা শুরু হয়। ৫ মিনিট পরই দাম ৫ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যায় এবং শেষ পর্যন্ত দাঁড়ায় ৭ লাখ ১৮ হাজার ৭৫০ ডলারে।
প্রসঙ্গত, এর আগে, কাঠের টুকরোটি দুই দশক ধরে পড়ে ছিল স্টোরেজে। তার আগে ফ্লোরিডার অরল্যান্ডোয় প্ল্যানেট হলিউডে এটি ডিসপ্লেতে রাখা ছিল।
জাতীয়
১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস
জালিয়াতি যেনো পিছু ছাড়ছে না রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের । প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈধভাবে ১৬৯...
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিযয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সময় বুধবার...
হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫
মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করে ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বসেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেছে একটি চক্র। অভিযান চালিয়ে...
চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩...
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে দুই দশক পর গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে র্যাব-১৫...
জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় গ্রেপ্তার সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করেছেন...
দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ
দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর...
রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...
কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকা পরিদর্শন করেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)...
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু
রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচামালের আড়ৎ কারওয়ান বাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কারওয়ান বাজারের কোনো দোকানই থাকছে না। শহরকে যানজটমুক্ত করার...
১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস
নির্বাচনে হেরেছেন ২৩৮ বার, ফের লড়াইয়ের প্রস্তুতি
লোকসভায় দলের টিকিট না পেয়ে কীটনাশক পানে আত্মহত্যা
দেড় মাস বয়সের সেই শিশুটি ৫০ বছর পর মায়ের কোলে
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
আবারও এক টেবিলে বিএনপি-জামায়াত
‘নির্বাচনে যা খরচ করেছি, এটা আমি তুলবো’
হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫
চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ5 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- বাংলাদেশ5 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- বাংলাদেশ4 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- জাতীয়4 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- আন্তর্জাতিক5 days ago
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
- এশিয়া3 days ago
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন