লাইফস্টাইল
রোজায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
Published
1 year agoon
By
লাইফস্টাইল ডেস্করোজায় প্রতিদিন ইফতারে খেজুর খাচ্ছেন সকলেই। চলুন জেনে নেয়া যাক,এই খেজুরের খাদ্য গুণ-
রোজকার খাদ্যাভাসে এ ছোট্ট ফলটি রাখলে পেতে পারেন রোগমুক্তির উপায়। জানেন কি প্রতিদিন দৈনন্দিন খাবারের পাশাপাশি খেজুর খেলে দূর হতে পারে কোষ্ঠ্যকাঠিন্য। সেই সঙ্গে কেটে যাবে দুর্বল ভাবও।
সুস্বাদু, মিষ্টি এ ফলটি অ্যামিনো অ্যাসিড,ক্যালসিয়াম , ফসফরাস, আয়রন-সহ ভিটামিনের একটি দারুন উৎস। শরীর সুস্থ রাখার পাশাপাশি আমাদের প্রত্যেকের বাড়িতেই থাকা এ ফলটি সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও অত্যন্ত উপকারী।
গ্লুকোজের একটি ভাল উৎস খেজুর। শারীরিক শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।
ওজন বাড়াতে খেজুর অত্যন্ত কার্যকরী। যাদের শারীরিক ওজন কম বা এক কথায় বলতে গেলে যারা আন্ডার ওয়েট তারা দৈনিক ৪-৫টি করে খেজুর খেলে দ্রুত শরীরের ওজন বৃদ্ধি হবে। এতে উপস্থিত ভিটামিন ও ওজন বৃদ্ধিকারী বিভিন্ন প্রয়োজনীয় প্রোটিন রয়েছে, যা ওজন বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
খেজুর হাড়ের গঠন মজবুত করতে সাহায্য করে। এতে ক্যালসিয়াম থাকে যা হারকে ক্ষয় পাওয়া থেকে আটকায় এবং সেই সঙ্গে আরও মজবুত ও শক্তিশালী করে তোলে।
খেজুর কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও কার্যকরী ভূমিকা নেয়। এসিডিটি বদহজম কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যায় ভুগছে, তারা খেজুর খেলে বিশেষ উপকৃত হবে। কারণ খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার থাকে যা আমাদের হজম শক্তি বাড়িয়ে হজম প্রক্রিয়া সুস্থ ও সচল রাখতে সহায়তা করে।
দৈনিক দুধে ভিজিয়ে রাখা খেজুর খাওয়া হলে তা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখে। খেজুর আমাদের ত্বকে ছাপ পড়া রোধ করে ফলে ত্বক অনেক গুনে সতেজ দেখায়। এটি ত্বকের কোমলতা বাড়িয়ে তোলে।
ছোট্ট এ ফলটি গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজের একটি ভাল উৎস হওয়ায়, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খেজুর বিশেষভাবে উপকারী। খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে সোডিয়াম উপস্থিত যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
বিশেষজ্ঞদের কথায়, ড্রাইফ্রটু হিসেবে পরিচিত এই ফলটি রোজ রাতে দুধে দিয়ে ফুটিয়ে খেলে ,শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। খেজুরের মধ্যে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স-সহ বিপুল পরিমানে অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে। এই উপাদানগুলি গর্ভবতী মহিলাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী । এত সব পুষ্টি গুণ থাকার দরুন ছোট্ট , সুস্বাদু এই ফলটিকে ‘সুপার ফ্রুট’ ও বলা হয়ে থাকে। তাই নিজের খাদ্য তালিকায় তথা ডায়েট প্ল্যানে আজ থেকেই রাখুন ‘সুপার ফ্রুট’ খেজুর।
যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের শুধুমাত্র ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এটি খাওয়া উচিত। যদি আপনার ওজন বেশি হয় তবে খেজুর খাওয়া এড়িয়ে চলুন। কারণ খেজুর আপনার ওজন বাড়িয়ে তুলতে পারে। বেশি পরিমাণ খেজুর আপনার শরীরে পেটে ব্যথা বা গ্যাসের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
অন্যরা যা পড়ছেন
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আট জনের মৃত্যু
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
এই তীব্র গরমে মানুষসহ বাড়ির পোষ্যদেরও বেহাল দশা। গরমে অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে অসুস্থ হতে পারে ঘরের পোষ্য। তাই দিনের বেলায় চেষ্টা করবেন ওদের বাড়ির ভেতরেই রাখতে, বাড়ির বাইরে বের না করতে।
গরমের দিনে পোষ্যদেরও ডিহাইড্রেশন অর্থাৎ শরীরে পানির ঘাটতির সমস্যা হতে পারে। তাই ওরা ঠিকমতো পানি পান করছে কি না সেই দিকে নজর দেয়া প্রয়োজন। যদি দেখেন পোষ্যরা ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করছে না বা বুঝতে পারেন ওদের খাওয়ায় অরুচি দেখা দিয়েছে তাহলে অবহেলা না করে পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন।
কারণ শরীর খারাপ হলে পোষ্যরা সবার আগে খাওয়া বন্ধ করে দেয়। গরমে পোষ্যদের সুস্থ রাখার অন্যতম উপায় হলো নির্দিষ্ট সময় পরপর তাদের সঠিক পরিমাণে পানি পান করানো। তবে অবশ্যই নিয়ম মেনে তাদেরকে পানি পান করাতে হবে।
গরমে যেহেতু তাপমাত্রা খুবই বেশি থাকে তাই মাঝে মধ্যে পোষ্যদের গোসল করাতে হবে। এই প্রসঙ্গে প্রয়োজনে পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। অনেকেই পোষ্যদের ফিট রাখার জন্য শরীরচর্চা করান। তবে দাবদাহে দিনের বেলায় কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে পোষ্যদের শরীরচর্চা করাবেন না। ওরা অসুস্থ হয়ে পড়বে।
বাড়ির ভেতরে বিভিন্ন ধরনের খেলধুলায় যুক্ত রাখুন আদরের পোষ্যদের। নিজেও দিনের কিছুটা সময় পোষ্যদের সঙ্গে কাটান। পোষ্যদের জন্য কিনতে পারেন কিছু খেলনাও। আর যেসব খাবার খেলে পোষ্যদের শরীর ঠান্ডা থাকবে সেই ধরনের খাবার খাওয়ান।
বাড়িতে পোষ্যরা যে ঘরে থাকে সেখানকার পরিবেশ ঠান্ডা, আরামদায়ক রাখার চেষ্টা করুন। যদি দেখেন পোষ্য খুব ঝিমিয়ে আছে, খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে অনীহা দেখাচ্ছে, ঠিকভাবে পানি পান করছে না, খেলাধুলো করছে না, তাহলে অবশ্যই একবার পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেয়া দরকার।
সূত্র: এবিপি লাইভ
গরমের মৌসুমে ত্বকে সবচেয়ে বেশি যে সমস্যা লক্ষ্য করা যায় তা হল ঘামাচি, র্যাশ। মূলত অতিরিক্ত তাপমাত্রা, রোদের তেজ, জ্বালাপোড়া আবহাওয়া- এসবের কারণেই আমাদের ত্বকে এই হিট- র্যাশের সমস্যা দেখা যায়। যাদের ত্বক তুলনায় সেনসিটিভ, তাদের ক্ষেত্রে গরমকালে এ জাতীয় বেশি লক্ষ্য করা যায়। অনেকেই র্যাশের জ্বালাভাব, চুলকানি, ঘামাচির ফলে হওয়া অস্বস্তি এড়াতে ত্বকে পাউডার ব্যবহার করে থাকেন। অনেক সময় পরপর কয়েকদিন বেশি মাত্রায় পাউডার ব্যবহার করা হলে আপনার ত্বক কিছুটা রুক্ষ, শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।
তাই গরমের দিনে হওয়া ঘামাচি, র্যাশ এইসব সমস্যা দূর করার জন্য রইলো কিছু ঘরোয়া টিপস-
অতিরিক্ত পাউডার ব্যবহারে বাড়তে পারে ঘামাচি
গরমকালে অতিরিক্ত ঘাম হয় আমাদের। সেই ঘাম সবসময় ধুয়ে পরিষ্কার করা কিংবা গোসল করা সম্ভব হয় না। অথচ ওই অবস্থায় যদি সাময়িক আরামের জন্য আপনি ঘামাচির অংশে পাউডার দিয়ে দেন তাহলে ত্বকের পোরসগুলির মুখে ঘাম এবং পাউডার জমে গিয়ে সমস্যা আরও বাড়তে পারে। তাই ঘাম ভালভাবে না ধুয়ে অর্থাৎ গোসল না করে যখন তখন ঘামাচির অংশে পাউডার দেয়া ঠিক নয়। অতএব আগে নিজে পরিষ্কার হয়ে নিন, ঘাম ধুয়ে ফেলুন, তারপর ব্যবহার করুন পাউডার।
ঘামাচি দূর করার ক্ষেত্রে বরফ খুবই কার্যকরী
শরীর যে অংশে ঘামাচি দেখা দিয়েছে সেখানে বরফ পানি বা বরফের টুকরো আলতো হাতে ঘষে নিতে পারেন। কয়েকদিন এই অভ্যাস বজায় রাখতে পারলে উপকার পাবেন। আর বরফ দেওয়ার ফলে যে জ্বালাভাব কিংবা চুলকানি হয় ঘামাচির ক্ষেত্রে, সেটা কমবে। এক্ষেত্রে বরফের সঙ্গে যদি পুদিনা পাতা দেওয়া যায় তাহলে দ্রুত উপকার পাবেন। ঠান্ডাভাব অনুভূত হবে ঘামাচির অংশে। পুদিনা পাতা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে প্রথমে। তার মধ্যে দিতে হবে বরফ। কিছুক্ষণ পাতা ভিজিয়ে রাখার পর পানি থেকে পাতা তুলে নিয়ে ওই পানি দিয়ে ঘামাচি হওয়া জায়গা ভালভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এর ফলে উপকার পাবেন। তবে ঠান্ডা লাগার ধাত থাকলে বরফ দেয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
অ্যালোভেরা জেল
ত্বকের জন্য অ্যালোভেরা জেল সবসময়েই খুব উপকারি উপকরণ। যে অংশে ঘামাচি দেখা গিয়েছে সেখানে অ্যালোভেরা জেল লাগাতে পারেন। এর ফলে উপকার পাবেন। ঘামাচি এবং চুলকানি, দুটো সমস্যাই কমবে। তাছাড়া ওই ঘামাচি হওয়া অংশে জ্বালাভাব কমে ঠান্ডা অনুভূতি পাবেন আপনি।
ত্বকের যাবতীয় ইনফেকশন, অ্যালার্জি এড়াতে চাইলে ভরসা রাখুন ওটমিলে
গরমের মরশুমে ওটমিল বাথ নিতে পারেন। নাম শুনে অবাক হলেও, এটা খুবই সহজ কাজ। গোসলের পানিতে ওটসের গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। তারপর সেই পানি দিয়ে গোসল করুন। এর ফলে ত্বকে স্ক্রাবিংও হয়ে যাবে। তার ফলে ঝরে যাবে ডেড স্কিন সেল বা ত্বকের মরা কোষ। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন দূর হবে।
গোসলের পানিতে থাকুক নিমপাতা, কর্পূর এবং লবঙ্গ
কিছুটা নিমপাতা, সামান্য কর্পূর এবং কয়েকটি লবঙ্গ পানিতে দিয়ে তা ভালভাবে ফুটিয়ে নিন। এরপর এই মিশ্রণ গোসলের পানিতে মিশিয়ে তারপর সেই পানি দিয়ে গোসল করুন। ঘামাচি দূর হবে অল্প সময়েই। এছাড়াও কোনও হিট-র্যাশ হয়ে থাকলে তার থেকেও মুক্তি পাবেন। ত্বকের মধ্যে চুলকানি, জ্বালাভাব দেখা দিলে সেই সমস্যাও কমবে।
তীব্র দাবদাহে বাইরে বেরোলেই হাঁসফাঁস অবস্থা। তাই খুব প্রয়োজন না থাকলে বাইরে বের হতে মন চায় না। তবে বাইরের উষ্ণতার আঁচ যেন বাড়িতে না পড়ে, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। ঘর ঠান্ডা রাখতে হলে কিন্তু বুদ্ধি করে অন্দরসজ্জায় সামান্য বদল করতে হবে। মৌসুম ভেদে অন্দরসজ্জাতেও আনতে হবে বদল। গরমের দিনে কীভাবে বাড়ি সাজাবেন, জেনে নিন কয়েকটি উপায়।
গ্রীষ্মকালের জন্য কী ভাবে ঘর সাজাবেন?
১) সবার আগে ঘরের পর্দা বদলে ফেলতে হবে। মোটা কাপড়ের পর্দা নয়, গরমের দিনে পর্দার কাপড় হতে হবে একেবারে ফুরফুরে। এই সময় হালকা রঙের সুতির পর্দা এবং তার সঙ্গে মানানসই সাদা নেটের পর্দা দিয়েই ঘর সাজাতে পারেন। অথবা ফুলেল প্রিন্টের পর্দা রাখতে পারেন পছন্দের তালিকায়। তবে দিনের বেলা জানলা বন্ধ করে রাখাই ভাল।
২) গ্রীষ্মের মেজাজের সঙ্গে মিলিয়ে হালকা হালকা রঙের চাদর, কুশনের ঢাকা, বালিশের ঢাকা কিনতে পারেন। হালকা গোলাপি, কমলা, আকাশি নীল কিংবা সাদার উপর হালকা নকশা করা কোনও জিনিস বেশ মানাবে। এ ছাড়া বাটিক কিংবা বাগরু প্রিন্টের চাদর বিছানায় পাততে পারেন।
৩) গ্রীষ্মের মৌসুমে বাড়িতে বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। আর অন্দরে রাখার মতো গাছ বেশ কয়েকটি রাখলে ঘরও ঠান্ডা থাকবে। এই সময়ে অন্দরসজ্জায় নানা রকমের ফুলের ব্যবহার করতে পারেন। জারবেরা, লিলির মতো ফুল দিয়ে সাজিয়ে ফেলতে পারেন ঘর, এতে ঘরে রঙিন ছোঁয়া বাড়বে। এ ছাড়া জুঁই, বেল, রজনীগন্ধার মতো ফুল দিয়ে ঘর সাজালে সুবাস ছড়িয়ে যাবে ঘরে। গন্ধের জন্য বিভিন্ন রকম এসেনশিয়াল অয়েলও ব্যাবহার করতে পারেন।
৪) টেবিল হোক বা সোফা, গরমে ব্যবহার করুন সুতির ঢাকা, ক্রুশের ঢাকা কিংবা উজ্জ্বল রঙের চাদর। ঘরে হাওয়া খেলবে। আসবাবপত্রের জন্য যেন জানলাগুলি ঢেকে না যায়, সে দিকেও নজর রাখতে হবে। সন্ধ্যাবেলা জানলা খুললেই যেন ফুরফুরে হাওয়া আসতে পারে, সে দিকটাও দেখতে হবে। দেওয়ালেও সাজেও রঙিন ছবি, ওয়াল হ্যাঙ্গিং ব্যবহার করতে পারেন।
৫) মেঝের কার্পেটটিও এ বার গুটিয়ে রাখতে পারেন। তার বদলে মাদুর কিনতে পারেন। মাটিতে বিছিয়ে দিন সেটি। ঘর হালকা দেখাবে। ভিতরে ঢুকলে মনও ফুরফুরে হবে।
জাতীয়
নতুন এক ইতিহাস গড়লেন অভিনয়শিল্পী বাঁধন
জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন, অভিনয় শিল্পী হিসেবে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র মা, যিনি পেয়েছেন সন্তানের...
হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন
তাপদাহে পুড়ছে সারাদেশ। দিনদিন তাপমাত্রার পারদ ওপরের দিকে উঠছে। প্রখর তাপে বিপর্যস্ত জনজীবন। গরম ও অস্বস্তিতে হাঁসফাঁস করছে সাধারণ মানুষ।...
দাফনের ১৫ দিন পর তোলা হলো ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে আদালতের নির্দেশে ময়নাতদন্তের জন্য দাফনের ১৫ দিন পর কবর থেকে এক ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ তুলেছে পুলিশ। ওই ব্যাংক...
ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, ৬ শ্রমিক নিহত
রাঙ্গামাটির সাজেক উদয়পুর সড়কে একটি শ্রমিকবাহী ড্রামট্রাক খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও অন্তত ৮ জন আহত...
এবারের ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বেশি মোটরসাইকেলে
পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে-পরে ১৫ দিনে (৪ এপ্রিল থেকে ১৮ এপ্রিল) দেশে ৩৫৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৬৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত...
নাশকতার তিন মামলায় মামুনুল হকের জামিন
রাজধানীর পল্টন ও মতিঝিল থানায় নাশকতার অভিযোগে দায়ের হওয়া পৃথক তিন মামলায় জামিন পেয়েছেন হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা...
শিশু সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে শিশু সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে মা তাহমিনা আক্তার রিমা নামের এক নারী ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার...
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলে বারবার খবরের শিরোনামে আসেন ঢালিউড চলচ্চিত্রের আলোচিত নায়িকা শবনম বুবলী। কিছুদিন পরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শাকিব...
‘তাপপ্রবাহে ‘অতি উচ্চঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা’
দেশে মাসজুড়ে চলা টানা তাপপ্রবাহের কারণে স্বাস্থ্যগত উচ্চঝুঁকিতে আছে শিশুরা। একইসঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতিতে সন্তানদের পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা ও নিরাপদ রাখার...
এনএসইউর শিক্ষার্থীর মৃত্যু, ধারণা হিট স্ট্রোক
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (এনএসইউ) ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষার্থী ইশতিয়াক ওয়ারেছ তূর্য মারা গেছেন। তীব্র তাপপ্রবাহে হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে...
মায়ের হাত ধরে হাঁটছিলো শিশুটি, পেছন থেকে পুলিশের গাড়ির ধাক্কা!
নতুন এক ইতিহাস গড়লেন অভিনয়শিল্পী বাঁধন
নিউজিল্যান্ড সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে থাকছেন না রিজওয়ান
ইসরাইলি সামরিক স্থাপনায় ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দূত উসাইন বোল্ট
ভাগ্যশ্রীর বদলে ‘প্রথম প্রেমিকাই’ হতে পারতেন সালমানের নায়িকা
হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন
দেশের দুই বিভাগে হতে পারে বৃষ্টি
দাফনের ১৫ দিন পর তোলা হলো ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ
মক্কা-মদিনায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়না
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড4 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ5 days ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- বাংলাদেশ5 days ago
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
- বাংলাদেশ6 days ago
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
- আবহাওয়া4 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- জাতীয়5 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- দুর্ঘটনা5 days ago
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
- চট্টগ্রাম5 days ago
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন