Connect with us

আন্তর্জাতিক

টর্নেডোর আঘাতে লণ্ডভণ্ড আরকানসাসে নিহত ৩, জরুরি অবস্থা জারি

Avatar of author

Published

on

যুক্তরাষ্ট্রে টর্নেডো

যুক্তরাষ্ট্রের আরকানসাসে টর্নেডোর আঘাতে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি রয়েছে। এ সময় তিনজন মারা গেছেন ও কয়েক ডজন আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, গতকাল শুক্রবার (৩১ মার্চ) রাতে ঝড়টি আঘাত হানে।

শনিবার (১ এপ্রিল) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা সিএনএন’র এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টর্নেডোয় বেশি আক্রান্ত হয়েছে আরকানসাস রাজ্যের রাজধানী লিটল রক। এতে অনেক ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গাড়ি।

জাতীয় আবহাওয়া সংস্থা জানায়, আরকানসাসের দক্ষিণ ও মধ্য-পশ্চিম জুড়ে দুই কোটি ৮০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা টর্নেডোর আশঙ্কার মাঝে রয়েছে।

চরম আবহাওয়ার কারণে গতকাল শুক্রবার (৩১ মার্চ) রাজ্য জুড়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন স্থানীয় গভর্নর সারাহ হাকাবি স্যান্ডার্স। তিনি বলেন, ঝড়ের কারণে মধ্য আরকানসাসে ‘উল্লেখযোগ্য ক্ষতি’ হয়েছে।

Advertisement

‘ঝড় অব্যাহত রয়েছে’ উল্লেখ করে তিনি টুইট বার্তায় বলেন, বাসিন্দাদের অবশ্যই আবহাওয়া সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

আরকানসাসের পুলাস্কি কাউন্টিতে অন্তত একজনের মৃত্যু হয়েছে। উত্তর লিটল রক শহরেও মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

এর মধ্যে কাউন্টি জুড়ে অর্ধশত আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সেই সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

লিটল রকের মেয়র ফ্র্যাঙ্ক স্কট জুনিয়র বলেছেন, ২৪ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে প্রাণহানির তথ্য দিতে পারেননি তিনি।

টুইট বার্তায় মেয়র জানান, তার শহরে সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

Advertisement

এর আগে গেলো সপ্তাহে টর্নেডোর আঘাতে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় মিসিসিপি অঞ্চল। ওই সময় নিহত হয় ২৫ জন।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

উত্তর আমেরিকা

যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ে একাধিক ছুরি হামলা, নিহত ৪

Avatar of author

Published

on

ছবি: নিউ ইয়র্ক টাইমস

যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় অঙ্গরাজ্যে ছুরি হামলার ঘটনায় চার জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৭ জন। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বুধবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ইলিনয়ের রকফোর্ড শহরে এ ঘটনা ঘটে।

মার্কিন গণমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার বিকেলে একটি বাড়িতে হামলার পর এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। রকফোর্ড পুলিশ জানায়, আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। নিহতরা হলেন-১৫ বছর বয়সী এক কিশোরী, ৬৩ বছর বয়সী এক নারী, ৪৯ ও ২২ বছর বয়সী দুজন পুরুষ।

এ ঘটনায় ২২ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। এ হামলাগুলোর উদ্দেশ্য এখনো স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। তারা বলছে, ফ্লোরেন্স স্ট্রিটে একটি বাড়িতে হামলা চালানো হলেও একাধিক স্থানে এই ছুরিকাঘাতের হামলা চালানো হয়েছে।

উইনেবাগো কান্ট্রি শেরিফ গ্যারি কারুয়ানা বলেন, সন্দেহভাজন হামলাকারীর কাছ থেকে দৌড়ে পালানোর সময় এক তরুণীর হাত ও মুখে ছুরিকাঘাতের ক্ষত দেখা যায়। ওই তরুণী এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তরুণীকে সাহায্য করতে গিয়ে আরেক ব্যক্তিও ছুরিকাঘাতে আহত হন।

রকফোর্ড পুলিশপ্রধান কারলা রেড বলেন, রকফোর্ড পুলিশ দুপুর ১টা ১৪ মিনিটের দিকে ফোন কল পায়। ওইসময় এক ব্যক্তি চিকিৎসা সহায়তার জন্য অনুরোধ করছিলেন। পরবর্তী সময়ে আরও কয়েকজন ব্যক্তি পুলিশ ও চিকিৎসাকর্মীর জন্য কল দেন।

Advertisement

কারলা বলেন, আমরা মনে করছি, এই ঘটনার সঙ্গে একমাত্র ২২ বছর বয়সী ওই যুবকই জড়িত। তার কোনো সহায়তাকারী ছিল না। যেসব এলাকায় হামলা চালানো হয়েছে, আমরা সেই জায়গাগুলোর সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখছি। পাশাপাশি এলাকাগুলো আমাদের নজরদারিতে রয়েছে।

রকফোর্ড পুলিশপ্রধান কারলা রেড  আরও বলেন, নিহতদের সবাইকে ছুরিকাঘাত করা হয়নি, তবে কারও শরীরে গুলির ক্ষত পাওয়া যায়নি।

রকফোর্ডের বাসিন্দা রুথ গ্যালাঘের সংবাদমাধ্যম সিবিএসকে জানান, নিহতদের মধ্যে তাঁর পোস্টম্যান রয়েছে। মার্কিন ডাক বিভাগও একজন পোস্টম্যানের নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

এক বিবৃতিতে রকফোর্ড শহরের মেয়র টম ম্যাকনামারা বলেন, ‘যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের পরিবার ও আমাদের সম্প্রদায়ের জন্য আমার হৃদয় ভেঙে যাচ্ছে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিশ্বজুড়ে প্রতিদিন নষ্ট হয় ১০০ কোটি মানুষের খাবার

Avatar of author

Published

on

খাবার

খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশের বেশি মানুষ। তবে এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বজুড়ে প্রতিদিন ১০০ কোটি মানুষের এক বেলার সমান খাবার নষ্ট হচ্ছে। অর্থাৎ প্রতিদিন বিশ্বজুড়ে পাঁচ ভাগের একভাগ খাবার ফেলে দেয়া হচ্ছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) প্রকাশিত জাতিসংঘের পরিবেশ সংস্থার (ইউএনইপি) ‘ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্স রিপোর্ট ২০২৪’ এর প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

এতে বলা হয়, ২০২২ সালে ১০৫ কোটি টন খাবার নষ্ট হয়েছে, যা বিশ্ববাজারে আসা উৎপাদিত খাদ্যদ্রব্যের প্রায় এক–পঞ্চমাংশ।

আর ভোক্তাদের প্রায় ১৯ শতাংশ খাবার দোকান, রেস্তোরাঁ ও গৃহস্থালি পর্যায়ে নষ্ট হয়। ফসল তোলার পর থেকে বিক্রি পর্যন্ত সরবরাহ শৃঙ্খলের মধ্যে ১৩ শতাংশ খাবারের অপচয় হয়। জানিয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা।

খাবার অপচয়ের এই চিত্রকে ‘বৈশ্বিক ট্র্যাজেডি’ হিসেবে ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্স শীর্ষক প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, বিশ্বের প্রায় ৭৮ কোটির বেশি মানুষ যখন না খেয়ে আছে, তখন শত কোটি টন খাবার ময়লার ঝুড়িতে ফেলা হচ্ছে।

Advertisement

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২২ সালে যত খাবার নষ্ট হয়েছে, তার ২৮ শতাংশ নষ্ট হয়েছে রেস্তোরাঁ, ক্যান্টিন ও হোটেলের মতো খাদ্য পরিষেবা ব্যবস্থাগুলোতে। কসাই ও মুদিদোকানে নষ্ট হয়েছে ১২ শতাংশ খাবার। তবে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৬০ শতাংশ খাবার নষ্ট হয়েছে বাসাবাড়িতে, যার পরিমাণ ৬৩ কোটি ১০ লাখ টন।

ইউএনইপির নির্বাহী পরিচালক ইনগার অ্যান্ডারসন এক বিবৃতিতে বলেন, মানুষ প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খাবার কিনছে বলে এ ধরনের অপচয় হচ্ছে। এছাড়া তারা কতটুকু খেতে পারবে, তাও আন্দাজ করতে পারছে না। এতে খাবার উচ্ছিষ্ট থেকে যাচ্ছে।

এধরনের ঘটনাকে ‘পরিবেশগত ব্যর্থতা’ হিসেবে তুলে ধরে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ধরনের অপচয়ের ঘটনা নৈতিক নয়। উড়োজাহাজ চলাচল থেকে নিঃসরিত কার্বন যতটা না বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়াচ্ছে, তার থেকে পাঁচ গুণ উষ্ণতা বাড়াচ্ছে খাদ্যবর্জ্য।

এখন পর্যন্ত বিশ্বে খাবারের অপচয় নিয়ে জাতিসংঘের সংকলিত দ্বিতীয় প্রতিবেদন এটি। প্রতিবেদনটি তৈরিতে জাতিসংঘকে সহযোগিতা করেছে অলাভজনক সংস্থা ডব্লিউআরএপি। খাবার অপচয় নিয়ে এটি এ পর্যন্ত সবচেয়ে পূর্ণাঙ্গ চিত্র উপস্থাপন করেছে।

ডব্লিউআরএপির কর্মকর্তা রিচার্ড সোয়ানেল বলেন, ‘এই চিত্র দেখে আমি হতভম্ব। বিশ্বে এক বেলায় যত খাবার নষ্ট হয়, শুধু তা দিয়েই অনাহারে থাকা প্রায় ৮০ কোটি মানুষকে প্রতিবছর খাওয়ানো সম্ভব।’

Advertisement

খাবার অপচয়ের আরেকটি কারণ হিসেবে মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ উল্লেখ করে সোয়ানেল বলেন, উৎপাদিত খাবার নষ্ট হচ্ছে কারণ, মানুষ ভুলবশত ধারণা করে যে তাদের খাবারের মেয়াদ নেই।

উন্নয়নশীল বিশ্বে প্রচুর খাদ্য অযথাই অপচয় হয়নি বরং এগুলো পরিবহনের সময় কিংবা রেফ্রিজারেটরের অভাবে নষ্ট হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

হত্যার পর বুলডোজার দিয়ে বালুচাপা ২ ফিলিস্তিনিকে

Avatar of author

Published

on

বালুচাপা-২-ফিলিস্তিনিকে

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল বাহিনী। গেলো ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় সাড়ে ৩২ হাজার নিরীহ মানুষ। এবার ইসরায়েল বাহিনীর এক নৃশংস আচারনের দৃশ্য সামনে এলো।

কাতার ভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরার হাতে এসেছে এক এক্সক্লুসিভ ভিডিও। যেখানে দেখা যাচ্ছে সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি পুরুষকে গুলি করে হত্যা করেছেন ইসরায়েলি সেনারা। পরে সামরিক বুলডোজার দিয়ে মরদেহ দুটি বালুচাপা দেন তারা। ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার একটি সৈকতে এই ঘটনা ঘটেছে।

ভিডিও ফুটেজ দেখা যায়, সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি হাঁটছিলেন। একপর্যায়ে তাদের একজনকে বারবার একটি সাদা কাপড় নাড়তে দেখা যায়। কোনো হুমকি সৃষ্টি না করা সত্ত্বেও ওই দু’জনকে গুলি করে হত্যা করেন ইসরায়েলি সেনারা। পরে ইসরায়েলি সামরিক বুলডোজার এনে লাশ দুটি বালুচাপা দেন তারা।

Advertisement

এদিকে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিকে হত্যার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। সংগঠনটি বলছে, এই ঘটনা ইসরায়েলি ফ্যাসিবাদ ও অপরাধের মাত্রার আরও প্রমাণ হাজির করে। এটাই জায়নবাদী আচরণকে পরিচালিত করে।

আর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মুসলিম নাগরিক অধিকার গোষ্ঠী কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনস (সিএআইআর) বলেছে, গাজার সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি পুরুষকে হত্যা এবং বুলডোজার দিয়ে লাশ দুটি বালুর নিচে চাপা দেয়ার ঘটনার অবশ্যই জাতিসংঘকে তদন্ত করতে হবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়55 mins ago

দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ

দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর...

অপরাধ3 hours ago

রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...

জাতীয়3 hours ago

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকা পরিদর্শন করেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)...

জাতীয়5 hours ago

কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু

রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচামালের আড়ৎ কারওয়ান বাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কারওয়ান বাজারের কোনো দোকানই থাকছে না। শহরকে যানজটমুক্ত করার...

আইন-বিচার5 hours ago

ড. ইউনূস দেশে ফিরলে আসল কাহিনী জানা যাবে : ব্যারিস্টার মামুন

শ্রমিক ঠকানোর মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ড. মুহম্মদ ইউনূসের সম্প্রতি পুরস্কারকাণ্ড নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তারি...

বিক্রি বিক্রি
জাতীয়5 hours ago

শিশু ক্রয়ের অর্ডার নিয়ে অপহরণ করতো তারা

রাজধানী ঢাকার হাজারীবাগ থেকে আড়াই বছর বয়সী এক শিশু অপহরণের ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর একটি অপহরণ চক্রকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা...

প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী
জাতীয়6 hours ago

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

এলডিসির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে, সেই বিষয়েও নির্দেশনা...

জাতীয়6 hours ago

জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আমরা যোগাযোগের মধ্যে আছি। নাবিকদের রিলিজ করার জন্য আমরা নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছি। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, নাবিকদের আনহার্ট (কোনো ক্ষতি যেন...

বাংলাদেশে বাংলাদেশে
জাতীয়8 hours ago

বাংলাদেশে মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে মার্কিন প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে: মিলার

আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চেয়েছিলাম। বাংলাদেশে অবাধ, পূর্ণাঙ্গ এবং মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।...

মাদকবিরোধী মাদকবিরোধী
অপরাধ8 hours ago

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...

Advertisement
উত্তর আমেরিকা6 mins ago

যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ে একাধিক ছুরি হামলা, নিহত ৪

ঢাবি ইমেজ
ক্যাম্পাস21 mins ago

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হলেন যারা

অর্থনীতি25 mins ago

আবারও সোনার দামে রেকর্ড

চট্টগ্রাম55 mins ago

আবারও গুলি ও মর্টার গোলার শব্দে কাঁপছে টেকনাফ

জাতীয়55 mins ago

দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ

টুকিটাকি2 hours ago

পরীক্ষায় উত্তরপত্র দেখায়নি, হল থেকে বেরতেই কোপালো সহপাঠীরা!

ক্রিকেট3 hours ago

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে আম্পায়ার সৈকত

অপরাধ3 hours ago

রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

খাবার
আন্তর্জাতিক3 hours ago

বিশ্বজুড়ে প্রতিদিন নষ্ট হয় ১০০ কোটি মানুষের খাবার

জাতীয়3 hours ago

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

বাংলাদেশ5 days ago

জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে

ডিবি-হারুন
বাংলাদেশ4 days ago

মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা

জাতীয়3 days ago

জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ

বাংলাদেশ4 days ago

৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা

আন্তর্জাতিক6 days ago

গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া

আন্তর্জাতিক5 days ago

বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়

আন্তর্জাতিক6 days ago

গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে

এশিয়া3 days ago

যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

ক্রিকেট6 days ago

প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ

বাংলাদেশ1 day ago

দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতা‌লি দূতাবাসের

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়1 day ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল4 days ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি6 days ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 weeks ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ2 weeks ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড3 weeks ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল3 weeks ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি4 weeks ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

অর্থনীতি4 weeks ago

গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!

অপরাধ1 month ago

ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা

সর্বাধিক পঠিত