জাতীয়
বাপকা বেটা সিপাইকা ঘোড়া, প্রমাণ করলেন শেখ হাসিনা
Published
12 months agoon
By
মোহাম্মাদ আরিফবঙ্গবন্ধু যে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন, ঠিক সেখান থেকেই যেন শুরু করেছেন তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল উত্তরবঙ্গের সাথে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ স্থাপনের। মঙ্গাপীড়িত এলাকার উন্নয়নের! উত্তরের মানুষের ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে, খেটে খাওয়া ওইদিন মজুরের হাত দিয়েই যুদ্ধবিধ্বস্ত এই বাংলার উন্নয়ন করতে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়েই বুকভরা আশা নিয়েই গড়তে চেয়েছিলেন যমুনা সেতু। পরিকল্পনাও নিয়েছিলেন। কিন্তু পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট ঘাতকের বুলেটের আঘাতে নিভে যায় এ দেশের আশার প্রদীপ। স্থবির হয়ে যায় বাংলাদেশের উন্নয়ন।
এরপর কেটে যায় প্রায় এক যুগেরও বেশি সময়। একে একে ক্ষমতায় আসে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি সহ স্বৈরশাসকগণ। একরাশ মৃত্য ভয় নিয়ে দীর্ঘ ছয় বছর প্রত্যাবর্তন জীবন শেষ করে ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে আসেন তারই আদরের কন্যা হাসু। হাল ধরেন বাবার তিলে তিলে গড়ে তোলা সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের। শুরু হয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার যুদ্ধ। হামলার শিকার হন একাধিকবার! প্রায় এক যুগ পরে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আসেন ক্ষমতায়। এসেই শুরু করেন পিতার সোনার বাংলা গড়ার! নির্মানাধীন যমুনা সেতুর কাজ সম্পন্ন করেন দ্রুত গতিতে। ১৯৯৮ সালের জুন মাসে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু সেতু। স্বস্তি পায় সমগ্র উত্তরের মানুষ!
ক্ষমতার সেই সময়েই দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সাথে পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। ১৯৯৮-৯৯ সালের দিকে বিশেষজ্ঞ দল দিয়ে সেতুর সম্ভাব্যতা স্টাডি করান। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনে পালাবদল হয় ক্ষমতার! শুরু হয় আবার নির্যাতন এবং দেশ ছাড়ার হুমকি! বারবার চালানো হয় হত্যা চেষ্টা! ২০০৪ সালের একুশে আগস্ট বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে মারতে যা করা হয়েছে, তা বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে নৃশংস ও নিকৃষ্টতম অধ্যায়। আওয়ামী লীগের দলীয় সমাবেশের শেষে বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হতে থাকল গ্রেনেড। একটি নয়, দুটি নয়, একের পর এক বিস্ফোরিত হতে হতে বিস্ফোরিত হয়েছিল ১১টি গ্রেনেড। সেদিনের সেই অবস্থা দেখে মনে হবে এ যেন এক মহা যুদ্ধক্ষেত্র!
বিস্ফোরণ শেষ হওয়ার পর দেখা গেল, বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মানুষের হাত, পা ও মৃত দেহ! এ যেন নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। ঘাতকেরা যেই মানুষটিকে হত্যার জন্য এই নৃশংস পরিকল্পনা করেছিল, সেই শেখ হাসিনাই প্রাণে বেঁচে গেলেন আল্লাহর অশেষ রহমতে! ঝরে গেল ২৪টি তাজা প্রাণ! আহত হলেন তিন শতাধিক নেতাকর্মী।
২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুলসংখ্যক ভোটে ফের ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ সরকার। প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। শুরু করেন এই দেশের মানুষের ভাগ্য গড়ার! উন্নয়নে জোর দেন যোগাযোগ ব্যবস্থার। সড়ক পথে সংযুক্ত করতে চান দেশের দক্ষিনাঞ্চলের ১৬টি জেলাকে। পৃথিবীর সবচেয়ে খরস্রোত নদী পদ্মার ওপর সেতু তৈরি করে।
২০১১ সালের এপ্রিল মাসে পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য বিশ্বব্যাংকের সাথে বাংলাদেশের ১২০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি হয়। একই বছরের ১০ অক্টোবর দুর্নীতির অভিযোগ এনে পদ্মা প্রকল্পে অর্থায়ন স্থগিত করে বিশ্বব্যাংক। পরের বছর ২০১২ সালের ২৯ জুন বাংলাদেশের সাথে করা ঋণচুক্তিও বাতিল করে প্রতিষ্ঠানটি। যদিও নিজেদের দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি বিশ্বব্যাংক। ২০১৭ সালে কানাডার আদালতেও পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ খুঁজে পাননি।
একের পর অভিযোগে পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য দাতা সংস্থাগুলোও সরে যায়। কিন্তু শেখের বেটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ সিদ্ধান্তে অটল। তিনি তার পিতার মতোই এক কথার মানুষ। তার পিতা যেমন বলেছেন, এ দেশের মানুষের মুক্তির জন্য জীবন দিতেও রাজী আছি। “আমি মৃত্য পরোয়া করিনা, আমি এদেশের মানুষের মুক্তি চাই! তেমনি শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন, পদ্মা সেতু হবে, প্রয়োজনে নিজস্ব অর্থায়নেই এই সেতু হবে। এদেশের কৃষক, শ্রমিক, প্রবাসী ভাইদের ঘামের টাকায় এই সেতু হবে! সব বাধা বিপত্তি পেরিয়ে ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর নির্মাণকাজের শুভ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাত বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রায় ১৪ হাজার শ্রমিক-প্রকৌশলীর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে ২০২২ সালে সম্পন্ন হয় সেতুর নির্মাণ কাজ। একই বছরের ২৫ জুন বিপুল উচ্ছাস ও উদ্দীপনার মধ্যে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা। ২৬ জুন সর্ব সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় স্বপ্নের এই পদ্মা সেতু।
১ মে ২০২৩ যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ ও বিশ্ব ব্যাংকের অংশীদারত্বের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ আয়োজনে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাসকে পদ্মা বহুমুখী সেতুর একটি চিত্রকর্ম উপহার দেন শেখ হাসিনা। বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দেন, শুধু মুখে নয়, কাজের মাধ্যমে কিভাবে জবাব দিতে হয়।
কথায় আছে না ‘বাপকা বেটা, সিপাইকা ঘোড়া কুছ নেহি তো থোড়া থোড়া’। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যেমন, তর্জনি আঙ্গুল সোজা করে পাকিস্তানীদের বলেছিলেন, এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ, এবং করেও দেখিয়েছেন। তেমনি নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর কাজ সম্পন্ন করে, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের হাতে পদ্মা সেতুর চিত্রকর্ম তুলে দিয়ে কি সেটাই প্রমাণ করলেন শেখের বেটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা? আবারও দেখিয়ে দিলেন বিশ্ববাসীকে, এ জাতি দমে যাওয়ার নয়!
অন্যরা যা পড়ছেন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
প্রথম ধাপের উপজেলা ভোটে ১৮৯১ মনোনয়ন দাখিল
গ্রিক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন তার দেশ আরও ৬টি দেশে দূতাবাস খোলার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বুধবার (১৮ এপ্রিল) স্থানীয় সময় গ্রিসের এথেন্সে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন গ্রিস আয়োজিত সভায় তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের যে ভাষণ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অবিচ্ছেদ্য অংশ। সেই ৭ মার্চও বিএনপি পালন করে না। এ থেকেই স্বাধীনতা-মুক্তিযুদ্ধে বিএনপি কতটুকু বিশ্বাস করে তা প্রমাণ হয়। ১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকারের অধীনে অন্যান্য সেক্টর কমান্ডারদের মতোই ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়াউর রহমান। অথচ পরিতাপের বিষয়, সেই বিএনপি মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ দিবস ১৭ এপ্রিল পালন করে না।
হাছান মাহমুদ বলেন, ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার বৈদ্যনাথতলা অর্থাৎ বর্তমান মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণের আগের মধ্যরাতে দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের কলকাতা প্রেস ক্লাবে সমবেত হতে বলা হয়। গোপনীয়তার মধ্যে তাদেরকে পরদিন সকালে মুজিবনগরে পৌঁছানো হয় যেখান থেকে তারা সংবাদ পরিবেশন করেন।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে আহ্বান জানান হাছান মাহমুদ।
টিআর/
জাতীয়
বিএনপির সময়ে খাদ্য ঘাটতি ছিল, এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী
Published
5 hours agoon
এপ্রিল ১৮, ২০২৪আমাদের দেশে এতো নদী-নালা, খাল-বিল থাকতে মানুষের আমিষের অভাব হয় কেন? খাদ্যের পর পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য। বিএনপির সময়ে খাদ্য ঘাটতি ছিল। এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে দেশ। মন্তব্য করলেন শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭৫ পরবর্তী যারা ক্ষমতায় এসেছিল, তাদের কারও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা ছিল না। বিএনপির চিন্তাধারা ছিলো দেশকে পরনির্ভরশীল করা। খালেদা জিয়া বলেছিল দেশের মানুষকে ডালভাত খাওয়াবে। সেই ডালভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সবসময় বলতেন- আমরা কারো কাছে ভিক্ষার চাইব না, কারণ ভিক্ষুক জাতির ইজ্জত থাকে না। আমরা মান-সম্মান নিয়েই বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে চলতে চাই। সেই আদর্শে আমরা দেশকে এগিয়ে নেয়ার পদক্ষেপ নিয়েছি।
সরকারপ্রধান আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন সরকার গঠন করেছিলো, তখন ৪০ লক্ষ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি ছিলো। এই অবস্থায় আমরা যাত্রা শুরু করেছি। তখন রিজার্ভ মানিও তেমন ছিল না। এশিয়াতে তখন খাদ্য মন্দা। আমাদের লক্ষ্য ছিল, আমরা কারো কাছে হাত পেতে চলব না। নিজের ফসল নিজে উৎপাদন করব।
ঢাকায় অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় প্রদর্শনীতে ভিন্ন ভিন্ন ভ্যালুচেইন ভিত্তিক প্রায় ৪০০টি স্টল স্থাপন করা হয়েছে। প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রযুক্তি, ঔষধ সামগ্রী, টিকা, প্রাণিজাত পণ্য উৎপাদন ও সংরক্ষণ সরঞ্জাম, মোড়কসহ পণ্য বাজারজাতকরণ প্রযুক্তি ইত্যাদির স্টলও থাকবে। এছাড়া ৭টি প্যাভিলিয়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান, প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প, এলআরআই, কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার অংশগ্রহণ করছে।
গুণগত মান, জাত, স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য্য, আকার, অবদান, নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান, বাজারজাতকরণ, পরিবেশ ও অর্থনৈতিক প্রভাব, সার্বিক পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মোট ৯৩টি পুরষ্কার, ক্রেস্ট এবং অংশগ্রহণকারীকে সনদ প্রদান করা হবে। প্রদর্শনীর বিশেষ আকর্ষণ থাকছে গবাদিপশুর র্যাম্প শো।
এছাড়া ১৮ ও ১৯ এপ্রিল ঢাকার আগারগাঁও এর পুরাতন বাণিজ্যমেলার মাঠে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে মোট ৬ টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। সেমিনারের মূল বিষয় থাকবে- প্রাণিসম্পদের বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যৎ ভাবনা এবং করণীয়, ক্লাইমেট স্মার্ট ডেইরী সেক্টর, এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স ও খাদ্য নিরাপত্তা, পশুপাখির রোগ-বালাই নিয়ন্ত্রণসহ অন্যান্য বিষয়।
প্রদর্শনীতে ফুড সেফটি কর্নারে নিরাপদ খাদ্য প্রস্তুত ও করণীয় সম্পর্কে সচেতনতামূলক কাযর্ক্রম যেমন- ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা, নিরাপদ খাদ্য-সামগ্রী প্রস্তুত ও প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ বা গুদাম জাতকরণ, পণ্য পরিবহন ও গ্রাহক পর্যায়ে বিতরণ পর্যন্ত সার্বিক পরিচ্ছন্নতা ও বিশুদ্ধতা নিশ্চিতকরণ এবং দুধ, ডিম, মাংসজাত নিরাপদ খাদ্য পণ্যের প্রদর্শনী ও বিক্রয় করা হচ্ছে।
প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর পুরষ্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে ১৯ এপ্রিল। আর প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান আগামী ২২ এপ্রিল রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইন্সটিটিউট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।
টিআর/
ঢাকায় তিন দিনের সফরে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গেলো ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর এটি হবে বাংলাদেশে প্রথম কোনো মার্কিন প্রতিনিধিদলের সফর। প্রতিনিধিদলের সদস্যদের মধ্যে থাকবে বাণিজ্য প্রতিনিধি কার্যালয়ের (ইউএসটিআর) দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী ব্রেন্ডান লিঞ্চ। আগামী ২১ এপ্রিল তাদের বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে।
এ সফরে বাণিজ্য সম্প্রসারণ ছাড়াও শ্রম আইন সংস্কার, তথ্য আইনের সুরক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন।
পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, আগামী ২১ এপ্রিল ঢাকায় আসবেন ব্রেন্ডান লিঞ্চ। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র শ্রম অধিকারের বিষয়ে সবচেয়ে জোর দেবে। তাই সেভাবেই ঢাকাও প্রস্তুতি নিচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা ফোরাম চুক্তি (টিকফা) নিয়ে বৈঠক করবে বলেও জানা গেছে।
তবে বৈঠকে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস থাকবেন কিনা তা পরিষ্কার নয়।
টিআর/
জাতীয়
ধানের খলা দখল নিয়ে ২ পক্ষের সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত অর্ধশতাধিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের নারী, পুরুষ ও পুলিশসহ অর্ধশতাধিক...
বাংলাদেশে দূতাবাস খুলবে গ্রিস : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গ্রিক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন তার দেশ আরও ৬টি দেশে দূতাবাস খোলার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড....
বিএনপির সময়ে খাদ্য ঘাটতি ছিল, এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী
আমাদের দেশে এতো নদী-নালা, খাল-বিল থাকতে মানুষের আমিষের অভাব হয় কেন? খাদ্যের পর পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য। বিএনপির...
ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল, যা থাকছে আলোচনায়
ঢাকায় তিন দিনের সফরে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গেলো ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর এটি হবে বাংলাদেশে প্রথম কোনো মার্কিন...
পিএসসির সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রদীপ কুমার পাণ্ডে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হিসেবে শপথ নিয়েছেন।...
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ নবন স্থানে রয়েছে ঢাকা। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৯
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দেশটিতে সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত দেশটির রাজধানী...
সুরমা সেতুতে বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষ, সংগীত শিল্পীসহ নিহত ২
সুনামগঞ্জে সুরমা সেতু টোলকেন্দ্রের পাশে বাস-সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুইজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আরও তিনজনকে আশঙ্কাজনক...
ঝালকাঠিতে ট্রাকের ধাক্কায় একই পরিবারের ৬ জনের মৃত্যু
ঝালকাঠির গাবখান সেতুর টোলপ্লাজায় সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাইক্রোবাস ও অটোরিকশা নিয়ে খাদে পড়ে গেলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে...
৫ বছরের নাতিকে গলা কেটে হত্যা করলেন নানা
বরফ পানির ফেসিয়াল
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীর মৃত্যু
কাল শিল্পী সমিতির নির্বাচন, ২১ পদে লড়ছেন ৪৮ প্রার্থী
রিসোর্টে পযটক তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মুরগির এক ডিম যে কারণে বিক্রি হলো আড়াই লাখ টাকা
বেসিক ব্যাংক একীভূত করার প্রক্রিয়া বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন না ফেরদৌস-মৌসুমী
সৌদি আরবের রিয়াদে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত
উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলে পদক্ষেপ নেয়া হবে: ইসি আলমগীর
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
ইরানে পাল্টা হামলার বিষয়ে যা জানালো বাইডেন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক1 day ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার3 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- বাংলাদেশ5 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- আন্তর্জাতিক1 day ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- টুকিটাকি3 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- ইসলাম2 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- জাতীয়6 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
- আন্তর্জাতিক4 days ago
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন