Connect with us

প্রবাস

বাংলাদেশ দূতাবাসের স্থায়ী ভবন নির্মাণের জন্য জায়গা দিচ্ছে আমিরাত সরকার

Published

on

আবুধাবি বাংলাদেশ দূতবাসের নিজস্ব স্থায়ী কমপ্লেক্স নির্মাণের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার কর্তৃক প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত চুক্তি (প্রোটোকল) এবং বাংলাদেশ ও ইউএই-এর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে’যৌথ কনস্যুলার কমিটি গঠন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক গেলো বুধবার (৩ মে) আবুধাবিতে স্বাক্ষরিত হয়।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোঃ আবু জাফর এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউএই রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলি আল হামুদি নিজ নিজ সরকারের পক্ষে আবুধাবিস্থ ইউএই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ প্রোটোকল এবং সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন।  ইউএই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ দূতাবাসের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন।

দুতাবাসের জন্য প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত প্রোটকলের মাধ্যমে ইউএই সরকার আবুধাবিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস কমপ্লেক্স নির্মানের জন্য নতুন কুটনৈতিক জোন-এ ৫৫১৫ বর্গমিটারের একটি প্লট বরাদ্দ দিয়েছে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সরকার ২০১৪ সালে ঢাকাস্থ ইউএই দূতাবাসের জন্য বারিধারায় একটি প্লট বরাদ্দ করে যার বিনিময়ে ২০২০ সালের জানুয়ারীতে ইউএই সরকার ৪২৪৬ বর্গমিটার সাইজের একটি প্লট আবুধাবিতে বাংলাদেশ দূতবাসের জন্য বরাদ্দ দেয়।

কিন্তু ইউএইতে বসবাসরত বিপুল সংখ্যক প্রবাসীকে স্বাচ্ছন্দে কনস্যুলার ও কল্যাণ  সেবা প্রদানসহ অন্যান্য কুটনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সুপরিসর দূতাবাস ভবন ও  অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্থাপনা নির্মানের জন্য এ জমি অপর্যাপ্ত বিবেচিত হওয়ায় ২০২১ সালে দূতাবাসের পক্ষ থেকে বৃহদকার প্লট বরাদ্দের জন্য ইউএই সরকারকে অনুরোধ জানানো হয়। এর প্রেক্ষিতে ইউএই সরকার নতুন প্লটটি বরাদ্দ দিয়েছে; যা পূর্বের বরাদ্দকৃত প্লটের চেয়ে আকারে প্রায় এক বিঘা পরিমান বড়।

নতুন কুটনৈতিক জোনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন সম্পন্ন হলে ইউএই কর্তৃপক্ষ উক্ত প্লট দূতাবাসের নিকট হস্তান্তরের পর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে স্থায়ী দূতাবাস কমপ্লেক্স নির্মান করা হবে যেখানে দূতালয়, রাষ্ট্রদূতের বাসভবন, অডিটোরিয়ামসহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য অবকাঠামো  অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

প্রবাস

প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দদের সংবর্ধনা

Published

on

সৌদি আরব প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ আবহা খামিজ মোশাইদ আগমন উপলক্ষে সংবর্ধনা ও আলোচনা সভার আয়োজন করেছেন আবহা খামিজ মোশাইদ প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটি।

শুক্রবার (১০মে) স্থানীয় একটি হল রুমে সাংবাদিক রুস্তম খানের সঞ্চালনায় আবহা বাংলা টিভির প্রতিনিধি এম ইব্রাহীম খলীলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরব প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি, সৌদি আরব আর টিভি ব্যারো চীফ মোঃ আবুল বশির।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সোহরাব হোসেন লিটন, সেলিম উদ্দিন ,আরিফ হোসেন, এ কে আজাদ, এস এইচ হেমায়েত, মিজানুর রহমান, শিহাব,বাহাদুর হোসাইন,এম এ নোমান,ফরিদ আহমেদ, আব্দুল মুকিম চৌধুরী, সাজ্জাদ হোসেন, সাখাওয়াত হোসেন,শরিফ হোসেন, মোহাম্মদ ইউনুছ সহ আরো অনেকে।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল হয়। তাই প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধা পদবীর পাশাপাশি দেশ স্বাধীনে আত্মনিয়োগ করা মুক্তিযোদ্ধাদের মতো সকল সুযোগ সুবিধা প্রদান সহ মৃত প্রবাসীদের লাশ সরকারি খরচে দেশে স্বজনদের কাছে প্রেরণের জন্য আহবান জানান। এরপরে অতিথিদের মাঝে সম্মাননা ক্রেস তুলে দেয়া হয়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

প্রবাস

আমেরিকা যাওয়ার পথে মেক্সিকো সীমান্তে বাংলাদেশির মৃত্যু

Published

on

আমেরিকা যাওয়ার পথে মেক্সিকো সীমান্তে অসুস্থ হয়ে দুবাই প্রবাসী রুহুল আমিন (৩৫) নামে এক বাংলাদেশি মারা গেছেন।

রোববার (১২ মে) দুপুরে সোনাইমুড়ী পৌরসভার মেয়র নুরুল হক চৌধুরী এ তথ্য জানিয়েছেন।

রুহুল আমিনের বাবার নাম হেদায়েত উল্যাহ। তার বাড়িতে মা, এক ভাই, এক বোন, স্ত্রী ও তিন মেয়ে রয়েছে।

সোনাইমুড়ী পৌরসভার মেয়র নুরুল হক চৌধুরী বলেন, দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার পথে রুহুল আমিন মেক্সিকো ও আমেরিকার সীমান্তে অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন। সেখানে অবস্থানরত এক আত্মীয় বিষয়টি পরিবারকে জানিয়েছে।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রুহুল আমিন দীর্ঘদিন ধরে দুবাইতে ছিলেন। পরে আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্নে অনেক টাকা ঋণ করেন। কিন্তু আমেরিকায় প্রবেশের আগেই মেক্সিকো সীমান্তে অসুস্থ হয়ে মারা যান। এখন তার মরদেহ দেশে আনতে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছেন স্বজনরা।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

প্রবাস

মালয়ে‌শিয়া গমনেচ্ছুদের জন্য জরু‌রি বার্তা

Published

on

মালয়েশিয়া গমনেচ্ছু কর্মীদের দেশ‌টি‌তে যাওয়ার প্রয়োজনীয় ডকু‌মেন্টসহ প্রস্তুতি গ্রহণের অনুরোধ করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।

এতে বলা হ‌য়ে‌ছে, এতদ্বারা মালয়েশিয়া গমনেচ্ছু অভিবাসী কর্মীগণকে জানানো যাচ্ছে যে, বর্তমান কোটার আওতায় মালয়েশিয়ান সরকার বাংলাদেশসহ ১৪টি কর্মী প্রেরণকারী দেশ হতে আগামী ৩১ মে ২০২৪ এর মধ্যে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের বাধ্যবাধকতা আরোপ করেছে। এমতাবস্থায়, মালয়েশিয়ায় গমনেচ্ছু অভিবাসী কর্মীদেরকে মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক প্রদত্ত E-VISA, জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি)-এর বহির্গমন ছাড়পত্র এবং এয়ারলাইন্সের ভ্রমণ টিকিটসহ যাবতীয় ডকুমেন্টের সঠিকতা যাচাই-বাছাইপূর্বক মালয়েশিয়ায় যাওয়ার প্রস্তুতি গ্রহণের অনুরোধ করা যাচ্ছে।

জরু‌রি বিজ্ঞপ্তিতে উ‌ল্লেখ করা হয়, সরকার কর্তৃক মালয়েশিয়ার ক্ষেত্রে নির্ধারিত সর্বোচ্চ অভিবাসন ব্যয় ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকা। এর অতিরিক্ত অর্থ লেনদেন না করার এবং কোনো উপযুক্ত ডকুমেন্ট/রশিদ বা ব্যাংক হিসাব ব্যতীত অন্য কোনোভাবে উক্ত লেনদেন না করার জন্যও অনুরোধ করা হলো।

পরবর্তীতে মালয়েশিয়ান সরকার কর্তৃক সময় বৃদ্ধি বা নতুন কোটা প্রদান করা হলে তা যথাযথভাবে অবহিত করা হবে।

এএম/

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version