Connect with us

আন্তর্জাতিক

স্বামীকে ডিভোর্স দিলেন ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

Published

on

প্রধানমন্ত্রী সানা মারিন

স্বামীকে ডিভোর্স দিয়েছেন ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সানা মারিন। এ লক্ষ্যে স্বামী মার্কাস রাইকোনেনের সাথে যৌথভাবে আদালতে ডিভোর্সের আবেদন করেছেন। বছর তিনেক আগে মার্কাস রাইকোনেনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন বিদায়ী এই প্রধানমন্ত্রী। অবশ্য বিগত ১৯ বছর ধরেই একসঙ্গে ছিলেন তারা। তাদের পাঁচ বছরের কন্যা শিশুও রয়েছে।

বুধবার (১০ মে) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স’র এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিনল্যান্ডের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী সানা মারিন তার স্বামী মার্কাস রাইকোনেনের সাথে যৌথভাবে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেছেন বলে তারা বুধবার ইনস্টাগ্রামে জানিয়েছেন।

ইনস্টাগ্রামে দেয়া পৃথক বার্তায় তারা বলেছেন, ‘আমরা বিগত ১৯ বছর একসাথে ছিলাম এবং আমাদের প্রিয় কন্যার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। (বিচ্ছেদের পরও) আমরা সেরা বন্ধু থাকব।’

রয়টার্স বলছে, সাম্প্রতিক সময়েও মেরিন ও রাইকোনেন একটি ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্মে কাজ করেছেন এবং তাদের একটি ৫ বছর বয়সী কন্যা সন্তান রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর পদে থেকে করোনা মহামারির প্রভাব মোকাবিলা করার সময় ২০২০ সালে রাইকোনেনকে বিয়ে করেছিলেন মেরিন।

Advertisement

২০২০ সালের আগস্টে রাইকোনেনের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর সানা মারিন ইনস্টাগ্রামে লিখেছিলেন, ‘আমরা আমাদের যৌবন একসাথে কাটিয়েছি, একসাথে যৌবনে প্রবেশ করেছি এবং একসাথে আমাদের প্রিয় মেয়ের বাবা-মা হয়েছি।’

রয়টার্স বলছে, সানা মেরিন এবং তার দল সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি গত মাসে ফিনল্যান্ডের পার্লামেন্টের নির্বাচনে হেরে যায়। এমনকি ওই নির্বাচনে ডানপন্থি ন্যাশনাল কোয়ালিশন পার্টির পাশাপাশি জাতীয়তাবাদী ফিনস পার্টিরও পেছনে পড়ে যায় সানার দল।

উল্লেখ্য, বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৯ সালে ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েছিলেন সানা মারিন। সেসময় বিশ্বজুড়ে তার ভক্তরা প্রগতিশীল নতুন নেতাদের জন্য তাকে সহস্রাব্দের রোল মডেল হিসাবে বিবেচনা করেছিল।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

আন্তর্জাতিক

ভয়াবহ ভূমিধসে পাপুয়া নিউগিনিতে নিহত ১০০

Published

on

ভয়াবহ ভূমিধসে পাপুয়া নিউগিনির একটি গ্রামে প্রায় ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। মাটির নিচ থেকে মৃতদেহ উদ্ধারের কাজ চলছে।

বৃহস্পতিবার ভোর ৩টায় দেশটির এনগা প্রদেশের কাওকালাম গ্রামে এ ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনের (এবিসি) বরাতে রয়টার্স এই খবর জানিয়েছে ।

ভূমিধসে সময় গ্রামের বেশির ভাগ মানুষই ঘুমে আছন্ন ছিল। পাহাড়ের একটা অংশ ধসে পড়ে। এতে মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এনএস/

Advertisement

 

 

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

গাজায় থামছে না ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ৫০

Published

on

ফাইল ছবি

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের বর্বর হামলায় আরও  ৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ইসরায়েলের চালানো পৃথক হামলায় নিহত হন তারা। এছাড়া দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় হামাসের সাথে ইসরায়েলি সেনাদের ব্যাপক লড়াই চলার খবর পাওয়া গেছে।

শুক্রবার (২৪ মে) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর ট্যাংকগুলো রাফার আরও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়েছে, শহরের পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলা ইবনার দিকে অগ্রসর হয়েছে এবং তিনটি পূর্ব শহরতলিতে অভিযান চালাচ্ছে বলে বাসিন্দারা জানিয়েছেন।

ওই শহরের এক বাসিন্দা রয়টার্সকে জানান, দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী ইবনার প্রান্তে রয়েছে, যা ঘনবসতিপূর্ণ। তারা এখনও এটি আক্রমণ করেনি।  ওই বাসিন্দা বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পাচ্ছেন এবং তাঁরা দেখছেন  যে ইসরায়েলি সেনারা যেখানে আক্রমণ করেছে এবং সেখান থেকে কালো ধোঁয়া উঠছে। এটি ওই শহরের বাসিন্দাদের জন্য আরেকটি  কঠিন রাত ছিল।

এর আগে এই মাসে গাজার উত্তর ও দক্ষিণ প্রান্তে একযোগে ইসরায়েলি হামলার ফলে লাখ লাখ ফিলিস্তিনি তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে এবং ইসরায়েলি বাহিনী সাহায্য প্রবেশের প্রধান প্রবেশ পথও বন্ধ করে দিয়েছে,যা দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিও বাড়িয়েছে।

Advertisement

ইসরায়েলি হামলার জেরে এখন পর্যন্ত রাফা ছেড়ে পালিয়ে গেছেন ৮ লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি।

প্রসঙ্গত, গেলো বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসনে ৩৫ হাজার ৮০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৮০ হাজার মানুষ।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ইব্রাহিম রাইসি 

Published

on

অবশেষে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। কয়েক দিনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সন্ধ্যায় নিজের শহর মাশহাদে শায়িত হন ইরানের প্রভাবশালী এই নেতা

গেলো ১৯ মে ইরানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হন তিনি।

দুর্ঘটনায় নিহত অন্যান্য কর্মকর্তার মধ্যে রয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ আরও সাতজন। প্রত্যেককেই দেশের বিভিন্ন শহরে একই দিনে সমাহিত করা হয়েছে।

রাইসির শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইরানের পবিত্র শহর মাশহাদে অন্তত ৩০ লাখ মানুষ জড়ো হন। খবর- ইরনা

এনএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version