Connect with us

টুকিটাকি

তিনজনের ডিএনএ থেকে শিশুর জন্ম

Published

on

ডিএনএ

বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে যুক্তরাজ্যে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার করে একটি শিশুর জন্ম দেয়া হয়েছে। শিশুটির অধিকাংশ ডিএনএ এসেছে তার বাবা ও মায়ের কাছ থেকে। মোট ডিএনএর প্রায় ০.১ শতাংশ এসেছে তৃতীয় একজন দাতা নারীর কাছ থেকে। ভয়ানক মাইটোকন্ড্রিয়াল রোগ নিয়ে শিশুর জন্ম প্রতিরোধ করার জন্য এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১১ মে) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বিবিসি’র এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।

যুক্তরাজ্যে এরকম অন্তত পাঁচটি শিশু জন্ম নিয়েছে। তবে এর বেশি কিছু আর জানানো হয়নি।

বংশগত রোগ নিয়ে শিশুর জন্ম নেয়া রোধে বাবা-মা ছাড়াও তৃতীয় আরেকজনের সুস্থ ডিএনএ ব্যবহারের অনুমোদন রয়েছে যুক্তরাজ্যে। ২০১৮ সালের শুরুতে এ সিদ্ধান্তটিকে যৌথভাবে অনুমোদন দেয় ইউকে ফার্টিলিটি রেগুলেটর ও দ্য হিউম্যান ফার্টিলাইজেশন অ্যান্ড এমব্রায়োলজি অথরিটি (এইচএফইএ)।

নিউক্যাসল ফার্টিলিটি সেন্টারের চিকিৎসকেরা এই পদ্ধতি নিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

Advertisement

মাইটোকন্ড্রিয়াল রোগ নিরাময়ের যোগ্য নয়। মাইটোকন্ড্রিয়াল রোগ বংশগত রোগ। জন্মের কয়েক ঘণ্টা পরপরই অথবা জন্মের কয়েকদিনের মধ্যে এ রোগ শিশুর প্রাণ কেড়ে নিতে পারে। বেশ কিছু পরিবারে এ রোগে একাধিক শিশুর মৃত্যু হয়। এসব পরিবারে সুস্থ শিশুর জন্ম দেয়ার একমাত্র উপায় হিসেবে দেখা হচ্ছে এ পদ্ধতিকে।

অতি ক্ষুদ্র মাইটোকন্ড্রিয়া শরীরের প্রায় প্রত্যেক কোষের ভেতরে রয়েছে। এরা (মাইটোকন্ড্রিয়া) খাদ্য থেকে শক্তি উৎপাদন করতে সহায়তা করে।

ত্রুটিপূর্ণ মাইটোকন্ড্রিয়া খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে না। এর ফলে মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত, পেশি ক্ষয়, হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা নষ্ট এবং অন্ধত্বও দেখা দেয়।

শিশু ত্রুটিপূর্ণ মাইটোকন্ড্রিয়া পায় শুধু মায়ের ডিএনএ থেকে। এ কারণে মাইটোকন্ড্রিয়াল ডোনেশন চিকিৎসা হচ্ছে এক ধরনের আইভিএফ যাতে কোনো সুস্থ দাতার ডিম্বাণুর মাইটোকন্ড্রিয়া ব্যবহার করা হয়।

মাইটোকন্ড্রিয়াল ডোনেশনের দুটি পদ্ধতি রয়েছে। একটি পদ্ধতিতে দান করা হয় বাবার শুক্রাণু মায়ের ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করার পর; আর দ্বিতীয় পদ্ধতিতে দান করা হয় নিষিক্ত করার আগে।

Advertisement

এ পদ্ধতিতে ডিএনএর প্রত্যাশিত পরিবর্তন হয়, যা প্রজন্মের পর প্রজন্ম স্থায়ী হবে।

এ পদ্ধতি প্রয়োগের ফলে দুরারোগ্য কিছু বংশানুক্রমিক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। মায়ের কাছ থেকে সন্তানের শরীরে জটিল জিনগত রোগ নির্মূল করতেই মূলত এ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন ব্রিটিশ চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা।

 

টুকিটাকি

ধর্ষণের পর হাত-পা বেঁধে গাড়ির নীচে ছুড়ে দিলো কিশোরীকে

Published

on

ধর্ষণের পর অচৈতন্য অবস্থায় থাকা কিশোরীকে হাত-পা বেঁধে গাড়ির চাকার নীচে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল দুই যুবক। পরবর্তীতে পুলিশ তাকে উদ্ধার করেছে।

ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের বরেলীর ফরিদপুর গ্রামের।

জানা গেছে, নাবালিকা কিশোরীকে দুই যুবক মিলে ধর্ষণ করেন। ফলে অসুস্থ হয়ে পড়ে কিশোরী। সংজ্ঞাও হারায়। সেই অবস্থায় কিশোরীকে খুনের চক্রান্ত করেন অভিযুক্তেরা। তার হাত এবং পা দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়। তারপর রাস্তায় একটি মালবাহী ট্রলির চাকার নীচে তাকে ছুড়ে দেয়া হয়। এরপর সেখান থেকে পালিয়ে যান অভিযুক্তেরা।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তারা কিশোরীকে গাড়ির নীচ থেকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করেছে। কিশোরীকে হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশই। তবে তার জ্ঞান ফিরতে দীর্ঘ সময় লেগেছিল। পুলিশের অনুমান, ধর্ষণের আগে কিশোরীকে মাদকদ্রব্য খাওয়ানো হয়েছিল।

হাসপাতাল থেকে ওই কিশোরীর পরিবারকে খবর দেয় পুলিশ। পরিবারের সদস্যদের কাছে পুরো ঘটনাটির সে ব্যাখ্যা করেছে। সেই অনুযায়ী অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ফরিদপুর থানায়। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

Advertisement

পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত দুই যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, খুনের চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। পকসো আইনে মামলা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। তবে এখনও তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

ধর্ষণের পর কিশোরীকে গাড়ির চাকার নীচে ফেলে দেয় ২ যুবক

Published

on

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল দুই যুবকের বিরুদ্ধে। ধর্ষণের পর অচৈতন্য অবস্থায় থাকা ওই কিশোরীকে তাঁরা গাড়ির চাকার নীচে ছুড়ে ফেলে দেন বলে অভিযোগ। কিশোরীর হাত এবং পা বেঁধে তাকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ তাকে উদ্ধার করেছে।

ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের বরেলীর ফরিদপুর গ্রামের। অভিযোগ, সেখানে নাবালিকা কিশোরীকে দুই যুবক মিলে প্রথমে ধর্ষণ করেন। তখনই অসুস্থ হয়ে পড়ে কিশোরী। সংজ্ঞাও হারায়। সেই অবস্থায় কিশোরীকে খুনের চক্রান্ত করেন অভিযুক্তেরা। তার হাত এবং পা দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়। তার পর রাস্তায় একটি মালবাহী ট্রলির চাকার নীচে তাকে ছুড়ে দেয়া হয়। এর পর সেখান থেকে পালিয়ে যান অভিযুক্তেরা।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তারা কিশোরীকে গাড়ির নীচ থেকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করেছে। কিশোরীকে হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশই। তবে তার জ্ঞান ফিরতে দীর্ঘ সময় লেগেছিল।

পুলিশের ধারণা, ধর্ষণের আগে কিশোরীকে মাদকদ্রব্য খাওয়ানো হয়েছিল। হাসপাতাল থেকে ওই কিশোরীর পরিবারকে খবর দেয় পুলিশ। পরিবারের সদস্যদের কাছে গোটা ঘটনাটি সে ব্যাখ্যা করেছে। সেই অনুযায়ী অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ফরিদপুর থানায়। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

অভিযুক্ত দুই যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, খুনের চেষ্টার মামলা রুজু করা হয়েছে। পকসো আইনে মামলা হয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে। তবে এখনও তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

মাকে গুলি, স্ত্রীকে হাতুড়ি আর ৩ সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন

Published

on

নিজের মা, তিন সন্তান ও স্ত্রীকে খুন করার পর আত্মঘাতী হলেন এক ব্যক্তি। মাকে গুলি করে, স্ত্রী হাতুড়ি দিয়ে আর তিন সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন করেন ওই ব্যক্তি। শনিবার ভারতের উত্তরপ্রদেশের সীতাপুর এলাকার এক গ্রামে এমনই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ দেহগুলি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

পুলিশ জানায়, লখনউ থেকে ৯০ কিলোমিটার দূরে সীতাপুরের পালহাপুর গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন অনুরাগ সিংহ। তিন সন্তান, স্ত্রী এবং মাকে নিয়ে থাকতেন তিনি। নেশাগ্রস্থ অনুরাগ মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। প্রায়ই কোনও না কোনও কারণ নিয়ে স্ত্রী-মায়ের সঙ্গে অশান্তি লেগেই থাকত তার। স্বামীর নেশা ছাড়াতে নেশামুক্তি কেন্দ্রে পাঠাতে চেয়েছিলেন অনুরাগের স্ত্রী প্রিয়াঙ্কা। কিন্তু অনুরাগ রাজি না হওয়ায় দু’জনের মধ্যে ঝামেলা হত।

পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, ঝামেলার মধ্যেই স্ত্রীর মাথায় হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে খুন করেন অনুরাগ। তার পর নিজের মা সাবিত্রীকে গুলি করেন। শেষে তিন সন্তানকে ছাদে নিয়ে গিয়ে নীচে ছুড়ে ফেলে দেন অনুরাগ। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে আসায় মাথায় গুলি করে আত্মঘাতী হন অনুরাগ।

একই পরিবারের ছজনের এমন মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে গ্রামে। পুলিশ এসে দেহগুলি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

পুলিশ অফিসার চক্রেশ মিশ্র জানান, ‘ফরেন্সিক দল ঘটনাস্থলে এসেছে। আমরা ঘটনার সব দিক তদন্ত করে দেখছি।’ পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করেছে। অনুরাগের কাছে কীভাবে ওই পিস্তল এলো, তা-ও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারী অফিসার।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version