জনদুর্ভোগ
বাজার নিয়ন্ত্রণে পরিপূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে সরকার : ন্যাপ
Published
11 months agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদনবাজারের নৈরাজ্য আর মুনাফাখোর সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্যে শ্রমজীবী, স্বল্পআয়ের মানুষের জীবনে নাভিশ্বাস উঠেছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের চরম ব্যর্থতার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া এখন নিয়ন্ত্রনহীন হয়ে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া।
শুক্রবার (১২ মে) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন।
তারা আরও বলেছেন, বাজারের নৈরাজ্য আর মুনাফাখোর সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্যে শ্রমজীবী, স্বল্পআয়ের মানুষের জীবনে নাভিশ্বাস উঠেছে। ব্যবসায়ীদের খামখেয়ালিতে সাধারণ মানুষের জীবন বিপর্যস্ত, শ্রমজীবী-মেহনতি মানুষের ঘরে ঘরে হাহাকার।
তারা বলেন, বাস্তব সত্য হচ্ছে, বাজারের ওপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পরিপূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। ফলে হঠাৎ করে সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা বাড়িয়ে ১৯৯ টাকা নির্ধারণের সরকারি সিদ্ধান্ত পুরোপুরি দায়িত্বহীন ও জনগণের ওপর নতুন গজবের সামিল। চিনি বাজার থেকে প্রায় উধাও। পেঁয়াজ-রসুনসহ প্রতিটি ভোগ্যপণ্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে।
নেতৃদ্বয় বলেন, গত কয়েক দিনের মধ্যে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রীর মূল্য নিয়ন্ত্রহীন হয়ে পড়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে কাজ করছে অনেক অসাধু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী। সরকারকে এই অসাধু সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে। সরকার বিভিন্ন পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেয়ার পরেও সেটা মানা হচ্ছে না। বিক্রেতারা নির্ধারিত মূল্যের বেশি দামে পণ্য বিক্রি করছে।
অসাধু বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে তারা বিবৃতিতে উল্লেখ করে বলেন, টিসিবর দ্রব্য সামগ্রী আরও সঠিকভাবে ও ব্যাপকহারে দেশব্যাপী বিতরণ করতে সরকারের উদ্যোগ জোরদার করতে হবে।
অন্যরা যা পড়ছেন
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
আশা করি এবার আর জলাবদ্ধতা থাকবে না। নিউমার্কেট এলাকার জন্য নতুন প্রকল্প নিয়েছি। নিউমার্কেট এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর পান্থপথে বক্স কালভার্টের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
মেয়র তাপস বলেন, গেলো বছর যেসব জায়গায় জলাবদ্ধতা হয়েছে, বিশেষ করে নিউমার্কেটের সামনে ও শান্তিনগরে; যেসব কারণে পানিপ্রবাহ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, আমরা সেগুলো পরিষ্কার করেছি। আশা করি এবার আর জলাবদ্ধতা থাকবে না। নিউমার্কেট এলাকার জন্য নতুন প্রকল্প নিয়েছি। এর মূল কারণ হচ্ছে পিলখানার ভেতর দিয়ে আগে যে পানিপ্রবাহের নর্দমা ছিল, সেগুলো বন্ধ হয়ে যায় ২০০৯ সালে। এ জন্য দেখেছি গেলো বছর সেখানে বড় জলাবদ্ধতা হয়েছে। তাদের সঙ্গে আলাপ করেছি এবং সম্মতিও পেয়েছি। পিলখানার ভেতর দিয়ে পানিপ্রবাহের বড় নর্দমা করবে ডিএসসিসি। এটা করতে পারলে ওই এলাকায় আর জলাবদ্ধতা থাকবে না। এভাবে প্রতিটি এলাকায় বিচার-বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা করে পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
ঢাকায় বিচ্ছিন্ন কয়েকটি জায়গা ছাড়া তেমন কোথাও দীর্ঘ সময় জলাবদ্ধতা থাকে না উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমের আগে সূচি অনুযায়ী বক্স কালভার্ট, খাল ও নর্দমাগুলো পরিষ্কার করে ডিএসসিসি। এতে বর্ষার সময় পানিপ্রবাহ স্বাভাবিক থাকে। এছাড়া ঢাকা শহরে ব্যাপকভাবে নর্দমা অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলমান রেখেছি।
শেখ ফজলে নূর তাপস আরও বলেন, ২০২০ সালের আগে অল্প বৃষ্টিতে ঢাকার ৭০ ভাগ প্লাবিত হতো। এখন সেটা কমে এসেছে। এছাড়া পানিপ্রবাহ ও নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে পেরেছি। আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে বাহিনী প্রস্তুত থাকে, যাতে কোথাও পানি জমে থাকলে দ্রুত সরানো যায়। সেই হিসাবে পান্থপথের বক্স কালভার্ট পরিষ্কার করার কাজ শুরু করলাম।
এএম/
জনদুর্ভোগ
ঢাকাকে আলোকিত করতে গ্রামের বিদ্যুৎ ছিনিয়ে নেয়া হচ্ছে
Published
2 weeks agoon
এপ্রিল ৭, ২০২৪By
বিপ্লব আহসানরোজায় একদিকে গরম অপরদিকে লোডশেডিংয়ের কষ্ট পোহাতে হচ্ছে গ্রামের মানুষকে। লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণার যেনো শেষ নেই। দিন দিন পরিস্থিতি আরও অসহনীয় হয়ে উঠছে। । বিশেষ করে ইফতার, তারাবি আর সেহরির সময় লোডশেডিং অবর্ণনীয় কষ্ট দিচ্ছে। গ্রামে এই পরিস্থিতি আরও অসহনীয়। এখনই অনেক গ্রামে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে।
ঈদের ছুটিতে যখন ৭ থেকে ৮ কোটি মানুষ গ্রামে যাবেন তখন এই পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা নিয়ে চিন্তিত খোদ বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তারা।
তাদের বক্তব্য, ঢাকাকে আলোকিত করতে গ্রামের বিদ্যুৎ ছিনিয়ে নেয়া হচ্ছে। তাদের শঙ্কা এভাবে চলতে থাকলে সাধারণ মানুষ ফুঁসে উঠতে পারেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, টানা দাবদাহে দেশজুড়ে গরমের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে বিদ্যুতের চাহিদা ও জোগানের পার্থক্যও বাড়ছে গত কয়েকদিন ধরে। এর প্রভাবও বেশি পড়ছে গ্রামীণ ও পল্লি এলাকাতে। বিদ্যুতের জন্য হাহাকার থেকে কেন্দ্রে হামলা, মিছিল বের করার খবর এসেছে।
বিদ্যুৎ বিভাগের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, জ্বালানির অভাবে বা আমদানি করতে না পারায় গত ২ বছর গরমের সময় লোডশেডিং বেড়েছিল। শহরের দু-তিন ঘণ্টার লোডশেডিং হলেও গ্রামে ৮-১০ ঘণ্টার বেশি লোডশেডিংয়ের অভিযোগ ছিল গ্রাহকদের। এবারও তেমন পরিস্থিতি হতে পারে। কেননা পর্যাপ্ত জ্বালানি আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় টাকা-ডলারের সংস্থান নেই। বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে অর্থের জোগান বাড়ানো হয়েছে। সেটাও যথেষ্ট হবে না এবার।
গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থা পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) সূত্র জানায়, তারা চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ পাচ্ছে না। তাই বিতরণেও ঘাটতি দেখা দিয়েছে। গত সপ্তাহে দিনে সংস্থাটি চাহিদার চেয়ে ঘণ্টায় প্রায় ১৫শ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কম পেয়েছে। এখন এটি দ্বিগুণ হয়ে গেছে। ঈদের সময় আরও বাড়বে। বিশেষ করে ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর, জামালপুর, টাঙ্গাইল এবং কুমিল্লায় কিছু স্থানে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টাও লোডশেডিং হচ্ছে। বাকি এলাকাগুলোতে দৈনিক ৭ থেকে ১০ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে।
ইতোমধ্যে মন্ত্রী, এমপি ও সরকারের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতারা গ্রামে আসা শুরু করেছেন। আগামীতে এসব ভিআইপিদের গ্রামে বিদ্যুৎ দিতে গিয়ে অন্য এলাকাগুলোর অবস্থা আরও ভয়ংকর হবে।
গ্রামে এখন ছোট ছোট শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে। ঈদকে কেন্দ্র করে এসব কারখানা দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা সচল থাকার কথা। কিন্তু ঘণ্টায় ঘণ্টায় লোডশেডিংয়ে বন্ধ হয়ে গেছে অধিকাংশ ক্ষুদ্র কারখানা। একই অবস্থা শিল্পকলকারখানা বিশেষ করে গার্মেন্টস ও ডায়িং শিল্পের। একের পর এক লোডশেডিংয়ে ধস নেমেছে এসব কারখানায়।
গত ৪-৫ দিন ধরে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, গ্রামাঞ্চলে দিনে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না। রোজার মধ্যে সেহরি ও ইফতারের সময়েও অনেক এলাকার বাসিন্দারা লোডশেডিংয়ের ভোগান্তিতে পড়ছেন।
দেশে বর্তমানে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা উৎপাদন সক্ষমতার অর্ধেকের কম। বেশকিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ থাকছে। সক্ষমতার অর্ধেকেরও কম উৎপাদন করছে অনেক কেন্দ্র। দেশীয় উৎস থেকে জ্বালানির চাহিদা মেটাতে না পারায় এবং জ্বালানি আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় টাকা ও মার্কিন ডলারের জোগান না থাকায় তেল-গ্যাস-কয়লা আমদানিতে ভাটা পড়েছে।
চট্টগ্রাম
নাফনদীর ওপারে যুদ্ধজাহাজ, বিস্ফোরণের শব্দে কাঁপছে এপার
Published
3 weeks agoon
মার্চ ২৯, ২০২৪কক্সবাজারের টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপ সীমান্তে নাফনদীর ওপারে দেখা মিলেছে মিয়ানমারের ১টি যুদ্ধজাহাজ। এটি সকাল থেকে বেলা ১১ টা পর্যন্ত দেখা যায়। পরে তা অন্যত্র সরে গেছে। একই সঙ্গে থেমে থেমে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। মিয়ানমারের রাখাইনে দেশটির সশস্ত্র বাহিনী ও বিদ্রোহী আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। ওপারের বিস্ফোরণের শব্দ কেঁপে উঠছে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সেন্ট মার্টিন দ্বীপ।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকেল ৩টার পর থেকে গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পারছেন সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দারা। বিকট শব্দে সেন্ট মার্টিনের বাড়িঘর পর্যন্ত কাঁপছে বলে জানিয়েছেন তারা।
সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দা জসিম উদ্দিন শুভ বলেন, বিকেল ৩টার পর থেকে একের পর এক গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যাচ্ছে। বিস্ফোরণের শব্দে সেন্ট মার্টিনের মাটি পর্যন্ত কেঁপে উঠছে।
আব্দুল মালেক নামে আরেকজন বলেন, বিকট শব্দে মনে হচ্ছে গুলিগুলো বাড়ির ওপরে পড়ছে। জেলেরা ভয়ে মাছ শিকার না করে সাগর থেকে ফিরে আসছেন।
সেন্ট মার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। তবে বিজিবি ও কোস্ট গার্ড সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
টেকনাফ ২ বিজিবি’র অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, সকালে শাহপরীরদ্বীপ সীমান্তে নাফনদীর ওপারে মিয়ানমারের জলসীমায় একটি বড় ধরণের জাহাজ দেখা গিয়েছিল। এটি যুদ্ধ জাহাজ নাকি দেশটির অন্য কোন জাহাজ তার নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পরে দুপুরের আগেই জাহাজটি সেখান থেকে সরে গেছে।
এএম/
জাতীয়
‘মানুষ এখন ডাল-ভাত নয়, বরং মাছ-মাংস নিয়ে চিন্তা করে’
অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি হয়েছে বলেই দেশের মানুষ এখন ডাল-ভাত নয়, বরং মাছ-মাংসের দাম নিয়ে চিন্তা করে। যারা সমালোচনা করছেন তাদের এই...
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
যৌন হয়রানির অভিযোগে এক শিক্ষিকার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া বেসরকারি শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক রশিদ কামালের (৪০) চারদিনের রিমান্ড...
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। আসছে সোমবার( ২২ এপ্রিল) তিনি ঢাকায় পৌঁছবেন...
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
‘মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা করা প্রয়োজন, তা অবশ্যই করা হবে। তবে দেশটির সামরিক নেতাদের সঙ্গে সখ্য ঝুঁকিপূর্ণ।...
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশে আবারও আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর দ্বিতীয় বারের মতো বাইডেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের...
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ও সড়কে...
আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, যেকারণে স্থগিত হলো ঢাকা সফর
আসছে শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা সফরে আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এক দিনের সফরে ঢাকায় এসে প্রধানমন্ত্রী...
‘চিকিৎসক ও রোগীদের সুরক্ষায় আইন পাস করা হবে’
আমি যেমন চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবো তেমনি রোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাও আমার দায়িত্ব। আমি চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, রোগীদেরও মন্ত্রী। দুজনের সুরক্ষা...
৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো: রেহমান সোবহান
‘স্বাধীনতার পর ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো।এই সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে আর্থ-সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে।’ বললেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা...
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
নিজ বাহিনী বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এখনো মঈনের স্থলাভিষিক্ত...
৩ দিন তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই : আবহাওয়ার অফিস
মোদির বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা
ক্ষেপনাস্ত্র হামলার দাবি নাকচ করলো ইরান, পরমাণু স্থাপনা নিরাপদ
‘মানুষ এখন ডাল-ভাত নয়, বরং মাছ-মাংস নিয়ে চিন্তা করে’
শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু
পরমাণু নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে: ইরান
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া-ইরাকেও বিস্ফোরণ
ইরানে ক্ষেপনাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার4 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইসলাম3 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- টুকিটাকি4 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ6 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- বাংলাদেশ4 days ago
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
- জাতীয়7 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন