ঢাকা
শতবর্ষী শতাধিক বটগাছের ছায়ায় বসে যে মেলা
Published
11 months agoon
By
নরসিংদী প্রতিনিধিনরসিংদী সদর উপজেলার পাঁচদোনা ইউনিয়নের সোনর গ্রামের একটি এলাকা দেবালের টেক। শত শতাংশ জমিতে শতবর্ষী শতাধিক বটগাছ যেখানে দাঁড়িয়ে আছে পাশাপাশি। বছরে একবার বটগাছগুলোর পূজা করেন স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন। একদিনের জন্য জৈষ্ঠ্য মাসের দ্বিতীয় দিনে এই পূজা উপলক্ষে বসে যায় মেলা। এমন দিনে বিভিন্ন স্থান থেকে আসা মৌসুমী ও ফেরী ব্যবসায়ীরা হরেক দোকান নিয়ে বসেন । এই গ্রাম ও আশপাশের এলাকার হাজার হাজার লোক এতে অংশ নেন জাত,ধর্ম-বর্ণ মাড়িয়ে।
গতকাল বুধবার (১৮ মে) কয়েকশ বছরের ঐতিহ্যের এই মেলা দিনভর অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জানা যায়, দেবালের টেক ছিল হারাণ পাল নামের এক ব্যক্তির, তাঁর মৃত্যুর পর পালাক্রমে তাঁর নাতির নাতিরা এখন জায়গাটির ঐতিহ্য ধরে রেখে ভোগদখল করছেন। ঠিক কতবছর আগে এই মেলার প্রচলন শুরু হয়েছিল, তা কেউ জানেন না এমনটি তাঁরাও জানিয়েছেন । তার দাদা, তারও দাদার আমলে এই মেলার অস্তিত্ব ছিল এটুকু বলতে পেরেছেন। সোনর গ্রামের স্থানীয়রা বলছেন, বটগাছগুলো কয়েকশ বছর বয়সী । একটি বটগাছ থেকেই ঠিক একশ বটগাছের বিস্তার ঘটেছে এমনটা কথিত । তবে প্রাকৃতিক কারণে বটগাছের সংখ্যা কিছু কমেছে। শত শত বছর ধরে জৈষ্ঠ্য মাসের দ্বিতীয় দিনে স্থানীয় ও আশপাশের লোকজন এই বটগাছগুলোকে পূজা করে আসছেন। এই উপলক্ষেই বসে যায় মেলা।
এদিকে মেলার কোন আয়োজক নেই, তাই দোকানদার বা দর্শ মনার্থী কাউকে কোন দাওয়াত দেয়া হয় না। সবাই স্বতস্ফূর্তভাবেই এখানে আসেন। ভোর ৬টা থেকে থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চলে এই মেলা। এই মেলা উপলক্ষে গ্রামের বিভিন্ন বাড়ির মেয়েরা নাইয়র আসেন। বাড়িগুলোতে নানা পদের রান্নার আয়োজন হয়। কথিত বিশ্বাস রয়েছে, এই মেলার দিনে ঝড়-বৃষ্টি হবেই। শত বছর ধরে এই দিনে মেলা প্রাঙ্গণে বৃষ্টি হয়ে আসছে। আজও মেলার দিন সকালে একপশলা বৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের মধ্যে বিশ্বাস জন্মেছে, প্রতিবছর এ দিনে ভক্তিভরে বটগাছগুলোর পূজা করেন তারা।
মেলায় গিয়ে দেখা যায়, বটগাছগুলোর সামনে ত্রিপাল বা প্লাস্টিক পেতে নানা ধরণের মুখরোচক খাবার ও বাহারী পন্যের দোকান সাজিয়ে বসেছেন প্রায় শতাধিক মৌসুমী ব্যবসায়ী। সেখানে বিক্রি হচ্ছে, জিলেপি, মিস্টি, সন্দেশ, নানারকম মোয়া ও পিঠাসহ রকমারি খাবার।
এছাড়াও বিক্রি হচ্ছে শিশুদের অনেক ধরণের খেলনা, কসমেটিকস, তৈজসপত্র, বিভিন্ন ধরনের তৈরি পোশাক, মাটি ও বাঁশের তৈরি জিনিসপত্র। শিশু থেকে বৃদ্ধ, বিভিন্ন বয়সী লোকজন মেলা ঘুরে ঘুরে এসব কিনছেন। এছাড়া খাবারের দোকানগুলোতে ভিড় বেশি দেখা গেছে। বিভিন্ন ছাঁচের মাধ্যমে হাতে মেহেদী রঙের ছাপ দিচ্ছিলেন মাহমুদা বেগম নামের এক মধ্যবয়সী নারী। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৩৫ বছর ধরে এই মেলায় দোকান দিয়ে আসছি। মেলায় আসা কমবয়সী ছেলে-মেয়েরাই আমার কাস্টমার। পছন্দমত ডিজাইনের ছাপ হাতে দেওয়ার পর তাদের মুখের হাসিটা আমার ভালো লাগে।
জিলেপির দোকানদার তপন ঘোষ জানান, যেখানেই মেলার খবর পাই, সেখানেই যাই। তবে শত বছরের বেশি পুরোনো এই মেলায় সবাই নিজে থেকেই আসেন। মধ্যে করোনার সময় দুই বছর নামেমাত্র মেলা হয়েছিল। তবে এবার লোকজন ভালোই আসছেন। বিক্রি-বাট্টাও খারাপ না।
সায়মা আক্তার নামে দর্শনার্থী জানান, একশ বটগাছ দেখতে এখানে আগেও ঘুরতে এসেছিলাম। এতগুলো বটগাছ একসঙ্গে দেখার একটা আনন্দ আছে। আজ মেলা হচ্ছে, খবর পেয়ে দলবেধে আবার এলাম। মেলায় ঘুরে ঘুরে অনেককিছু খেয়েছি। বিশেষ করে আমের আচার ও জিলেপি। গ্রামীণ পরিবেশে এমন মেলা সত্যিই দারুণ।
দেবালের টেকের ভূমিমালিকদের একজন চন্দন কুমার পাল বলেন, এই জমিটির মালিক আমরা কাকাতো-জেঠাতো ভাইয়েরা সবাই। স্থানীয় হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সবাই মিলেই আমরা জৈষ্ঠ্য মাসের ২ তারিখে এই মেলা উদযাপন করি, বটগাছগুলোকে পূজা দিই। এই মেলার প্রচলন কবে থেকে শুরু হয়েছে তা বলতে পারবো না, শুধু বলতে পারবো শত শত বছরের প্রাচীন এই মেলার কথা আমরা পূর্বপুরুষদের কাছে শুনে এসেছি।
পাঁচদোনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, শত শত বছর ধরে মেলাটির আয়োজন হয়ে আসছে। বটগাছগুলোর বয়সও শত বছরের বেশি। মেলাটির কোন আয়োজক নেই, সবাই স্বতস্ফূর্তভাবে এতে অংশ নেন। স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ গভীর বিশ্বাস থেকে বটগাছগুলোর পূজা করেন।
অন্যরা যা পড়ছেন
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহতের পর নড়েচড়ে বসেছে জেলা প্রশাসন। এরই অংশ হিসেবে ফরিদপুরের মহাসড়কে থ্রি-হুইলার চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়াও গাড়ির ফিটনেস ও চালকের লাইসেন্স না থাকলে ফরিদপুরে ঢুকতে পারবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার।
মহাসড়কে দুর্ঘটনা রোধে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকালে ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘সড়ক নিরাপত্তা কমিটির সভায়’এসব কথা জানান জেলা প্রশাসক।সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, ফিটনেস ছাড়া গাড়ি ও লাইসেন্স ছাড়া কোনো চালক মহাসড়কে উঠতে পারবেন না। অন্যথায় ওই গাড়ি ও চালকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জেলা প্রশাসক বলেন, ঈদের আগে সড়কে যে স্বস্তিদায়ক অবস্থা ছিল, ঈদের পরে বড় দুটি সড়ক দুর্ঘটনা পুরো মন্ত্রণালয়কে কাঁপিয়ে দিয়েছে। যার কারণে তারা খুবই অস্বস্তিতে আছেন এবং আমাদের উপরই চাপ এসে পড়েছে। প্রত্যেকটি দুর্ঘটনার পেছনেই স্বল্পগতির গাড়ির একটা ভূমিকা থাকেই। আমরা দ্রুত এই গাড়িগুলো বন্ধ করব।
চালক সুস্থ শরীর ছাড়া গাড়িতে উঠা যাবে না উল্লেখ করে জেলা প্রশাসক বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যেখানেই মোবাইল কোর্ট নিয়ে যাবো সেখানে একজন চিকিৎসক থাকবে। সঙ্গে ডোপ টেস্ট, ডায়াবেটিস মাপার কীট এবং পেশার মাপার যন্ত্র নিয়ে যাবো। গাড়ি থামিয়ে চালকের প্রেসার, ডায়াবেটিস ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করা হবে। সুস্থ শরীর ছাড়া গাড়িতে উঠা যাবে না, এটা আমরা নিশ্চিত করতে চাই। প্রেসার নিয়ে চালককে গাড়ি চালাতে দেয়া যাবে না।
কাগজপত্র ও ফিটনেস বিহীন কোনো গাড়ি ফরিদপুরে প্রবেশ করতে পারবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, আমরা সারাদেশে বার্তা দিতে চাই, ফরিদপুর পার হতে হলে চালকের ও গাড়ির ফিটনেস থাকতে হবে। সেই সঙ্গে প্রেসার ও ডোপ টেস্ট অবতীর্ণ হতে হবে। এগুলো করে ফরিদপুর হয়ে যেতে হবে। অন্যথায় প্রবেশ করতে পারবে না। আর না হয় আমরা গাড়ি ডাম্পিং করে ফেলবো।
জেলা প্রশাসক বলেন, সোহাগ, হানিফ ও ইউনিক পরিবহনের অধিকাংশ বাসের কাগজপত্র নেই। মাত্র ২৫% গাড়ির কাগজপত্র আছে। সোজা কথা কাগজপত্র বিহীন গাড়িগুলো ফরিদপুর দিয়ে চলবে না। এজন্য যাত্রীরা ভুগতে পারে। জীবিকার জন্য আমরা জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলবো না। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে কিছুটা অমানবিক ও কঠোর হতে হবে, আইন প্রয়োগ করতে হবে। অন্যথায় সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না।
উল্লেখ্য, গেলো ১৬ এপ্রিল ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর ইউনিয়নের তেতুলতলা দিকনগর এলাকায় যাত্রীবাহী বাস ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৫ জন নিহত হন। এই দুর্ঘটনার পর সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা নিয়ে জেলাজুড়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
এএম/
সাভারের আশুলিয়ায় উচ্চ ভোল্টেজের বিদ্যুতের খুটিতে কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ৪ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে আশুলিয়ার চারাবাগ এলাকায় এ দূর্ঘটনা ঘটে। পরে নিথর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকার সিটি হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত বিদ্যুৎ কর্মীর নাম মো. মোবারক হোসেন (৩১)। তিনি ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর অধীনে আশুলিয়া সাব জোনাল অফিসের বিরুলিয়া এরিয়া অফিসের লাইনম্যান (গ্রেড-১) হিসেবে কাজ করতেন। তিনি শেরপুর জেলার শ্রীবর্দী থানার কুরুয়া গ্রামের মো.আসাদুজ্জামানের ছেলে। আশুলিয়ার চারাবাগ এলাকায় স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন মোবারক হোসেন। প্রায় ৮ বছর ধরে পল্লী বিদ্যুতে কর্মরত ছিলেন তিনি।
দূর্ঘটনার সময় ভুক্তভোগী মোবারকের সহযোগী হিসেবে কাজ করছিলেন পল্লী বিদ্যুতের অপর কর্মী সুবল কুমার দে। তিনি খুটির নিচে ছিলেন। এবং মোবারক খুটি বেয়ে উপরে উঠে কাজ করছিলেন।
সহকর্মী সুবল কুমার দে বলেন, আমরা যেই লাইনে কাজ করছিলাম সেখানে ৩ টি ৩৩ কেভির গ্রাহক ও আমাদের একটি সাবস্টেশন সংযুক্ত ছিল। কাজ করার আগে সবার লোড ০ করার কথা ছিল। আমাদের জানানো হয়েছিল সবাই লোড ০ করেছে। কিন্তু আমার ধারণা কেউ না কেউ লাইন চালু রেখেছিল, তাই ফ্ল্যাশিং হয়ে মোবারকের শরীরে আগুন ধরে যায়। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করি।
পল্লী বিদ্যুৎ জানিয়েছে ৩৩ কেভি লাইনের সাথে সংযুক্ত ছিল, ডেফোডিল ইউনিভার্সিটি, মেট্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, মুরাদ এ্যাপারেলস ও পল্লীবিদ্যুতের ১টি সাব-স্টেশন।
ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌঃ মো. মাশফিকুল হাসান বলেন, এ ঘটনায় কারও গাফিলতি আছে কিনা তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় ৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে। আগামী ৫-৬ দিনের মধ্যে তদন্ত কমিটি রিপোর্ট প্রদান করবে।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) অপূর্ব সাহা বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকায় তাদের আবেদনের ভিত্তিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঢাকা
উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলে পদক্ষেপ নেয়া হবে: ইসি আলমগীর
Published
15 hours agoon
এপ্রিল ১৮, ২০২৪উপজেলা নির্বাচনে শুধু প্রার্থী নয়, যে কেউ প্রভাব বিস্তার করবে তার বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ নেয়া হবে। বললেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মোঃ আলমগীর।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২৪ উপলক্ষে নরসিংদী জেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, এখানে কে কার আত্মীয় বা কে আত্মীয় নয়, সেটা দেখার সুযোগ নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের কারও নেই। এখানে সবাই সমান এবং সবাই সমান সুবিধা পাবেন।
নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, আমাদের একটাই উদ্দেশ্য, নির্বাচনটা হতে হবে নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ, যেটা আপনারা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে দেখেছেন। জাতীয় নির্বাচনের মতো ভাল নির্বাচন করার জন্য যা যা করার দরকার তা করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। নির্বাচনে যাতে কেউ প্রভাব বিস্তার না করেন, সে বিষয়ে সকলকে সচেতন ও বিরত থাকার আহবান জানান এবং প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কেউ যদি চাপ অনুভব করেন সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণসহ অভিযোগ করার অনুরোধ জানান ইসি মো: আলমগীর। এছাড়া বিভিন্ন মাধ্যমে কোন তথ্য প্রমান বা ভিডিও ছবি পেলেও আমরা আইন অনুযায়ী এ্যাকশনে যাই।
জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন, নরসিংদীর জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম। এসময় পুলিশ সুপার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, স্থানীয় সরকার শাখার উপপরিচালক মৌসুমী সরকার রাখীসহ জেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা, র্যাব ও জেলার ৬ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয়
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
যৌন হয়রানির অভিযোগে এক শিক্ষিকার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া বেসরকারি শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক রশিদ কামালের (৪০) চারদিনের রিমান্ড...
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। আসছে সোমবার( ২২ এপ্রিল) তিনি ঢাকায় পৌঁছবেন...
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
‘মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা করা প্রয়োজন, তা অবশ্যই করা হবে। তবে দেশটির সামরিক নেতাদের সঙ্গে সখ্য ঝুঁকিপূর্ণ।...
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশে আবারও আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর দ্বিতীয় বারের মতো বাইডেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের...
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ও সড়কে...
আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, যেকারণে স্থগিত হলো ঢাকা সফর
আসছে শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা সফরে আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এক দিনের সফরে ঢাকায় এসে প্রধানমন্ত্রী...
‘চিকিৎসক ও রোগীদের সুরক্ষায় আইন পাস করা হবে’
আমি যেমন চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবো তেমনি রোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাও আমার দায়িত্ব। আমি চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, রোগীদেরও মন্ত্রী। দুজনের সুরক্ষা...
৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো: রেহমান সোবহান
‘স্বাধীনতার পর ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো।এই সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে আর্থ-সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে।’ বললেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা...
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
নিজ বাহিনী বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এখনো মঈনের স্থলাভিষিক্ত...
কুকি চিনের ৫৩ সদস্যের রিমান্ড মঞ্জুর
বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলায় ব্যাংক ডাকাতি, টাকা ও অস্ত্র লুটের ঘটনার করা মামলায় আটক কেএনএফের ৫৭ জনকে বান্দরবান চিফ...
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশ-আরব আমিরাতের কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী
ভারতে ৫৪৩ আসনে ৭ দফায় ভোট, বিজেপির টার্গেট ৩৭০ আসন
পদপ্রার্থী নিপুণের অর্থ লেনদেনের অডিও ফাঁস
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
গাড়ির ফিটনেস ও লাইসেন্স ছাড়া ঢোকা যাবে না ফরিদপুরে
ফের পরীক্ষা বর্জনে বুয়েট শিক্ষার্থীরা
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার3 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইসলাম2 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- টুকিটাকি4 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ6 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- জাতীয়7 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
- বাংলাদেশ3 days ago
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন