Connect with us

আন্তর্জাতিক

ফুটবল স্টেডিয়ামে পদদলনে ১২ মৃত্যু

Avatar of author

Published

on

মধ্য আমেরিকার দেশ এল সালভাদরের রাজধানী সান সালভাদরের একটি ফুটবল স্টেডিয়ামে পদদলিত হয়ে ১২জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

পুলিশ জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ১০ জন পুরুষ ও দুইজন নারী রয়েছেন, যাদের বয়স ১৮ বছরের বেশি।

শনিবার (২০ মে) মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে স্থানীয় দল আলিয়াঞ্জা এবং সান্তা আনাভিত্তিক দল ফাসের মধ্যে একটি ম্যাচ চলাকালীন এই ঘটনা ঘটে।

রোববার (২১ মে) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এতে বলা হয়, ম্যাচ চলাকালীন এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে খেলা শুরু হওয়ার ১০ মিনিট পরই ম্যাচটি স্থগিত করা হয়।

Advertisement

ম্যাচ শুরুর হতেই বিপুল সংখ্যক সমর্থক স্টেডিয়ামে প্রবেশের চেষ্টা করে। গেট বন্ধ থাকায় অতিরিক্ত সমর্থকদের চাপে এই বিপর্যয় ঘটে।

স্টেডিয়ামের কর্মকর্তারা জানান, কিছু সমর্থকদের কাছে জাল টিকিট বিক্রি করা হয়েছে। যার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে। এই নিয়ে তদন্ত চলছে বলেও জানায় তারা।

এদিকে, এল সালভাদরের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফ্রান্সিসকো আলাবি এক টুইটবার্তায় বলেছেন, আহতদের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে পাঠানোর সাথে স্টেডিয়ামে কাছাকাছি হাসপাতাল থেকে অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন করা হয়েছে। কাজ সহজ করার জন্য জনসাধারণকে সতর্কতার সাথে এলাকাটি খালি করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

প্রেসিডেন্সির প্রেস সেক্রেটারি এক টুইটবার্তায় বলেছেন, প্রথম উদ্ধারকারীরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন এবং গুরুতর অবস্থায় দুই ভুক্তভোগীকে সান রাফায়েল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

এল সালভাদরের সিভিল প্রোটেকশন থেকে লুইস আলোনসো আমায়া জানান, প্রায় ৫০০ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এদের অনেককেই হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

Advertisement

রেসকিউ কমান্ডো ফার্স্ট এইড গ্রুপের একজন স্বেচ্ছাসেবক সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি সমর্থকদের একটি তুষারপাত (ঢল) ছিলো। যারা স্টেডিয়ামের গেটটি অতিক্রম করে ভেতরে ঢোকে।’

এই ঘটনার জন্য সালভাদোরান সকার ফেডারেশন একটি সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে দুঃখ প্রকাশ করেছে এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি জানিয়েছে।

এর আগে, শনিবার সালভাদোরান লিগের একটি কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচে ফুটবল ভক্তরা একটি অ্যাক্সেস গেট ভেঙে ফেললে বেশ কিছু লোক আহত হয়।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আন্তর্জাতিক

‘ইরান হামলা বাড়াতে সফল হলেই যুদ্ধে জড়াবে যুক্তরাষ্ট্র’

Avatar of author

Published

on

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সংগৃহীত ছবি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হামলা বাড়িয়ে তাতে ইরান যদি সফল হয় তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আর চুপ থাকবে না। ইসরাইল-ইরান যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে পারে।’ স্থানীয় সময় বুধবার মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত এক নিবন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন।

প্রকাশিত `Moment of Truth on Ukraine and Israel’ নিবন্ধে জো বাইডেন মূলত ইসরায়েল এবং ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা বিল পাশের বিষয়টির পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতাদের  সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করছেন।

মধ্যপ্রাচ্যে ইসরাইলকে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে শক্তিশালী অংশীদার হিসেবে আখ্যা দিয়ে বাইডেন বলেন,‘বন্ধুদের পরিত্যাগ করার সময় এখন নয়। ইউক্রেন ও ইসরায়েলের জন্য হাউসকে (মার্কিন কংগ্রেস) অবশ্যই জরুরি জাতীয় নিরাপত্তা আইন পাশ করতে হবে। পাশাপাশি গাজায় ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক সহায়তারও ব্যাপক প্রয়োজন বলেও মত প্রকাশ করেন।

নিবন্ধে ইরান ও ইসরাইলের সংঘাত প্রসঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট লিখেছেন ‘ইরান যদি ইসরাইলের ওপর তার আক্রমণ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে সফল হয়, তা হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও তাতে জড়িয়ে যেতে পারে। মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের সবচেয়ে শক্তিশালী অংশীদার ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষা দুর্বল হয়ে পড়লে আমরা তার পাশে দাঁড়াবো না-এমনটি ভাবাই যায় না।’

প্রসঙ্গত, গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে বিমান হামলায়  ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) আল-কুদস ফোর্সের দুই শীর্ষ জেনারেলসহ মোট ১১ জন নিহত হন। হামলার দায় স্বীকার না করলেও ইসরায়েলকে এর জন্য দায়ী করে আসছে ইরান। ওই হামলার জবাবে গত ১৩ এপ্রিল মধ্যরাতে ইসরায়েলে শত শত  ড্রোন ও মিসাইল হামলা চালায় ইরান। হামলায় তেলআবিবের একটি বিমানঘাঁটি ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে তেহরান।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশে বিক্রিত শিশু খাদ্য সেরেলাক নিয়ে ভয়ংকর তথ্য

Avatar of author

Published

on

সুইস কোম্পানি নেসলের বাংলাদেশে শিশুখাদ্য হিসেবে সর্বাধিক বিক্রিত দুটি পণ্য— সেরেলাক এবং নিডোতে উচ্চ-মাত্রার চিনির উপস্থিতি পাওয়া গেছে। যদিও যুক্তরাজ্য, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড এবং অন্যান্য উন্নত দেশে নেসলের বিক্রি করা একই শিশুখাদ্যে কোনও ধরনের বাড়তি চিনি যুক্ত করা হয় না।

সম্প্রতি সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক অলাভজনক বেসরকারি সংস্থা পাবলিক আই ও ইন্টারন্যাশনাল বেবি ফুড অ্যাকশন নেটওয়ার্কের যৌথ গবেষণায় নেসলের শিশুখাদ্য সেরেলাক ও নিডো নিয়ে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে।

যৌথ গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়,  বিশ্বের অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বিক্রি করা নেসলের এই দুই শিশুখাদ্যে উচ্চ-মাত্রায় চিনি যুক্ত করার প্রমাণ পাওয়া গেছে। শিশুদের খাবারে চিনি যুক্ত না করার বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সুপারিশ রয়েছে। কারণ শিশুখাদ্যে চিনি যুক্ত করা হলে তা স্থূলতা এবং দীর্ঘস্থায়ী কয়েকটি রোগের কারণ হতে পারে।

গবেষণা প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে একজন শিশুকে একবারে যে পরিমাণ সেরেলাক খাওয়ান হয় তাতে তিন দশমিক তিন গ্রাম বাড়তি চিনি থাকে। বাংলাদেশ ছাড়াও বাড়তি চিনির উপস্থিতি পাওয়া গেছে ফিলিপাইন, নাইজেরিয়া, ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকাসহ বেশ কিছু উন্নয়নশীল ও অনুন্নত দেশে এ বাড়তি চিনির উপস্থিতি দেখা গেছে।

পাবলিক আই বলছে, নেসলে সুইজারল্যান্ডে বাজারজাত করা তাদের পণ্য সেরেলাকে বাড়তি কোনও চিনি ব্যবহার করে না। কিন্তু বাংলাদেশ, ভারত, থাইল্যান্ডসহ এশিয়ার উন্নয়নশীল ও দরিদ্র দেশগুলোতে সেরেলাকে বাড়তি চিনি যুক্ত করে তারা।

Advertisement

মধ্য-আমেরিকার বেশিরভাগ দেশে ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহার করে নিডোর আক্রমণাত্মক প্রচার চালায় নেসলে। ওই অঞ্চলে এক বছর বা তার বেশি বয়সী বাচ্চাদের জন্য বাজারজাত করা ফর্মুলায় একটি শিশুকে সাধারণভাবে একবার যে পরিমাণ খাবার দেওয়া হয় তাতে চিনির পরিমাণ অনেক বেশি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে নেসলে ইন্ডিয়ার এক মুখপাত্র জানায়,  তারা গত পাঁচ বছরে নেসলের শিশুখাদ্যে যোগ করা চিনির পরিমাণ প্রায় ৩০ শতাংশ কমিয়েছে। এছাড়া আরও কমিয়ে আনার বিষয়ে তারা পণ্যগুলো নিয়ে পর্যালোচনা করছেন।

গবেষণার বিষয়ে বাংলাদেশের পণ্যের মান প্রণয়ন ও নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বিএসটিআইয়ের উপপরিচালক রিয়াজুল হক জানান, সেরেলাক ও নিডো যদি দেশের স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী মান ঠিক রেখে পণ্য তৈরি করে তাহলে ঠিক আছে। এটা নিয়ে বিএসটিআইয়ের কিছু করার নেই। তবে যেহেতু একটি প্রতিবেদনে ক্ষতির বিষয়টি এসেছে তাই বিষয়টি তাঁরা দেখবেন। যদি কোনো ক্ষতিকারক কিছু থাকে, তাহলে এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

মদিনায় ৪০ বছর বিনামূল্যে চা-কফি খেজুর বিতরণকারী ব্যক্তির মৃত্যু

Avatar of author

Published

on

পবিত্র মদিনা জিয়ারতকারীদের অনেকের কাছে পরিচিত নাম শেখ ইসমাইল আল-জাইম আবু আল-সাবা। টানা চার দশক ধরে অনন্য এই সেবার কারণে সবার কাছে তিনি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার পাত্রে পরিণত হন। তার মৃত্যুতে মদিনায় শোকের ছায়া নেমে আসে।

সিরিয়ান এই নাগরিক মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ৯৬ বছর বয়সে মদিনায় ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে হারামাইনের খবর সরবরাহকারী ভেরিফায়েড পেইজ ‘ইনসাইড দ্য হারামাইন’ এই খবর জানিয়ে তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে।

জানা যায়, গত ৪০ বছর ধরে তিনি হজ-ওমরা পালনকারীদের মধ্যে বিনামূল্যে চা, কফি, রুটি ও খেজুর বিতরণ করেছেন। প্রতিদিন ৪০টি ফ্লাস্কে করে চা-কফি আনতেন তিনি। সবুজ চা, লাল চাসহ নানা স্বাদের চা বানিয়ে আনতেন। থাকত চিনিযুক্ত, চিনিমুক্ত চা-কফি। এছাড়াও এলাচযুক্ত চা, পুদিনা চা, বিভিন্নরকমের মশলাযুক্ত চা আনতেন। তিনি রাস্তার পাশে বসে পথচারীদের মধ্যে চা, কফি, খেজুর, রুটি ও বিস্কুট বিনামূল্যে বিতরণ করতেন। এই কাজে তাকে সহযোগিতা করতেন ছেলেরা।

উল্লেখ্য, সিরিয়ার নাগরিক শেখ ইসমাইল প্রায় ৪০ বছর ধরে মদিনায় বসবাস করে আসছিলেন। মদিনার কুবা এভিনিউতে একটি সাধারণ বাড়িতে বসবাস করলেও নিজের সম্পদ পুরোটাই উৎসর্গ করেছিলেন হজ ও ওমরা যাত্রীদের খেদমতে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়22 mins ago

‘চিকিৎসক ও রোগীদের সুরক্ষায় আইন পাস করা হবে’

আমি যেমন চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবো তেমনি রোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাও আমার দায়িত্ব। আমি চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, রোগীদেরও মন্ত্রী। দুজনের সুরক্ষা...

অর্থনীতি2 hours ago

৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো: রেহমান সোবহান

‘স্বাধীনতার পর ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো।এই সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে আর্থ-সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে।’ বললেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা...

বাংলাদেশ3 hours ago

নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন

নিজ বাহিনী বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এখনো মঈনের স্থলাভিষিক্ত...

আইন-বিচার3 hours ago

কুকি চিনের ৫৩ সদস্যের রিমান্ড মঞ্জুর

বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলায় ব্যাংক ডাকাতি, টাকা ও অস্ত্র লুটের ঘটনার করা মামলায় আটক কেএনএফের ৫৭ জনকে বান্দরবান চিফ...

অপরাধ6 hours ago

ধানের খলা দখল নিয়ে ২ পক্ষের সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত অর্ধশতাধিক

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের নারী, পুরুষ ও পুলিশসহ অর্ধশতাধিক...

জাতীয়8 hours ago

বাংলাদেশে দূতাবাস খুলবে গ্রিস : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

গ্রিক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন তার দেশ আরও ৬টি দেশে দূতাবাস খোলার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড....

জাতীয়9 hours ago

বিএনপির সময়ে খাদ্য ঘাটতি ছিল, এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

আমাদের দেশে এতো নদী-নালা, খাল-বিল থাকতে মানুষের আমিষের অভাব হয় কেন? খাদ্যের পর পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য। বিএনপির...

জাতীয়9 hours ago

ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল, যা থাকছে আলোচনায়

ঢাকায় তিন দিনের সফরে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গেলো ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর এটি হবে বাংলাদেশে প্রথম কোনো মার্কিন...

পিএসসি পিএসসি
জাতীয়9 hours ago

পিএসসির সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রদীপ কুমার পাণ্ডে

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হিসেবে শপথ নিয়েছেন।...

বায়ুদূষণে বায়ুদূষণে
বাংলাদেশ9 hours ago

বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম

বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ নবন স্থানে রয়েছে ঢাকা। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী...

Advertisement
জাতীয়22 mins ago

‘চিকিৎসক ও রোগীদের সুরক্ষায় আইন পাস করা হবে’

অর্থনীতি1 hour ago

সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম

আন্তর্জাতিক1 hour ago

‘ইরান হামলা বাড়াতে সফল হলেই যুদ্ধে জড়াবে যুক্তরাষ্ট্র’

আন্তর্জাতিক1 hour ago

বাংলাদেশে বিক্রিত শিশু খাদ্য সেরেলাক নিয়ে ভয়ংকর তথ্য

ঢালিউড2 hours ago

প্রখ্যাত প্রচ্ছদ শিল্পী ধ্রুব এষ আইসিইউতে

অর্থনীতি2 hours ago

৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো: রেহমান সোবহান

বাংলাদেশ3 hours ago

নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন

আইন-বিচার3 hours ago

কুকি চিনের ৫৩ সদস্যের রিমান্ড মঞ্জুর

বড়াইবাড়ী
রংপুর3 hours ago

কুড়িগ্রামে বড়াইবাড়ী দিবস পালিত

মানববন্ধন
রংপুর3 hours ago

প্রধান শিক্ষকের মনগড়া ম্যানেজিং কমিটি গঠনের প্রতিবাদে মানববন্ধন

সৌদি-পতাকা
আন্তর্জাতিক1 day ago

ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি

ডাকসুর-সাবেক-ভিপি-নুরুল-হক
আইন-বিচার3 days ago

নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

আন্তর্জাতিক1 day ago

ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ইসলাম2 days ago

ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

বাংলাদেশ5 days ago

ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো

টুকিটাকি3 days ago

অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা

ফায়ার-সার্ভিস
জাতীয়6 days ago

নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন

আন্তর্জাতিক4 days ago

ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

বাংলাদেশ3 days ago

সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি

দেশজুড়ে5 days ago

যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়3 weeks ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল4 weeks ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি4 weeks ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি1 month ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ1 month ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড1 month ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল1 month ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

অর্থনীতি2 months ago

গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!

অপরাধ2 months ago

ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা

সর্বাধিক পঠিত