Connect with us

ঢাকা

শৃঙ্খলার সঙ্গে ভোট চলছে: ইসি আলমগীর

Published

on

ইসি আলমগীর

মোট ৪ হাজার ৪শ ৩৫ টি সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। সার্বিকভাবে এখন পর্যন্ত গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণের পরিবেশ ভালো। শৃঙ্খলার সঙ্গে ভোট চলছে। কোথাও বড় ধরনের কোনো অনিয়মের খবর পাওয়া যায়নি। বললেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (২৫ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে গাজীপুর সিটি নির্বাচন পর্যবেক্ষণকালে তিনি এ কথা জানান। ইসি বলেন, গাজীপুরে সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে, কোন অনিয়ম হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

তিনি বলেন, সম্ভবত দুই-চারটি গ্রেপ্তারের খবর আমরা পাব।

মো. আলমগীর বলেন, মেয়র প্রার্থী জায়েদার এজেন্টদের অনেক কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না– এরকম কোনো অভিযোগ এখনো আমাদের কাছে আসেনি। অভিযোগ এলে আমরা ব্যবস্থা নেব। তারপরও আমরা এ বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি। কোনো এজেন্ট না এলে আমাদের তো কিছু করার থাকে না। ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় থাকবে বলে আশাবাদী তিনি।

এছাড়াও ১৮ টি ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ডের মাধ্যমে একই সাথে ৪৬৬ টি সিসি ক্যামেরায় ৪৬৬ টি ভোট কক্ষ পর্যবেক্ষণ করছে ইসি। প্রতি ডিসপ্লে দশ সেকেন্ড পরপর অটো রোটেট হয়ে ভোট গ্রহণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করছে।

Advertisement

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৪৮০টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোটগ্রহণ চলছে। ৪ হাজার ৪৩৫টি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। এর ফলে সবগুলো কেন্দ্র সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় রয়েছে। এসব ক্যামেরার মাধ্যমে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছে নির্বাচন কমিশন। এ ক্ষেত্রে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বড় পর্দায় ভোটের পরিস্থিতি দেখছেন ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

ঢাকা

ডেঙ্গু মোকাবিলায় তাপসকে দোষারোপের রাজনীতি না করার আহ্বান খোকনের

Published

on

আমি মেয়র থাকার সময়  দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আপ্রাণ চেষ্টা করেছি । ২০১৯ সালে ঢাকাসহ সারাদেশে ব্যাপক ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছিল। তবে ২০২৩ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়। দেশের পত্রপত্রিকাসহ সব জায়গায় এ তথ্য উল্লেখ করা হয়। এরপরও মেয়র তাপস ডেঙ্গু আক্রান্ত নিয়ে যা বলেছেন তা বোধগম্য নয়। ডেঙ্গু মোকাবিলায় দোষারোপের রাজনীতি না করে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান ঢাকা ৬ আসনের সংসদ সদস্য সাঈদ খোকন।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে “মশা নিয়ন্ত্রণের কারণে ২০১৯ সালের তুলনায়  ২০২৩ সালে ঢাকায় ডেঙ্গু রোগী অর্ধেক কমেছে”  সম্প্রতি মেয়রের তাপসের  এমন দাবির প্রেক্ষিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাঈদ খোকন এই কথা বলেন।

সাঈদ খোকন বলেন, ২০১৯ সালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টার কোনো কমতি ছিল না। তাঁর এই হাজার চেষ্টার পরেও আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়ে গিয়েছিল সারাদেশে। সে সময় ডেঙ্গুতে সারাদেশে ১৫৭ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এতে তিনি অত্যন্ত ব্যথিত ছিলেন, অনেক চেষ্টা করেও কিন্তু এই মৃতের সংখ্যা,আক্রান্তের সংখ্যা কমাতে পারেননি।

এ সংসদ সদস্য বলেন,  কিন্তু তিনি খুব দুঃখ,কষ্ট পেলেন যখন বর্তমান যে কর্তৃপক্ষ, তিনি  বললেন, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ছিল এবং আক্রান্তের সংখ্যা ৪১ হাজার কম ছিল।

তিনি বলেন, ২২ বছরের রেকর্ড ভঙ্গ করে ২০২৩ সালে ডেঙ্গুর আক্রান্তের সংখ্যা তিন লক্ষের অধিক ছিল এবং সারাদেশে মৃতের সংখ্যা ছিল এক হাজার ৭০৫ জন। এটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সূত্রে একটি জাতীয় দৈনিকের সংবাদে প্রকাশিত হয়। সেখানে সিটি করপোরেশনের একজন দায়িত্বশীল ব্যক্তি বলেছেন, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ঢাকায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৪২ হাজার কম ছিল। যা স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যমতে অসত্য।

Advertisement

প্রসঙ্গত, এসময়ে নিজের ব্যর্থতাকে আরেকজনের ঘাড়ে না চাপিয়ে এই ধরনের আচরণ না করারও আহ্বান জানান সাঈদ খোকন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

গ্রেপ্তারের পর পূত্রবধু হত্যা মামলার আসামি শ্বাশুড়ির মৃত্যু

Published

on

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার অবস্থায় পূত্রবধু হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু হয়েছে। মৃত ঐ আসামির নাম সুরাইয়া খাতুন (৫২)।

গেলো শুক্রবার (১৭ মে) সকালে সুরাইয়া খাতুনকে মৃত অবস্থায় ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় র‍্যাব। উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আসার পরে বিস্তারিত জানানো হবে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন  ভৈরব র‍্যাব ক্যাম্পের কমান্ডার মো. ফাহিম ফয়সাল।

জানা যায়,গেলো ১৬ মে রাতে র‍্যাব সদস্যরা রেখা আক্তার (২০) নামে এক গৃহবধূ হত্যা মামলার প্রধান আসামি  তাইজুল ইসলাম মিলন ও শাশুড়ি সুরাইয়া খাতুনকে আটক করে। আটক দুজনকে র‍্যাব হেফাজতে রাখা হয়।

মামলা সূত্রে জানা যায়, দেড় বছর আগে রেখা আক্তারের সাথে হত্যা মামলার প্রধান আসামি তাইজুল ইসলাম মিলনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর মিলন দুই লাখ টাকা যৌতুক দাবি করলে। রেখার পরিবার মিলনকে অটো কিনতে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা দেন। কিন্তু রেখার পরিবারের দাবি ওই টাকা দিয়ে মিলন অটো না কিনে আরও এক লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে।

এরই মধ্যে রেখা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। চলতি বছরের ২৬ এপ্রিল রাতে রেখাকে যৌতুকের টাকার জন্য তার স্বামী, শ্বশুর ও  শাশুড়ি অমানবিক নির্যাতন করেন। এরপর রাতেই তাকে আহত অবস্থায় ইশ্বরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

Advertisement

এ সময় তার স্বামী ও শাশুড়ি হাসপাতালে মরদেহ রেখে পালিয়ে গেলেও শ্বশুর আজিজুল ইসলামকে হাসপাতালের কর্মচারীরা আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। শ্বশুরবাড়ির লোকজন এসময়ে প্রচার করে রেখা ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। কিন্তু চিকিৎসক জানান,রেখার গলা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন আছে। খবর পেয়ে রেখার পরিবারের লোকজন মরদেহ হাসপাতাল থেকে নিয়ে ময়নাতদন্তের পর দাফন করে।

প্রসঙ্গত, এ ঘটনায় গেলো ২ মে রেখার মা বাদি হয়ে ময়মনসিংহের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালে তিনজনকে  অভিযুক্ত করে একটি মামলা করেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু

Published

on

নরসিংদীতে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় মা-ছেলেসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার আলোকবালী উত্তরপাড়া এবং শহরতলীর হাজীপুরে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- আলোকবালী উত্তরপাড়ার কামাল মিয়ার স্ত্রী শরিফা বেগম (৫০), তার ছেলে ইকবাল হোসেন (১২) এবং করম আলীর ছেলে কাইয়ুম মিয়া (২২)। এ ঘটনায় কামাল মিয়া নামের এক ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়। নিহত এবং আহত সকলেই আলোকবালী উত্তরপাড়ার বাসিন্দা। তারা মাঠে ধান কাটছিল।

এছাড়া সদর উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের চকপাড়ায় মোছলেহউদ্দিন (৫০) নামে আরেকজনের মৃত্যু হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন নরসিংদী সদর মডেল থানার ওসি তানভীর আহমেদ।

Advertisement

তিনি জানান, নিহতরা সকলেই ধান কাটার জন্য কৃষি জমিতে ছিলেন। এ সময় বজ্রপাতে শরিফা বেগম এবং তার ছেলে ইকবাল ঘটনাস্থলেই মারা যায়। গুরুতর আহত আবস্থায় সদর হাসপাতালে আনার পথে মারা যায় কাইয়ুম নামের অপরজন। এতে কামাল হোসেন নামে আহত আরেকজনকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া হাজীপুরে বজ্রপাতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version