Connect with us

জাতীয়

নির্বাচনে বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

Published

on

নির্বাচনের জন্য আমাদের দেশে সর্বোচ্চ আইন সংবিধান। নির্বাচন কীভাবে হবে তা সংবিধানেই লেখা আছে। আমরা অনেকেই ভুল করে বলি আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন হবে। বিষয়টি ঠিক নয়। ভোট হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। এ ক্ষেত্রে বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপের কোনো সুযোগ নেই। বললেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

শনিবার (২৭ মে) দুপুরে রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ এনিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যাসোসিয়েশনের ১১তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন ও সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, নির্বাচনের জন্য আমাদের দেশে সর্বোচ্চ আইন সংবিধান। নির্বাচন কীভাবে হবে তা সংবিধানেই লেখা আছে। আমরা অনেকেই ভুল করে বলি আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন হবে। বিষয়টি ঠিক নয়। ভোট হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। সরকার কমিশনকে শুধু সহযোগিতা করবে। এভাবেই সাংবিধানিক উপায়ে নির্বাচন হবে। এ ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে নির্বাচনের সুযোগ নেই।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে আর অসাংবিধানিক উপায়ে ক্ষমতায় আসা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে সংবিধানের পরিপন্থী কোনো প্রক্রিয়ায় নির্বাচনের সুযোগ নেই। কেননা সংবিধান অনুযায়ী তা রাষ্ট্রদ্রোহিতা অপরাধের শামিল।

শ ম রেজাউল করিম আরও বলেন, সংবিধানের ৭ (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অসাংবিধানিক উপায়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করার চেষ্টা করা, পরিকল্পনা করা, ষড়যন্ত্র করাকে রাষ্ট্রদ্রোহিতা হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। অসাংবিধানিক উপায়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টাকে সমর্থন করা, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ। অসাংবিধানিক পন্থায় মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা, সংবিধানের কোনো ধারাকে ভুল ও অস্বীকার করে উপস্থাপন করার মাধ্যমে মানুষের আস্থা নষ্ট ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হলে তাও রাষ্ট্রদ্রোহিতা হিসেবে বিবেচিত হবে। সুতরাং যারা অসাংবিধানিক উপায়ে নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসতে চান তাদের আচরণ রাষ্ট্রদ্রোহিতা বলে গণ্য হবে।

Advertisement

 

 

 

জাতীয়

সম্পদের সীমাবদ্ধতা মাথায় রেখেই উন্নয়ন সচল রাখতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

সম্পদের সীমাবদ্ধতা মাথায় রেখে কীভাবে উন্নয়ন সচল রাখা যায় সেদিকে প্রকৌশলীদের লক্ষ্য রাখতে হবে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (১১ মে) সকালে দেশের প্রাচীন পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) ৬১তম কনভেনশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যথাযথ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কারণেই সরকার দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।

এবারের কনভেনশনের মূল প্রতিপাদ্য ‘ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফর স্মার্ট বাংলাদেশ’। কনভেনশনের মূল আকর্ষণ ‘দ্য ইঞ্জিনিয়ার্স ফর ট্রান্সফরমিং টেকনোলজি ড্রাইভেন স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনার।

আরও আসছে…

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বিদেশিদের এনআইডি করতে লাগবে না দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ

Published

on

প্রবাসীদের এনআইডি সেবা দিতে মাঠ কর্মকর্তাদের ৮টি নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের অধীন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ (এনআইডি)। পরিপত্রে দেয়া নির্দেশনায় সংস্থাটি জানায়, এখন থেকে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিদেশি কোনো নাগরিকের দেশে এনআইডি করতে আর দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ লাগবে না।

সম্প্রতি এনআইডির সহকারী পরিচালক মুহা. সরওয়ার হোসেন সই করা এক পরিপত্রে এ তথ্য জানান।

পরিপত্রে জানানো হয়, প্রবাসে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রম সহজ করতে ও মাঠপর্যায়ে সব অফিস থেকে বিড়ম্বনামুক্ত সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন নির্দেশনা দিয়েছে।

নির্দেশনাগুলো হচ্ছে

১. দ্যা সিটিজেনশিপ অ্যাক্ট, ১৯৫১ দ্যা বাংলাদেশ সিটিজেনশিপ (টেমপোরারি প্রভিশন) অর্ডার, ১৯৭২ এর বিধান অনুসারে যে সকল ব্যক্তি বাংলাদেশের নাগরিক তাদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ দাখিলের প্রয়োজন নেই। এই আইন ও আদেশ অনুযায়ী আবেদনকারীর পিতা/মাতা অথবা দাদা-দাদির বাংলাদেশি নাগরিক হওয়ার স্বপক্ষে প্রমাণ হিসেবে তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র/ বাংলাদেশি পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স/অনলাইন জন্ম সনদ/অনলাইন মৃত্যু সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) এবং সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদ হতে ইস্যুকৃত নাগরিক সনদের কপি দাখিল করতে হবে।

Advertisement

২. কোনো বাংলাদেশি প্রবাসী অন্য কোন দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণের পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে ইস্যুকৃত দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ গ্রহণ করে থাকেন, তাহলে তাকেও জাতীয় পরিচয় প্রদান ও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যাবে।

৩. দ্যা বাংলাদেশ সিটিজেনশিপ (টেমপোরারি প্রভিশন) রুলস, ১৯৭৮ এর রুল ৪ এর বিধান অনুযায়ী বৈবাহিক সূত্রে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব অর্জনকারী বিদেশি নাগরিকের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য সুরক্ষা সেবা বিভাগ হতে ইস্যুকৃত নাগরিক সনদ, বিবাহের প্রমাণপত্র ও স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।

৪. বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যদি অন্য কোনো দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করার শর্তে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পরিত্যাগ করেন, উক্ত বিষয়টি উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ সাপেক্ষে নির্বাচন কমিশন ওই ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র বাতিল করে ভোটার তালিকা হতে তার নাম কর্তন করা জন্য নির্দেশনা দিতে পারবে।

৫. প্রবাসী বাংলাদেশিদের দাখিলকৃত জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির আবেদনসমূহ প্রাপ্তির পর বায়োমেট্রিক তথ্য গ্রহণসহ ৭ কার্য দিবসের মধ্যে নিষ্পত্তি এবং ২ কার্য দিবসের মধ্যে ডাটা আপলোড নিশ্চিত করতে হবে।

৬. প্রবাসে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সংবিধান, নাগরিকত্ব আইন, ভোটার তালিকা আইন, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন এবং এ সংক্রান্ত সব বিধি বিধান যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে হবে। নতুন এই পরিপত্র অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল জারিকৃত স্মারকটি বাতিল করা হলো।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ হায়দার আকবর খান রনো আর নেই

Published

on

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও লেখক হায়দার আকবর খান রনো মারা গেছেন।

শুক্রবার (১০ মে) দিবাগত রাত ২টা ৫ মিনিটে রাজধানীর একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, আকবর খান রনো হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত পৌনে ২টায় মারা যান। তিনি টাইপ-২ রেসপিরেটরি ফেইলিউর নামক শ্বাসতন্ত্রীয় রোগে ভুগছিলেন। সাধারণত এই রোগে ফুসফুসের অক্সিজেন গ্রহণের ক্ষমতা কমে যায়।

রাজনীতিবিদ ও লেখক হায়দার আকবর খান রনো তীব্র শ্বাসতন্ত্রীয় অসুখ (টাইপ-২ রেসপিরেটরি ফেইল্যুর) নিয়ে গেলো ৬ মে সন্ধ্যায় হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।

Advertisement

হায়দার আকবর খান রনো বাংলাদেশের কমিউনিস্ট আন্দোলনের এক প্রবাদ পুরুষ। মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম এ সংগঠক একাধিক বইয়ের লেখক। মার্ক্সবাদী এই তাত্ত্বিক পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। হায়দার আকবর খান রনোর জন্ম ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট অবিভক্ত ভারতের কলকাতায়। তার পৈতৃক নিবাস নড়াইলের বরাশুলা গ্রামে।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সঙ্গে দীর্ঘদিন থাকলেও ২০১০ সালে মতভিন্নতার কারণে দলটি ছেড়ে হায়দার আকবর খান সিপিবিতে যোগ দেন। ২০১২ সালে তাকে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য করা হয়। এরপর তিনি সিপিবির উপদেষ্টা নির্বাচিত হন।

এদিকে পরিবার সূত্রে জানা গেছে, পরিবারের সদস্যরা দেশের বাইরে থাকায় মরদেহ সোমবার পর্যন্ত শমরিতা হাসপাতালের মর্গে রাখা হবে। স্বজনরা দেশে ফিরলে শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য নেওয়া হবে এই প্রবীণ রাজনীতিবিদের মরদেহ। এরপর বাবা-মায়ের কবরের পাশে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে হায়দার আকবর খান রনোকে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version