কৃষি
মালচিং পদ্ধতিতে করলা চাষে কৃষকের মুখে হাসি
Published
11 months agoon
By
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিকুড়িগ্রামে বিষমুক্ত মালচিং পদ্ধতিতে করলা চাষ করে অধিক মুনাফা পাওয়ায় কৃষকের মুখে এখন চওড়া হাসি। প্রাচীন পদ্ধতিতে অতিরিক্ত সার-কীটনাশক ছাড়াই স্বল্প খরচে অধিক উৎপাদন হওয়ায় সাড়া ফেলেছে এই চাষ পদ্ধতি। জেলার রাজারহাটে এই প্রথম মালচিং পদ্ধতিতে চাষ করা হয়েছে করলা। ফলন ও সাইজ দেখে আশপাশের চাষীরা আগ্রহী হয়ে উঠেছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আরডিআরএস বাংলাদেশ এই কাজে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছে। এই পদ্ধতি সম্প্রসারণ করা গেলে জেলায় সবজী চাষে ঘাটতি কমে যাবে এবং সারা বছর সবজির চাহিদা পূরণ করতে পারবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলার রাজারহাট উপজেলার ছিনাই ইউনিয়নের মীরের বাড়ী গ্রামের কৃষক মুকুল মিয়া এই প্রথম ১২শতক জমিতে মালচিং পদ্ধতিতে করলা চাষ করেছেন। গেলো মার্চ মাসের শুরুতে চারা লাগিয়েছেন। এতে খরচ পরেছে মাত্র ১৩ হাজার টাকা। এরমধ্যে চারায খরচ গেছে সাড়ে ৩হাজার টাকা, পলিথিন কিনে মালচিং করতে গেছে আড়াই হাজার টাকা এবং জাংলি, সেচ ও কীটনাশকসহ অন্যান্য বাবদ খরচ হয়েছে ৭ হাজার টাকা। দুই মাস পর এপ্রিলের শুরুতে করলা বিক্রি করা শুরু করেছেন। মে মাসের শেষ পযন্ত তিনি ৪১ হাজার টাকার করলা বিক্রি করেছেন। আরও ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার করলা বিক্রির আশা করছেন তিনি।
আরডিআরএস’র কৃষিবিদ সোহেল রানা জানান, আধুনীকরণ হওয়ার সাথে সাথে প্লাস্টিক মালচিং এর ব্যবহার জনপ্রিয় হচ্ছে। এটি আধুনিক চাষাবাদের একটি উন্নত পদ্ধতি। হাজার বছর ধরেই আমাদের পূর্ব পুরুষরা মালচিং এর ব্যবহার করে আসছিল। এর ফলে ফসলের দ্রুত বৃদ্ধি হয়। মাটির রস সংরক্ষণ এবং আগাছার যন্ত্রনা থাকে না। তাই পরিচর্চা ব্যয় কম। এটি সহজলভ্য ও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় কৃষকরা সহজে এই চাষে ঝুঁকে পরবেন। পল্লী কর্ম সহায়ক কর্মসূচির অর্থায়নে আরডিআরএস বাংলাদেশ ও উপজেলা কৃষি অফিস যৌথভাবে মালচিং পদ্ধতিতে করলা চাষ শুরু করেছে। আশা করা হচ্ছে আগামিতে অধিক চাষী এতে যুক্ত হবেন এবং জেলা জুড়ে এটি সম্প্রসারিত হবে।
করলা চাষী মুকুল মিয়া জানান, এই প্রথম এই পদ্ধতিতে করলা চাষ করলাম। মালচিং প্লাস্টিক ব্যবহার করে সবদিক দিয়ে লাভবান হয়েছি। এখন পর্যন্ত আমার খরচ বাদে ২৮ হাজার টাকা লাভ হয়েছে। মালচিং-এ একবারেই জমি তৈরী করে বীজ বপন করতে হয়। এতে বারবার সার, কীটনাশক ও পানি দিতে হয় না। পরিচর্চা না থাকায় শ্রমিকও লাগে না। ফলে জমির খরচ অর্ধেক কমে গেছে। এই পদ্ধতিতে দ্বিগুণ ফলন পেয়েছি।
এ ব্যাপারে রাজারহাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুন্নাহার সাথী জানান, বর্তমানে বিশেষভাবে তৈরী পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিক দিয়ে মালচিং পদ্ধতিতে কৃষককে করলা চাষে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। এতে অল্প খরচে কৃষক অধিক লাভবান হতে পারবেন। এছাড়াও অফ সিজনেও এর ব্যবহার করা হচ্ছে। আশা করছি এতে জেলায় সবজির ব্যাপক উৎপাদন হবে। এটি জেলার চাহিদা মিটিয়ে বাইরের জেলাতেও বিক্রি করা যাবে।
অন্যরা যা পড়ছেন
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আট জনের মৃত্যু
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
আসন্ন বোরো মৌসুমের ধান ও চালের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করেছে সরকার। প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা, আতপ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৪ টাকা।
রোববার (২১ এপ্রিল) মন্ত্রিপরিষদ সভাকক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভায় এই মূল্য নির্ধারণ করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
সভায় আসন্ন বোরো সংগ্রহ ২০২৪ মৌসুমে ৫ লাখ টন ধান, ১১ লাখ টন সিদ্ধ চাল, আতপ চাল ১ লাখ টন এবং ৫০ হাজার টন গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা, আতপ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৪ টাকা। আর ২০২৩ সালে ধান-চালের সংগ্রহ মূল্য ছিল যথাক্রমে ধান ৩০ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৫ টাকা।
সভায় খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, চালের বস্তায় মূল্য উল্লেখ করে বিক্রির কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ব্যবসায়ীদের আর সময় দেয়া হবে না, প্রয়োজনে আইন প্রয়োগ করা হবে। এখন খাদ্য মজুদ আছে ১২ লাখ টন।।
মন্ত্রী আরও জানান, ৭ মে থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত খাদ্য সংগ্রহ অভিযান চলবে।
টিআর/
অর্থনীতি
এক টাকা কেজি বেগুনের, গরুকে খাওয়াচ্ছেন কৃষক
Published
3 weeks agoon
এপ্রিল ২, ২০২৪By
Anik Mahmudরংপুরের পীরগাছায় প্রতি কেজি মাত্র এক টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে বেগুন। লাভের বদলে চাষের খরচ না ওঠায় অনেক কৃষক ক্ষেত থেকে বেগুন তুলছেন না। খাওয়াচ্ছেন গবাদিপশুকে।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) স্থানীয় কৃষকরা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে।
তালুক ইসাদ গ্রামের কৃষক মোজাম্মেল বলেন,তিনি ২২ শতক জমিতে বেগুন চাষ করেছেন। এতে খরচ হয়েছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। শুরুতে কিছুটা দাম থাকায় ৪০ হাজার টাকা বিক্রি করতে পেরেছিলেন। তবে বর্তমানে ক্রেতা না থাকায় ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে ফসল।
তিনি আরও বলেন, বেগুন বাজারে নিয়ে গেলে ১০০ টাকা বস্তা অথবা এক টাকা কেজি দাম বলে। মাঝে মাঝে কিছু বেগুন তুলে গরুকে খাওয়ান অথবা নিজেরা খান।
রংপুর জাতীয় কৃষক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম হক্কানি বলেন, প্রান্তিক গরিব কৃষক উৎপাদন করেন তবে সরাসরি তারা বাজারে বিক্রি করতে পারেন না। প্রতিটি শহরে কৃষকের বাজার ব্যবস্থা যদি প্রতিষ্ঠা করা যায়। তাহলে একদিকে ভোক্তারা যেমন লাভবান হবেন, তেমনি কৃষকরাও লাভবান হবেন।
কৃষক সংগঠনের নেতারা বলেন, রাজধানীতে বেগুনের কেজি ৪০ থেকে ৬০ টাকা হলেও মধ্যসত্বভোগীর লোভের কারণে মাঠের কৃষক পাচ্ছেন মাত্র এক টাকা।
কৃষি
কৃষিপণ্যের মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করার হুঁশিয়ারি কৃষিমন্ত্রীর
Published
3 months agoon
জানুয়ারি ১৭, ২০২৪দেশে কৃষিপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করে দেয়া হবে। যে পদ্ধতি অনুসরণ করলে মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করে দেয়া যাবে আমরা সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে চাই। ভোক্তাদের জন্য মার্কেট স্টাডি করতে চাই। মার্কেট মনোপলি না ওলিগপলি সেটি দেখে ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে এখনই তার কোনো ডেডলাইন দেয়া যাচ্ছে না। বললেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন। এর আগে ঢাকায় নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রোস্টার মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, কত দিনের মধ্যে সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে, সে বিষয়ে ডেডলাইন দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য যতগুলো সেক্টর আছে, সবাই একত্রিত হয়ে একটি সমন্বিত ব্যবস্থা নেবো। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা নিয়েই আমরা বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে চাই।
‘বেশি মুনাফার জন্য মানুষের বুকে চাকু মারলাম, সেটা তো হয় না। বাজার নিয়ন্ত্রণে বাজার বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতা নেয়া হবে’- যোগ করেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এগিয়ে যাওয়া। এগিয়ে যেতে উন্নত প্রযুক্তির চাষাবাদ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য কৃষকদের উৎসাহিত করতে হবে। এখানে অনেক বিজ্ঞানী রয়েছেন, আমরা তাদের কাজে লাগাতে চাই।
আব্দুস শহীদ বলেন, উৎপাদন যেন বেশি হয়, ফসল যেন বেশি হয়, সেজন্য আমরা কোনো ভূমি খালি রাখতে চাই না। যেসব জায়গায় ফসল ফলানো যায়, সেখানে যেন কৃষকরা উৎপাদনে উৎসাহিত হয়, আমরা সে পদক্ষেপ নেবো। প্রয়োজনে আমরা উঠান বৈঠক করবো।
তিনি বলেন, গ্রাম পর্যায়ে কৃষি সম্প্রসারণের কর্মকর্তারা রয়েছেন। প্রতিটি ইউনিয়নে তিনজন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রয়েছেন। তারা প্রতিটি এলাকায় ঘুরে ফসলের সমস্যা কী, কীটনাশক সঠিকভাবে ব্যবহার হচ্ছে কি না ও সঠিক মাত্রায় সার দিচ্ছে কি না- তা তদারকি করে থাকেন। সেই তদারকি আরও জোরদার করা হবে।
এএম/
জাতীয়
জামিন পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় নাশকতার পৃথক ছয় মামলায় জামিন পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার পল্টন থানার চার মামলা...
‘অনুমতি মিললেই ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব’
ব্রাজিলের খামারগুলো রপ্তানির লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পশু প্রস্তুত করা আছে। অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব। জানিয়েছেন...
দুর্নীতি মামলায় ফেঁসেছেন প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক এমডিসহ ৯ জন
দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ সরবরাহের মাধ্যমে প্রায় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও...
সর্বোচ্চ ৪২.২ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
গেলো কয়েকদিনের তুলনায় তাপমাত্রা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায়। তীব্র তাপদাহ রূপ নিয়েছে অতি তীব্র তাপদাহে। এতে জনজীবনে বেড়েছে অস্বস্তি। এদিকে তাপদাহে স্বস্তি...
২৪ ব্যাগ রক্ত দিয়েও বাঁচানো গেলো না শীলাকে
কক্সবাজারের একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় আফসানা হোসেন শীলা (২৫) নামে এক প্রসূতি মায়ের মৃত্যু অভিযোগ উঠেছে। নিহতের স্বজনরা এ...
নির্বাচনে প্রতিমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ঠেকাতে রিট
নাটোরের সিংড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ও নাটোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য জুনাইদ আহমেদ পলকের...
নির্বাচনি ক্যাম্প কেমন হবে, জানালো ইসি
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের নির্বাচনি ক্যাম্প তৈরির ক্ষেত্রে যা যা নির্দেশনা মানতে হবে, তা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।...
মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীর কেরানীগঞ্জ এলাকায় ১৪ বছরের কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা...
বেনজীর আহমেদের সম্পদের ইস্যুতে দুদকের চিঠি
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটে চিঠি...
শুধু দাবদাহেই নয়, যেকোনো দুর্যোগে বদ্ধপরিকর পুলিশ: ডিএমপি কমিশনার
শুধু তীব্র দাবদাহে নয়, দেশের যেকোনো দুর্যোগ দুর্বিপাকে বাংলাদেশ পুলিশ তার দায়িত্ব পালনে বদ্ধপরিকর। বললেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার...
খুলছে স্কুল-কলেজ, মাউশির প্রজ্ঞাপন
জামিন পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর
আলিয়া বন্ধু, দীপিকা কেন হতে পারলেন না? জানালেন ক্যাটরিনা
অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা, উপাচার্যের কার্যালয়ে তালা
নতুন কারিকুলামে প্রতি শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না
পর পর ৩ দিন কমলো স্বর্ণের দাম
দেবের পা জড়িয়ে ধরে যা বললেন মহিলা
নীতার আলমারিতে কয়েক কোটি টাকার ব্যাগ, সবচেয়ে দামি কোনটি?
রাতে ঘুমানোর আগে পা না ধুলে যে সমস্যা হতে পারে
‘অনুমতি মিললেই ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব’
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়না
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড4 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ6 days ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- বাংলাদেশ6 days ago
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
- বাংলাদেশ7 days ago
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
- আবহাওয়া5 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে4 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- জাতীয়5 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- দুর্ঘটনা5 days ago
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন