জনদুর্ভোগ
পঞ্চগড়ে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ
Published
10 months agoon
By
পঞ্চগড় প্রতিনিধিপঞ্চগড়ে গেলো এক মাসেও দেখা মেলেনি বৃষ্টির। বৃষ্টিপাত না হওয়ায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন মুসুল্লিরা।
শুক্রবার (০৯ জুন) সকাল নয়টার দিকে পঞ্চগড় কেন্দ্রীয় ইদগাহ ময়দানে পঞ্চগড় কেন্দ্রীয় মসজিদের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র তৌহিদুল ইসলাম এই নামাজের আয়োজন করেন। পঞ্চগড় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মুফতি আ ন ম আব্দুল করিমের ইমামতিত্বে ইসতিসকার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় পঞ্চগড় বাজার জামে মসজিদের পেশ ইমাম ওমর ফারুক, হাফেজ মীর মোর্শেদ তুহিন এবং স্থানীয় ওলামায়ে কেরাম সহ প্রায় জেলা শহরের বিভিন্ন এলাকার তিন শতাধিক মুসুল্লি এই নামাজে অংশ নেন।
নামাজ শেষে বিশেষ খোতবার পর বৃষ্টির জন্য কেঁদে কেঁদে মুনাজাত করা হয়। তীব্র তাপদাহে জনজীবনে দূর্ভোগ নেমে আসে পঞ্চগড়ে। রোদের তীব্রতায় গরমে অতিষ্ঠ হয় জেলার মানুষজন। বৃষ্টির আশায় এই ইসতিসকার নামাজের আয়োজন করা হয় ।
পঞ্চগড় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মুফতি আ ন ম আব্দুল করিম বলেন, মহান আল্লাহর কাছে আমরা দুহাত তুলে কেঁদে কেঁদে মোনাজাত করেছি। মহান মালিকের কাছে এই খরতাপ ও তীব্র গরমের হাত থেকে রেহাই পেতে বৃষ্টি প্রার্থনা করেছি। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ আমাদের কথা শুনবেন।
এএম
অন্যরা যা পড়ছেন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
প্রথম ধাপের উপজেলা ভোটে ১৮৯১ মনোনয়ন দাখিল
আশা করি এবার আর জলাবদ্ধতা থাকবে না। নিউমার্কেট এলাকার জন্য নতুন প্রকল্প নিয়েছি। নিউমার্কেট এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর পান্থপথে বক্স কালভার্টের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
মেয়র তাপস বলেন, গেলো বছর যেসব জায়গায় জলাবদ্ধতা হয়েছে, বিশেষ করে নিউমার্কেটের সামনে ও শান্তিনগরে; যেসব কারণে পানিপ্রবাহ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, আমরা সেগুলো পরিষ্কার করেছি। আশা করি এবার আর জলাবদ্ধতা থাকবে না। নিউমার্কেট এলাকার জন্য নতুন প্রকল্প নিয়েছি। এর মূল কারণ হচ্ছে পিলখানার ভেতর দিয়ে আগে যে পানিপ্রবাহের নর্দমা ছিল, সেগুলো বন্ধ হয়ে যায় ২০০৯ সালে। এ জন্য দেখেছি গেলো বছর সেখানে বড় জলাবদ্ধতা হয়েছে। তাদের সঙ্গে আলাপ করেছি এবং সম্মতিও পেয়েছি। পিলখানার ভেতর দিয়ে পানিপ্রবাহের বড় নর্দমা করবে ডিএসসিসি। এটা করতে পারলে ওই এলাকায় আর জলাবদ্ধতা থাকবে না। এভাবে প্রতিটি এলাকায় বিচার-বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা করে পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
ঢাকায় বিচ্ছিন্ন কয়েকটি জায়গা ছাড়া তেমন কোথাও দীর্ঘ সময় জলাবদ্ধতা থাকে না উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমের আগে সূচি অনুযায়ী বক্স কালভার্ট, খাল ও নর্দমাগুলো পরিষ্কার করে ডিএসসিসি। এতে বর্ষার সময় পানিপ্রবাহ স্বাভাবিক থাকে। এছাড়া ঢাকা শহরে ব্যাপকভাবে নর্দমা অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলমান রেখেছি।
শেখ ফজলে নূর তাপস আরও বলেন, ২০২০ সালের আগে অল্প বৃষ্টিতে ঢাকার ৭০ ভাগ প্লাবিত হতো। এখন সেটা কমে এসেছে। এছাড়া পানিপ্রবাহ ও নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে পেরেছি। আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে বাহিনী প্রস্তুত থাকে, যাতে কোথাও পানি জমে থাকলে দ্রুত সরানো যায়। সেই হিসাবে পান্থপথের বক্স কালভার্ট পরিষ্কার করার কাজ শুরু করলাম।
এএম/
জনদুর্ভোগ
ঢাকাকে আলোকিত করতে গ্রামের বিদ্যুৎ ছিনিয়ে নেয়া হচ্ছে
Published
2 weeks agoon
এপ্রিল ৭, ২০২৪By
বিপ্লব আহসানরোজায় একদিকে গরম অপরদিকে লোডশেডিংয়ের কষ্ট পোহাতে হচ্ছে গ্রামের মানুষকে। লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণার যেনো শেষ নেই। দিন দিন পরিস্থিতি আরও অসহনীয় হয়ে উঠছে। । বিশেষ করে ইফতার, তারাবি আর সেহরির সময় লোডশেডিং অবর্ণনীয় কষ্ট দিচ্ছে। গ্রামে এই পরিস্থিতি আরও অসহনীয়। এখনই অনেক গ্রামে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে।
ঈদের ছুটিতে যখন ৭ থেকে ৮ কোটি মানুষ গ্রামে যাবেন তখন এই পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা নিয়ে চিন্তিত খোদ বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তারা।
তাদের বক্তব্য, ঢাকাকে আলোকিত করতে গ্রামের বিদ্যুৎ ছিনিয়ে নেয়া হচ্ছে। তাদের শঙ্কা এভাবে চলতে থাকলে সাধারণ মানুষ ফুঁসে উঠতে পারেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, টানা দাবদাহে দেশজুড়ে গরমের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে বিদ্যুতের চাহিদা ও জোগানের পার্থক্যও বাড়ছে গত কয়েকদিন ধরে। এর প্রভাবও বেশি পড়ছে গ্রামীণ ও পল্লি এলাকাতে। বিদ্যুতের জন্য হাহাকার থেকে কেন্দ্রে হামলা, মিছিল বের করার খবর এসেছে।
বিদ্যুৎ বিভাগের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, জ্বালানির অভাবে বা আমদানি করতে না পারায় গত ২ বছর গরমের সময় লোডশেডিং বেড়েছিল। শহরের দু-তিন ঘণ্টার লোডশেডিং হলেও গ্রামে ৮-১০ ঘণ্টার বেশি লোডশেডিংয়ের অভিযোগ ছিল গ্রাহকদের। এবারও তেমন পরিস্থিতি হতে পারে। কেননা পর্যাপ্ত জ্বালানি আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় টাকা-ডলারের সংস্থান নেই। বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে অর্থের জোগান বাড়ানো হয়েছে। সেটাও যথেষ্ট হবে না এবার।
গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থা পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) সূত্র জানায়, তারা চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ পাচ্ছে না। তাই বিতরণেও ঘাটতি দেখা দিয়েছে। গত সপ্তাহে দিনে সংস্থাটি চাহিদার চেয়ে ঘণ্টায় প্রায় ১৫শ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কম পেয়েছে। এখন এটি দ্বিগুণ হয়ে গেছে। ঈদের সময় আরও বাড়বে। বিশেষ করে ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর, জামালপুর, টাঙ্গাইল এবং কুমিল্লায় কিছু স্থানে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টাও লোডশেডিং হচ্ছে। বাকি এলাকাগুলোতে দৈনিক ৭ থেকে ১০ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে।
ইতোমধ্যে মন্ত্রী, এমপি ও সরকারের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতারা গ্রামে আসা শুরু করেছেন। আগামীতে এসব ভিআইপিদের গ্রামে বিদ্যুৎ দিতে গিয়ে অন্য এলাকাগুলোর অবস্থা আরও ভয়ংকর হবে।
গ্রামে এখন ছোট ছোট শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে। ঈদকে কেন্দ্র করে এসব কারখানা দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা সচল থাকার কথা। কিন্তু ঘণ্টায় ঘণ্টায় লোডশেডিংয়ে বন্ধ হয়ে গেছে অধিকাংশ ক্ষুদ্র কারখানা। একই অবস্থা শিল্পকলকারখানা বিশেষ করে গার্মেন্টস ও ডায়িং শিল্পের। একের পর এক লোডশেডিংয়ে ধস নেমেছে এসব কারখানায়।
গত ৪-৫ দিন ধরে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, গ্রামাঞ্চলে দিনে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না। রোজার মধ্যে সেহরি ও ইফতারের সময়েও অনেক এলাকার বাসিন্দারা লোডশেডিংয়ের ভোগান্তিতে পড়ছেন।
দেশে বর্তমানে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা উৎপাদন সক্ষমতার অর্ধেকের কম। বেশকিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ থাকছে। সক্ষমতার অর্ধেকেরও কম উৎপাদন করছে অনেক কেন্দ্র। দেশীয় উৎস থেকে জ্বালানির চাহিদা মেটাতে না পারায় এবং জ্বালানি আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় টাকা ও মার্কিন ডলারের জোগান না থাকায় তেল-গ্যাস-কয়লা আমদানিতে ভাটা পড়েছে।
চট্টগ্রাম
নাফনদীর ওপারে যুদ্ধজাহাজ, বিস্ফোরণের শব্দে কাঁপছে এপার
Published
3 weeks agoon
মার্চ ২৯, ২০২৪কক্সবাজারের টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপ সীমান্তে নাফনদীর ওপারে দেখা মিলেছে মিয়ানমারের ১টি যুদ্ধজাহাজ। এটি সকাল থেকে বেলা ১১ টা পর্যন্ত দেখা যায়। পরে তা অন্যত্র সরে গেছে। একই সঙ্গে থেমে থেমে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। মিয়ানমারের রাখাইনে দেশটির সশস্ত্র বাহিনী ও বিদ্রোহী আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। ওপারের বিস্ফোরণের শব্দ কেঁপে উঠছে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সেন্ট মার্টিন দ্বীপ।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকেল ৩টার পর থেকে গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পারছেন সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দারা। বিকট শব্দে সেন্ট মার্টিনের বাড়িঘর পর্যন্ত কাঁপছে বলে জানিয়েছেন তারা।
সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দা জসিম উদ্দিন শুভ বলেন, বিকেল ৩টার পর থেকে একের পর এক গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যাচ্ছে। বিস্ফোরণের শব্দে সেন্ট মার্টিনের মাটি পর্যন্ত কেঁপে উঠছে।
আব্দুল মালেক নামে আরেকজন বলেন, বিকট শব্দে মনে হচ্ছে গুলিগুলো বাড়ির ওপরে পড়ছে। জেলেরা ভয়ে মাছ শিকার না করে সাগর থেকে ফিরে আসছেন।
সেন্ট মার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। তবে বিজিবি ও কোস্ট গার্ড সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
টেকনাফ ২ বিজিবি’র অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, সকালে শাহপরীরদ্বীপ সীমান্তে নাফনদীর ওপারে মিয়ানমারের জলসীমায় একটি বড় ধরণের জাহাজ দেখা গিয়েছিল। এটি যুদ্ধ জাহাজ নাকি দেশটির অন্য কোন জাহাজ তার নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পরে দুপুরের আগেই জাহাজটি সেখান থেকে সরে গেছে।
এএম/
জাতীয়
ধানের খলা দখল নিয়ে ২ পক্ষের সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত অর্ধশতাধিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের নারী, পুরুষ ও পুলিশসহ অর্ধশতাধিক...
বাংলাদেশে দূতাবাস খুলবে গ্রিস : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গ্রিক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন তার দেশ আরও ৬টি দেশে দূতাবাস খোলার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড....
বিএনপির সময়ে খাদ্য ঘাটতি ছিল, এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী
আমাদের দেশে এতো নদী-নালা, খাল-বিল থাকতে মানুষের আমিষের অভাব হয় কেন? খাদ্যের পর পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য। বিএনপির...
ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল, যা থাকছে আলোচনায়
ঢাকায় তিন দিনের সফরে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গেলো ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর এটি হবে বাংলাদেশে প্রথম কোনো মার্কিন...
পিএসসির সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রদীপ কুমার পাণ্ডে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হিসেবে শপথ নিয়েছেন।...
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ নবন স্থানে রয়েছে ঢাকা। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৯
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দেশটিতে সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত দেশটির রাজধানী...
সুরমা সেতুতে বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষ, সংগীত শিল্পীসহ নিহত ২
সুনামগঞ্জে সুরমা সেতু টোলকেন্দ্রের পাশে বাস-সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুইজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আরও তিনজনকে আশঙ্কাজনক...
ঝালকাঠিতে ট্রাকের ধাক্কায় একই পরিবারের ৬ জনের মৃত্যু
ঝালকাঠির গাবখান সেতুর টোলপ্লাজায় সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাইক্রোবাস ও অটোরিকশা নিয়ে খাদে পড়ে গেলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে...
৫ বছরের নাতিকে গলা কেটে হত্যা করলেন নানা
বরফ পানির ফেসিয়াল
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীর মৃত্যু
কাল শিল্পী সমিতির নির্বাচন, ২১ পদে লড়ছেন ৪৮ প্রার্থী
রিসোর্টে পযটক তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মুরগির এক ডিম যে কারণে বিক্রি হলো আড়াই লাখ টাকা
বেসিক ব্যাংক একীভূত করার প্রক্রিয়া বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন না ফেরদৌস-মৌসুমী
সৌদি আরবের রিয়াদে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত
উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলে পদক্ষেপ নেয়া হবে: ইসি আলমগীর
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
ইরানে পাল্টা হামলার বিষয়ে যা জানালো বাইডেন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক1 day ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার3 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- বাংলাদেশ5 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- আন্তর্জাতিক1 day ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- টুকিটাকি3 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- ইসলাম2 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- জাতীয়6 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
- আন্তর্জাতিক4 days ago
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন