Connect with us

বাংলাদেশ

ভারতে একদিনে করোনা শনাক্ত আড়াই লাখ

Published

on

ভারতে দ্রুতগতিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। দেশটিতে গত একদিনে দুই লাখ ৬৮ হাজার ৮৩৩ জন কোভিড রোগী ধরা পড়েছে। দিনে শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৬৬ শতাংশে।

আজ শনিবার (১৫ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য উদ্ধৃত করে ভারতের গণমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে,গত একদিনে ভারতে করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা আড়াই লাখ। এরমধ্যে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫ শতাংশ বেড়েছে।

ওমিক্রনের প্রভাবে গতকাল শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) দেশটিতে দুই লাখ ৬০ হাজারের বেশি শনাক্ত হয়েছিল। শনাক্তের হার ছিল ১৪ দশমিক ৭ শতাংশ। এছাড়াও বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) ভারতে শনাক্তের সংখ্যা ছিল আড়াই লাখের নিচে। তবে একদিনের ব্যবধানেই শুক্রবার ৬ দশমিক ৭ শতাংশ রোগী বেড়ে আড়াই লাখ পার হয়ে যায়।

গত বছর মে মাসের পর এখন পর্যন্ত এটাই একদিনে রোগী শনাক্তের সর্বোচ্চ সংখ্যা। ডেল্টার দাপটে গতবছর মার্চ-এপ্রিল-মে মাসে ভয়ঙ্কর বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় ভারতকে। সে সময় ৭ মে রেকর্ড ৪ লাখ ১৪ হাজার রোগী শনাক্ত হয়েছিল।

এনডিটিভি জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত ৪০২ জনের মৃত্যু হয়েছে, আগের দিন এই সংখ্যা ছিল ৩১৫ জন। মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৭৫২। করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৪১ জন।

Advertisement

করোনা মহামারিতে ভারতে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হওয়া রাজ্যগুলোর একটি মহারাষ্ট্র। নতুন করে সেখানে শনাক্ত হয়েছেন ৪৩ হাজার ২১১ জন। এরপরের অবস্থানেই রয়েছে দিল্লি। শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সেখানে দৈনিক শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়ায় ৩০ দশমিক ৬৪ শতাংশে।

ভারতে সব মিলিয়ে শনাক্ত করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ কোটি ৬৭ লাখে পৌঁছেছে। মোট সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ১৪ লাখ ১৭ হাজার ৮২০ জন। মোট আক্রান্তের ৩.৮৫ শতাংশ এখন ভাইরাস সংক্রমিত অবস্থায় রয়েছেন।

ভারতে একদিনে সুস্থ ১ লাখ ২২ হাজার ৬৮৪ জন ও মোট সুস্থ হয়েছেন তিন কোটি ৪৯ লাখ ৪৭ হাজার ৩৯০ জন।

দেশটিতে করোনা মহামারীর সংক্রমণ ঠেকাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশবাসীকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, তার সরকার এখন পর্যন্ত দেশের ৭০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ককে দুই ডোজ কোভিড টিকা দিতে পেরেছে। এ সময়ে মাস্ক পরিধানসহ কোভিড প্রটোকল মেনে চলার কথাও বলেন তিনি।

অনন্যা চৈতী

Advertisement

 

 

 

জাতীয়

সিইসি, ইসিদের বেতন-ভাতা নির্ধারণ, আইনের খসড়ার অনুমোদন

Published

on

প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে প্রতিমাসে এক লাখ ৫ হাজার টাকা এবং  নির্বাচন কমিশনারদের  ৯৫ হাজার টাকা বেতন ভাতা প্রদানসহ বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে ‌‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

রোববার (২০ মে) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, আগে যে আইনটি ছিল সেখানে বলা ছিলো প্রধান নির্বাচন কমিশনার আপিল বিভাগের বিচারপতির সমান বেতন-ভাতাদি পাবেন এবং নির্বাচন কমিশনার হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতির সমান বেতন-ভাতাদি পাবেন। বর্তমান আইনে, ওই রকম না লিখে নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছে।

মাহবুব হোসেন জানান, বিশেষ ভাতা হিসেবে সিইসি ও ইসি উভয়ে তাদের মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হিসেবে পাবেন। এছাড়া উৎসব ভাতা পাবেন, বাংলা নববর্ষের ভাতা পাবেন, আবাসন সুবিধা পাবেন, যানবাহন সুবিধা পাবেন, টেলিফোন সুবিধা, কুক ভাতা, সিকিউরিটি ভাতা পাবেন। নিয়ামক ভাতা পাবেন ৮ হাজার টাকা করে। চিকিৎসা সুবিধা আগে যেভাবে আছে সেটাই থাকবে।

সিইসি ও ইসিদের পদমর্যাদার বিষয়ে তিনি বলেন, কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেটি মূল আইনে রয়েছে। আপিল বিভাগের বিচারপতিরাও এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা বেতন পান। বেতন আগের মতোই রয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, এতদিন ১৯৮৩ সালের আইনে বেতন ভাতাসহ অন্য সুবিধা পেয়ে আসছিলেন সিইসি ও ইসিরা। কিন্তু  উচ্চ আদালতের নির্দেশের প্রেক্ষিতে সামরিক শাসনামলের যেসব আইন ছিলো সেগুলো পরিবর্তনের যে নির্দেশনা আছে তার আলোকে এই আইনটি করা হয়েছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সুখবর

Published

on

অ্যাপোস্টাইল কনভেনশনে যুক্ত হলে কাগজপত্র সত্যায়িত করতে ভোগান্তি কমবে বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের। বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

সোমবার (২০ মে) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অ্যাপোস্টাইল কনভেনশনে যুক্ত হলে, বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস থেকে আর কাগজপত্র সত্যায়িত করা লাগবে না। এ বিষয়ে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

জানা যায়, ১৯৬১ সালে স্বাক্ষরিত হেগ অ্যাপোস্টাইল কনভেনশন চুক্তি হয়। এই চুক্তির অধীনে থাকা দেশগুলোর একটিতে জারি করা নথি, অন্য দেশগুলোতে আইনি উদ্দেশ্যে প্রত্যয়িত হয়।

বাংলাদেশ এই চুক্তির অধীনে না থাকায় এতদিন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস থেকে আর কাগজপত্র সত্যায়িত করতে হতো।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

ডাটাবেজ প্রজেক্টের নামে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ নিষ্পত্তির নির্দেশ

Published

on

দরিদ্র জনগোষ্ঠীর তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে ন্যাশনাল হাউজ হোল্ড ডাটাবেজ (এনএইচডি) প্রজেক্টের নামে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মকর্তাদের অনিয়ম, দুর্নীতি, ঘুষ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে করা আবেদন ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (২০ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রিটকারিদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আবু জাফর শেখ মানিক। দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।

পরে আইনজীবী আবু জাফর শেখ মানিক বলেন, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর তথ্য সংগ্রহের জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন ন্যাশনাল হাউজ হোল্ড ডাটাবেজ (এনএইচডি) প্রকল্পে (জুলাই ২০১৩, ডিসেম্বর ২০২০) পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগে দুদকে দায়ের করা আবেদন আগামী ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা পেলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

পাশাপাশি অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে দুদকের চেয়ারম্যান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পরে ভুক্তভোগী ৭৩ জন প্রতিকার চেয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেন। এছাড়া, অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে ব্যবস্থা চেয়ে দুদকের কাছে আবেদন করেন। ওই আবেদনে দুদকের সাড়া না পেয়ে ১৩ মে হাইকোর্টের রিট দায়ের করেন ৭৩ জন। সেই রিটের শুনানি নিয়ে আজ এ আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version