Connect with us

বাংলাদেশ

মুশিতেই খুশি খুলনা টাইগার্স

Published

on

কা-কে জাতীয় দলের মিস্টার ডিপেন্ডেবল বলা হয়? যারা ক্রিকেট দেখেন কিংবা বোঝেন, তারাই খুব সহজেই এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। তিনি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে সিরিয়াস এই ক্রিকেটার। যিনি কোনো দিনই অনুশীলনে ফাঁকি দেন নি। সবার আগে উপস্থিত হয়েছেন। এমন কি অসহ্য গরমে দল যখন তাবুতে ফেরে, তখনো তিনি চালিয়ে যান অনুশীলন। সতীর্থরা আদর করে নাম দিয়েছেন মুশি। আর মিডিয়ার দেয়া নাম, মিস্টার ডিপেন্ডেবল।

এই ক্রিকেটারেই উপরই এবার ভরসা রেখেছে বিপিএল ফ্রাঞ্চাইজির পঞ্চম দল খুলনা টাইগার্স। নতুন দল নয়, তবে মালিকানা বদলে নতুন করে গোছানো হয়েছে। সামর্থ্য ও শক্তিতে কম নয় তারা। তবে রয়েছে দুর্বলতাও। দর্শক আজ আপনারদের জন্য খুলনা টাইগার্সের গল্প।

বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফটে আগেই সরাসরি সাইন করা হয় মুশফিকুর রহিমের সাথে। বিপিএলে কখনো শিরোপা জেতা হয়নি মুশির। ঘরোয়া ক্রিকেটে গত বছর ঢাকা লিগ জিতে শিরোপা খরা কাটান তিনি। এছাড়া শেষ আসরে ছিলেন ফাইনালিস্ট। এবার তাই যে করেই হোক শিরোপা জিততে হবে তার। সেজন্য পছন্দের কয়েক ক্রিকেটারকেও দলে ভিড়িয়েছেন তিনি।

শেখ মেহেদী হাসান, সৌম্য সরকার, ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি, ফরহাদ রেজাদের দলে নিয়েছে খুলনা। ঘরোয়া ক্রিকেটে এরা প্রত্যেকেই পরীক্ষিত এবং নিয়মিত পারফর্মার।স্পিন ও পেস অলরাউন্ডারে দলটি বেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ।

মেহেদীর সঙ্গে আছেন সৌম্য ও ফরহাদ রেজা। বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে থিসারা পেরেরা, সেকুগ্গে প্রসন্ন ও সিকান্দার রাজাও আছেন। তবে দ্রুতগতির বোলার স্বল্পতা রয়েছে দলটির। আফগানিস্তানের নাভিন-উল-হক ও স্থানীয় কামরুল ইসলাম রাব্বিই ভরসা। তবে প্রতিপক্ষের জন্য হুমকি হতে পারে এমন বোলার নেই বললেই চলে।

Advertisement

মুশফিকের জন্য এই টুর্নামেন্টটা হতে পারে বিরাট চ্যালেঞ্জের। বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার এই ফরম্যাটে খারাপ সময় কাটাচ্ছেন। তাকে টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডের পরিকল্পনার বাইরেও পাঠিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। এবারের বিপিএলে ব্যাট হাতে রানের ফুলঝুরি ছুটিয়ে আবারো নিজের অবস্থান ফিরে পাওয়ার চেষ্টায় মুখিয়ে তিনি।

মুশফিক দলকে নেতৃত্ব দেবেন। ব্যাটিং ও বোলিংয়ে দলটা ভারসাম্যপূর্ণ। তারকা ক্রিকেটার নেই। তবে দলে আছে নিয়মিত পারফর্মার। টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ জিততে এটাই তো দরকার।

মুশফিকুর রহিমকে আগেই সরাসরি চুক্তিতে এ’ ক্যাটাগরিতে দলে টেনেছে খুলনা। সরাসরি চুক্তিতে শ্রীলঙ্কার অলরাউন্ডার থিসারা পেরেরা, ব্যাটসম্যান ভানুকা রাজাপাক্ষে ও আফগানিস্তানের নাভিন-উল-হককেও টেনেছে খুলনা। এর বাইরে সৌম্য সরকার ও মেহেদী হাসানের মতো ক্রিকেটারও আছেন দলটিতে।

দেশি ক্যাটাগরিতে মোট ১০ ক্রিকেটারকে আপাতত নিয়েছে খুলনা। ২ কোটি ৯১ লাখ টাকা দেশি ক্যাটাগরিতে খরচ করেছে দক্ষিণাঞ্চলের ফ্র্যাঞ্চাইজি-টি।

বিদেশিদের ড্রাফট থেকে শ্রীলঙ্কার সেকুগ্গে প্রসন্নকে ৪০ হাজার ডলার ও জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজাকে ২০ হাজার ডলারে নিয়েছে খুলনা।সব মিলিয়ে কাগজে-কলমে প্রায় পৌনে চারকোটি টাকা খরচ করেছে খুলনা। অল্প খরচেই স্কোয়াডের ভিতটা খুব বেশি শক্তিশালী করতে পারেনি তারা। ছয় ফ্রাঞ্চাইজের মধ্যে তাদের অবস্থান সবার শেষে। 

Advertisement

হাসিব মোহাম্মদ

বাংলাদেশ

ফুটবলকে টনি ক্রুসের বিদায়

Published

on

ফুটবলকে অবশেষে বিদায় বলার সময় জানালেন টনি ক্রুস। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল খেলেই শেষ জানাবেন ক্রুস। আর জার্মানির হয়ে আসন্ন ইউরো ২০২৪ পর্যন্ত খেলবেন তিনি। এমন সিদ্ধান্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইন্সট্রাগ্রামে জানিয়েছেন এই তারকা ফুটবলার।

আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসরের ঘোষণা একবার দিয়েছিলেন ক্রুস। তবে ঠিকই ফেব্রুয়ারিতে ফিরে এসেছিলেন দলের প্রয়োজন ও কোচের ডাকে। এরপর জার্মানির হয়ে ম্যাচ খেলেছেন তিনি।

বিশ্বকাপের জন্য প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা করেছে জার্মানি। সেই দলে আছেন ক্রুস। আর মাদ্রিদের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ তিনি। চলতি মৌসুম দিয়ে তার মেয়াদ শেষ হতো। এরপর চুক্তি বাড়ানো নিয়ে হতে পারতো আলোচনা, তবে তেমন আর সুযোগ দিলেননা এই মিডফিল্ডার।

রিয়ালের হয়ে ক্যারিয়ারে ইতি টানার ইচ্ছা ছিল ক্রুসের। সেই আশাও পূরণ হচ্ছে তার। তিনি বলেন, “এই গ্রীষ্মে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের পর একজন সক্রিয় ফুটবলার হিসেবে আমার ক্যারিয়ার শেষ হবে। যেমনটা আমি সবসময় বলতাম। রিয়াল মাদ্রিদ আমার বর্তমান ও ক্যারিয়ারের শেষ ক্লাব হবে।”

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকের জন্মদিন আজ

Published

on

সংগৃহীত ছবি

আজ (২১ মে)। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির জন্মদিন। ১৯৮০ সালের এই দিনে যুক্তরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন তারুণ্যের শক্তিকে সংঘবদ্ধ করা রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।

বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিকের সন্তান ববি আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) ট্রাস্টি হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি দেখভাল করছে। সিআরআইয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ‘ইয়ং বাংলা’র মাধ্যমে কাজ করছেন  তরুণদের ক্ষমতায়ন ও উদ্বুদ্ধকরণের।

তিন ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় ববি লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্স থেকে গভর্ন্যান্স অ্যান্ড হিস্ট্রি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। পরে একই প্রতিষ্ঠান থেকে কমপেরেটিভ পলিটিকস বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। ববির দুই বছরের ছোট বোন টিউলিপ সিদ্দিক লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড কিলবার্ন আসন থেকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সংসদ সদস্য।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম নেয়া ছিলো নিষিদ্ধ। বঙ্গবন্ধুকে এভাবে বাংলাদেশের বুক থেকে মুছে ফেলার স্বাক্ষী হয়ে আছেন আশির দশকে ঢাকায় শৈশব পার করা বঙ্গবন্ধুরই দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকসহ তৎকালীন প্রজন্ম।

নিজের শৈশবের বেশ কিছু অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে এক অনুষ্ঠানে ববি বলেন, “স্কুলে অনেকেই তখন নানার নামই শোনেনি। আমার বন্ধুরা বলতো, ‘কে তোমার এই বঙ্গবন্ধু নানা?’ স্কুলে আমার শিক্ষকরা ‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটা শুনলে অনেক ঘাবড়ে যেতেন। আমাকে বলতো, ‘বঙ্গবন্ধু বলতে হয়না স্কুলে’।” শিশু রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক সে সময় বুঝতে পারতেন না কেনো তার নানাকে কেউ চেনেন না, যিনি বাংলাদেশের জন্য সবকিছু ত্যাগ করেছেন তাকে কেনো চিনবে না বন্ধুরা!

Advertisement

আর এ কারণেই বর্তমান প্রজন্মের তরুণদের জন্য বঙ্গবন্ধুকে ভিন্নভাবে উপস্থাপনের স্বপ্ন দেখতেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।  তাঁর পরিকল্পনায় শিশু-কিশোরদের জন্য প্রকাশিত হয় গ্রাফিক নভেল ‘মুজিব’। ১০ পর্বের গ্রাফিক নভেলের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটিকে যেনো বাস্তবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

বাংলাদেশে নির্মিত ডকুড্রামা ‘হাসিনা: এ ডটারর্স টেল’ এর নির্মাণের পেছনেও বড় ভূমিকা রেখেছেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। মূলত ১৯৭৫ সালের নিজ পরিবারের সকল সদস্যকে হারিয়ে যেভাবে জাতির পিতার দুই কন্যা বেঁচে ছিলেন এবং সেখান থেকে বাংলাদেশের মানুষের কাছে ফিরে এসেছিলেন দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে, সেই বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে এই ডকুড্রামার মাধ্যমে। এটি নির্মাণের পেছনেও মূল কারণ ছিলো তরুণদের আকৃষ্ট করা।

পর্দার আড়ালে থেকে তরুণদের জন্য কাজ করে যাওয়া রাদওয়ান মুজিব গণমাধ্যমের সামনেও খুব একটা আসেন না। কিন্তু তার দুর্দান্ত সব কার্যক্রমের কল্যাণে দেশ গঠনে উদ্বুদ্ধ হয়ে এগিয়ে এসেছে তরুণ প্রজন্ম। রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিআরআইয়ের ট্রাস্টি হিসেবে কাজ করছেন। সিআরআইয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ‘ইয়াং বাংলার’ মাধ্যমে তরুণদের ক্ষমতায়ন ও উদ্বুদ্ধকরণের কাজ করছেন তিনি। ৫০ হাজার স্বেচ্ছাসেবী ও ৩১৫টি সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে চলা ইয়াং বাংলার সদস্য সংখ্যা ৩ লাখেরও বেশি।

২০১৪ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে তার নেতৃত্বে ইয়াং বাংলার পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয় জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ও জয় বাংলা কনসার্ট সহ আরও নানা আয়োজন। রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক গণমাধ্যমে দেয়া বক্তব্যে বারবার জানিয়েছেন, তরুণদের দেশের ইতিহাসের সঙ্গে সহজে পরিচিতি ঘটাতে এবং দেশ গঠনে তরুণদের শক্তিকে কাজে লাগাতেই এই উদ্যোগগুলো গ্রহণ করা হয়।

২০২১ সালে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আসলে আমাদের শুধু বললেই হবে না। এখন সময় এসেছে তরুণদের হাতে আরও দায়িত্ব তুলে দেয়ার। সকল সেক্টরে তরুণদের দায়িত্ব প্রদান করতে হবে, সেটা ব্যবসা, রাজনীতি, এনজিও থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রে।

Advertisement

বাস্তবতা হলো, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক শুধু তরুণদের দায়িত্ব দিতে বলেননি। তিনি তরুণদের কাধেই সকল দায়িত্ব অর্পন করেছেন।  আর তাদের পাশে সর্বদা ইয়াং বাংলার মাধ্যমে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।

সিআরআই থেকে প্রকাশিত নীতি-নির্ধারণী ম্যাগাজিন হোয়াইটবোর্ডের প্রধান সম্পাদক রাদওয়ান মুজিব। তার হাত ধরে গড়ে ওঠা তরুণদের সর্ববৃহৎ প্লাটফর্ম ইয়াং বাংলার সদস্য হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও।  তার হাত ধরেই দেশের নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনায় বসে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারছে তরুণ প্রজন্ম।

২০০৮ সালের জুন মাসে শেখ হাসিনাকে সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কারাগার থেকে মুক্ত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা ও ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। ২০০৭ সালে তীব্র আন্দোলন গড়ে উঠলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ‘ফ্রস্ট অব দ্য ওয়ার্ল্ড’-খ্যাত স্যার ডেভিডকে যে সাক্ষাৎকার দেন, যা বিশ্বব্যাপী জনমত তৈরিতেও বড় ভূমিকা রাখে।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কত শতাংশ ভোট পড়েছে, জানালেন সিইসি

Published

on

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এতে ৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে।  বললেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে  এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, প্রথম ধাপের মতো দ্বিতীয় ধাপেও সহিংসতার তেমন ঘটনা ঘটেনি। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে। তবে নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে। এই পর্যন্ত ভোটের হার ৩০ শতাংশের বেশি। বুধবার (২২ মে) পুরো বিষয় জানা যাবে।

সিইসি বলেন, ভোটের সময় বিভিন্ন অপরাধে ২৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জাল ভোটের অপরাধে ১০ জনকে তাৎক্ষণিক কারাদণ্ড দেয়া হয়।

এর আগে দুপুরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, ১৫৬টি উপজেলায় ১৩ হাজার ১৫৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ১০ হাজার কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৬ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version