Connect with us

খুলনা

১০৮ বছরের পুরনো দেশের দীর্ঘ রেলসেতু হার্ডিঞ্জ ব্রিজ

Avatar of author

Published

on

হার্ডিঞ্জ ব্রিজ

বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘতম রেলওয়ে সেতু পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। ১০৮ বছরের পুরনো এই রেলসেতুটি অবস্থিত পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশীতে । ব্রিটিশ স্থাপত্য শিল্পের এক অনন্য নিদর্শন হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। শতবর্ষের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে বীরদর্পে।

যুগের পর যুগ চলে গেছে, কত শাসক-শোষক আর প্রজন্মের সাক্ষী হয়ে রয়েছে এই ব্রিজটি। শতবছর পেরিয়ে গেছে, কিন্তু হার্ডিঞ্জ ব্রিজ প্রমত্ত পদ্মার বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে এখনও। এখন পদ্মার সেই যৌবন ফুরিয়ে গেছে। সেই উত্তাল ঢেউ নেই, কুলকুল রব তুলে ছুটে চলা পদ্মা এখন যেন বার্ধক্যে উপনীত হয়েছে। কিন্তু ঠিকই পদ্মার বুকে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ যেন যৌবনের জয়গান গেয়ে যাচ্ছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে যেন এই ব্রিজের যৌবন রয়েই গেছে । একদিকে যেমন সৌন্দর্য, অপরদিকে ইতিহাসের সাক্ষী- সব মিলিয়ে এই ব্রিজটি বাংলার ঐতিহ্য এবং তাৎপর্য বহন করছে। এর অপর প্রান্তে রয়েছে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা।

এই ব্রিজটি এককভাবে বাংলাদেশের বৃহত্তম ইস্পাত নির্মিত ডুয়েল গেজ রেলওয়ে ব্রিজ। ব্রিজটির দৈর্ঘ্য ১,৭৯৮.৩২ মিটার বা ৫,৮৯৪ ফুট (১.৮ কি.মি)। সর্বমোট ১৫টি গার্ডার বা স্প্যান রয়েছে। প্রতিটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য প্রায় ১২০ মিটার করে প্রতিটি স্প্যানের ওজন এক হাজার দুইশত পঁঞ্চাশ টন। ২৪ হাজার ৪০০ শ্রমিক-কর্মচারীর পাঁচ বছর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল এই ব্রিজ। এসব শ্রমিকের অধিকাংশই ছিল বাঙালী। ব্রিজের ওপর দুটি ব্রডগেজ রেললাইন রয়েছে। পাশে চলাচলের রাস্তা ও রয়েছে।

১৯০৮ সালে ব্রিজ নির্মাণের মঞ্জুরি পাওয়ার পর ব্রিটিশ প্রকৌশলী স্যার রবার্ট উইলিয়াম গেইলস হার্ডিঞ্জ ব্রিজ নির্মাণের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। প্রধান প্রকৌশলী রবার্ট শুধু ব্রিজের নকশা প্রণয়ন করেন। ব্রিজের প্রথম প্রকল্প প্রণয়ন করেন স্যার এস এম রেলডলস। এই ব্রিজে রয়েছে ১৫টি মূল স্প্যান। মূল স্প্যান ছাড়াও দুপাশে রয়েছে তিনটি করে অতিরিক্ত ল্যান্ড স্প্যান। তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় লর্ড ব্যারন হার্ডিঞ্জের নাম অনুসারে এই ব্রিজটির নামকরণ করা হয়।

কয়েক দশক পূর্বে প্রস্তাব করা হলেও ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৯১০ সালে। ১৮৮৯ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার কলকাতার সাথে আসাম, নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরা ও উত্তরবঙ্গের নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। এজন্য সর্বপ্রথম ১৮৮৯ সালে ব্রিজটি নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়।

Advertisement

পরবর্তীতে দীর্ঘ ১৯ বছর পর ব্রিজটি নির্মাণের জন্য মঞ্জুরী লাভ করে। ব্রিজটি নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্রিটিশ প্রকৌশলী স্যার রবার্ট উইলিয়াম গেইলসকে। ব্রিটিশ সরকার তাকে এই ব্রিজ নির্মাণের স্বীকৃতি স্বরুপ ‘স্যার’ উপাধিতে ভূষিত করে।

বিখ্যাত ব্রিটিশ স্থপতি আলেকজান্ডার মেয়াডোস রেন্ডেল ব্রিজটির নকশা প্রণয়ন করেন। ব্রিজটির নির্মাণের দায়িত্ব গ্রহণ করে ব্রেথওয়েইট অ্যান্ড কার্ক নামক ব্রিটিশ কনস্ট্রাকশন কোম্পানি।

১৯০৯ সালে ব্রিজ নির্মাণের জন্য সার্ভে শুরু হয়। তখন পদ্মা ছিল ভরা যৌবনা। রবার্ট উইলিয়াম গেইলস বুঝতে পারেন- ব্রিজের নির্মাণ তার জন্য অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে। এজন্য তিনি সিদ্ধান্ত নেন মূল ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু করার আগেই নদী-রক্ষা বাঁধ তৈরি করতে হবে। ১৯১০-১১ সালের পুরোটা সময় জুড়ে শুধু বাঁধ নির্মাণ করা হয়।

এক্ষেত্রে গেইলস এক অসাধারণ পদ্ধতি ব্যবহার করেন। তিনি বৃহৎ আকৃতির পাথর আর মাটি একত্রে মিশিয়ে নদীর পাড়ে ফেলতে থাকেন। দুই পাড়ে প্রায় পনের কিলোমিটার জুড়ে এভাবে বাঁধ দেন।

ধারণা করা হয়, নদী বাঁধতে যে পাথর ব্যবহার হয়েছে তা দিয়ে আরো কয়েকটি ব্রিজ নির্মাণ করা যেত। গেইলসের সেই পদ্ধতি সত্যিই কাজে লেগেছিল। একশ আট বছর পেরিয়ে গেছে, কিন্তু সেই বাঁধ এখনও সম্পূর্ণ অক্ষত আছে। যেন একটা পাথরও এখনও খুলে পড়েনি।

Advertisement

১৯১২ সালে ব্রিজটির মূল অংশের কাজ শুরু হয়। এ সময় ব্রিজটির গাইড ব্যাংক নির্মাণের পাশাপাশি গার্ডার নির্মাণের কাজও শুরু হয়। সেতুটি নির্মাণের ক্ষেত্রে ব্রিটিশরা তৎকালীন সর্বোচ্চ প্রযুক্তির ব্যবহার করে।

সে সময় অনেক ব্রিটিশ নাগরিকের জন্য পাকশীতে গড়ে তোলা হয় বাংলো বাড়ি ও কটেজ। পাকশীতে তখন ব্রিটিশদের অবাধ চলাচল ছিল।

রবার্ট উইলিয়াম গেইলসের একটি বড় বাংলো ছিল, যা বলা হয়ে থাকে, প্রায় এক কিলোমিটার দূরের এই বাংলো থেকে তিনি দূরবীন দিয়ে নির্মাণ কাজের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতেন।

নির্মাণ কাজের সময় পাকশী ও এর আশেপাশে ছোটখাট অনেক কলকারখানা, দোকানপাট ও বাজারঘাট গড়ে ওঠে। জনজীবনে প্রভাব পড়েছিল ব্রিটিশ অধিপত্যের। স্থানীয় মানুষের জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন হয়েছিল। হার্ডিঞ্জ ব্রিজের উপর দিয়ে চলাচলকারী প্রথম ট্রেন দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে নির্মাণকাজ চলে। অবশেষে ১৯১৫ সালে নির্মাণকাজ শেষ হয়। ব্রিজটির নির্মাণকাজে তৎকালীন হিসেবে ব্যয় হয়েছিল ৩ কোটি ৫১ লক্ষ ৩২ হাজার ১’শ ৬৪ ভারতীয় রুপি।

১৯১৫ সালের ১ জানুয়ারি প্রথম পরীক্ষামুলকভাবে ট্রেন ঈশ্বরদী থেকে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের উপর দিয়ে খুলনা অভিমুখে যাত্রা করে। এরপর একই বছর ৪ঠা মার্চ লর্ড ব্যারন হার্ডিঞ্জ নিজে ফিতা কেটে ব্রিজটি উদ্বোধন করেন।

Advertisement

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাক-হানাদার বাহিনী এই ব্রিজের উপর দিয়ে ট্যাংক, যুদ্ধ সরঞ্জাম ও সৈন্য পারাপার করত। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে উত্তর-দক্ষিণবঙ্গের সাথে পাক-হানাদার বাহিনীর রেলওয়ে যোগাযোগ বন্ধ করতে ভারতীয় মিত্রবাহীনির একটি বিমান থেকে বোমা নিক্ষেপ করা হয়। বোমার আঘাতে ধ্বংস হয় হার্ডিঞ্জ ব্রিজের স্প্যানের একটি অংশ। দিনটি ছিল ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর। কুষ্টিয়া-ভেড়ামারা এবং পাবনার পাকশী এলাকায় তখন মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান ছিল। পাক হানাদার বাহিনী এই খবর জানার পর তাদের সমর শক্তি বৃদ্ধি করতে রেলওয়ে ব্রিজ ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিলে তৎকালীন ইপিআর এর ওয়ারলেস থেকে বিষয়টি অবহিত করা হয় বলে জানা যায়। এই খবর পাওয়ার পর মিত্র বাহিনীর একটি যুদ্ধ বিমান থেকে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের উপর বোমা নিক্ষেপ করা হলে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ১২ নম্বর স্প্যান ভেঙ্গে পড়ে ও যোগাযোগ বিচ্ছন্ন হয়ে যায়। রণকৌশলে মুক্তিযোদ্ধারা আরও এগিয়ে যায়।

জানা যায়, বোমার আঘাতে ১২ নম্বর গাডার স্প্যানটি ভেঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল। কালের সাক্ষী হিসেবে ট্রেনের একটি ইঞ্জিন ও বোমের একটি অংশ পশ্চিম অঞ্চল রেলওয়ে হেডকোয়ার্টার পাকশীতে এখনো সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে।

শত বছর পার হয়ে গেলেও ব্রিজটিতে এখনও গতিসীমা ৫০ কি.মি. নির্দেশ করা হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে ব্রিজটির রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে।

২০১৫ সালের ৪ঠা মার্চ ব্রিজটির শতবর্ষ পূর্তি পালন করা হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এই শতবর্ষ পূর্তি উৎসব পালন করে।

হার্ডিঞ্জ ব্রিজের পাশ দিয়ে সমান্তরালে ২০০৪ সালে একটি সড়ক সেতু নির্মাণ করা হয়। এ অঞ্চলের বিখ্যাত সাধক ফকির লালন শাহের নামানুসারে সেতুটির নাম রাখা হয় লালন শাহ সেতু। এই সড়ক সেতু নির্মাণের ফলে নতুন ও পুরাতনের মধ্যে এক মেলবন্ধন তৈরি হয়েছে ।

Advertisement

ব্রিজটি উপমহাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক ও বাহক হওয়ায় দর্শনার্থী এখানে ভিড় জমায়। নির্মাণের পর থেকেই এই ব্রিজকে কেন্দ্র করে মানুষের কৌতূহলের শেষ ছিল না। সেসময় প্রমত্ত পদ্মার বুক চিরে নৌকা যোগে দূরদূরান্ত থেকে অসংখ্য কৌতূহলী মানুষ ব্রিজটি দেখতে আসত। মানুষের সেই কৌতূহল যেন আজও শেষ হয়নি।

শতবর্ষের ঐতিহ্য বহনকারী ব্রিটিশ শাসনামলে নির্মিত পাবনার হার্ডিঞ্জ রেলওয়ে ব্রিজ শুধু স্থাপনা নির্মাণ কৌশলের সাথেই নয়, এর ইতিহাসযুক্ত হয়েছে স্বাধীনতা যুদ্ধের সাথে।

দেশ স্বাধীনের পরে ভারত সরকারের সহযোগিতায় প্রথম হার্ডিঞ্জ ব্রিজের স্প্যান নির্মিত হয়। আর ঝুলে থাকা স্প্যাানটি ভেঙ্গে সরিয়ে নেবার চেষ্টা করা হয়। দুটি পন্টুন পদ্মা নদী বক্ষে রেখে ভাঙ্গা স্প্যান কেটে দেয়া হলে সেটি পন্টুনে পড়লে পন্টুন স্প্যানের লোহার ভার বহন করতে না পেরে দু’ভাগে সরে যায় আর বিশাল আকৃতির ১২ নম্বর স্প্যানটি তলিয়ে যায় পদ্মা নদী বক্ষে। ভারতের প্রকৌশলীরা স্প্যান তৈরী করলে সেটি আগের ডিজাইন মত না হওয়ায় পরে মূল নকশা অনুযায়ী ব্রিটিশ প্রকৌশলীরা পূর্বের আদলে স্প্যান তৈরী করে দেয়। ১৯৭৫ সালে নতুন করে সেটি প্রতিস্থাপন করা হয়। ওই বছরের ৫ আগস্ট হার্ডিঞ্জ ব্রিজ দিয়ে পুনরায় ট্রেন চলাচল শুরু হয়।

পদ্মা নদী বক্ষের পানি কমে যাওয়ায় দীর্ঘ ৪৪ বছর পরে জেগে উঠে পাকশীর পদ্মা নদীতে ডুবে যাওয়া সেই স্প্যানটি। তবে এটি সেখান থেকে আর সরানো যায়নি। হার্ডিঞ্জ ব্রিজ আর পরে নির্মিত লালন শাহ সড়ক সেতুর প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ১২ নম্বর স্প্যানের অংশটি নদীর বুক থেকে ২০১৬ সালে জেগে উঠে মনে করিয়ে দিচ্ছে, স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসের সাথে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওতোপ্রতোভাবে জড়িয়ে থাকার কথা।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আর্কাইভ

শনিরবিসোমমঙ্গলবুধবৃহশুক্র
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১ 

জাতীয়

জাতীয়3 hours ago

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীকে ইসির শোকজ

সরকারি প্রটোকলে নির্বাচনী জনসভায় অংশগ্রহণ করায় জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেয়া হয়েছে। আগামী ১২ ডিসেম্বর দুপুর...

নির্বাচন কমিশন নির্বাচন কমিশন
জাতীয়3 hours ago

দুই ডিআইজি, এক ডিসি ও পাঁচ এসপি প্রত্যাহারে ইসির নির্দেশ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে পুলিশের দুইজন উপ মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) ৫ জন পুলিশ সুপার (এসপি)  ও এক জেলা প্রশাসক (ডিসি)...

বাংলাদেশ4 hours ago

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর দিনক্ষণ জানালেন ওবায়দুল কাদের

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণা আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে। হযরত শাহজালাল ও শাহ পরানের...

জাতীয়4 hours ago

‘বিএনপি-জামায়াতের হয়ে কাজ করছেন পিটার হাস’

‘মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সাহেব ফালতু ক্লেইম করা মানুষদের ডেকে তাদের কথা শুনছেন। অথচ জিয়াউর রহমান যে ১৫শর বেশি মুক্তিযোদ্ধাকে...

জাতীয়5 hours ago

ভারত থেকে আসছে ৫২ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ

ভারত থেকে ৫২ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এজন্য ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে চিঠি পাঠিয়েছে...

জাতীয়5 hours ago

আগামী বছর থেকে প্রতিমাসে জ্বালানী তেলের দাম নির্ধারণ

আগামী বছর মাঝামাঝি থেকে প্রতি মাসে নির্ধারিত হবে পেট্রোল, অকটেন, ডিজেল এর দাম। আন্তর্জাতিক বাজারে যেভাবে ডায়নামিক প্রাইসিং হয়। সেভাবেই...

জাতীয়6 hours ago

ডেঙ্গু কেড়ে নিলো আরও ৯ প্রাণ

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গেলো ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের...

জাতীয়7 hours ago

ইসির আপিল শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন ৫৬ জন

নির্বাচন কমিশনে (ইসি) প্রথম দিনের আপিল শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫৬ জন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে...

বাংলাদেশ7 hours ago

আসন ভাগাভাগি নিয়ে রাতেই বসছেন ১৪ দলীয় জোটের নেতারা

আসছে ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি নিয়ে ১৪ দলীয় জোটের নেতারা রোববার রাতেই বৈঠকে বসছেন। রাত...

বাংলাদেশ7 hours ago

হাসপাতালে মন্ত্রীর পা জড়িয়ে ধরে বললেন ‘আমার মেয়েকে বাঁচান’

ব্যক্তিগত কাজে মেদিনীপুর মেডিক্যালে গিয়েছিলেন মন্ত্রী বিরবাহা হাঁসদা। মন্ত্রী এসেছেন শুনেই তার কাছে ছোটেন মেয়ের বাড়ির লোকজন। প্রকাশ্যে মন্ত্রীর পা...

Advertisement
এশিয়া3 hours ago

জাতিসংঘের ‘বিশ্বাসযোগ্যতা’ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে: গুতেরেস

জাতীয়3 hours ago

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীকে ইসির শোকজ

নির্বাচন কমিশন
জাতীয়3 hours ago

দুই ডিআইজি, এক ডিসি ও পাঁচ এসপি প্রত্যাহারে ইসির নির্দেশ

এশিয়া3 hours ago

বিরল কচ্ছপের কারণেই মিসাইল পরীক্ষা স্থগিত!

বাংলাদেশ4 hours ago

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর দিনক্ষণ জানালেন ওবায়দুল কাদের

জাতীয়4 hours ago

‘বিএনপি-জামায়াতের হয়ে কাজ করছেন পিটার হাস’

জাতীয়5 hours ago

ভারত থেকে আসছে ৫২ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ

হলিউড5 hours ago

তারকা কনসার্ট: এক টিকিটের দাম ৩০ লাখ টাকা!

জাতীয়5 hours ago

আগামী বছর থেকে প্রতিমাসে জ্বালানী তেলের দাম নির্ধারণ

জাতীয়6 hours ago

ডেঙ্গু কেড়ে নিলো আরও ৯ প্রাণ

রাজশাহী4 days ago

বড় ভাইয়ের মৃত্যুর খবরে মারা গেলেন ছোট ভাইও

ইন্সপেক্টর ফ্রেডরিক্_স
বলিউড6 days ago

বিদায় সিআইডি খ্যাত ইন্সপেক্টর ফ্রেডরিক্‌স

এশিয়া1 day ago

সংসদ সদস্যের বাড়ি থেকে ২৯০ কোটি টাকা উদ্ধার

চট্টগ্রাম1 day ago

পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামলো প্রশাসন

জাতীয়5 days ago

খালেদা জিয়ার সাবেক সহকারী প্রেস সচিবের মাইক বন্ধ করলেন মিলার

ঢাকা2 days ago

নৌকার প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলে ইসিতে গেলেন এ কে আজাদ

দুর্ঘটনা2 days ago

বাসের চাপায় মিশে গেলো বিসিএস ক্যাডারের স্বপ্ন!

জাতীয়5 days ago

দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় যুক্ত হলো সামরিক ড্রোন

আইন-বিচার5 days ago

প্রধান বিচারপতির দেখা মিলেনি শাহজাহান ওমরের

পেঁয়াজ
জাতীয়13 hours ago

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এসেছে ৭৪৩ টন পেঁয়াজ

আওয়ামী লীগ2 weeks ago

নির্বাচনে বিএনপি বাধাদানের চেষ্টা করছে তবুও চুপ সভ্য দেশগুলো

আওয়ামী লীগ2 weeks ago

প্রয়োজনে শরিকদের জন্য ১০০ আসন ছাড়া হবে: কাদের

টলিউড3 weeks ago

ডিবি অফিস থেকে বেরিয়ে যা বললেন অভিনেত্রী তিশা

আওয়ামী লীগ3 weeks ago

আওয়ামী লীগের প্রায় ১৯০টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি

র‌্যাব-অভিযান
অপরাধ4 weeks ago

প্লাস্টিকে মোড়ানো ব্যাগ থেকে উদ্ধার হলো ৬ ককটেল

সিন্ডিকেট
জাতীয়1 month ago

মাথায় বাড়ি দিয়ে বাজার সিন্ডিকেটকে ধরুন: বাণিজ্যমন্ত্রীকে তাপস

জাতীয়1 month ago

যেকোনো মূল্যে ২৯ জানুয়ারির আগেই নির্বাচন: সিইসি

বিএনপি1 month ago

বিএনপিতে সব ‘ইয়েস স্যার, রাইট স্যার’ করে: হাফিজ

জাতীয়1 month ago

বেলজিয়াম সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল
জাতীয়1 month ago

কমিশনের হাতে আর কোনো বিকল্প নেই: সিইসি

সর্বাধিক পঠিত