Connect with us

ক্রিকেট

১৬ বছর পর পাকিস্তান সফরে ইংল্যান্ড

Published

on

১৬ বছর পর পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের ছেলেদের দল। ২০২১ সালে দুটি টি-টোয়েন্টি খেলবে তারা। ১৪ ও ১৫ অক্টোবর করাচিতে হবে এ দুটি ম্যাচ। শেষ ২০০৫ সালে পাকিস্তান গিয়েছিল ইংল্যান্ড, সেবার ৩ টেস্টের সঙ্গে খেলেছিল ৫টি ওয়ানডে। এরপরের দুটি অ্যাওয়ে সফরে ইংল্যান্ড পাকিস্তানের সঙ্গে খেলেছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১২ ও ২০১৫ সালে। 

২০২০ সালে কোভিড-১৯ মহামারির মাঝে ইংল্যান্ড সফর করেছে পাকিস্তান, এরপর থেকেই ফিরতি সফরের আলোচনা উঠেছিল। পাকিস্তানের আমন্ত্রণ ইংল্যান্ড শেষ পর্যন্ত ব্যস্ত সূচির কারণে রাখতে পারবে না, এমন সম্ভাবনা উঠলেও সংক্ষিপ্ত এই সফর নিশ্চিত করেছে তারা, ২০২১ সালের গ্রীষ্মকালীন সূচির সঙ্গে। 

১২ অক্টোবর করাচি পৌঁছাবে ইংল্যান্ড, সিরিজ শেষে দুই দলই যাবে ভারতে। ২০২১ সালের আইসিসি মেনস টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ার কথা সেখানে। 

এই গ্রীষ্মে পিসিবি ও ইসিবির মাঝের দৃঢ় সম্পর্ক দেখা গেছে, এক বিবৃতিতে বলেছেন ইসিবির প্রধান নির্বাহী টম হ্যারিসন। পাকিস্তানে নিরাপদে ক্রিকেট ফিরিয়ে আনায় নিজেদের ভূমিকা পালন করতে পেরেও খুশি তারা, “অবশ্যই নিরাপত্তা ও সবার ভালটা দেখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পিসিবির সঙ্গে আমরা কাজ করে যাচ্ছি সব রকমের পরিকল্পনা গ্রহণের ক্ষেত্রে- বিশেষ করে দলকে ঘিরে প্রত্যাশিত নিরাপত্তা এবং প্রস্তাবিত ভ্রমণবিষয়ক প্রটোকল, এবং অবশ্যই কোভিড-১৯ মহামারিকে ঘিরে ক্রমেই বদলে যাওয়া পরিস্থিতিতে।”

পিসিবির আশা, ১৬ বছরের বন্ধ দরজা খোলার সঙ্গে ২০২২-২৩ মৌসুমে আরও লম্বা সফরের জন্য ইংল্যান্ডকে পাবে তারা। সে বিবৃতিতেই পিসিবির প্রধান নির্বাহী ওয়াসিম খান এমন আশা প্রকাশ করে বলেছেন, “নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে সীমিত ওভারের সিরিজের পর ইংল্যান্ড আসবে। আমরা আশা করছি, ২০২২ সালে অস্ট্রেলিয়া পাকিস্তান সফর করবে, আর ২০২২-২৩ মৌসুমে ইংল্যান্ড টেস্ট এবং সীমিত ওভারের জন্যও আসবে।” 

Advertisement

“ইসিবির এ সফরের নিশ্চয়তা পাকিস্তান যে নিরাপদ দেশ, সেটিরই আরেকটি প্রমাণ। গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, এই ঘোষণা ইসিবির সঙ্গে আমাদের কেমন সম্পর্ক, তার গভীরতা বুঝায়। আমি ইসিবিকে এই সংক্ষিপ্ত সফরের ব্যাপারে তাদের তীব্র ইচ্ছার জন্য ধন্যবাদ জানাই।”   

এস

ক্রিকেট

‘আমরা এখানে ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে এসেছি’

Published

on

দক্ষিণ আফ্রিকা ও বিশ্বকাপ- দুই এর যেন সম্মীলন হয় না কখনো। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আজ (৩ জুন) যাত্রা শুরু করবে দলটি। প্রোটিয়া অধিনায়ক এইডেন মার্করাম জানান দিয়ে রাখলেন নিজেদের আত্মবিশ্বাস। তারা এই বিশ্বকাপে এসেছে ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে।

দক্ষিণ আফ্রিকার এবারের দলকে কিছুটা আলাদা ভাবার সুযোগ আছে কি না, তা একটি আলোচনার ব্যাপার। আইপিএলে যে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটাররা খেলেছেন, তাদের পারফরম্যান্সও বেশ আশা জুগিয়েছে। দলটি বেশ চনমনে আছে বলতেই হয়, নেই কোনো চোটের সমস্যাও।

প্রোটিয়া অধিনায়ক মার্করাম সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমি অনেকটাই আত্মবিশ্বাস বোধ করছি। এখানে অনেক ভালো দলেরা আছে। তবে আমরা মনে করি, নিজেদের ফর্ম যদি খুঁজে পাই, নিজেদের সেরা খেলাটা খেলতে পারি, আমরা যে কাউকে হারাতে পারি। আমরা নিজেদের প্রতি বেশ মনোযোগী হচ্ছি। তবে আমরা এখানে ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে এসেছি।‘

দক্ষিণ আফ্রিকা সর্বশেষ আইসিসি ট্রফি জিতেছে ১৯৯৮ সালে। যেটি নকআউট ট্রফি, যা এখন চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হিসেবে পরিচিত। এরপর এই দলটি সবরকম সম্ভাবনা নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নিলেও, ব্যর্থ হয়েছে বারবার।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

নাসাউ কাউন্টিতে আজ মুখোমুখি শ্রীলঙ্কা-দক্ষিণ আফ্রিকা

Published

on

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জমে উঠেছে। এরমধ্যে একটি সুপার ওভারও দেখে ফেললো ক্রিকেট বিশ্ব। আজ (সোমবার) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮ টায় ডি গ্রুপের দুই দল শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকা মুখোমুখি হবে। প্রোটিয়াদের গোছানো দল প্রতাপ নিয়ে মাঠে নামবে। অন্যদিকে সঙ্ঘবদ্ধ দল নিয়ে খেলবে লঙ্কানরা।

নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক ম্যাচ উপহার দিতে প্রস্তুত হয়ে আছে। এই মাঠেই নামবে শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকা। চমৎকার সাজানো এই স্টেডিয়ামটি মাত্র ৫ মাসে প্রস্তুত করা হয়েছে। যেখানে ইতোমধ্যে একটি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ ও ভারত।

সেটা অবশ্য প্রস্তুতি ম্যাচ ছিল। এবার আন্তর্জাতি স্বীকৃতি-প্রাপ্ত ম্যাচ দেখবে দর্শকেরা এই নাসাউ কাউন্টিতে। এই মাঠের উইকেটগুলোতে ড্রপ-ইন পিচ ব্যবহার করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেইড থেকে পিচগুলো নিয়ে আসা হয়েছে।

ম্যাচটিতে নজর রাখবে বাংলাদেশ দলও। একই গ্রুপ বলে কথা। দুই দলের মধ্যে যারা জিতবে তাদের সম্ভাবনা অনেক বেশি বেড়ে যাবে পরের রাউন্ডে যাওয়ার। যদি এই গ্রুপে ‘হেভিওয়েট’ দলের কথা বলা হয় তবে দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কার নাম আসবে। বাংলাদেশ দলের সর্বশেষ প্রস্তুতি ম্যাচ ও সিরিজ বলছে- তারা কিছুটা পিছিয়ে আছে এখানে।

টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত ১৭ বার মুখোমুখি হয়েছে শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এরমধ্যে প্রোটিয়ারা ১১ ম্যাচে, লঙ্কানরা জিতেছে ৫ ম্যাচে, বাকি ১ ম্যাচ টাই হয়- যে ম্যাচে সুপার ওভারে জয় পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৪ বার মুখোমুখি হয়েছে দুই দল, যার মধ্যে ৩ টি তে দক্ষিণ আফ্রিকা, ১ টি তে জিতেছে শ্রীলঙ্কা।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে ওমানকে হারালো নামিবিয়া

Published

on

বিশ্বকাপের দ্বিতীয় দিনে নামিবিয়া ও ওমানের ম্যাচটি দারুণ উত্তেজনা ধরিয়ে দিল। সুপার ওভার পর্যন্ত তা গড়াবে কেই-বা জানতো! প্রথমে ব্যাট করতে নামা ওমান মাত্র ১০৯ রানে অলআউট হয়। নামিবিয়া সহজে সেখান থেকে উদ্ধার পায়নি। বরং ওমানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে চাপে ছিল দলটি। এরপর ম্যাচটি টাই হয়ে যায় এক পর্যায়ে। সুপার ওভারে অবশ্য নামিবিয়া নিজেদের শক্তিমত্তার প্রমাণ দিয়েছে। বিশেষ করে জয়ের নায়ক ডেভিড ভিসার কথাই এখানে আলাদা করে বলতে হয়।

শেষ ওভারে জয়ের জন্য নামিবিয়ার দরকার ছিল মাত্র ৫ রান। সেখানে মেহরান খানের প্রথম ডেলিভারিতে ৪৫ রান করা জ্যান ফ্রাইলিংক প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন। ম্যাচে যেন নাটকীয়তার বাতাস পাওয়া যায়। এরপর তৃতীয় বলে আরও এক উইকেট। শেষ বলে ২ রান নিতে হতো, স্ট্রাইকে ভিসা ছিলেন। তবে সেটা আর সম্ভব হয়নি। এক রান আসে বাই থেকে, এতে ম্যাচটি টাই হয়ে যায়।

সুপার ওভারে প্রথমে ব্যাট করতে নামে নামিবিয়া। ভিসা ও জারহার্ড এরাসমাস দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন। ভিসা প্রথম দুই ডেলিভারিতে ১০ রান নিয়ে আসে। শেষ দুই বলে এরাসমাসের ব্যাটে দুই বাউন্ডারি আসে। নামিবিয়ার সংগ্রহ দাঁড়ায় ২১ রানে।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ভিসার ওভার সামলাতে পারেনি দুই ওমান ব্যাটার; নাসিম খুশি ও আকিব ইলিয়াস। শেষ বলে একটি ছক্কা আসে কেবল ইলিয়াসের ব্যাট থেকে। দলটি মাত্র ১০ রান নিতে পারে ৬ বলে। ফলে ১১ রানের হারের স্বাদ পেতে হয় ওমানকে।

এর আগে ব্রিজটাউনে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ওমানের পক্ষে সর্বোচ্চ সংগ্রহ আসে খালিদ কাইলের ব্যাট থেকে, ৩৪ রান। অধিনায়ক আকিব করেন ২২ রান। নামিবিয়ার পক্ষে বল হাতে, রুবেল ট্রাম্পেলম্যান ৪ টি, ডেভিড ভিসা নিয়েছেন ৩ টি উইকেট।

Advertisement

জবাবে ব্যাট করতে নামা নামিবিয়া শুরুতেই ওপেনার মাইকেল ভ্যান লিনগেনের উইকেট হারায়। এরপর নিকোলাস ডাভিন ও জ্যান ফ্রাইলিংক মিলে অনেকটা স্থিতিশীল অবস্থায় নিয়ে আসে খেলা। নিকোলাস ২৪ রান করে ফেরেন। এরপর ফ্রাইলিংককে সহযোগিতা করার মতো ব্যাটার পাওয়া যায় না।

শেষ পর্যন্ত ফ্রাইলিংকের ব্যাটে ৪৮ বলে ৪৫ রান আসে। আর শেষ ওভারের নাটকীয়তায় ম্যাচটি টাই হয়ে যায়।

ওমানের বোলারদের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন মেহরান খান।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version