Connect with us

রাজনীতি

বিএনপির নির্বাচন প্রতিহত করার ক্ষমতা নেই : তথ্যমন্ত্রী

Published

on

নির্বাচন

আগামী নির্বাচন প্রতিহত করার ক্ষমতা বিএনপির নেই। ২০১৪ সালে আমরা তাদেরকে মোকাবিলা করেছি। সেই পরিস্থিতি বিএনপি কখনোই তৈরি করতে পারবে না। বললেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির প্রচেষ্টা আছে আবার একই ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করার। কিন্তু তারা ১৪ সাল কিংবা ১৫ সালেও যে আগুন-সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে, এটি তাদের এখন করতে বাংলাদেশের মানুষ দেবে না এবং আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জনগণের সঙ্গে থাকবে।’

তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রে জনগণের অংশগ্রহণই হচ্ছে মুখ্য। ’৭০ সালে নির্বাচন হয়েছিল। মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে তখন স্লোগান দেয়া হয়েছিল যে, ভোটের বাক্সে লাথি মারো এবং বাংলাদেশ স্বাধীন কর। ’৭০ সালের নির্বাচন না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। অনেক রাজনৈতিক দল সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি, কিন্তু জনগণ ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করেছে এবং দেশ স্বাধীন হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, গেলো সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপিসহ অনেক রাজনৈতিক দল ও তাদের মিত্ররা অংশগ্রহণ করেনি। ৫০ শতাংশেরও বেশি ভোট কালেকশন হয়েছে। আমরা চাই অবশ্যই বিএনপিসহ সবাই অংশগ্রহণ করুক, কিন্তু সেখানে জনগণের অংশগ্রহণই হচ্ছে মুখ্য।

Advertisement

ড. হাছান বলেন, ‘বিএনপি আসবে, সেটি আমরা মনে করি। গণতন্ত্রকে সংহত করার জন্য দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির নির্বাচনে আসা উচিত বলে আমি মনে করি। যদি নাও আসে জনগণ ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করবে।’

নির্বাচনে বিএনপি না এলেও অন্যান্য অনেক রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে বলেও মনে করেন তথ্যমন্ত্রী।

রাজনীতি

ভারত আ.লীগের ‘এনার্জি ড্রিংক’: রিজভী

Published

on

আওয়ামী সরকারের অপরাধ ও গণতন্ত্র ধ্বংসের রাজনীতি ভারত সমর্থন করে বলেই দেশটি এখন আওয়ামী লীগের এনার্জি ড্রিংক হিসেবে কাজ করছে। বললেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

রোববার (৭ জুলাই) রাজধানীর নয়াপল্টনে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য ফ্রন্টের ঢাকা মহানগরের সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

রিজভী বলেন, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয়ার কারণে শেখ হাসিনা সক্ষমতায় টিকে আছেন। তার প্রশ্রয় দেয়ার কারণে বেনজীর-আজিজকাণ্ডের মতো আরও অনেক কাণ্ড ঘটেছে।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, লুটপাট, কালো টাকা, জমি দখলের মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ। লুটপাট যেন আওয়ামী লীগের ইশতেহার। টাকা পাচার যেন আওয়ামী লীগের সংস্কৃতি। কারও জমি দখল করা যেন তাদের এক ধরনের রাজনতিক নীতি। লুটপাটের মানসিকতাসম্পন্ন রাজনীতিক কোনো দল থাকলে তা আওয়ামী লীগ।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

চার মহানগরে বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

Published

on

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর, চট্টগ্রাম এবং বরিশাল মহানগরে আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি।

রোববার (৭ জুলাই) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে জানানো হয়, জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নিরবকে আহ্বায়ক ও বিএনপির ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ফুটবলার আমিনুল হককে সদস্য সচিব করে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির দুই সদস্যের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয়েছে।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনুকে আহ্বায়ক ও সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক তানভীর আহমেদ রবিনকে সদস্য সচিব করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির দুই সদস্যের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয়েছে।

অন্যদিকে বিএনপি নেতা এরশাদুল্লাহকে আহ্বায়ক ও সাবেক ছাত্রদল নেতা নাজিমুর রহমানকে সদস্য সচিব করে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দুই সদস্যের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয়েছে।

Advertisement

এছাড়া বরিশাল মহানগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান খান ফারুককে আহ্বায়ক, সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মো. জিয়াউদ্দিন সিকদার জিয়াকে সদস্য সচিব ও সাবেক ছাত্রদল নেত্রী আফরোজা খানম নাসরিনকে ১ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক করে বরিশাল মহানগর বিএনপির তিন সদস্যের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয়েছে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয় পার্টি

দেশকে এগিয়ে নিতে কোটা পদ্ধতি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে: জিএম কাদের

Published

on

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করছে। আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে কোটা পদ্ধতি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোটা পদ্ধতি বাংলাদেশের সংবিধানের ২৯ এর ১,২,৩ এর সম্পূর্ণ পরিপন্থি। সংবিধান সশোধন করে এটাকে বৈধ করতে পারবে না। বলেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি।

শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে গাজীপুরের সাগরসৈকত কনভেনশন হলে গাজীপুর জেলা জাতীয় পার্টির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, মৌলিক অধিকার সম্পর্কিত ২৯ এর ১,২,৩ ধারা পরিবর্তন করার ক্ষমতা সংবিধানে দেয়া হয়নি। এদেশের মানুষ হাজার বছর ধরে বৈষম্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছে। আমাদের মধ্যে ডিভাইড অ্যান্ড রুল করে বৈষম্য করা হয়। কিছু সংখ্যক লোককে সুবিধা দিতে বেশির ভাগ মানুষকেই বঞ্চিত করা হয়। বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ও পাকিস্তান সৃষ্টির আন্দোলনে বাঙালিরা ভূমিকা রেখেছে শুধু বৈষম্য থেকে মুক্তি পেতে। পরবর্তীতে পাকিস্তানীরাও আমাদের সাথে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে।

তিনি বলেন, পাকিস্তানিরা আমাদের দারিদ্রসীমার নিচে থাকতে বাধ্য করেছিল। ফলে প্রথমে স্বাধিকার আন্দোলন এবং পরবর্তীতে স্বাধীনতা-সংগ্রামের মধ্যদিয়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি। বর্তমানে আওয়ামী লীগ আবার ডিভাইড অ্যান্ড রুলের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সঙ্গে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। তারা সমাজকে বিভক্ত করেছে। শাষক শ্রেণি এই দেশকে ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক সম্পত্তি মনে করে। তারা আইনের ঊর্ধ্বে এবং পছন্দ মতো আইন তৈরি করে।
আজ শনিবার দুপুরে গাজীপুরের সাগরসৈকত কনভেনশন হলে গাজীপুর জেলা জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, শাসক শ্রেণির কাছে প্রথম শ্রেণির নাগরিক হচ্ছে পিউর আওয়ামী লীগ ও তাদের লাঠিয়াল বাহিনী। সরকারের কাছে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হচ্ছে ভেজাল আওয়ামী লীগ। আর তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক হচ্ছি আমরা সাধারণ জনগণ। বাংলাদেশে আমাদের কোনো অধিকার নেই? আমাদের সন্তানদের চাকরি পাওয়ার অধিকার নেই? আমাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই? প্রথম শ্রেণি ও দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকদের সার্ভ করার জন্য যে প্রশাসন দরকার তার জন্য অনুপযুক্ত মানুষকেও বসিয়ে দিতে চায় সরকার। আর এজন্যই কোটা পদ্ধতি সৃষ্টি করা হয়েছে। যেহেতু সংবিধান কোটা পদ্ধতি সমর্থন করেনা- তাই, আশঙ্কায় আছি আইনের বাস্তবায়ন কিভাবে করা হয় তা দেখার জন্য। আমরা আশাবাদী হতে চায়। বৈষম্য বিরোধী এই আন্দোলনের অনুপ্রেরণা হচ্ছে আমাদের জাতীয় শহীদ মিনার। আমাদের শহীদ মিনার হচ্ছে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে আত্মাহুতির প্রতীক।

Advertisement

এসময় গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরো বলেন, দেশের বর্তমান অবস্থা ভালো নয়। শুধু আওয়ামী লীগ ছাড়া সবাই এই কথার সাথে একমত। দেশের সাধারণ মানুষ অর্থের অভাবে ডিমও খেতে পারছে না। সাধারণ মানুষ অনেক কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে আর অন্যদিকে মানুষের আয় কমছে। ডলারের সাথে আমাদের টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। আগে এক ডলারে আমদানী পণ্য ৭০ থেকে ৮০ টাকায় কেনা যেতো, এখন সেই পণ্য কিনতে ১২৫ থেকে ১৫০ টাকা খরচ হচ্ছে। জিনিস পত্রের দাম বাড়ছে তাই মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমছে। ডলার সংকটের কারনে আমদানী কমিয়ে আনা হয়েছে। রফতানি ও প্রবাসী আয় কমছে, তাই আমাদের রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। তাই সারাবিশ্ব বলছে এই দেশের সাথে ব্যবসা বাণিজ্য করা যাবে না। বিদেশীদের যারা ব্যবসা করছে তারা ব্যবসা করতে পারছে না, তাই বিদেশী বিনিয়োগও কমে গেছে। বাজারে জীবন রক্ষাকারী ইনসুলিন পাওয়া যাচ্ছে না। বাজারে ভেজাল অসুধে সয়লাব। অসুধের কাঁচামাল আসছে না, তাই ভেজাল অসুধে কয়েকটি বাচ্চা মারা গেছে। সাধারণ মানুষের জীবন ঝুকির মধ্যে পড়েছে। ভেজাল এনেস্থেশিয়া দেয়া হচ্ছে। সরকার তার দায়িত্ব পালন করছে না। এখন আইএমএফ থেকে যে টাকা এসেছে তাতে কিছু সময়ের জন্য আমাদের রিজার্ভ বাড়বে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version