Connect with us

বাংলাদেশ

দেশে করোনা শনাক্ত ছাড়ালো ১৯ লাখ

Published

on

দেশে ২৪ ঘণ্টায় কমেছে করোনায় মৃত্যু-শনাক্ত। দেশে গেলো ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২০ জনের। মোট মারা গেছে ২৮ হাজার ৭৯১ জন।

দেশে গেলো ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে নতুন করে আক্রাক্ত হয়েছে ৫ হাজার ২৩ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছে ১৯ লাখ ৪ হাজার ৮২৬ জন। শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

আজ শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গেলো ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয় ৩০ হাজার ৪৪৮। নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৮ হাজার ৮২১ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৬ লাখ ৬৪ হাজার ৮০২ জন।  

Advertisement

গেলো ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ১২ জন পুরুষ, ৮ জন নারী। ঢাকা বিভাগে মারা গেছেন ১৩ জন। রাজশাহীতে ২, খুলনায় ২, বরিশালে ১, সিলেটে ১ ও রংপুরে ১ জন মারা গেছেন।

চট্টগ্রাম

কক্সবাজার স্পেশাল’ ট্রেন আবারও চালু হচ্ছে

Published

on

সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হওয়া চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রুটে চলাচল করা প্রথম ‘কক্সবাজার স্পেশাল’ ট্রেন চালু হবে আগামী ১২ জুন। ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে আগামী ১২ জুন থেকে পুনরায় চালু হতে যাওয়া বিশেষ ট্রেনটি চলবে ১ সপ্তাহ। এর পরে এই ট্রেনটি রেলওয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী চলাচল করবে।

শুক্রবার (৩১ মে) কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশন মাস্টার গোলাম রব্বানী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার (২৮ মে) রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের সহকারী প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (এসিওপিএস) কামাল আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তি থেকে ট্রেন বন্ধের নির্দেশনা আসে।

রেলস্টেশন মাস্টার গোলাম রব্বানী বলেন, বিশেষ ট্রেনটি যাত্রীদের চাহিদার কথা চিন্তা করে বিশেষ সময়ে চালু করা হয়েছিলো। ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে আগামী ১২ জুন থেকে পুনরায় চালু হতে যাওয়া বিশেষ ট্রেনটি চলবে ১ সপ্তাহ। এর পরে এই ট্রেনটি রেলওয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী চলাচল করবে। এর আগে গত বুধবার বৃহস্পতিবার (৩০ মে) থেকে আর কক্সবাজারের পথে ছুটবে না ট্রেনটি। কারণ হিসেবে ইঞ্জিন সংকট ও লোকোমাস্টারের অভাবের কথা বলছে রেলওয়ে। আগামী ১০ জুন পর্যন্ত ট্রেনটি চলার কথা ছিল।

জরুরি ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, রেলওয়ের মহাপরিচালকের কার্যালয় থেকে কক্সবাজার স্পেশাল-৩ ও ৪ ট্রেনটি আগামী ১০ জুন পর্যন্ত চলাচলের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যান্ত্রিক বিভাগ থেকে ইঞ্জিন ও লোকোমাস্টারের সংকট থাকার কথা জানানো হয়েছে। এজন্য কক্সবাজার বিশেষ ট্রেন বুধবার (২৯ মে) পর্যন্ত চলছে। ৩০ মে (বৃহস্পতিবার) থেকে ১০ জুন পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বাতিল করা হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম বলেন, পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ থেকে কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেনটি গেল বুধবারের পর থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। সাময়িক এই ট্রেন বন্ধের খবর ছড়িয়ে পড়লে কক্সবাজারের সাধারণ মানুষ ও পর্যটকরা নানা মন্তব্য করেন। তারা বলেন, এমনিতে শুরু থেকে এই রুটে যাত্রীদের চাহিদা ছিল বেশি। পর্যাপ্ত টিকেট ও ট্রেনের চাহিদা মেটাতে না পারায় আলোচনার মুখে পড়েছিলো রেলওয়ে বিভাগ।

Advertisement

উল্লেখ্য, ঈদ যাত্রাকে কেন্দ্র করে গেলো ৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে এক জোড়া স্পেশাল ট্রেন চালু করা হয়। ঈদের দিন বাদ দিয়ে ট্রেনটি চলাচলের কথা ছিল ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত। দফায় দফায় সময় বর্ধিত করে আগামী ১০ জুন পর্যন্ত ট্রেনটি চলাচলের কথা ছিল। ইদ পরবর্তী (১৭ এপ্রিল) থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত এ ট্রেন ফের চলাচলের অনুমতি দেয়া হলেও সময় বাড়িয়ে (২০ মে) পর্যন্ত চলতে থাকে কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন। পরে এই রেল সড়কে যাত্রী চাহিদার কারণে দ্বিতীয় দফায় সময় বাড়িয়ে ১০ জুন পর্যন্ত করে পরিবহণ বিভাগ।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

‘রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো না গেলে অস্থিরতা হতে পারে’

Published

on

মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত এসব রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। আমরা আগে থেকেই বলে আসছিলাম, এদের দ্রুত সময়ের মধ্যে স্বদেশ মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো না গেলে এখানে অস্থিরতা তৈরি হতে পারে। রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো না গেলে উখিয়া – টেকনাফে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসীদের হাব তৈরি হতে পারে। অস্ত্রের ঝনঝনানি হতে পারে। অনেক কিছুই হতে পারে। কিছু কিছু আলামত আমরা দেখতে পাচ্ছি। বললেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

শুক্রবার (৩১ মে) কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এসব কথা বলেন। মন্ত্রী সকাল ১১টায় উখিয়ার ১৯ নম্বর ঘোনার পাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এপিবিএন কার্যালয়ে যান। সেখানে সোয়া ১২টা পর্যন্ত এপিবিএন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এসে নিরাপত্তায় নিয়োজিত এপিবিএনের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে তাদের চ্যালেঞ্জগুলো এবং সুবিধা-অসুবিধাগুলো জেনেছি। তাদের বলেছি বাংলাদেশ একটি ইতিহাস সৃষ্টি করেছে জঙ্গি-সন্ত্রাস দমনের মধ্য দিয়ে। এপিবিএন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা দিয়ে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার সহযোগিতা করছে। এপিবিএন তাদের দায়িত্ব পালন করছে বলেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ এবং নিয়ন্ত্রিত।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, মিয়ানমারের কথা ও কাজে কোনো মিল নেই। বিভিন্ন সময় মিয়ানমারের সঙ্গে রোহিঙ্গা ফেরত নিয়ে নানা চুক্তি বা সমঝোতায় স্বাক্ষর হলেও তা মিয়ানমারের কারণে অগ্রগতি হয়নি। আশা করি মিয়ানমার দ্রুত সময়ের মধ্যে রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে। আন্তর্জাতিক সংস্থাসহ বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।

এরপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৭ ব্লকের পাহাড়ি এলাকা পরিদর্শন করে সেখান থেকে টেকনাফে যান এবং বিজিবি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করেন। পরিদর্শনকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরি আব্দুল্লাহ আল মামুন, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান, এপিবিএন প্রধান সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গির, অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক আনোয়ার হোসেন, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নুরে আলম মিনা, ৮-এপিবিএনের অধিনায়ক মো. আমির জাফর, ১৪-এপিবিএনের অধিনায়ক মো. ইকবাল, ১৬-এপিবিএনের অধিনায়ক হাসান বারীসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

জুমার নামাজ পড়ালেন জবি’র সেই ইমাম

Published

on

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমামকে নামাজ পড়ানোর অনুমতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ইমাম মো. সালাহউদ্দিন আহমেদকে অভ্যন্তরীণ এক ঘটনায় অব্যহতি দেওয়া হয়েছিল। যদিও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, তাকে সাময়িক বিরতি দেওয়া হয়েছিল। আজ (শুক্রবার) জুমার নামাজ পড়িয়েছেন এই ইমাম।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে এক ছাত্রীকে গত ১৫ মে রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছুটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই ঘটনা অবগত হওয়ার পর, তদন্তের সিদ্ধান্ত নেয়। উক্ত সময়ে ইমাম সালাউদ্দিনকে নামাজ পড়ানো থেকে বিরতি দেওয়া হয়। যা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের ভাষ্যমতে জানায়।

এই সময়ের মধ্যে এই ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয়ে নানাভাবে ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীরা তাদের মতো করে প্রতিবাদ জানায়। যেখানে প্রথমে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ইমাম সালাউদ্দিনকে অব্যহতি দিয়েছে।

এদিকে আজ জবির এই ইমাম জুমার নামাজ পড়িয়েছেন কেন্দ্রীয় মসজিদে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার আইনুল ইসলাম বলেন, ‘আজ ওনাকে ডেকে নামাজ পড়াতে বলেছি। তিনি সহকারী ইমামের সঙ্গে অল্টারনেট করে নামাজ পড়াতে পারবেন। তবে ঘটনার তদন্ত চলমান থাকবে। তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।‘

উক্ত ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক অধ্যাপক ড. আবুল কালাম মো. লুৎফর রহমানকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যে বিশিষ্ট কমিটি ঘটন করা হয়।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version