Connect with us

আন্তর্জাতিক

ভারতে আটকা পড়েছেন ট্রুডো

Published

on

ট্রুডো

দিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের এবারের আসর শেষ হয়েছে রোববার। রাষ্ট্রপ্রধানরাও যার যার গন্তব্যের উদ্দেশে ভারত ছেড়েছেন। কিন্তু দেশে ফিরতে পারেননি কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও সঙ্গে আসা প্রতিনিধিরা। তার বিমানে গুরুতর যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়ায় আরও একদিন দিল্লিতে থাকতে হচ্ছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কানাডীয় কর্তৃপক্ষ।

গেলো শুক্রবার জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসেন ট্রুডো। দুই দিনের সম্মেলন রোববার শেষ হওয়ায় ওইদিনই দেশে ফেরার পরিকল্পনা ছিল। ভারতের স্বাধীনতার মহানায়ক মহাত্মা গান্ধীর স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তার দেশে ফেরার কথা ছিল। কিন্তু উড়োজাহাজে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তাকে ভারতে থাকতে হচ্ছে আরও একদিন।

এ বিষয়ে দিল্লির কানাডিয়ান হাইকমিশন এএফপিকে জানায়, বিমানটি পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে কানাডিয়ান বিমানবাহিনীর প্রতিনিধি দল। প্রযুক্তিগত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তারা। রাতারাতি এই সমস্যা সমাধান সম্ভব না। সুতরাং আমাদের দলকে ভারতেই থাকতে হচ্ছে।

কানাডার সিটিভি জানিয়েছে, উড়োজাহাজটি একটি এয়ারবাস। এটি কখন চলাচলের উপযুক্ত হয়ে উঠবে এ বিষয়ে কিছুই পরিষ্কার নয়। তবে এই প্রথম এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে বিমানটি।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

Advertisement

আন্তর্জাতিক

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ইব্রাহিম রাইসি 

Published

on

অবশেষে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। কয়েক দিনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সন্ধ্যায় নিজের শহর মাশহাদে শায়িত হন ইরানের প্রভাবশালী এই নেতা

গেলো ১৯ মে ইরানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হন তিনি।

দুর্ঘটনায় নিহত অন্যান্য কর্মকর্তার মধ্যে রয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ আরও সাতজন। প্রত্যেককেই দেশের বিভিন্ন শহরে একই দিনে সমাহিত করা হয়েছে।

রাইসির শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইরানের পবিত্র শহর মাশহাদে অন্তত ৩০ লাখ মানুষ জড়ো হন। খবর- ইরনা

এনএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আমরা একসঙ্গে ইসরায়েলের ধ্বংস দেখবো, খামেনিকে হামাসপ্রধান

Published

on

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত ইরানের প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রাইসির জানাজা শেষে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসের প্রধান ইসমাইল হানিয়া। রাইসির জানাজা শেষে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

তেলআবিবভিত্তিক গণমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল এর প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার(২২ মে)  ইরানের সর্বোচ্চ নেতার কার্যালয়ে আয়োজিত ওই বৈঠকে হামাসপ্রধানকে খামেনি বলেন, ‘জায়োনিস্টদের ধ্বংস করার বেহেশতি অঙ্গীকার একদিন পূরণ হবে। আমরা সেই দিনটি দেখব, যেদিন নদী থেকে সমুদ্র পর্যন্ত জেগে উঠবে ফিলিস্তিন।’

জবাবে হামাসপ্রধান ইসমাইল হানিয়া বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ আমরা একসঙ্গেই সেই দিনটি দেখব। ’ এসময় ইরানের সদ্যপ্রয়াত প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে শোক প্রকাশের পাশাপাশি ফিলিস্তিনের পক্ষ থেকে ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে সান্ত্বনা জানান হামাসপ্রধান।

যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ইসরায়েলি আগ্রাসনবিরোধী আন্দোলন বিষয়টিও তুলে ধরেন আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি।

ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয়  নেতা বলেন, ‘কে জানত   যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনের পক্ষে শিক্ষার্থীরা স্লোগান দেবে এবং তারা সেখানে ফিলিস্তিনি পতাকা ওড়াবে? আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি আরও বলেন, ‘কে জানত একদিন জাপানের রাস্তায় ফিলিস্তিনের পক্ষে স্লোগান দেওয়া হবে! স্লোগান উঠবে “ইসরায়েলকে ধ্বংস কর”।

Advertisement

বৈঠক শেষে উপস্থিত জনতার উদ্দেশে ইসমাইল হানিয়া বলেন, ‘গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরোধিতাকারীদের প্রতিনিধি হিসেবে আমি ফিলিস্তিনি জনগণের পক্ষ নিয়ে শোক প্রকাশের জন্য এখানে উপস্থিত হয়েছি। আমি নিশ্চিত ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি ইরান তার সমর্থন অব্যাহত রাখবে।’

খামেনির সঙ্গে বৈঠকে হামাসের অন্য নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। নিহত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির জানাজায় অংশ নিতে হামাসের প্রতিনিধি হিসেবে তারা তেহরানে এসেছেন। রাইসির জানাজায় হামাসপ্রধান ইসমাইল হানিয়া ছাড়াও লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর উপনেতা নাঈম কাশেম ও ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

নতুন গিলাফে আবৃত পবিত্র কাবা শরিফ

Published

on

পবিত্র কাবা শরিফের কিসওয়া বা গিলাফ পরিবর্তন করা হয়েছে। হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগে ঐতিহ্য অনুযায়ী গেলো ২২ মে কাবা শরিফ ঢেকে দেয়া হয় কারুকার্যমণ্ডিত কাপড়ের কিসওয়া বা গালিফ দিয়ে।

বৃহপ্সতিবার (২৩ মে) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করে সৌদি আরবের সংবাদ মাধ্যম আরব নিউজ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গিলাফটি বেশ কয়েকটি ধাপে উত্তোলন করা হয়। হজযাত্রীদের কাবা প্রদক্ষিণের সময় কিসওয়া কাবাকে ক্ষতিগ্রস্ত ও ময়লা হওয়া থেকে রক্ষা করে। এ জন্য প্রতিবছর হজের আগে কাবা শরিফকে গিলাফ বা কিসওয়া দিয়ে ঢাকা হয়।

সৌদি প্রেস এজেন্সি জানায়, ১০টি ক্রেন ও ৩৬ জন বিশেষ কর্মীর সহায়তায় সম্পন্ন করা হয়েছে আড়াই মিটার চওড়া ও চারদিকে ৫৪ মিটার দৈর্ঘ্যের কিসওয়া দিয়ে পবিত্র কাবা শরিফ ঢাকার কাজ।

জানা যায়, বিশেষভাবে তৈরি এই গিলাফে প্রতি মিটারে দশ ধাপে লাগানো হয় ৯৯০০ সুতা।  কাবা শরিফের গিলাফের বাইরের কালো কাপড়ে স্বর্ণমণ্ডিত রেশম সুতা দিয়ে দক্ষ কারিগর দিয়ে ক্যালিগ্রাফি করা হয়। এরপর ঝারনিখ কালি দিয়ে প্রথমে কাপড়ে ক্যালিগ্রাফির আউটলাইন দেয়া হয়, তারপর কারিগররা হরফের ভেতর রেশম সুতার মোটা লাইন বসিয়ে স্বর্ণের সুতা দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে হরফ ফুটিয়ে তোলেন।

Advertisement

কাবা শরিফের গিলাফ নির্মাণে যেসব জিনিসপত্র প্রয়োজন সেগুলো তৈরির বিশেষ কারখানা মক্কার উম্মুল জুদ এলাকায় অবস্থিত। নতুন গিলাফ তৈরি করতে দরকার হয় ১২০ কেজি সোনার সুতা, ৭০০ কেজি রেশম সুতা ও ২৫ কেজি রুপার সুতা।

প্রসঙ্গত, গিলাফ পরিবর্তনের কাজটি আগে হজের দিন করার রীতি থাকলেও বর্তমানে ১ মহররম হিজরি নববর্ষের প্রথম প্রহরে করা হচ্ছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version