Connect with us

বাংলাদেশ

বিশ্বে করোনায় নতুন মৃত্যু ১১ হাজার

Published

on

করোনার নতুন রূপ ওমিক্রনের প্রভাবে বিশ্বজুড়ে দৈনিক মৃত্যু ও শনাক্ত কিছুটা কমে গেলেও আবার বাড়তে শুরু করেছে। বিশ্বে গেলো ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ১১ হাজার ৩০৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন আক্রান্ত হয়েছে ২০ লাখ ৮৮ হাজার ৬৭৪ জন। 

আজ বৃহস্পতিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়। 

তথ্য অনুযায়ী, গেলো ২৪ ঘণ্টায় সারাবিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১১ হাজার ৩০৫ জন। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৫৮ লাখ ৬৮ হাজার ৪৮ জনে।

একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৮৮ হাজার ৬৭৪ জন। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১ কোটি ৭৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩৪৪ জনে। 

এদিকে, গেলো ২৪ ঘণ্টায় জার্মানিতে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৩৪ হাজার ৮৮৬ জন এবং মারা গেছেন ২৭৯ জন। যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত ১ লাখ ১৩ হাজার ৬৪৬ জন এবং মৃত্যু ২ হাজার ৪১৯ জন। রাশিয়ায় মৃত্যু ৭৪৮ জন এবং আক্রান্ত ১ লাখ ৭৯ হাজার ২৮৪ জন। স্পেনে আক্রান্ত ৩৭ হাজার ১০৮ জন এবং মৃত্যু ৪৪৪ জন। ব্রাজিলে মৃত্যু ১ হাজার ৪৬ জন এবং আক্রান্ত ১ লাখ ৪৭ হাজার ২৫২ জন। ভারতে মৃত্যু ৫৩৮ জন এবং আক্রান্ত ২৮ হাজার ৯৮৪ জন। যুক্তরাজ্যে আক্রান্ত ৫৪ হাজার ২১৮ জন এবং মৃত্যু ১৯৯ জন। ইউক্রেনে আক্রান্ত ৩১ হাজার ৫১৩ জন এবং মারা গেছেন ৩১০ জন। তুরস্কে আক্রান্ত ৯৪ হাজার ১৭৬ জন এবং মৃত্যু ২৭১ জন। ইতালিতে আক্রান্ত ৫৯ হাজার ৭৪৯ জন এবং মৃত্যু ২৭৮ জন। ফ্রান্সে আক্রান্ত ৯৮ হাজার ৭৩৫ জন এবং মৃত্যু ২৭৬ জন।

Advertisement

উল্লেখ্য,২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) একে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। 

তাসনিয়া রহমান

দুর্ঘটনা

পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে এসে লাশ হয়ে ফিরলেন সুমন

Published

on

গাজীপুর থেকে পরিবারের সঙ্গে নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার বিজয়পুর সাদামাটির পাহাড়ে বেড়াতে এসেছিলেন সুমন মিয়া নামে এক যুবক। সবার সঙ্গে সেখানে নীল পানির লেকে গোসল করতে নামেন তিনি। গোসল শেষে সবাই তীরে উঠে এলেও নিখোঁজ থাকেন সুমন। প্রায় আধা ঘণ্টা খোঁজাখুঁজির পর সুমনের নিথর দেহের সন্ধান মেলে।

রোববার (২ জুন) নীল পানির লেকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

সুমন মিয়া (২১) গাজীপুরের শ্রীপুর থানার গরগরিয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী।

জানা গেছে, গাজীপুর থেকে পরিবারের সঙ্গে পর্যটন এলাকা দুর্গাপুরের সাদামাটির পাহাড়ে ঘুরতে আসেন সুমন মিয়া। তার সঙ্গে ২৫ জনের মতো লোক ছিল। রোববার দুপুরের দিকে বিজয়পুর সাদামাটির পাহাড়ের নীল পানির লেকে গোসল করতে নামেন তাদের কয়েকজন। সাঁতার না জানায় গোসলের এক পর্যায়ে পানিতে তলিয়ে যান সুমন। তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

সুমনের কাকা শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সবার সঙ্গেই সুমন পানিতে নেমেছিল। পরে শুধু দুইটা হাত আঙ্গিয়ে ডুবে যায় আমার ভাতিজা।’

Advertisement

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. ফারহানা ইসলাম গণমাধ্যমে জানান, পরিবারের লোকজন হাসপাতালে নিয়ে এলে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

দুর্গাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আতিকুজ্জামান বলেন, হাসপাতালে লাশের সুরতহাল তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

প্রযোজনায় হাত পাকাচ্ছেন শুভশ্রী গাঙ্গুলি

Published

on

টলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী শুভশ্রী গাঙ্গুলি। বেশিরভাগ ইন্ডাস্ট্রিতে দেখা যায়, হিরোরা একটা সময়ের পরে নিজস্ব প্রযোজনা সংস্থা খোলেন। দেব, জিত, প্রসেনজিৎ থেকে শুরু করে অনেকেই রয়েছেন সেই তালিকায়। তবে শুধু নায়করাই নন, অনেক নায়িকাও প্রযোজক হিসেবে নাম লিখিয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্যতম অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হচ্ছেন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্য়ায়।

বড়পর্দা থেকে ওটিটির দুনিয়ায়ও প্রশংসিত হয়েছেন এই অভিনেত্রী। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে অনেকটা বদলে ফেলেছেন তিনি। এবার টলিউডে নিজেকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতেই এই পদক্ষেপ নিচ্ছেন রাজের ঘরনী।

শুভশ্রীর স্বামী রাজ চক্রবর্তীরও নিজস্ব প্রযোজনা সংস্থা আছে। ঐ প্রযোজনা সংস্থার একাধিক ছবিতে অভিনয়ও করেছেন শুভশ্রী। এবার নিজেই প্রযোজনা সংস্থা শুরু করতে যাচ্ছেন তিনি।

বিষয়টি নিয়ে ঘনিষ্ঠজনদের কাছে মতামতও চেয়েছেন শুভশ্রী। জানা গেছে, রাজ এবং শুভশ্রী একে অপরের সঙ্গে হাত মিলিয়েই নিজ নিজ প্রযোজনা সংস্থাকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

চলতি বছরে আগস্টে মুক্তি পাবে রাজ পরিচালিত সিনেমা ‘বাবলি’। সিনেমাটি প্রযোজনা করেছেন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। এটাই প্রথম নয়, এর আগে ওয়েব সিরিজও প্রযোজনা করেছেন তিনি। তবে এবার একেবারে নিজের প্রযোজনা সংস্থা খুলতে চান শুভশ্রী। অভিনয়ে যেমন খ্যাতি পেয়েছেন, এবার প্রযোজনা সংস্থা নিয়ে শুভশ্রী কতদূর যেতে পারেন, সেটাই দেখার।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কত কর্মী যেতে পারেননি জানালেন প্রতিমন্ত্রী, কারণ খুঁজতে কমিটি গঠন

Published

on

মালয়েশিয়া সরকারের বেঁধে দেয়া সময়ে দেশটিতে ১৬ হাজার ৯৭০ জন কর্মী যেতে পারেনি। যেসব শ্রমিক মালয়েশিয়ায় যেতে পারেননি তাদের না যেতে পারার কারণ খুঁজতে আমরা ৬ সদস্য বিশিষ্ট একটা তদন্ত কমিটি করেছি। সেই কমিটি সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন এবং তাদের সুপারিশ জমা দেবে। যারা এটার জন্য দায়ী হবে তাতের বিরুদ্ধে আমরা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেব। বললেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী।

রোববার (২ জুন) প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে সৃষ্ট সংকট নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করে এসব তথ্য জানান তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, গেলো (৩১ মে) পর্যন্ত ৫ লাখ ২৬ হাজার ৬৭৬ কর্মীকে মন্ত্রণালয় (প্রবাসী কল্যাণ) অনুমোদন দিয়েছে। বিএমইটির ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৬৪২ জনকে। আর ৩১ মে পর্যন্ত ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭২ জন গেছেন মালয়েশিয়ায়। সে হিসেবে কমবেশি ১৬ হাজার ৯৭০ জন যেতে পারেননি। সংখ্যাটা কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

শফিকুর রহমান রহমান বলেন, মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীরা তদন্ত কমিটির কাছে অভিযোগ করতে পারবেন এবং প্রয়োজন হলে কর্মীদের টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করা হবে। মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজার বারবার সিন্ডিকেট বা চক্রের কারণে বন্ধ হচ্ছে। সিন্ডিকেটে সরকারের প্রভাবশালী সংসদ সদস্যদের নামও এসেছে গণমাধ্যমে। যে বা যারা এই তদন্তের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত হবেন তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সিন্ডিকেটের বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা সিন্ডিকেটে বিশ্বাস করি না। আমরা চাই, আমাদের আড়াই হাজার এজেন্ট আছে, তাদের মাধ্যমে কর্মীরা বিদেশ যাক।

Advertisement

শেষ সময়ে কর্মীদের ছাড়পত্র দেয়ার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ছাড়পত্র তারা যখন চেয়েছে, রিক্রুটিং এজেন্সি যখন চেয়েছে আমরা প্রয়োজনীয়তা দেখে দ্রুতই তা দিয়েছি। না হলে সবাই বলবে মন্ত্রণালয় দেয়নি। সে কারণে যে সময় যেটার প্রয়োজন হয় সেটার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

কর্মীদের না যেতে পারার কোনো গাফিলতি ছিল না দাবি করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রণালয়ে গাফিলতি হয়নি। এখনও আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা এক সপ্তাহ আগে চিঠি দিয়েছিলাম মালয়েশিয়া সরকারকে আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর জন্য। মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে আলাপ করছি। তিনি ৫ তারিখে মন্ত্রণালয়ে আসবেন। তখন তার সঙ্গে আবারও এ বিষয়ে কথা হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন,বন্ধ হয়ে যাওয়া মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলবে। আমরা কাজ করে যাচ্ছি। সরকার মালয়েশিয়ান সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার ফের খুলবে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version