Connect with us

আমদানি-রপ্তানি

ভারতে ৩ হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি

Published

on

দুর্গাপূজা উপলক্ষে এবার বাংলাদেশ থেকে ভারতে ৩ হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে রপ্তানির এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, মোট ৭৯টি প্রতিষ্ঠানের অনূকুলে ৩ হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হলো।

মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, শতাধিক আবেদনের যাচাই-বাছাই শেষে তিন হাজার ৯৫০ টন ইলিশ ভারতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

দুর্গাপূজা উপলক্ষে গেলো ১ সেপ্টেম্বর কলকাতা ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে আবেদন করে। এতে পাঁচ হাজার টন ইলিশের চাহিদার কথা জানায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা। পরে ৪ সেপ্টেম্বর সেই আবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এসে পৌঁছায়।

Advertisement

গেলো বছর পূজার সময় ২ হাজার ৯০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। তবে রপ্তানি হয়েছে ১ হাজার ৩০০ টন। আগের বছরগুলোতেও একই পরিস্থিতি হয়েছিল। অনুমোদনের তুলনায় রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম।

 

এএম/

আমদানি-রপ্তানি

হিলিতে শুরু হলো আলু আমদানি

Published

on

দেশের আলুর বাজার স্বাভাবিক রাখতে ১৯ দিন বন্ধ থাকার পর আবারও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আলু আমদানি শুরু হয়েছে।

শনিবার (১ জুন) বিকেল সাড়ে ৪টায় ভারতীয় আলু বোঝাই একটি ট্রাক বন্দরে প্রবেশের মধ্যে দিয়ে এ আমদানি শুরু হয়।

ব্যাবসায়ীরা গণমাধ্যমে জানান, এর আগে দেশের বাজারে দাম কমায় এবং ভারত নিন্মমানের আলু রপ্তানি করায় আলু আমদানির পর লোকশান গুনতে হতো। তাই গত মে মাসের ১২ তারিখ থেকে আলু আমদানি বন্ধ রাখা হয়। তবে ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে দেশের বাজারে আলুর দাম সহনীয় রাখতে আমদানি শুরু করেছেন তারা।

পানামা হিলি পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক প্রতাব গণমাধ্যমে জানান, শনিবার বিকেলে ভারতীয় একটি ট্রাকে ২৮ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে। আলু একটি পচনশীল পণ্য। কাস্টমসের যাবতীয় প্রক্রিয়া শেষে আলুগুলো দেশের বিভিন্ন মোকামে নিয়ে যাচ্ছেন আমদানিকারকরা।

এদিন মেসার্স রকি এন্টারপ্রাইজ স্বত্বাধিকারী রকি মুন্সি গণমাধ্যমে জানান, ২৩০ মার্কিন ডলার মূল্যে প্রতি টন আলু আমদানি করা হচ্ছে। শুল্কায়ন, পরিবহন খরচ, পোর্ট খরচসহ এসব আলু আমদানিতে খরচ পড়ছে কেজিতে ৩৫ টাকা। তাই খুচরা পর্যায়ে ৪০ টাকার মধ্যে ক্রেতাসাধারণ এগুলো কিনতে পারবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আমদানি-রপ্তানি

যে কারণে ক্রেতারা ঢাকা বিমানবন্দর ছেড়ে দিল্লি বিমানবন্দরের দিকে ঝুঁকছে

Published

on

ফাইল ছবি

পণ্য পরিবহণে উচ্চ শুল্ক, মূল্য সংযোজন কর, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং ও সার্ভিস চার্জ অনেক বেশি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। আর এসব খরচ কমাতে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের আন্তর্জাতিক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ও ব্রান্ডগুলো ক্রমেই শাহজালাল আন্তর্জাতিক  বিমানবন্দর ছেড়ে দিল্লি বিমানবন্দরের দিকে ঝুঁকছে।

উদাহরণস্বরুপ তারা বলছে, ১ কেজি পোশাক পণ্য শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে  ইউরোপের বিভিন্ন গন্তব্যে পরিবহন করতে খরচ হয় ৩ ডলার। অন্যদিকে একই পরিমাণ পণ্য দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে পাঠালে খরচ হয় ১ দশমিক ২ ডলার।

পাশাপাশি এখানে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের জন্য আরোপ করা হয় ৭২ শতাংশ সারচার্জ । আর সময়মতো ফি পরিশোধ না করলে জরিমানা আদায় করা হয় ৬০ শতাংশ।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে ১ লাখ ৬৫ হাজার টন পণ্য পরিবহণ করা হয়েছে । এর মধ্যে ১ লাখ ৩৪ হাজার টন পোশাক পণ্য এবং ৩০ হাজার টন শাকসবজি, ফল ও অন্যান্য সামগ্রী।

এ বিষয়ে এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, উচ্চ শুল্কের কারণে গেলো বছর আট হাজার টনেরও বেশি কার্গো বিশেষ করে পোশাক পণ্য শাহজালাল বিমানবন্দরকে বাদ দিয়ে দিল্লি বিমানবন্দরে নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘এ বছর এর পরিমাণ বেশি, কারণ ক্রেতারা দিল্লি বিমানবন্দরকে তাদের ব্যবসায়ের জন্য সাশ্রয়ী মনে করছে।’

Advertisement

অন্যদিকে বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কবির আহমেদও এ বিষয়ে কথা বলেছেন গণমাধ্যমের সাথে। তিনি বলেন, ঢাকা বিমানবন্দরে ফ্রেইট চার্জ অত্যন্ত বেশি। দিল্লি বিমানবন্দর ব্যবহার করতে ঢাকা থেকে ভারতের রাজধানীতে পণ্য পরিবহনের পরও রপ্তানিকারকরা প্রতি কেজিতে ৪০ থেকে ৫০ মার্কিন সেন্ট সাশ্রয় করতে পারেন।

এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে পণ্য পরিবহনের প্রধান সমুদ্রপথ লোহিত সাগর। তবে এই রুট ব্যবহারকারী কার্গোবাহী জাহাজগুলো প্রতিনিয়ত ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের হামলার শিকার হচ্ছে । আর এসব কারণে উড়োজাহাজে পণ্য পরিবহন বেড়েছে।

এনএস/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আমদানি-রপ্তানি

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

Published

on

লোকসভার নির্বাচনের কারণে বেনাপোল-পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। তবে মেডিকেল ভিসা ও পচনশীল পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা থাকছে না।

শনিবার (১৮ মে) সকালে ভারতীয় ইমিগ্রেশনের বরাত দিয়ে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আযহারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ভারতীয় ইমিগ্রেশন জানায়, ১৮ মে সকাল থেকে লোকসভা নির্বাচনের দিন ২০ মে পর্যন্ত ভ্রমণ ভিসার পাসপোর্টধারী যাত্রীদের ভারতে প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তবে জরুরি চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী রোগীরা মেডিকেল ভিসায় ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে পচনশীল পণ্যবাহী যানবাহনকে এ বিধিনিষেধের বাইরে রাখা হয়েছে। তবে ২১ মে সকাল থেকে দুই দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার আবারও স্বাভাবিক হবে।

বেনাপোল বন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে শনিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version